কর্পোরেট সংবাদ
প্রাথমিকে পোষ্য কোটা বাদ, মেধার ভিত্তিতে ৯৩ শতাংশ শিক্ষক নিয়োগ

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৯৩ শতাংশ শিক্ষকই মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার। একই সঙ্গে শিক্ষক নিয়োগে পোষ্য কোটা থাকছে না বলেও জানিয়েছেন তিনি।
ডা. বিধান রঞ্জন রায় বলেন, প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক নিয়োগে প্রি-সার্ভিস প্রশিক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করছি আমরা। এখন প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিকের বাজেট বাড়ানোটাই সময়ের দাবি।
রোববার (৮ ডিসেম্বর) খুলনা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে বিভাগটির বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে যত কোটা
জানা গেছে, ‘প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা-২০১৯’ অনুসারে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়। নিয়োগ বিধিমালা-২০১৯ এ বলা হয়েছে, একটি উপজেলার মোট পদের ৬০ শতাংশ নারী, ২০ শতাংশ পোষ্য ও ২০ শতাংশ পুরুষ কোটা নির্ধারিত থাকবে।
নারী, পোষ্য ও পুরুষ- এ তিন ধরনের কোটা পূরণের ক্ষেত্রে আবার চার ধরনের কোটা অনুসরণ করতে হতো। সেগুলো হলো- এতিমখানা নিবাসী ও শারীরিক প্রতিবন্ধী ১০ শতাংশ, বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান ৩০ শতাংশ, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ৫ শতাংশ এবং আনসার ও ভিডিপি সদস্য ১০ শতাংশ।
তাছাড়া তিন কোটার প্রতিটি ক্যাটাগরিতে অবশ্যই ২০ শতাংশ বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী প্রার্থীদের নিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। তবে এভাবে তিন কোটায় বিজ্ঞান বিষয়ের যোগ্য প্রার্থী পাওয়া না গেলে মেধারভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া যাবে। কোটা বাদ দিয়ে বাকি পদগুলোতে শুধু মেধারভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হতো। সেটা ৪০ শতাংশের বেশি নয়।
এদিকে, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে চলতি বছরের ২৩ জুলাই জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে কোটা-সংক্রান্ত আগের সব পরিপত্র, প্রজ্ঞাপন, আদেশ, নির্দেশ, অনুশাসন রহিত করা হয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নতুন প্রজ্ঞাপন অনুসারে, সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের চাকরির সব গ্রেডে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ হবে ৯৩ শতাংশ। বাকি ৭ শতাংশ নিয়োগ কোটার ভিত্তিতে হবে।
ফলে প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা অনুসরণ করা হবে নাকি জনপ্রশাসনের সবশেষ কোটা বণ্টনের প্রজ্ঞাপন অনুসরণ করা হবে, তা নিয়ে ধোঁয়াশা ছিল। অবশেষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা বিষয়টি স্পষ্ট করলেন। ফলে আগামীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে ৯৩ শতাংশ মেধা এবং ৭ শতাংশ কোটা পদ্ধতি অনুসরণ করা হতে পারে।
২০২৩ সালের ১৪ জুন সহকারী শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। গত ২৯ মার্চ এ দুই বিভাগের লিখিত পরীক্ষা হয়। ২১ এপ্রিল প্রথম দফায় প্রকাশ করা হয়। পরদিন সংশোধিত ফল প্রকাশ করে অধিদপ্তর। এতে ৪৬ হাজার ১৯৯ জন প্রার্থী মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভা

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও, সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা, অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খান, মো. আলতাফ হুসাইন ও মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন মজুমদার এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোগে গ্রাহক সমাবেশ

