রাজধানী
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব সড়ক
আগামী শনিবার ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে রাজধানীর কিছু কিছু সড়কের বিকল্প ব্যবহারের অনুরোধ জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিট পুলিশ (ডিএমপি)।
বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা, প্রধান বিচারপতি, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা, বিদেশি কূটনীতিক এবং সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারাসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে যাওয়া-আসা করবেন।
ওই এলাকায় যানবাহনের সুষ্ঠু চলাচল নিশ্চিত করতে ওইদিন (শনিবার) ভোর ৪টা হতে সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত সব ধরনের যানবাহন (বাস, ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, কার, মাইক্রোবাস, সিএনজি ও রিকশা-ভ্যান ইত্যাদি) মিরপুর মাজার রোড (মাজার রোড ক্রসিং হতে মিরপুর ১নং ক্রসিং পর্যন্ত) পরিহার করে বিকল্প সড়কে চলাচল করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে ডিএমপি।
বিকল্প সড়কগুলো হলো
১. যেসব যানবাহন আশুলিয়া থেকে বেড়িবাঁধ সড়ক দিয়ে মিরপুরে আসবে, সেসব যানবাহন নবাবেরবাগ ক্রসিং হতে গুদারাঘাট হয়ে রাইনখোলা ক্রসিং (চিড়িয়াখানা সড়ক) ব্যবহার করবে।
২. যেসব যানবাহন মাজার রোড ক্রসিং দিয়ে শাহআলী মাজার সংলগ্ন এলাকা অতিক্রম করবে, সেসব যানবাহন টেকনিক্যাল মোড়-আনসার ক্যাম্প-বাঙলা কলেজ-মিরপুর ১ নম্বর সড়ক ব্যবহার করবে।
৩. যেসব যানবাহন মিরপুর-১০ নম্বর গোলচত্বর হতে মিরপুর-১ নম্বর ও মাজার রোড হয়ে গাবতলীর দিকে যাবে, সেসব যানবাহন মিরপুর-১ হতে ডানে তানিন গ্যাপে ইউটার্ন করে নবাবেরবাগ ক্রসিং বা দিয়াবাড়ি ক্রসিং হয়ে ব্রাদার্স গ্যাপ দিয়ে গাবতলী চলাচল করবে।
৪. গাবতলী হতে ঢাকা মুখী যানবাহন ব্রাদার্স গ্যাপ থেকে বামে টার্ন করে বেড়িবাঁধ দিয়াবাড়ি ক্রসিং হয়ে নবাবেরবাগ ক্রসিং দিয়ে গুদারাঘাট ও রাইনখোলা ক্রসিং (চিড়িয়াখানা সড়ক) ব্যবহার করবে।
৫. দারুসসালাম থানা এলাকা হতে বিভিন্ন গন্তব্যের যানবাহন ১০ নম্বর কমিউনিটি সেন্টারের রাস্তা ব্যবহার না করে গোলারটেক হয়ে পালপাড়া ঘাট দিয়ে গাবতলী বেড়িবাঁধের রাস্তা দিয়ে দিয়াবাড়ি ও নবাবেরবাগ ক্রসিং দিয়ে চলাচল করবে।
দিবসটিতে অনুষ্ঠান চলাকালে নগরবাসীকে পুলিশের নির্দেশিত বিকল্প সড়কে যানবাহন চলাচল করতে অনুরোধ করা হয়েছে। এ বিষয়ে সবার সহযোগিতাও চেয়েছে ডিএমপি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
তেজগাঁওয়ের ট্রাকস্ট্যান্ডে আগুন, পুড়ল ৬ ট্রাক
রাজধানীর তেজগাঁওয়ের ট্রাকস্ট্যান্ডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের প্রায় আধা ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে।
আগুনে অন্তত ছয়টি ট্রাক পুড়ে গেছে বলে ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানিয়েছে।
রোববার (১২ জানুয়ারি) সকাল ৮টা ৫ মিনিটে তেজগাঁও ট্রাকস্ট্যান্ডের একটি গ্যারেজে আগুন লাগে।
ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানিয়েছে, আগুন লাগার ঘটনা জানার পাঁচ মিনিটের মধ্যেই সেখানে প্রথম দুটি, পরে আরও একটি ইউনিট গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। প্রায় আধা ঘণ্টার চেষ্টায় সকাল সাড়ে আটটার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
