Connect with us

আন্তর্জাতিক

সামরিক আইন জারির জন্য ক্ষমা চাইলেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

Published

on

ডিএসই

আকস্মিকভাবে দেশজুড়ে সামরিক শাসন আইন জারির ঘোষণা দিয়েছিলেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইয়োল। এতে করে দেশের পুরো রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল হয়ে উঠে। যার করণে জাতির কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট। এমন পরিস্থিতিতে তার রাজনৈতিক দল পিপলস পাওয়ার পার্টির (পিপিপি) সিদ্ধান্ত মেনে নেবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।

শুক্রবার সন্ধ্যায় টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক ভাষণে ইউন সুক ইয়োল বলেন, “সম্প্রতি যা ঘটে গেল, সেজন্য আমি খুবই দুঃখিত এবং সবার কাছে অন্তর থেকে ক্ষমা চাইছি।”

“রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল করার জন্য আমার দল যে সিদ্ধান্ত নেবে, আমি তা বিনা আপত্তিতে মেনে নেবো। আমি আর এই পদে থাকব কি না- সে ব্যাপারেও দলের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত থাকবে।”

প্রেসিডেন্টের ভাষণ শেষ হওয়ার পর পিপিপির শীর্ষ নেতা হান ডং হুন সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, এ ইস্যুতে দল কোনোভাবেই ছাড় দেওয়ার পক্ষপাতী নয়। হান বলেন, “প্রেসিডেন্ট তার পদে থাকা এবং দায়িত্ব পালনের যোগ্যতা হারিয়েছেন। তাকে পদত্যাগ করতেই হবে। এটা আবশ্যিক।”

গত ৩ ডিসেম্বর টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক ভাষণে আকস্মিকভাবে দেশজুড়ে সামরিক শাসন জারি করেন ইউন সুক ইয়োল। ইউন বলেছিলেন, পারমাণবিক শক্তিধর উত্তর কোরিয়া ও উত্তর কোরিয়ার সমর্থক শক্তিগুলোর হাত থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার সার্বভৌমত্ব এবং সংবিধানকে রক্ষা করতে সামরিক আইন প্রয়োজন। তবে ভাষণে তিনি কোনো সুনির্দিষ্ট হুমকির কথা উল্লেখ করেননি।

টেলিভিশনে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট সামরিক আইন জারির ঘোষণা দেওয়ার পরপরই তীব্র ক্ষোভে ফেটে পড়েন পার্লামেন্টের বিরোধী ও সরকারি এমপিরা। কারণ সামরিক আইন জারি হলে পার্লামেন্ট ও রাজনৈতিক দলগুলোর কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হবে এবং গণমাধ্যম ও প্রকাশকদের সামরিক আইন কমান্ডের নিয়ন্ত্রণে থাকতে হবে। পার্লামেন্টের ক্ষুব্ধ আইনপ্রণেতারা একযোগে প্রেসিডেন্ট ইউনের জারি করা এ ডিক্রি প্রত্যাখ্যান করেন।

এদিকে প্রেসিডেন্ট সামরিক আইন জারি ঘোষণার পরপরই হেলমেট পরা সশস্ত্র সেনারা জানালা ভেঙে পার্লামেন্ট ভবনে প্রবেশ করেন। একই সময়ে পার্লামেন্টের ছাদের ওপরে চক্কর দিতে শুরু করে হেলিকপ্টার। পার্লামেন্টের কর্মীরা অগ্নি নির্বাপণ যন্ত্র থেকে গ্যাস স্প্রে করে সেনাদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন। পার্লামেন্ট ভবনের বাইরে প্রতিবাদকারীরা পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তিতে জড়িয়ে পড়েন।

পার্লামেন্টের চাপের মুখে সামরিক আইন জারির কয়েক ঘণ্টা পরই তা প্রত্যাহার করে নিতে বাধ্য হন ইওল। দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রায়াত্ত বার্তা সংস্থা ইয়োনহ্যাপ জানিয়েছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সামরিক আইন জারির পর মধ্যরাতেই মন্ত্রিসভা আইন বাতিল করার ব্যাপারে একমত হয়। এরপর বুধবার সকালে এমপি’রা প্রেসিডেন্টকে অভিশংসন করার আহ্বান জানান।

