ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ক্যাম্পাসে যান চলাচল সীমিত করল ঢাবি প্রশাসন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ছুটির দিনগুলোতে বিকেল ৩টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত যান চলাচল নিয়ন্ত্রিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এছাড়া অন্যান্য দিনগুলোতে বিকেল ৫টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত নিয়মটি বলবৎ থাকবে।
আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদের দপ্তর থেকে জারি করা এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সার্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে ক্যাম্পাসে যান চলাচল নিয়ন্ত্রিত থাকবে। শুক্র, শনিবার ও সরকারি ছুটির দিনগুলোতে বিকাল ৩টা থেকে রাত ১০টা এবং অফিস চলাকালীন দিনগুলো বিকাল ৫টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত প্রবেশপথগুলোতে (শাহবাগ, দোয়েল চত্বর, বার্ন ইউনিট, শিববাড়ি ক্রসিং, ফুলার রোড, পলাশী মোড় ও নীলক্ষেত) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিকারযুক্ত গাড়ি, জরুরি সেবা (অ্যাম্বুলেন্স, ডাক্তার, রোগী, সাংবাদিকসহ অন্যান্য সরকারি গাড়ি) ব্যতীত অন্য কোনো যানবাহন ক্যাম্পাসের ভিতরে প্রবেশ করতে পারবে না।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
আবেদন ফি কমাও, গুচ্ছ পদ্ধতি চালু রাখো: হাসনাত
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন ফি কমানো ও গুচ্ছ ভর্তি পদ্ধতি চালু রাখার দাবি জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
আজ শনিবার দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেয়া পোস্টে তিনি এমন স্লোগানে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে এই দুটি দাবি তুলে ধরেন।
হাসনাত আব্দুল্লাহ লিখেছেন, শিক্ষা সবার অধিকার, বাণিজ্যের পণ্য নয়! হাজার টাকার আবেদন ফি, যাতায়াত ও থাকার খরচে বর্তমান ভর্তি প্রক্রিয়া শিক্ষার্থীদের জন্য এক ভয়ানক আর্থিক চাপ। প্রতিটি শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ ঝুলছে টাকার অঙ্কে। মেধার মূল্যায়ন নয়, বৈষম্যের দেয়াল টেনে দিচ্ছে এই ব্যবস্থা। উচ্চশিক্ষা কি শুধুই ধনীদের জন্য? আবেদন ফি কমাও, গুচ্ছ পদ্ধতি চালু রাখো।
প্রসঙ্গত, চলতি বছর ২৪টি সাধারণ ও বিজ্ঞান-প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ থেকে সবার আগে বেরিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। এরপর শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ (শাবিপ্রবি) আরও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় বেরিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় সবচেয়ে বড় গুচ্ছটি ভেঙে গেছে। তবে শেষ পর্যন্ত অল্প কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় এই গুচ্ছে থাকতে পারে বলে জানিয়েছে ইউজিসি।
অন্যদিকে, প্রকৌশল গুচ্ছ স্পষ্টতই ভেঙে গেছে। গুচ্ছভুক্ত চুয়েট ও কুয়েট বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে আবেদন নিচ্ছে। আর রুয়েট ভর্তির পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ করেছেন। তাছাড়া কৃষি গুচ্ছ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়ে রেখেছে দেশের সবচেয়ে বড় কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি)। ফলে কৃষি গুচ্ছ শেষ পর্যন্ত থাকলেও তাতে কতটি বিশ্ববিদ্যালয় থাকবে, তা নিয়ে সংশয়ে খোদ ইউজিসিও।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
১০ লাখ শিক্ষার্থীর লটারি ১৭ ডিসেম্বর
সরকারি ও বেসরকারি স্কুলে প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত ভর্তির আবেদন এরই মধ্যে শেষ হয়েছে। এবার লটারির মাধ্যমে ভাগ্য নির্ধারণের পালা। সব ঠিক থাকলে আগামী মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে এই লটারি অনুষ্ঠিত হবে। আর এর মাধ্যমে আবেদনকৃত প্রায় ১০ লাখ শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারিত হবে।
বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ডিজিটাল লটারি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর প্রতিষ্ঠানপ্রধান, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা লিংকে প্রবেশ করে তাদের নির্ধারিত আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে ফলাফল ডাউনলোড করতে পারবেন।
চিঠিতে আরও বলা হয়, ডাউনলোড করা ফলাফল পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রতিষ্ঠানপ্রধানরা সংশ্লিষ্ট জেলা ও উপজেলা ভর্তি কমিটির সভাপতি বরাবর ই-মেইলে পাঠিয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরকে অবহিত করতে হবে।
জানা গেছে, লটারি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রী মর্যাদা) অধ্যাপক ড. মো. আমিনুল ইসলাম উপস্থিত থাকবেন।
এ ছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়ের এবং কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগের সচিব ড. খ ম কবিরুল ইসলাম উপস্থিত থাকবেন।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) সূত্রে জানা গেছে, গত ১২ নভেম্বর থেকে দেশের সরকারি ও বেসরকারি স্কুলে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে ভর্তি আবেদন শুরু হয়। যা চলে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত। এই ১৮ দিনে সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে মোট ৯ লাখ ৮৩ হাজার ৫৩৯ জন শিক্ষার্থী ভর্তির আবেদন করেন।
এর মধ্যে সরকারি স্কুলে ভর্তির জন্য ৬ লাখ ৩৫ হাজার ৭২টি ও বেসরকারি স্কুলে ৩ লাখ ৪৮ হাজার ৪৬৭টি আবেদন জমা পড়েছে। এখন ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে আবেদনকারীদের মধ্য থেকে শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে। আর লটারির পর শুরু হবে ভর্তি প্রক্রিয়া।
এবিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মাধ্যমিক উইংয়ের উপপরিচালক এবং ঢাকা মহানগর ভর্তি কমিটির সদস্য সচিব মোহাম্মদ আজিজ উদ্দিন বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমকে বলেন, শিক্ষার্থীরা যে মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে ভর্তির আবেদন করেছে, লটারি কার্যক্রম শেষ হওয়ার পর তাদের ওই মোবাইলে এসএমএস চলে যাবে।
তিনি আরও বলেন, এরপর নির্ধারিত ওয়েবসাইটে (https://gsa.teletalk.com.bd/) প্রবেশ করে অভিভাবকরা তাদের লগইন আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লটারির ফল ডাউনলোড ও প্রিন্ট দিতে পারবেন। আর ওই ওয়েবসাইটে আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে প্রধান শিক্ষকরাও নিজ নিজ স্কুলের লটারির ফল ডাউনলোড ও প্রিন্ট দিতে পারবেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরু ২৯ ডিসেম্বর
স্থগিত ঘোষণার দুদিন পর ৪৭তম বিসিএসের আবেদনের নতুন দিন-তারিখ জানিয়েছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী— আগামী ২৯ ডিসেম্বর সকল ১০টা থেকে ৪৭তম বিসিএসের অনলাইন আবেদন শুরু হবে। এ প্রক্রিয়া চলবে ৩০ জানুয়ারি রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। এবার আবেদন ফি ২০০ টাকা।
বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টায় পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মতিউর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে গত ২৮ নভেম্বর ৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে পিএসসি। বিজ্ঞপ্তির তথ্যানুযায়ী— ১০ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে আবেদন শুরু হয়ে ৩১ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে শেষ হওয়ার কথা ছিল। তবে অনিবার্য কারণে তা স্থগিত করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আবেদনের যে সময়সীমা ছিল, তার চেয়ে এবার সময় বাড়ানো হয়েছে। প্রথম দফার ঘোষণা অনুযায়ী আবেদনের জন্য প্রার্থীরা ২২ দিন সময় পেতেন। তবে নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী— আবেদনের জন্য ৩৪ দিন সময় পাচ্ছেন চাকরিপ্রার্থীরা।
