রাজনীতি
তিন সংগঠনের ৬ প্রতিনিধি যাচ্ছে ভারতীয় হাইকমিশনে
স্মারকলিপি দেওয়ার জন্য বিএনপির তিন সংগঠনের ছয় জন প্রতিনিধিকে ভারতীয় হাইকমিশনে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তাব দিয়েছে পুলিশ। আর এত রাজিও হয়েছেন তারা। যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্রতিনিধিরা ভারতীয় হাইকমিশনের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন।
ছয় প্রতিনিধি হলেন- যুবদলের সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম নয়ন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন নাসির।
আজ রবিবার দুপুর পৌনে একটার দিকে পুলিশের গুলশান জোনের ডিসি তারেক আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, শান্তিপূর্ণ যেকোনো কর্মসূচিকে আমরা সাধুবাদ জানাই। কিন্তু আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে কিছু নিয়ম মানতে হয়। আমরা ভারতীয় হাইকমিশনে কথা বলেছি। কথা অনুযায়ী বিএনপির তিন সংগঠনের ৬ জন প্রতিনিধিকে সেখানে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
এর আগে ভারতীয় হাইকমিশন অভিমুখে বিএনপির তিনটি অঙ্গ সংগঠনের যৌথ প্রতিবাদী পদযাত্রা ও স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচি আটকে দিয়েছে পুলিশ। দুপুর ১২টা ৩৫ মিনিটের দিকে রামপুরা ব্রিজের ওপর ব্যারিকেড দিয়ে পদযাত্রাটি আটকে দেন তারা। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নয়া পল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে এই কর্মসূচি শুরু হয়।
পদযাত্রায় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী, যুবদলের সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম নয়ন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন নাসিরসহ অন্যান্য নেতাকর্মীরা অংশ নিয়েছেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
শারীরিক অবস্থার উন্নতি, হাঁটতে পারছেন খালেদা জিয়া
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে উল্লেখ করে তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. জেডএম জাহিদ হোসেন বলেছেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা আগের চেয়েও ভালো। তিনি একা একা হাঁটতেও পেরেছেন। দেশের খোঁজ-খবরও নিয়েছেন তিনি।
রোববার (১২ জানুয়ারি) বিশেষায়িত এই হাসপাতালের সামনে সাংবাদিকদের খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সবশেষ পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেন তিনি। এসময় খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ও তার সফরসঙ্গী এনামুল হক চৌধুরীও উপস্থিত ছিলেন।
উন্নত চিকিৎসার জন্য গত বুধবার (৮ জানুয়ারি) খালেদা জিয়া লন্ডনে যান। ওই দিনই লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে সরাসরি তাকে লন্ডনের বিশেষায়িত বেসরকারি হাসপাতাল ‘দ্য লন্ডন ক্লিনিকে’ নেওয়া হয়। এরপর থেকে প্রতিদিনই খালেদা জিয়ার ‘রুটিন স্বাস্থ্য পরীক্ষা’ চলছে। সোমবার (১৩ জানুয়ারি) বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশেষ কিছু পরীক্ষা করানো হতে পারে বলেও জানান ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
তিনি আরও জানান, রবিবার অধ্যাপক জন প্যাট্রিক কেনেডি খালেদা জিয়াকে দেখে গেছেন। এই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অধীনেই লন্ডনে দ্য ক্লিনিকে তার চিকিৎসা চলছে। এছাড়া এদিন খালেদা জিয়াকে ফিজিওথেরাপিও দেওয়া হয়েছে। আগের দিনের চেয়ে তার অবস্থা স্ট্যাবল ছিল।
অন্যান্য দিনের মতো রোববারও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার সহধর্মীনি ডা. জোবাইদা রহমান খালেদা জিয়াকে দেখতে এসেছেন।