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল ও ঝালকাঠি শাখার উদ্যোগে গ্রাহক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (০৮ ফেব্রুয়ারি) এ গ্রাহক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. নাজমুস সায়াদাত। এসময় বরিশাল মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মো. ইউনুস আলী সিদ্দিকী, ব্যাংকের শরী’আহ সুপারভাইজরী কমিটি সেক্রেটারিয়েটের প্রধান সৈয়দ জয়নুল আবেদীন, ব্যাংকের ঝালকাঠি শাখার ব্যবস্থাপক সৈয়দ কামরুল আহসান, বরিশাল শাখার ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ রুহুল আমীন শরীফ এবং অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. নাজমুস সায়াদাত বিপুল সংখ্যক গ্রাহকের উপস্থিতিতে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের প্রতি আস্থা রাখার জন্য সকলকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান। সাময়িক সংকট কাটিয়ে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকে এখন পূর্বের মত স্বাভাবিক ব্যাংকিং সেবা দেয়া হচ্ছে। তিনি সকলকে এই ব্যাংকের সাথে থাকার অনুরোধ করেন।
বরিশাল মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড এর চেয়ারম্যান প্রফেসর মো. ইউনুস আলী সিদ্দিকী ব্যাংকের সেবার মান আরও বাড়ানোর পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, সেবার মান ভালো হলে গ্রাহকগণের আস্থা দ্রুতই ফিরে আসবে।
বরিশাল শাখার গ্রাহক ড. হাবিবুর রহমান ব্যাংকের সেবায় সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন যে, এই ব্যাংকে তার প্রায় সাত কোটি টাকার ক্যাশ ওয়াকফ হিসাব রয়েছে।
একই অভিমত ব্যক্ত করেন ব্যাংকের গ্রাহক প্রফেসর আব্দুর রব এবং তিনি শরীআহভিত্তিক ব্যাংকিং এর সুফল তুলে ধরেন। ঝালকাঠি শাখার গ্রাহক নিজামউদ্দীন, পরিচালক (অব:), ইসলামিক ফাউন্ডেশন উল্লেখ করেন, নেতিবাচক প্রচারণার কারণে গ্রাহকগণ সাময়িকভাবে কিছুটা আতঙ্কগ্রস্ত হয়েছিল। তবে গ্রাহকদের মাঝে আস্থা আবার ফিরতে শুরু করেছে।
বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও ঠিকাদার মাহফুজ খান শুরু থেকে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের সাথে ব্যাংকিং করছেন উল্লেখ করেন। তিনি এই ব্যাংকের প্রতি তার পূর্ণ আস্থা রাখার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন এবং স্বাভাবিক লেনদেন যাতে ব্যাংকটি সবসময় করতে পারে সেজন্য তিনি সর্বাত্মক সহযোগিতা করবেন বলে তিনি আশ্বাস্ত করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ও অরোরা স্পেশালাইজড হাসপাতালের মধ্যে চুক্তি

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসি ও অরোরা স্পেশালাইজড হাসপাতালের মধ্যে স্বাস্থ্য সেবা বিষয়ক কর্পোরেট চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকায় দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তির আওতায় ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের সকল গ্রাহক, কমকর্তা-কর্মচারী ও তাদের পরিবারের সদস্যগণ অরোরা স্পেশালাইজড হাসপাতালের বিভিন্ন ধরণের সেবা গ্রহণে বিশেষ ডিসকাউন্ট সুবিধা পাবেন।
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম ও অরোরা স্পেশালাইজড হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. সারওয়াত জাবিন নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিপত্র স্বাক্ষর করেন।
এসময় ব্যাংকের ঢাকা দক্ষিণ জোন প্রধান মো. আবদুর রশিদ, মার্কেটিং ও বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ডিভিশনের প্রধান মো. ফরিদুর রাহমান জালাল, পাবলিক এ্যাফেয়ার্স এন্ড ব্রান্ড কমিউনিকেশন ডিভিশনের প্রধান নাজিম আনওয়ার, কাকরাইল শাখার ব্যবস্থাপক রহিম খানসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
বিকাশের সহযোগিতায় ‘শাহ আব্দুল করিম লোক উৎসব’

