কর্পোরেট সংবাদ
মানি লন্ডারিং প্রতিরোধে বিকাশের বার্ষিক সেমিনার
মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন (এএমএল-সিএফটি) প্রতিরোধে নিয়োজিত কর্মকর্তাদের দক্ষতা আরও বাড়াতে দুই দিনব্যাপী বার্ষিক সেমিনার আয়োজন করেছে দেশের বৃহত্তম মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বিকাশ।
এখনকার কমপ্লায়েন্স চ্যালেঞ্জগুলো কী কী, নতুন পণ্য ও সেবার ব্যবহার এবং এবছরের কাজের মূল্যায়ন নিয়ে আলোচনা করা হয় এই সেমিনারে। পাশাপাশি, আগামী বছরগুলোতেও গ্রাহক ও অংশীজনদের জন্য বিকাশের সব কার্যক্রমে কমপ্লায়েন্স ও নিয়মনীতি মেনে চলার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করা হয়। সেমিনারটিতে বিকাশের এএমএল-সিএফটি বিভাগের ঢাকাসহ সারা দেশের আঞ্চলিক পর্যায়ের কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।
বুধবার ও বৃহস্পতিবার (১১ ও ১২ ডিসেম্বর) ঢাকায় আয়োজিত এই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন বিকাশের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার কামাল কাদীর, চিফ এক্সটার্নাল অ্যান্ড কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার ও চিফ অ্যান্টি মানি লন্ডারিং কমপ্লায়েন্স অফিসার মেজর জেনারেল শেখ মো. মনিরুল ইসলাম (অব.) সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
সেমিনারে অ্যান্টি মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন বিষয়ে কমপ্লায়েন্সের বিভিন্ন দিক বিশ্লেষণ করা হয় এবং সিস্টেম ও সল্যুশনের সাম্প্রতিক অগ্রগতি সম্পর্কে অবহিত করা হয়।
রিপোর্টিং অর্গানাইজেশন হিসেবে বিকাশ নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার নির্দেশনা অনুসারে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে কমপ্লায়েন্স টিম নিয়োগ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি নিয়মিতভাবে অ্যান্টি মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধের পাশাপাশি ঝুঁকিমুক্ত লেনদেন নিশ্চিতে বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।
উল্লেখ্য, বিকাশ বিশেষ কাস্টমাইজড কমপ্লায়েন্স টুল ‘এএমএল ৩৬০ ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সল্যুশন’ ও স্ক্রিনিং ইনটেলিজেন্স সিস্টেমের (এসআইএস) মাধ্যমে যেকোনো ধরনের সন্দেহজনক লেনদেন শনাক্ত ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে এমএফএস খাতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
এসবিএসি ব্যাংকের অর্থপাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে কর্মশালা
এসবিএসি ব্যাংক পিএলসির খুলনা অঞ্চলের বিভিন্ন শাখার কর্মকর্তাদের নিয়ে ‘অর্থপাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি ব্যাংকের খুলনায় শাখায় এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের প্রধান মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ পরিপালন কর্মকর্তা ও এসইভিপি মো. মাসুদুর রহমান। এতে প্রধান আলোচক ছিলেন ব্যাংকের ডিক্যামেলকো এবং এএমএল ও সিএফটি ডিভিশনের প্রধান মোঃ মজিবুর রহমান।
কর্মশালায় ব্যাংকের এএমএল ও সিএফটি ডিভিশনের অন্যান্য কর্মকর্তাগণ আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
সাউথইস্ট ব্যাংকের চেয়ারম্যানের সঙ্গে মেটলাইফ বাংলাদেশের সিইওর সৌজন্য সাক্ষাৎ
বীমা ও আর্থিক খাতের অন্যতম প্রতিষ্ঠান মেটলাইফ বাংলাদেশের সিইও আলাউদ্দিন আহমাদ সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির চেয়ারম্যান এম.এ. কাশেম মহোদয়ের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সাউথইস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূরুদ্দিন মো. ছাদেক হোসাইন এই উপস্থিত ছিলেন।