এদিকে, ব্রিফিংকালে যুক্তরাজ্য বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কয়সর এম আহমেদ বলেন, খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় যুক্তরাজ্য বিএনপির সব ইউনিটকে স্ব স্ব এলাকার মসজিদে দোয়া মাহফিল আয়োজনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
সংস্কার কার্যক্রমকে গতিশীল করতে হবে: মান্না
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, রাষ্ট্রে অগ্রগতিশীল ও উন্নত সংস্কার কার্যক্রম সময়ের দাবি। যারা এখন আমলাতন্ত্রকে প্রভাবিত করছে, নির্বাচনে তারাই আমলাতন্ত্রকে নিয়ন্ত্রণ করবে। চলমান সংস্কার কার্যক্রমকে গতিশীল করতে হবে যাতে সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতে না পারে।
রবিবার (১২ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাব ভিআইপি লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত গণশক্তি সভা কর্তৃক আয়োজিত নির্বাচন ব্যবস্থার কাঠামোগত সংস্কার শীর্ষক মুক্ত আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন।
সভায় সভাপতিত্ব করেন গণশক্তি সভার সভাপতি সাদেক রহমান। কবি মনির ইউসুফের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কর্নেল অবসরপ্রাপ্ত হাসিনুর রহমান বীর প্রতীক, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী ড. হেলাল উদ্দিন, লে. কর্নেল অব ফেরদৌস আজিজ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী অ্যাডভোকেট হাবিবুর রহমান, প্রফেসর ডক্টর দেওয়ান সাজ্জাদ, মেজর অব রেজাউল হান্নান শাহীন, গণমুক্তি জোটের কো- চেয়ারম্যান আক্তার হোসেন, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হিজবুল্লাহ, বিশিষ্ট গবেষক আলাউদ্দিন কামরুল প্রমূখ।
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, আমাদের আশা হত হলে চলবে না সুদিনের আশা নিয়ে বেঁচে থাকতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোকে আরো সচেতন ও দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে। প্রত্যেককে নিজেকে নিজের জায়গায় ছাড় দিতে হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে এখন লড়াই জ্ঞানের, লড়াই বুদ্ধির। রাজনীতিবিদদের অতীত দেখেছে বলেই মানুষ রাজনীতিবিদদের উপর আস্থা রাখতে আস্থা হারাচ্ছে।
কর্নেল অব হাসিনুর রহমান বীর প্রতীক বলেন, প্রধান ইস্যু গুলোতে আমাদের ঐক্যমতে পৌঁছতে হবে। নির্বাচন ব্যবস্থার কাঠামোতে পরিবর্তন এনেই একটা সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে হবে।
ড. হেলাল উদ্দিন বলেন, শিক্ষার্থীরাই দেশকে পুনরায় গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরিয়ে আনতে এক ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেছে। শিক্ষার্থীদের এ ত্যাগকে খাটো করে দেখলে জাতি আমাদের ক্ষমা করবে না। রাজনৈতিক দলগুলো ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে ব্যর্থ হলে সংস্কার কার্যক্রম মুখ থুবড়ে পড়তে পারে। সুষ্ঠু নির্বাচন করতে হলে নির্বাচন ব্যবস্থার কাঠামোগত পরিবর্তন হওয়া দরকার। আজকের এই সেমিনারে আমরা বলতে চাই বাংলাদেশের দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট করার জন্য উদ্যোগ নেওয়া দরকার। আসন সংখ্যা অন্ততপক্ষে ৫০০ হওয়া দরকার।
তিনি আরও বলেন, একই দিনে নির্বাচন নয় অন্তত তিন থেকে চারদিনে দেশকে ভাগ করে নির্বাচন করলে একটি ভালো নির্বাচন আশা করা যায়। জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন দিয়ে একটা ট্রায়াল জাতি দেখতে চায়। নির্বাচন কমিশনে সৎ এবং যোগ্য অফিসার নিয়োগ প্রদান করা এবং দক্ষ পরিচালনার মাধ্যমে কালো টাকা প্রভাব যে কোন মূল্যে বন্ধ করা দরকার না হলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। চাঁদাবাজি ও দখলবাজি বন্ধ হচ্ছে না। আগামীতে রাজনীতিতে একটা গুণগত পরিবর্তন আসবে এটা আমরা আশা করতে চাই। মানুষের কথা বলার অধিকার পারস্পরিক সম্মান ও শ্রদ্ধাবোধ পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করতে হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
