পুঁজিবাজার
দরবৃদ্ধির শীর্ষে অ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেন
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯০ কোম্পানির মধ্যে ২৩২টির শেয়ারদর বৃদ্ধি পেয়েছে। এদিন দরবৃদ্ধির তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে অ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেন লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুযায়ী,রোববার (১৫ ডিসেম্বর) অ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেনের শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় বেড়েছে ১ টাকা ৫০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ। তাতে দরবৃদ্ধির শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামীক মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট দর বেড়েছে আগের দিনের তুলনায় ৮০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ। আর ৬ টাকা ৩০ পয়সা টাকা বা ৮ দশমিক ৮৬ শতাংশ দর বৃদ্ধি হওয়ায় শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে জায়গা নিয়েছে একমি ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড।
এছাড়া, আজ ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- সোনারগাঁও টেক্সটাইলের ৮ দশমিক ৮৪ শতাংশ, ওরিয়ন ইনফিউশনের ৮ দশমিক ৭৪ শতাংশ, বিকন ফার্মার ৮ দশমিক ২১ শতাংশ, ওয়াইম্যাক্স ইলেকট্রোডের ৬ দশমিক ১৪ শতাংশ, ফাইন ফুডসের ৫ দশমিক ৭৯ শতাংশ, পিপুলস ইন্স্যুরেন্সের ৫ দশমিক ৬৭ শতাংশ এবং স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসির ৪ দশমিক ৯৪ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
নিম্নমুখী সূচকে দেড় ঘণ্টায় ১৬২ শেয়ারের দরপতন
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের নেতিবাচক প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন প্রথম দেড় ঘণ্টায় ১৬২ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (২২ জানুয়ারি) ডিএসইর লেনদেন শুরুর দেড় ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক বা ‘ডিএসইএক্স’ ৮ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ১৯৪ পয়েন্টে।
প্রধান সূচকের সঙ্গে শরিয়াহ সূচক বা ‘ডিএসইএস’ ২ দশমিক ১৬ পয়েন্ট কমে আর ‘ডিএস-৩০’ সূচক ৫ দশমিক ৫০ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১১৭০ ও ১৯১৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আলোচ্য সময়ে ডিএসইতে মোট ১৪৪ কোটি ১৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৬টির, কমেছে ১৬২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯৪ কোম্পানির শেয়ারদর।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পর্ষদ সভার তারিখ জানালো এসিআই ফর্মুলেশন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এসিআই ফর্মুলেশন লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ৩০ জানুয়ারি দুপুর ২টা ৪৫ মিনিটে কোম্পানিটির পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচিত সভায় ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৪-ডিসেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। পর্ষদ এ প্রতিবেদন অনুমোদন করলে তা প্রকাশ করবে কোম্পানিটি।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
এসিআই লিমিটেডের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এসিআই লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ৩০ জানুয়ারি বিকাল ৪ টায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচিত সভায় ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৪-ডিসেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। পর্ষদ এ প্রতিবেদন অনুমোদন করলে তা প্রকাশ করবে কোম্পানিটি।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
কে অ্যান্ড কিউয়ের বোনাস লভ্যাংশে বিএসইসির সম্মতি
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কে অ্যান্ড কিউ বাংলাদেশ লিমিটেডের ঘোষিত বোনাস লভ্যাংশে সম্মতি দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটি ৩০ জুন,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৩ শতাংশ নগদ ও ২ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সোনালী আঁশের শেয়ার উধাও, জানে না ডিএসই
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সোনালী আঁশ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ার হঠাৎ উধাও হয়ে গেছে। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির শেয়ার ধারনের তথ্যে শেয়ার শূন্য দেখানো হয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ার হঠাৎ উধাও হওয়ার ঘটনায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। তবে একটিও শেয়ার না থাকা কোম্পানির প্রতি কার্যদিবসে কিভাবে শেয়ার লেনদেন হচ্ছে তা নিয়েও বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ও ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, তালিকাভুক্ত কোম্পানি সোনালী আঁশ সর্বশেষ শেয়ার ধারনের তথ্য প্রকাশ করেছে গত ২০২৪ সালের জুন মাসের ৩০ তারিখ। এতে কোম্পানিটির কোনো শেয়ার নেই বলে দেখানো হয়েছে। সর্বশেষ তথ্য প্রকাশ অনুযায়ী কোম্পানিটির উদ্যোক্তা ও পরিচালক, প্রাতিষ্ঠানিক, বিদেশী এমনকি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ধারণ শূন্য শতাংশ দেখানো হয়েছে। সেই অনুযায়ী কোম্পানির একটিও শেয়ার নেই। এতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। তবে কোম্পানি সূত্র অর্থসংবাদকে জানায়, কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের ৩০ শতাংশ রয়েছে। কিন্তু ২০২৩ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত কোম্পানিটির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের ৫০ দশমিক ৭৮ শতাংশ শেয়ার ছিলো।
এবিষয়ে জানতে চাইলে সোনালী আঁশ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের কোম্পানি সচিব মো. হাবিবুর রহমান খান অর্থসংবাদকে বলেন, ডিএসইর ওয়েবসাইট ডিএসই কর্তৃপক্ষ পরিচালনা করে। সেখানে কোম্পানির শেয়ার শূন্য কেনো দেখিয়েছে তা বলতে পারবো না। সেটা ডিএসই বলতে পারবে। তবে কোম্পানির মোট শেয়ারের ৩০ শতাংশ রয়েছে উদ্যোক্তা পরিচালকদের। আর প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ১৪ শতাংশ এবং বাকি শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের।
এবিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুর রহমান অর্থসংবাদকে বলেন, সংশ্লিষ্ট বিভাগের সঙ্গে কথা বলে জানাতে পারবো।
এবিষয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম অর্থসংবাদকে বলেন, এটির সত্যতা পাওয়া গেলে দ্রুত ব্যবস্থা নেবে কমিশন।
সাধারণ বিনিয়োগকারীরা বলছেন, হঠাৎ করে কোম্পানিটির শেয়ার হারিয়ে গেছে। কোম্পানিটির একটিও শেয়ার নেই এমন তথ্যে চিন্তিত। কেনো এমনটা হলো বুঝতে পারছিনা। ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী যদি শেয়ার না থাকবে তবে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হচ্ছে কিভাবে। এটা হতে পারে নতুন কোনো চক্র ফায়দা নিতে চাচ্ছে।
ডিএসই সূত্র মতে, গত ৩০ জুন,২০২৪ সমাপ্ত বছরে সোনালী আঁশের শেয়ার ধারণে পরিবর্তন দেখা গেছে। যার ফলে সাধারণ বিনিয়োগকারীসহ পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টদের মধ্যে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। এর আগে গত ৩১ মার্চ,২০২৩ তারিখে কোম্পানিটিতে উদ্যোক্তা পরিচালকদের শেয়ার ছিলো ৫০ দশমিক ৭৮ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ৫ দশমিক ৬৩ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ৪৩ দশমিক ৫৯ শতাংশ শেয়ার ছিলো। এসময় কোম্পানিটিতে সরকারী ও বিদেশী কোনো বিনিয়োগকারী ছিলো না। তবে বছর শেষে দেখানো হয়েছে কোম্পানিটিতে কোনো শেয়ার নেই।
এসএম