এই বৈঠকের মূল লক্ষ্য ছিল আর্থিক ও বীমা খাতে পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে অগ্রগতি ও উন্নয়নের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করা। বৈঠকে উভয় পক্ষ তাদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের সেবার মান বৃদ্ধি, উদ্ভাবনী সমাধান প্রদান এবং দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে অবদান রাখার প্রতি প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির চেয়ারম্যান এম. এ. কাশেম মেটলাইফের সঙ্গে এই আলোচনা একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে মন্তব্য করেন, যা আর্থিক খাতে নতুন উদ্ভাবনী সেবা ও সুযোগ সৃষ্টিতে সহায়ক হবে। তিনি আরো বলেন, সাউথইস্ট ব্যাংক সবসময় গ্রাহক সন্তুষ্টি এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। মেটলাইফের মতো শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সহযোগিতা এই লক্ষ্য পূরণে আরও গতিশীলতা আনবে।
সাউথইস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূরুদ্দিন মো. ছাদেক হোসাইন ব্যাংকের উদ্ভাবনী সেবা এবং গ্রাহককেন্দ্রিক কার্যক্রমের উপর আলোকপাত করেন।
অন্যদিকে, মেটলাইফ বাংলাদেশের সিইও আলাউদ্দিন আহমাদ বীমা খাতের ডিজিটালাইজেশন এবং গ্রাহকসেবার উন্নয়নের বিষয়ে তাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরেন।
সাউথইস্ট ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবিদুর রহমান চৌধুরী এবং মাছুম উদ্দিন খান এবং মেটলাইফ বাংলাদেশের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চিফ ডিস্ট্রিবিউশন অফিসার জাফর সাদেক চৌধুরী, উপ- ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার আলা উদ্দিন, পরিচালক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট মনিরুল ইসলাম সহ উভয় প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ২৮০তম পর্ষদ সভা
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ২৮০তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ড রুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সভাপতিত্বে করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মান্নান। ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান মো. আজিজুর রহমান, এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুল কুদ্দুছ, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. রাগিব আহসান এফসিএ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ ওয়াসেক মো. আলী ও কোম্পানী সচিব অলি কামাল, এফসিএস সভায় উপস্থিত ছিলেন।
সভায় বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) অতিরিক্ত পরিচালক সাজ্জাদ হোসেন ও যুগ্ম পরিচালক মো. মোশাররফ হোসেন ‘এএমএল এন্ড সিএফটি এওয়ারনেস প্রোগ্রাম ফর বোর্ড অব ডাইরেক্টর্স’ শীর্ষক সেশন পরিচালনা করেন।
ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু রেজা মো. ইয়াহিয়া, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ক্যামেলকো মো. সিরাজুল ইলসাম, এফএসআইবি ট্রেনিং এন্ড রিসার্চ একাডেমির ডিরেক্টর জেনারেল (চলতি দায়িত্ব) মো. হাবিবুর রহমান, মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ বিভাগের প্রধান ও ডিক্যামেলকো ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