দক্ষিণ কোরিয়ার রাজনীতি বিশ্লেষকদের মতে, ইউন সুক ইয়োল সামরিক শাসন জারির পর দেশটির রাজনীতি যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছিল, গত কয়েক দশকে এমনটা দেখা যায়নি। বিরোধীদলীয় এক এক এমপি ইয়োনহ্যাপকে বলেছেন, “প্রেসিডেন্ট পদত্যাগ করুন আর নাই করুন, আমরা তাকে অভিসংশন করব।”

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আন্তর্জাতিক

৭.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপলো দ্বীপরাষ্ট্র টোঙ্গা

Published

on

ডিএসই

দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত দ্বীপরাষ্ট্র টোঙ্গায় ৭ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। ভূমিকম্পের পর আশপাশের এলাকায় কিছুক্ষণের জন্য সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়।

জার্মান রিসার্চ সেন্টার ফর জিওসায়েন্সেসের (জিএফজেড) জিএফজেডের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল মাটির ১৬ কিলোমিটার গভীরে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতি কিংবা হতাহতের তথ্য পাওয়া যায়নি।

এদিকে, মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস জানায়, স্থানীয় সময় রোববার (৩০ মার্চ) ভোরে টোঙ্গার লিফুকা দ্বীপের পাঙ্গাই গ্রামের প্রায় ৭৩ কিলোমিটার (৪৫ মাইল) দক্ষিণ-পূর্বে ৭ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্প হয়। এর উৎপত্তিস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠের ১৬ কিলোমিটার গভীরে।

তবে ভূমিকম্পের মাত্রা নিয়ে ভিন্ন তথ্যও পাওয়া গেছে। কয়েকটি গবেষণা কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, টোঙ্গার ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ১। প্রাথমিকভাবে একটি গবেষণা কেন্দ্র জানায়, ভূমিকম্পের মাত্রা ৬ দশমিক ৬ ছিল।

পলিনেশীয় অঞ্চলের দ্বীপরাষ্ট্র টোঙ্গা। মোট ১৭১টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত এই দেশে ১ লাখের বেশি মানুষের বসবাস। জনসংখ্যার অধিকাংশই দেশটির মূল দ্বীপ টোঙ্গাটাপুতে বাস করেন।

এর আগে শুক্রবার (২৮ মার্চ) শুক্রবার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে ৭ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্প হয়। এতে দেশটিতে এখন পর্যন্ত অন্তত ১ হাজার ৭০০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। নিখোঁজ হাজারো মানুষ। ভূমিকম্পে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে প্রতিবেশী দেশ থাইল্যান্ডেও।

সর্বশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এই ভূমিকম্পে থাইল্যান্ডে ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাছাড়া দেশটির রাজধানী ব্যাংককে নির্মাণাধীন একটি ৩৩ তলা ভবন ধসে পড়ার পর এখনো ৭৬ জন শ্রমিক নিখোঁজ রয়েছেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

মিয়ানমারে ভূমিকম্পের ৬০ ঘণ্টা পর এক নারী জীবিত উদ্ধার

Published

on

ডিএসই

মিয়ানমারে গত কয়েক দশকের মধ্যে আঘাত হানা অন্যতম বিধ্বংসী ভূমিকম্পে প্রাণহানির সংখ্যা ১৭০০ জন ছাড়িয়েছে। সময় যত যাচ্ছে ভূমিকম্পে নিখোঁজ ও আটকেপড়াদের মধ্যে প্রাণহানির সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা তত তৈরি হচ্ছে।