ফায়ার সার্ভিসের জনসংযোগ বিভাগের কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম বলেন, ট্রাকস্ট্যান্ডের কাছে একটি গ্যারেজে আগুন লাগে। এটি আসলে একটি দোকান। আগুন লাগার পর সেখানে থাকা ছয়টি ট্রাক পুড়ে গেছে। তবে আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
বায়ুদূষণের শীর্ষে ঘানার আক্রা, তৃতীয় ঢাকা
বিশ্বে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ঘানার আক্রা। তবে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা রয়েছে তৃতীয় নম্বরে। রোববার (১২ জানুয়ারি) সকাল ৮টা ৪২মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে জানা গেছে এসব তথ্য।
তালিকার শীর্ষে অবস্থান করা আক্রার দূষণ স্কোর ২০৫ অর্থাৎ এই শহরের বাতাস খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কলকাতা। এই শহরটির দূষণ স্কোর ২০৩ অর্থাৎ এখানকার বাতাসও খুবই অস্বাস্থ্যকর।
রাজধানী ঢাকা রয়েছে ৩ নম্বরে। ঢাকার দূষণ স্কোর ১৮৫ অর্থাৎ এখানকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। চার নম্বরে রয়েছে কায়রো এবং পাঁচ নম্বরে পাকিস্তানের করাচি।
স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
রোববার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট
রাজধানীতে বসবাসকারীদের প্রতিদিনই নানা প্রয়োজনে কোনো না কোনো মার্কেট কিংবা শপিংমলে যেতে হয়। কিন্তু কোথাও গিয়ে দেখলেন, সেখানকার সব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ। তখন কাজ তো হলোই না বরং সময় নষ্ট, সেই সঙ্গে মনও খারাপ হবে। তাই ব্যস্ত এই শহরের মার্কেটে বের হওয়ার আগেই জেনে নিতে পারেন রোববার (১২ জানুয়ারি) কোন কোন মার্কেট ও শপিংমল বন্ধ থাকবে।
বন্ধ থাকবে যেসব মার্কেট
বিসিএস কম্পিউটার সিটি (আইডিবি), পল্লবী সুপার মার্কেট, মিরপুর বেনারসি পল্লি, ইব্রাহীমপুর বাজার, রজনীগন্ধা মার্কেট, ইউএই মৈত্রী কমপ্লেক্স, বনানী সুপার মার্কেট, ডিসিসি মার্কেট গুলশান-১ এবং ২, গুলশান পিংক সিটি, মোল্লা টাওয়ার, আল-আমিন সুপার মার্কেট, রামপুরা সুপার মার্কেট, মালিবাগ সুপার মার্কেট, তালতলা সিটি করপোরেশন মার্কেট, কমলাপুর স্টেডিয়াম মার্কেট, গোরান বাজার, আবেদিন টাওয়ার, ঢাকা শপিং সেন্টার, আয়েশা মোশারফ শপিং কমপ্লেক্স, মিতালি অ্যান্ড ফ্রেন্ড সুপার মার্কেট।
বন্ধ থাকবে যেসব এলাকার দোকানপাট
আগারগাঁও, তালতলা, শেরেবাংলা নগর, শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, পল্লবী, মিরপুর-১০, মিরপুর-১১, মিরপুর-১২, মিরপুর-১৩, মিরপুর-১৪, ইব্রাহীমপুর, কচুক্ষেত, কাফরুল, মহাখালী, নিউ ডিওএইচএস, ওল্ড ডিওএইচএস, কাকলী, তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দর এলাকা, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ক্যান্টনমেন্ট, গুলশান-১, ২, বনানী, মহাখালী কমার্শিয়াল এরিয়া, নাখালপাড়া, মহাখালী ইন্টার সিটি বাস টার্মিনাল এরিয়া, রামপুরা, বনশ্রী, খিলগাঁও, গোড়ান, মালিবাগের একাংশ, বাসাবো, ধলপুর, সায়েদাবাদ, মাদারটেক, মুগদা, কমলাপুরের একাংশ, যাত্রাবাড়ী একাংশ, শনির আখড়া, দনিয়া, রায়েরবাগ, সানারপাড়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দু’দিনে ৩ হাজার ৪৪৭ মামলা
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে গত দুই দিনে ৩ হাজার ৪৪৭টি মামলা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ। এছাড়াও অভিযানকালে ১৫৮টি গাড়ি ডাম্পিং ও ৭৯টি গাড়ি রেকার করা হয়েছে।