সাউথইস্ট ব্যাংকের বছরের সর্বশেষ ব্যবসায়িক পর্যালোচনা সভা
সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি ২০২৪ সনের সর্বশেষ ‘ব্যবসায়িক পর্যালোচনা সভা’ আয়োজন করেছে। সম্প্রতি ভার্চুয়াল মাধ্যমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূরুদ্দিন মো. ছাদেক হোসাইন। এতে প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী কর্মকর্তা, শাখা প্রধানগণ, অপারেশন ম্যানেজার, উপশাখার ইনচার্জ এবং অফশোর ব্যাংকিং ইউনিটের কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করেন।
২০২৪ সালের সর্বশেষ ব্যবসা পর্যালোচনা সভায় ব্যাংকের সাফল্যসমূহ তুলে ধরা হয় এবং গ্রাহকদের সম্পদ সুরক্ষিত রাখা এবং একটি নিরাপদ ব্যাংকিং ব্যবস্থা নিশ্চিত করার প্রতি ব্যাংকের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করা হয়।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক, সকল শাখা প্রধান এবং কর্মকর্তাদের ঋণ পুনরুদ্ধারে নিয়মিত ফলোআপ এবং গ্রাহকদের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগের মাধ্যমে প্রচেষ্টা জোরদার করার আহ্বান জানান। তিনি ২০২৪ সালের অবশিষ্ট কয়েক দিনের জন্য সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যভিত্তিক পদক্ষেপ নেওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। সভায় উন্নয়নের সুযোগ এবং ২০২৫ সালের জন্য লক্ষ্য ও কৌশল নির্ধারণ এর বিষয়ে আলোকপাত করা হয়।
ব্যাংকের চেয়ারম্যান এম.এ. কাশেম ভার্চুয়ালি সভায় যোগ দিয়ে কৌশলগত দিকনির্দেশনা প্রদান করেন এবং ব্যাংকের কর্মীদের অবদানের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, প্রত্যেক কর্মী ব্যাংকের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ এবং ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর। তিনি নতুন ব্যবসার সুযোগ সৃষ্টি, খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধার, শ্রেণীকৃত ঋণ হ্রাস এবং সেবার মান উন্নত করার ওপর জোর দেন। তিনি ব্যাংকের স্থিতিশীলতা, অগ্রগতি এবং গ্রাহকসেবার প্রতি ব্যাংকের অটল প্রতিশ্রুতির প্রতি তার আস্থা প্রকাশ করেন।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছাদেক ২০২৫ সালে ব্যাংকের ৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীকে সামনে রেখে কর্মী এবং গ্রাহকদের প্রতি তাদের অবিচল সমর্থন ও আনুগত্যের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন, বিশেষত তিনি ২০২৫ সালকে ব্যাংকের অবস্থান আরো সুসংহত করার এবং প্রবৃদ্ধির বছর হিসেবে উল্লেখ করেন, যেখানে ব্যাংক তার তিন দশকের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেন। তিনি আগত ২০২৫ সালে গ্রাহকদের সঙ্গে সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করার এবং তাদের চাহিদা পূরণে উদ্ভাবনী ব্যাংকিং সমাধান প্রদান করার ওপর জোর দেন।
ভবিষ্যতের লক্ষ্য অর্জনের আশাবাদ এবং দৃঢ় প্রত্যয় প্রকাশ করে সভাটি সমাপ্ত হয়। ২০২৫ সালে ৩০ বছর পূর্তিতে সাউথইস্ট ব্যাংক আস্থা, উদ্ভাবন এবং সমষ্টিগত প্রচেষ্টার মাধ্যমে উৎকর্ষ সাধনের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
সি-সুইট অ্যাওয়ার্ড পেলেন বিএটি বাংলাদেশের সারজিল সারওয়ার
বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম আয়োজিত বাংলাদেশ সি-সুইট অ্যাওয়ার্ড ২০২৪-এ চিফ ডিজিটাল অফিসার (সিডিও) ডিজিটাল ডিরেক্টর অব দ্য ইয়ার স্বীকৃতি পেয়েছেন সারজিল সারওয়ার। তিনি বিএটি বাংলাদেশের এরিয়া হেড অব ইনফরমেশন অ্যান্ড ডিজিটাল টেকনোলজি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। গত ১২ ডিসেম্বর লো মেরিডিয়ান ঢাকায় বাংলাদেশ সি-সুইট অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়।