এর মধ্যে সোমবার (৩১ মার্চ) দেশটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, উদ্ধারকারীরা একটি হোটেলের ধ্বংসাবশেষ থেকে একজন নারীকে জীবিত উদ্ধার করেছে। প্রায় ৬০ ঘণ্টা পর ওই নারীকে উদ্ধার করা হয়েছে। ফলে তিন দিন পর আশার আলো দেখা দিয়েছে।

চীনা, রাশিয়ান এবং স্থানীয় দল ৫ ঘণ্টার অভিযানের পর মান্দালয় শহরের ধসে পড়া গ্রেট ওয়াল হোটেলের নিচে আটকে থাকা ওই নারীকে উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার ভোরে চীনা দূতাবাসের ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, ওই নারীর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে। মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডের অনুসন্ধানকারীরা আরও জীবিতদের খুঁজে বের করার জন্য সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন।

গত শুক্রবার (২৮ মার্চ) ৭.৭ মাত্রার ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থলের কাছে মান্দালয় অবস্থিত, যা মিয়ানমারে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ এবং প্রতিবেশী থাইল্যান্ডে ক্ষয়ক্ষতি করে।

ব্যাংককের গভর্নর চ্যাডচার্ট সিত্তিপুন্ত বলেছেন, জীবিতদের খুঁজে বের করার জন্য উদ্ধারকারীরা হাল ছাড়ছেন না।

৭২ ঘণ্টা পরও উদ্ধার অভিযান অব্যাহত থাকবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, তুরস্কে আটকেপড়াদের উদ্ধারে সাতদিন ধরে অভিযান অব্যাহত ছিল।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

আল আকসায় ঈদের নামাজে মুসল্লিদের ঢল

Published

on

ডিএসই

ইসরায়েলি বাহিনীর ব্যাপক কড়াকড়ির মধ্যেও জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদ প্রাঙ্গণে পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আল-আকসা মাসজিদে ঈদের নামাজে ঢল নামে মুসল্লিদের। ইসলামের তৃতীয় পবিত্র এ মসজিদটিতে নামাজ আদায়ে বিধিনিষেধ আরোপ করে রেখেছে ইসরায়েল।

ব্যাপক কড়াকড়ি সত্ত্বেও রমজানের শেষে রোববার (৩০ মার্চ) আল-আকসায় ঈদের নামাজ আদায়ে জড়ো হন হাজার হাজার মুসল্লি। শেষ রোজার দিনও আল আকসা প্রাঙ্গণে নামাজ আদায় করেছেন ৭৫ হাজার মুসল্লি।

মুসলমানদের অন্যতম বড় উৎসব ঈদুল ফিতর পালিত হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে। অথচ এই দিনেও ফিলিস্তিনি মুসলমানদের মনে আনন্দের পরিবর্তে আতঙ্ক বিরাজ করছে। প্রতিনিয়ত হামলা হচ্ছে গাজা উপত্যকায়। ঈদেও কড়াকড়ি অবস্থানে ছিল ইসরায়েলি সেনারা।

এর আগে মসজিদের প্রবেশমুখে মুসল্লিদের প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করে ইসরায়েলি সেনারা। ব্যাপক তল্লাশির পর ঈদের নামাজ আদায়ের সুযোগ পান ফিলিস্তিনিরা।

২০২৪ সালে মসজিদটিতে ৪০ হাজার মুসল্লি ঈদের নামাজ আদায় করেন। এর আগের বছর ইসরায়েলি আগ্রাসনের মধ্যেও ১০ লাখ মুসল্লি মসজিদটিতে ঈদের নামাজ পড়েছিলেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

সৌদি আরবের মক্কায় ঈদের নামাজ আদায়

Published

on

ডিএসই

ইসলাম ধর্মের পবিত্রতম স্থান মক্কায় মসজিদ আল-হারামে (গ্র্যান্ড মসজিদ) পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (৩০ মার্চ) সৌদি আরবের স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৬টায় ঈদের নামাজের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়। যথাযোগ্য মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগম্ভীর পরিবেশে পালন হচ্ছে পবিত্র ঈদুল ফিতর।