পিএসসি সূত্র জানায়, আবেদন ফি ২০০ টাকা নির্ধারণ করা হলেও প্রজ্ঞাপন জারি না হওয়ায় বিসিএসে আবেদন স্থগিত করা হয়েছিল। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বুধবার (১১ ডিসেম্বর) আবেদন ফি নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করায় ফের আবেদনের তারিখ ঘোষণা করলো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি।
৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তির তথ্যানুযায়ী, ৪৭তম বিসিএসের আবেদনপত্র পূরণ ও ফি জমা শুরু হওয়ার কথা ছিল ১০ ডিসেম্বর সকাল ১০টায়। শেষ সময় ছিল ৩১ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। তবে তার আগের দিন এ প্রক্রিয়া স্থগিত করা হলো।
এ বিসিএসে তিন হাজার ৪৮৭ জনকে ক্যাডার এবং নন-ক্যাডার পদে ২০১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। সবচেয়ে বেশি শূন্যপদ স্বাস্থ্য ক্যাডারে। এ ক্যাডারে সহকারী সার্জন পদে ১ হাজার ৩৩১ এবং সহকারী ডেন্টাল সার্জন পদে ৩০টি শূন্যপদে নিয়োগ দেওয়া হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ
২০২৫ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। আগামী ১০ এপ্রিল থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে। প্রথমদিনে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত বাংলা প্রথমপত্রের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মো. আবুল বাশারের সই করা এ সময়সূচি প্রকাশ করা হয়।
এসএসসি পরীক্ষার সময়সূচি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
জানুয়ারিতেই পাঠ্যবই পাবে শিক্ষার্থীরা
বই উৎসব না হলেও নতুন বছরের প্রথম দিন শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেওয়ার জোর প্রস্তুতি চলছে। এরই অংশ হিসেবে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কর্তৃপক্ষ দিনরাত কাজ করে যাচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এনসিটিবির চেয়ারম্যান ড. এ. কে. এম রিয়াজুল হাসান এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে বলেন, বছরের প্রথম দিন শিক্ষার্থীদের হাতে পাঠ্যবই তুলে দেওয়া হবে। তবে বই উৎসব করে অর্থ অপচয় করা হবে না।
তিনি বলেন, সব ঠিক থাকলে আগামী ১৫ থেকে ২০ ডিসেম্বরের মধ্যেই প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির বই চলে যাবে। আর ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির মূল পাঁচটি বই আগামী ২০ ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে পারবো বলে আশা করছি। এতে ৭৫ শতাংশ বইয়ের জোগান সম্ভব হবে ২০ ডিসেম্বরের মধ্যে।
এনসিটিবির চেয়ারম্যান আরও বলেন, আমাদের পরিকল্পনা হলো ৯০ শতাংশ বই ২৫ ডিসেম্বরের মধ্যে নিয়ে আসা। বাকি বই জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে যাবে। মাধ্যমিকের এক কোটি বই ছাপানোর জন্য সরাসরি আর্মি প্রিন্টিং প্রেসকে দিয়েছি সরাসরি ডিপিএম (ডিরেক্ট পারচেজ ম্যাটার) পদ্ধতিতে, যাতে বই ছাপার প্রক্রিয়াটি দ্রুত হয়।
এনসিটিবি সূত্রে জানা গেছে, এবার মোট বইয়ের সংখ্যা ৪০ কোটির মতো। এর মধ্যে মাদরাসার এবতেদায়ি ও মাধ্যমিক স্তরের জন্য দুই কোটি ৩১ লাখ এবং প্রাথমিক স্তরের জন্য ৯ কোটি ২০ লাখ।
প্রসঙ্গত, ২০১০ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত প্রতিবারই উৎসব করে বছরের প্রথম দিন বিনামূল্যের পাঠ্যবই বিতরণ করা হতো। তবে এবার সেই ধারাবাহিকতা বজায় না থাকলেও বছরের প্রথম দিনই শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেওয়া হবে।