‘বন্ধে মায়া লাগাইছে, দিওয়ানা বানাইছে’, ‘গাড়ি চলে না’, ‘বসন্ত বাতাসে সইগো’, ‘কেন পিরিতি বাড়াইলা রে বন্ধু’, ‘তুমি বিনে আকুল পরান’- এরকম অসংখ্য কালজয়ী গান ও এর স্রষ্টাকে শ্রদ্ধায় স্মরণের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুই দিনব্যাপী ‘শাহ আবদুল করিম লোক উৎসব-২০২৫’।
বাউল সম্রাটের ১০৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে সুনামগঞ্জের দিরাই-এ শাহ আবদুল করিম পরিষদ আয়োজিত এই উৎসবের আয়োজনে তৃতীয়বারের মতো সহযোগী ছিলো দেশের বৃহত্তম মোবাইল আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান বিকাশ।
বাংলা লোকগানের এই অমর স্রষ্টার স্মরণে ২০০৬ সাল থেকে কালনী নদীর তীরে উজান ধল মাঠে আয়োজিত হয়ে আসছে এই উৎসব। শুক্রবার শাহ আবদুল করিম পরিষদের সভাপতি ও বাউল সম্রাট পুত্র শাহ নুর জালাল এতে সভাপতিত্ব করেন।
এবারের উৎসবের উদ্বোধনীতে উপস্থিত ছিলেন সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া, বিকাশের চিফ এক্সটার্নাল অ্যান্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মেজর জেনারেল শেখ মো. মনিরুল ইসলাম (অব.) সহ অন্যান্যরা।
এরপর, সারাদেশ থেকে আসা লোক সঙ্গীতের শিল্পী ও ভক্ত-অনুরাগীরা বাউল সম্রাটের সৃষ্টিকে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে পৌঁছে দিতে গান-শ্রদ্ধা-স্মরণে মাতিয়ে রাখেন দুটি রাত। স্থানীয় তরুণ-বৃদ্ধ-মহিলাদের পাশপাশি দেশের বিভিন্ন অঞ্চল ও দেশের বাইরে থেকেও আসা ভক্ত-সুধীজনেরা অংশ হয়ে উঠেন এই প্রাণের উৎসবের।
উৎসবকে কেন্দ্র করে উজানধল মাঠে নানা পণ্যের পসরা নিয়ে এবারো জমে ওঠে বর্ণিল মেলা। আবহমান গ্রামীণ মেলার অন্যতম অংশ- মুড়ি মুড়কি ও মিষ্টির দোকান, খেলনা, গৃহস্থালি নানান পণ্যের ছোট ছোট স্টলে সেজে উঠে পুরো উজানধলের মাঠ।
অনুষ্ঠানের উদ্বোধনীতে এই উৎসব আয়োজনের সহযোগী বিকাশ-এর চিফ এক্সটার্নাল অ্যান্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মেজর জেনারেল শেখ মো. মনিরুল ইসলাম (অব.) বলেন, বিকাশ সাধারণ মানুষের জন্য সবচেয়ে সহজে, নিরাপদে আর্থিক সেবা নিশ্চিত করে যাচ্ছে। এই সেবাগুলো দেয়ার পাশাপাশি দেশের আবহমান সংস্কৃতির চর্চায়ও যেনো আমরা ভূমিকা রাখতে পারি, সেই চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি। দায়িত্বশীল করপোরেট প্রতিষ্ঠান হিসেবে সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে এমন এক মহান ব্যক্তিত্বের স্মরণে আয়োজিত এই লোক উৎসবের সহযোগী হতে পেরে আমরা নিজেদেরকে গর্বিতও মনে করছি।
বরাবরের মতো এবারো উৎসব আয়োজনে সহযোগিতার জন্য বিকাশ ও গ্রামবাসীকে কৃতজ্ঞতা জানান শাহ আবদুল করিম পরিষদের সভাপতি ও বাউল সম্রাট পুত্র শাহ নুর জালাল।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের বার্ষিক প্রীতিমিলনী ও বনভোজন

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের অংশগ্রহণে বার্ষিক প্রীতিমিলনী ও বনভোজন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) মুন্সিগঞ্জের ‘ঢালী’স আম্বার নিবাস রিসোর্টে এটি অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট একেএম মাহবুব মোরশেদ।
ইসলামী ব্যাংক অফিসার কল্যাণ সমিতির উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম ও স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আব্দুল জলিল।
অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য দেন ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা। এসময় অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খান, মো. আলতাফ হুসাইন ও মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন মজুমদার, ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. মাহবুব আলম, মাহমুদুর রহমান, কে. এম. মুনিরুল আলম আল-মামুন, ড. এম কামাল উদ্দীন জসীম ও মো. মাকসুদুর রহমানসহ প্রধান কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন নির্বাহী, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও তাদের পরিবারের সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
রিসোর্টের মনোরম পরিবেশে খেলাধুলা, র্যাফেল ড্র, মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ এ প্রীতিমিলনী ও বনভোজন অনুষ্ঠিত হয়।
এসএম