মসজিদ আল-হারামে ঈদুল ফিতরের নামাজের ইমামতি করেন শায়খ আবদুর রহমান আস-সুদাইস। প্রায় একই সময়ে শুরু নবীজির শহর মদিনার মসজিদে নববিতে ঈদের নামাজ পড়ান খতিব আবদুল্লাহ বুয়াইজান।

প্রতিবছরের মতো এবারও ফজরের নামাজের আগেই মুসল্লিরা ঈদুল ফিতরের নামাজে অংশগ্রহণের জন্য মসজিদুল হারামের ভেতরে ও বাইরে উপস্থিত হন। ভিডিওতে দেখা গেছে লাখ লাখ মুসল্লির সমাগম। আড়ম্বরপূর্ণ আয়োজনের মধ্য দিয়ে ঈদের নামাজে অংশ নিচ্ছেন তারা।

নামাজে সৌদি নাগরিক, প্রবাসী ও বিভিন্ন দেশ থেকে উমরাহ হজ করতে আসা হাজিসহ বিপুলসংখ্যক মুসল্লি অংশ নেন। নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম জাতির কল্যাণ কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

সৌদি আরবে চাঁদ দেখা গেছে, রবিবার ঈদ

Published

on

ডিএসই

পবিত্র মাহে রমজান মাসের শেষ প্রহরে মুসলমানদের মধ্যে ঈদুল ফিতর উদযাপনের আনন্দ সবখানে ছড়িয়ে পড়েছে। দীর্ঘ এক মাসের সিয়াম সাধনার পর, সৌদি আরবে ঈদুল ফিতরের চাঁদ দেখা গেছে। ফলে সৌদি আরবে আগামীকাল রোববার (৩০ মার্চ) ঈদুল ফিতর উদযাপন হবে। খবর খালিজ টাইমের।

স্থানীয় সময় শনিবার (২৯ মার্চ) দুই মসজিদভিত্তিক ওয়েবসাইট ইনসাইড দ্য হারামাইন এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রসঙ্গত, ২৯ মার্চ সৌদি আরবে ছিল ১৪৪৬ হিজরি সনের ২৯ রমজান। ঐদিন সৌদি নাগরিকরা শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখতে সন্ধ্যা থেকে উৎসুক হয়ে ওঠেন। সৌদি সুপ্রিম কোর্ট দেশবাসীকে চাঁদ দেখার জন্য বিশেষভাবে আহ্বান জানিয়েছিল। রমজান মাসের শেষে শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি ঈদুল ফিতরের উদযাপনের সূচনা করে।

শনিবার সন্ধ্যায় সৌদি আরবের বড় দুই পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র সুদাইর ও তুমাইরে সবচেয়ে বড় প্রস্তুতি নেওয়া হয়। সেখানে সন্ধ্যা ৬টার দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে ঈদের চাঁদের অনুসন্ধান শুরু হয়। ঈদের চাঁদ দেখা গেছে এই ঘোষণার পর, সৌদি আরবের মুসলমানরা রমজান মাসের এক মাসব্যাপী সিয়াম সাধনার পর ঈদ উদযাপন শুরু করেন, যা তাদের জন্য এক মহান আনন্দের মুহূর্ত।

প্রসঙ্গত, সৌদি আরবের মতো সংযুক্ত আরব আমিরাতেও একই দিনে শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখতে আহ্বান জানানো হয়। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে চাঁদ দেখার জন্য গণনা করা হয়, কারণ আরবি মাসগুলো সাধারণত ২৯ অথবা ৩০ দিনের হয়ে থাকে। এর ফলে, কখন ঈদ পালিত হবে তা নির্ধারণ করা হয় চাঁদ দেখা যাওয়ার ওপর ভিত্তি করে।

এর আগে সৌদি সুপ্রিম কোর্ট ২৭ মার্চ এক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জনসাধারণকে অনুরোধ জানায়, যে কেউ যদি খালি চোখে বা দূরবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে চাঁদ দেখতে পান, তবে তা যেন নিকটস্থ আদালত বা রেজিস্ট্রারে অবহিত করেন। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সৌদি আরব সরকার নিশ্চিত করে, চাঁদ দেখার খবরটি সঠিকভাবে পৌঁছাবে এবং ঈদের তারিখ নির্ধারণ করা হবে।