দেশের ব্যবসাখাতের শীর্ষ নির্বাহীদের সম্মাননা প্রদানে ও তাদের সাফল্য উদযাপনে বাংলাদেশ সি-সুইট অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত হয়। যারা কর্মনিষ্ঠার অনন্য উদাহরণ তৈরি করেছেন, পেশাদারিত্বে উৎকর্ষের পাশাপাশি সবার আস্থা অর্জন করেছেন এবং প্রতিষ্ঠানে প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরিতে ভূমিকা রেখেছেন, এমন সি-সুইট নির্বাহী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের সম্মানজনক এ স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। উল্লেখ্য, স্বনামধন্য বিজনেস লিডার ও অডিট বোর্ডের সমন্বয়ে গঠিত এক অ্যাডভাইজরি বোর্ড নির্দিষ্ট মানদণ্ডের ভিত্তিতে কারা সম্মাননা পাবেন তা নির্বাচন করেন।
সারজিল সারওয়ার তার কর্মজীবনের প্রতিটি ধাপে তার সহকর্মী ও অন্যান্য পেশাদারদের জন্য উদাহরণ তৈরি করেছেন ও তাদের অনুপ্রাণিত করেছেন। ক্যারিয়ারজুড়ে তিনি স্ট্যানফোর্ড সিড প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ অ্যাঞ্জেলস ও আর-ভেঞ্চারের মত অ্যাকসেলেরেটর প্রোগ্রামের মাধ্যমে স্টার্টআপ এবং ডিজিটাল ভেঞ্চারের প্রতিষ্ঠাতাদের ক্ষমতায়নে ভূমিকা রেখেছেন। এছাড়াও, তিনি বাংলাদেশের চিফ ইনফরমেশন অফিসারদের (সিআইও) নিয়ে গঠিত কমিউনিটির প্রতিষ্ঠাতা এবং সভাপতির দায়িত্বও পালন করছেন। এ নেটওয়ার্কিং প্ল্যাটফর্ম সিআইও ও আইটি ক্ষেত্রে শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিত্বদের মধ্যে জ্ঞানের আদান-প্রদানে ও সহযোগিতার ভিত্তি গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখে।
সারজিল সারওয়ার বিএটি বাংলাদেশের ব্যবসায়িক সাফল্যে ভূমিকা রাখার পাশাপাশি সুশাসন চর্চায় অনবদ্য অবদান রেখেছেন। বিএটির বৈশ্বিক এআই লিড ও ডিআইএফসি ইনোভেশন হাবের সদস্য হিসেবে তিনি কৃষি-প্রযুক্তি, পণ্যের জালিয়াতি প্রতিরোধ ও বাণিজ্যে এআই -এর উদ্ভাবনী প্রয়োগে নেতৃত্বশীল ভূমিকা পালন করেছেন। উদ্ভাবনী বিভিন্ন সমাধানের মাধ্যমে তিনি করপোরেট সুশাসনকে শক্তিশালী করতে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন। এসব উদ্ভাবনী সমাধানের মধ্যে রয়েছে: এজিএম পোর্টাল, ডিজিটাল বোর্ড ম্যানেজমেন্ট ও গভর্নেন্স সল্যুশনস। এ প্ল্যাটফর্মগুলো শেয়ারহোল্ডার এবং বোর্ড সদস্যদের জন্য স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক অভিজ্ঞতা নিশ্চিতে ভূমিকা রেখেছে। এছাড়া, তিনি প্রযুক্তিগত সমাধান ব্যবহার করে বৈশ্বিক মহামারি ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে ব্যবসার প্রবৃদ্ধি ধরে রেখেছেন, যা কঠিন চ্যালেঞ্জের মধ্যেও ব্যবসার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে ভূমিকা রেখেছে।
সম্মানজনক এ অর্জন নিয়ে সারজিল সারওয়ার বলেন, বাংলাদেশ সি-সুইট অ্যাওয়ার্ডে সিডিও/ডিজিটাল ডিরেক্টর অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ড পেয়ে আমি সম্মানিত বোধ করছি। এই স্বীকৃতি বিএটি বাংলাদেশ ও এর বাইরেও আমাদের দলগত উদ্যোগ ও উদ্ভাবনকে প্রতিফলিত করে। প্রযুক্তি ও ডিজিটাল সমাধান আমাদের ব্যবসা পরিচালনার ধরনকে রূপান্তরের পাশাপাশি টেকসই প্রবৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে। আমি এ অর্জন আমার মেন্টর, সকল সহকর্মী ও দেশের টেক কমিউনিটিসহ যারা আমাকে এগিয়ে যেতে ও উদাহরণ তৈরিতে অনুপ্রাণিত করেছেন, তাদের উৎসর্গ করতে চাই।