শনিবার (১১ জানুয়ারি) বিকেলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, গত বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) ও শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ অভিযান চালিয়ে এসব মামলা করে।
ঢাকা মহানগর এলাকায় ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান ডিএমপির এই কর্মকর্তা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
আজও ঢাকার বাতাস খুব অস্বাস্থ্যকর
বিশ্বে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে মিসরের রাজধানী কায়রো। তবে এ তালিকায় চতুর্থ স্থানে রয়েছে রাজধানীর ঢাকা। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আইকিউ এয়ারের মানসূচকে ঢাকার বায়ুর মান ২১৯। বায়ুর এই মানকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা এই লাইভ বা তাৎক্ষণিক সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় ও সতর্ক করে। সেই সতর্কবার্তায় নগরবাসীর উদ্দেশে আইকিউ এয়ারের পরামর্শ, বাইরে বের হলে সুস্বাস্থ্যের জন্য অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে।
আজ ছুটির দিনে সাধারণত যানবাহনের চলাচল কম থাকে। কলকারখানার বেশির ভাগ বন্ধ। ঢাকায় বায়ুদূষণের অন্যতম উৎস হলো এই যানবাহন ও কলকারখানার দূষিত ধোঁয়া। তারপরও ঢাকার বায়ুমান খুব অস্বাস্থ্যকর।
দেশের অন্য বিভাগীয় শহরের মধ্যে চট্টগ্রামের বায়ুর মান ১২২, রাজশাহীতে ১৬৯ আর খুলনায় ১৫৯। ঢাকা ও আশপাশের তিন সর্বোচ্চ দূষিত এলাকার মধ্যে আছে ঢাকার মার্কিন দূতাবাস এলাকা (২৫৩), আগা খান একাডেমি (২৪৭) এবং মহাখালীর আইসিডিডিআরবি ভবন (২২৫)।
ঢাকার বায়ুদূষণের প্রধান উপাদান হলো বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫-এর উপস্থিতি। ঢাকার বাতাসে এর উপস্থিতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মানমাত্রার চেয়ে ২৮ গুণ বেশি।
বায়ুদূষণের যে অবস্থা, তা থেকে রক্ষা পেতে আইকিউ এয়ারের পরামর্শ, ঘরের বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে। খোলা স্থানে ব্যায়াম করা যাবে না। আরও একটি পরামর্শ, ঘরের জানালা বন্ধ রাখতে হবে।
গত রোববার সকালে ঢাকার বায়ুর মান ছিল ৪৫২, পরে তা আরও বেড়েছিল। বায়ুর মান ৩০০-এর বেশি হলেই তাকে দুর্যোগপূর্ণ বলে মনে করা হয়। রোববার ঢাকার দূষিত ১০টি স্থানের প্রতিটির মানই ছিল দুর্যোগপূর্ণ। এর মধ্যে গুলশানের দুটি স্থানের স্কোর ছিল ৭০০-এর ওপর।
যদি কোনো অঞ্চলে পরপর ৩ দিন ৩ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে বাই রোমান ৩০০-এর বেশি থাকে বা দুর্যোগপূর্ণ থাকে, তবে সেই অঞ্চলে স্বাস্থ্যগত জরুরি অবস্থা জারি করা দরকার বলে মনে করেন পরিবেশবিদেরা।
গত ডিসেম্বরের একটি দিনও নির্মল বায়ু পায়নি রাজধানীবাসী। দূষণসংক্রান্ত বিষয় নিয়ে গবেষণাকারী প্রতিষ্ঠান ক্যাপসের এক জরিপে দেখা গেছে, ডিসেম্বরে যত বায়ুদূষণ ছিল, তা গত ৯ বছরে সর্বোচ্চ।
ক্যাপসের গবেষণায় দেখা গেছে, গত বছরের ডিসেম্বরে বায়ুর গড় মান ছিল ২৮৮। ২০১৬ সালের থেকে এত খারাপ কখনোই হয়নি। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে বায়ুর মান ছিল ১৯৫। গত ৯ বছরে ডিসেম্বরে ঢাকার বায়ুর মান ছিল ২১৯ দশমিক ৫৪। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে এই মান ৩১ ভাগের বেশি বেড়ে গেছে। আর ২০২৩ সালের তুলনায় বেড়েছে ২৬ ভাগের বেশি।
কাফি