এ বছরের ১ মার্চ থেকে সৌদি আরবসহ আরব বিশ্বের অধিকাংশ দেশে পবিত্র রমজান মাস শুরু হয়েছিল। রমজান মাসের শেষে শাওয়াল মাসের প্রথম দিন ঈদুল ফিতর উদযাপিত হয়, যা মুসলিমদের জন্য একটি বড় উৎসব এবং সুখের মুহূর্ত হিসেবে পরিচিত। ঈদুল ফিতরের পরে ঈদুল আজহা উৎসবের অপেক্ষা শুরু হয়, যা ইসলামের অন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎসব।

এদিকে, মুসলমানরা রমজান মাসের উপবাস পালন করে শারীরিক, মানসিক এবং আধ্যাত্মিকভাবে পবিত্রতা অর্জন করে থাকেন, যা ঈদের মাধ্যমে আনন্দের সঙ্গে শেষ হয়। ঈদুল ফিতর মঙ্গল এবং শান্তির বার্তা নিয়ে আসে, যা মুসলিম সমাজের মধ্যে একাত্মতা ও বন্ধুত্বের প্রদর্শন হিসেবে দেখা হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার1 day ago

কলম্বো ও পাকিস্তান স্টক এক্সচেঞ্জের সঙ্গে ডিএসইর সমঝোতা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন দক্ষিণ এশিয়ার এক্সচেঞ্জগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা জোরদার করার জন্য একটি কার্যকরী পদক্ষেপ হিসেবে ঢাকা স্টক...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার3 days ago

সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষে ইবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বিদায়ী সপ্তাহে (২৩ মার্চ-২৮ মার্চ) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার3 days ago

সাপ্তাহিক দরবৃদ্ধির শীর্ষে এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বিদায়ী সপ্তাহে (২৩ মার্চ-২৭ মার্চ) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেয়া...

Orion Infusion Orion Infusion
পুঁজিবাজার3 days ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ওরিয়ন ইনফিউশন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বিদায়ী সপ্তাহে (২৩ মার্চ থেকে ২৭ মার্চ) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে...

ডিএসই ডিএসই
অন্যান্য3 days ago

বাজার মূলধন বেড়েছে ২৩৪৯ কোটি টাকা, কমেছে লেনদেন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বিদায়ী সপ্তাহে (২৩ মার্চ থেকে ২৭ মার্চ) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার4 days ago

গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স পিএলসির ৩৯তম বার্ষিক সাধারণ সভা আজ বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনলাইন...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার5 days ago

আইপিও অনুমোদনের প্রাথমিক ক্ষমতা স্টক এক্সচেঞ্জকে দেওয়ার সুপারিশ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে নতুন কোম্পানি আসার ক্ষেত্রে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিও অনুমোদনের প্রাথমিক ক্ষমতা স্টক এক্সচেঞ্জের হাতে...

Advertisement
Advertisement

Advertisement

সোশ্যাল মিডিয়া

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০  
ডিএসই
আন্তর্জাতিক11 hours ago

৭.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপলো দ্বীপরাষ্ট্র টোঙ্গা

ডিএসই
জাতীয়12 hours ago

পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে ডিএমপি কমিশনারের কুশল বিনিময়