ইইউর রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল। আজ রবিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয় এ বৈঠক শুরু হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
বিএনপির প্রতিনিধি দলে রয়েছেন, দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ও চেয়ারপার্সন ফরেন অ্যাফেয়ার্স অ্যাডভাইজারি কমিটি সদস্য ডক্টর আব্দুল মঈন খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক ও চেয়ারপার্সন পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক বিশেষ সহযোগী উপদেষ্টা কমিটি সদস্য শামা ওবায়েদ।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
জাতীয় নাগরিক কমিটির নতুন ৫ সেল গঠন
সাংগঠনিক কার্যক্রম আরও গতিশীল করার উদ্দেশ্যে নতুন পাঁচটি সেল গঠন করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। আজ রবিবার জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী ও সদস্য সচিব আখতার হোসেন স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, নবগঠিত সেলগুলো হলো শহীদ পরিবার ও আহত কল্যাণ, দপ্তর সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, আইসিটি সেল এবং তথ্য ও জনসংযোগ সেল। জাতীয় নাগরিক কমিটির সাংগঠনিক কার্যক্রম গতিশীল করার লক্ষ্যে সেলগুলো গঠন করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।
এগুলোর মধ্যে শহীদ পরিবার ও আহত কল্যাণ সেলের সেল সম্পাদক করা হয়েছে ডা. মাহমুদা আলম মিতুকে। এছাড়া সেলের সদস্য হিসেবে স্থান পেয়েছেন তামিম আহমেদ, শেখ তাসনিম আফরোজ ইমি, মো. রাকিব হোসেন এবং কাজী আশরাফুর রহমান।
দপ্তর সেলের সম্পাদক করা হয়েছে মনিরা শারমিনকে। এ সেলের সদস্য করা হয়েছে হাসান আলী খান ও আবু সাঈদকে।
প্রচার ও প্রকাশনা সেলের সম্পাদক হয়েছেন মো. আরিফুর রহমান। আর সদস্য হিসেবে স্থান পেয়েছেন খান মুহাম্মদ মুরসালিন, মীর আরশাদুল হক ও আরেফিন মোহাম্মদ হিজবুল্লাহ।
আইসিটি সেলের সেল সম্পাদক হয়েছেন মো. ফারহাদ আলম ভুঁইয়া এবং সদস্য হিসেবে আছেন মো. আজহার উদ্দিন অনিক, সাবহানাজ রশীদ দিয়া, রাফিদ ভুঁইয়া এবং তারিক আদনান মুন।
এ ছাড়া তথ্য ও জনসংযোগ সেলের সেল সম্পাদক করা হয়েছে মামুনুর রশীদকে। সেলটিতে সদস্য হিসেবে স্থান পেয়েছেন মশিউর রহমান ও তামিম আহমেদ।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
নির্বাচনে যুব সমাজ ও প্রবাসীদের ভোটাধিকার চায় জামায়াত
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে যুব সমাজ এবং প্রবাসীদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
কুয়েতে সালুয়া সী সাইডে জুমেরিদা হলে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) রাতে এ কথা বলেন তিনি। বাংলাদেশ কুরআন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র কুয়েতের আয়োজনে এ সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন তিনি।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় গেলে ইসলামী আইন প্রতিষ্ঠা, দেশে বিনিয়োগে ব্যবসায়িক লাইসেন্সের জন্য ওয়ান স্টপ সার্ভিস ব্যবস্থা, প্রবাসী মন্ত্রণালয়ে প্রবাসীদের অগ্রাধিকারসহ সবার জন্য সমান আইন প্রতিষ্ঠা করবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, কুয়েতস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের তৃতীয় সচিব আবদুল লতিফ ফকির, জামায়েত ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদের সদস্য ড. খলিলুর রহমান মাদানী, কুয়েত মানবাধিকার কমিশনের কর্মকর্তা, কুয়েত সংসদের সাবেক পার্লামেন্ট মেম্বার আদেল দামকী, ইসলাম প্রেজেন্টেশন কমিটি আইপিসি কর্মকর্তা আম্মায় আল কান্ডারীসহ অনেকে।