ডিএসই
রাজনীতি12 hours ago

৩১ দফা ফলো করা হলে সংস্কারের অন্য কিছু প্রয়োজন নেই: আব্বাস

ডিএসই
জাতীয়12 hours ago

ঈদে ট্রেনের ফিরতি যাত্রা শুরু ২ এপ্রিল

ডিএসই
আন্তর্জাতিক12 hours ago

মিয়ানমারে ভূমিকম্পের ৬০ ঘণ্টা পর এক নারী জীবিত উদ্ধার

ডিএসই
জাতীয়13 hours ago

ড. ইউনূসকে শেহবাজের ফোন, পাকিস্তান সফরের আমন্ত্রণ

ডিএসই
স্বাস্থ্য13 hours ago

ছুটিতেও সেবা দিতে প্রস্তুত ঢাকার হাসপাতালগুলো

ডিএসই
সারাদেশ16 hours ago

আব্বাস আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা ও ইফতার মাহফিল

ডিএসই
জাতীয়17 hours ago

যেসব এলাকায় ৪৮ ঘণ্টা গ্যাসের চাপ কম থাকবে

ডিএসই
অর্থনীতি17 hours ago

ঈদযাত্রায় প্রতি মিনিটে যমুনা সেতু পাড়ি দিয়েছে ২৯ গাড়ি

ডিএসই
আন্তর্জাতিক11 hours ago

৭.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপলো দ্বীপরাষ্ট্র টোঙ্গা

ডিএসই
জাতীয়12 hours ago

পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে ডিএমপি কমিশনারের কুশল বিনিময়

ডিএসই
রাজনীতি12 hours ago

৩১ দফা ফলো করা হলে সংস্কারের অন্য কিছু প্রয়োজন নেই: আব্বাস

ডিএসই
জাতীয়12 hours ago

ঈদে ট্রেনের ফিরতি যাত্রা শুরু ২ এপ্রিল

ডিএসই
আন্তর্জাতিক12 hours ago

মিয়ানমারে ভূমিকম্পের ৬০ ঘণ্টা পর এক নারী জীবিত উদ্ধার

ডিএসই
জাতীয়13 hours ago

ড. ইউনূসকে শেহবাজের ফোন, পাকিস্তান সফরের আমন্ত্রণ

ডিএসই
স্বাস্থ্য13 hours ago

ছুটিতেও সেবা দিতে প্রস্তুত ঢাকার হাসপাতালগুলো

ডিএসই
সারাদেশ16 hours ago

আব্বাস আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা ও ইফতার মাহফিল

ডিএসই
জাতীয়17 hours ago

যেসব এলাকায় ৪৮ ঘণ্টা গ্যাসের চাপ কম থাকবে

ডিএসই
অর্থনীতি17 hours ago

ঈদযাত্রায় প্রতি মিনিটে যমুনা সেতু পাড়ি দিয়েছে ২৯ গাড়ি

ডিএসই
আন্তর্জাতিক11 hours ago

৭.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপলো দ্বীপরাষ্ট্র টোঙ্গা

ডিএসই
জাতীয়12 hours ago

পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে ডিএমপি কমিশনারের কুশল বিনিময়

ডিএসই
রাজনীতি12 hours ago

৩১ দফা ফলো করা হলে সংস্কারের অন্য কিছু প্রয়োজন নেই: আব্বাস

ডিএসই
জাতীয়12 hours ago

ঈদে ট্রেনের ফিরতি যাত্রা শুরু ২ এপ্রিল

ডিএসই
আন্তর্জাতিক12 hours ago

মিয়ানমারে ভূমিকম্পের ৬০ ঘণ্টা পর এক নারী জীবিত উদ্ধার

ডিএসই
জাতীয়13 hours ago

ড. ইউনূসকে শেহবাজের ফোন, পাকিস্তান সফরের আমন্ত্রণ

ডিএসই
স্বাস্থ্য13 hours ago

ছুটিতেও সেবা দিতে প্রস্তুত ঢাকার হাসপাতালগুলো

ডিএসই
সারাদেশ16 hours ago

আব্বাস আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা ও ইফতার মাহফিল

ডিএসই
জাতীয়17 hours ago

যেসব এলাকায় ৪৮ ঘণ্টা গ্যাসের চাপ কম থাকবে

ডিএসই
অর্থনীতি17 hours ago

ঈদযাত্রায় প্রতি মিনিটে যমুনা সেতু পাড়ি দিয়েছে ২৯ গাড়ি