কর্পোরেট সংবাদ
কমিউনিটি ব্যাংকের বার্ষিক ঝুঁকি সম্মেলন

কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণে বার্ষিক ঝুঁকি সম্মেলন-২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) কমিউনিটি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন কমিউনিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মো. আবদুল কাইয়ুম খান।
ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন কমিউনিটি ব্যাংকের প্রধান ঝুঁকি কর্মকর্তা (সিআরও) সাইফুল আলম, এফসিএস; ইন্টারনাল কন্ট্রোল অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স (আইসিসি) প্রধান মোহাম্মদ খাইরুল আলম, এফসিএ এবং চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) সামসুল হক সুফিয়ানী।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন কমিউনিটি ব্যাংকের সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট, শাখা ব্যবস্থাপক এবং সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা।
এসএম

কর্পোরেট সংবাদ
রবি’তে বিকাশ দিয়ে সর্বোচ্চ রিচার্জকারীরা জিতলেন বাইক, এসি ও স্মার্ট টিভি

রবি নাম্বারে বিকাশ দিয়ে সর্বোচ্চ অ্যামাউন্ট রিচার্জ করে গ্রাহকরা জিতে নিয়েছেন বাইক, এসি ও স্মার্ট টিভি কুপন। পাশাপাশি, ২১ থেকে ২৬ জুলাই পর্যন্ত চলা মেগা ক্যাশব্যাক ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন সর্বোচ্চ রিচার্জকারী ২০জন গ্রাহক পেয়েছেন ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত বিভিন্ন অংকের ক্যাশব্যাক। গ্রাহকদের নিত্য প্রয়োজনীয় মোবাইল রিচার্জ সেবাটিকে আরও সহজ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় করতেই এই ক্যাম্পেইনটির আয়োজন করে বিকাশ।
সম্প্রতি বিকাশ কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তাঁদের হাতে মোটরবাইক, এসি, ও স্মার্ট টিভির কুপনগুলো তুলে দেয়া হয়।
ক্যাম্পেইনে সর্বোচ্চ রিচার্জকারী গ্রাহকের জন্য ছিল ১ লাখ ২০ হাজার টাকা মূল্যের মোটরবাইক কুপন। ২য় ও ৩য় সর্বোচ্চ রিচার্জকারী পান ৫০ হাজার টাকা মূল্যের এসি কুপন এবং ৪র্থ ও ৫ম সর্বোচ্চ রিচার্জকারী পান ৪০ হাজার টাকা মূল্যের স্মার্ট টিভি কুপন।
বিকাশে অন্যতম জনপ্রিয় সেবা-অ্যাপ অথবা ইউএসএসডি কোড *২৪৭# -এর মাধ্যমে দেশের কোটি কোটি ব্যবহারকারীর মোবাইল রিচার্জকে সহজ করে দিয়ে তাদের প্রতিদিনকার জীবনধারাকে নিরবচ্ছিন্ন রেখেছে। আর এই সেবায় বিকাশের সঙ্গে শুরু থেকেই যুক্ত আছে দেশের অন্যতম শীর্ষ টেলিকম সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান রবি। বিকাশ থেকেই সবচেয়ে সহজে ও স্বাচ্ছন্দ্যে ইন্টারনেট, মিনিট, বান্ডেল, স্পেশাল রেট, বিনোদন প্যাক সহ মোবাইল রিচার্জের বিভিন্ন অফার পছন্দানুযায়ী গ্রহণ করতে পারছেন গ্রাহকরা।
কাফি
কর্পোরেট সংবাদ
বিকাশের উদ্যোগে এমএফএসের অপব্যবহার রোধে সচেতনতা বাড়াতে সমন্বয় কর্মশালা

মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) মতো গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় সেবাকে আরও সুরক্ষিত করতে এবং অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে এর ব্যবহার প্রতিরোধে দেশজুড়ে ধারাবাহিক প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করে যাচ্ছে বিকাশ। বাংলাদেশ পুলিশ এর বিভিন্ন ইউনিটে অনুষ্ঠিত কর্মশালাগুলোতে এ পর্যন্ত আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায় সাড়ে চার হাজার তদন্ত কর্মকর্তা অংশ নিয়েছেন।
সম্প্রতি, স্থানীয় একটি হোটেলে সিলেট রেঞ্জ পুলিশের সাথে “মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের অপব্যবহার তদন্ত ও প্রতিরোধ” শীর্ষক দিনব্যাপী এই কর্মশালায় ৫০ জন তদন্ত কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিলেট রেঞ্জ পুলিশ এর রেঞ্জ ডিআইজি মো. মুশফেকুর রহমান এবং বিকাশের পক্ষ থেকে উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ও বিকাশের উপদেষ্টা ড. মো. নজিবুর রহমান এনডিসি এবং বিকাশের ইভিপি ও হেড অব এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স মেজর এ কে এম মনিরুল করিম (অব.) ।
অপরাধী চক্র সম্পর্কে প্রাপ্ত তথ্য কীভাবে কাজে লাগিয়ে তাদের শনাক্ত করা ও আইনের আওতায় আনা যায়, সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয় এই কর্মশালাগুলোতে। এতে প্রযুক্তির ব্যবহার করে তদন্ত কর্মকর্তারা গ্রাহকের হারানো টাকা অনুসন্ধানের কৌশল, ডিজিটাল লেনদেন মনিটরিংয়ের মাধ্যমে অপহরণসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড প্রতিরোধের উপায়, এবং তদন্তের প্রয়োজনে বিকাশের কর্মকর্তাদের সাথে কীভাবে খুব সহজেই যোগাযোগ করা যায় – এসব বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। এছাড়া, কোনো অপরাধমূলক ঘটনা সংঘটিত হওয়াকালীন তৎক্ষণাৎ কী ধরনের পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে, তা নিয়েও কর্মশালাগুলোতে আলোকপাত করা হয়।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সাল থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের তদন্ত কর্মকর্তাদেরকে নিয়ে প্রশিক্ষণের অংশ হিসেবে গত ৩ মাসে হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, রংপুর, লালমনিরহাট, সাতক্ষীরা, সুনামগঞ্জ ও সিলেট জেলায় অনুষ্ঠিত হয় “মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসে অপব্যবহার তদন্ত ও প্রতিরোধ” শীর্ষক কর্মশালা। ৭টি জেলার ৪০০ জন তদন্ত কর্মকর্তা এতে অংশ নেন।
কর্পোরেট সংবাদ
বাংলাদেশ ব্যাংকের টেকসই ব্যাংক রেটিংয়ে শীর্ষে সিটি ব্যাংক

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত ২০২৪ সালের টেকসই ব্যাংক রেটিংয়ে (সাসটেইনেবিলিটি রেটিং) সিটি ব্যাংক শীর্ষ স্থান অর্জন করেছে। এ নিয়ে টানা পঞ্চম বছর সিটি ব্যাংক দেশের শীর্ষ ১০ টেকসই ব্যাংকের তালিকায় তাদের অবস্থান ধরে রাখলো। তবে এবারই প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ব্যাংক আনুষ্ঠানিকভাবে রেটিংয়ে ব্যাংকগুলির যার যার অবস্থান ঘোষণা করেছে, যেখানে সিটি ব্যাংককে প্রথম স্থানে রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ. মনসুর গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সিটি ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও মাসরুর আরেফিনের হাতে এ সংক্রান্ত ক্রেস্ট ও সনদ তুলে দেন। অনুষ্ঠানে ডেপুটি গভর্নর নুরুন্নাহার এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বর্তমানে এই টেকসই বা সাসটেইনেবল ব্যাংক রেটিং বাংলাদেশ ব্যাংক দুটি প্রধান দৃষ্টিকোণ থেকে প্রস্তুত করছে, ফাইন্যান্সিয়াল সাসটেইনেবিলিটি, যাতে দেখা হয় মূল ব্যাংকিং সূচকগুলিতে ব্যাংকের পারফরম্যান্স, যেমন মূলধন পর্যাপ্ততা, তারল্য, সম্পদের মান, লাভজনকতা, খরচ নিয়ন্ত্রণ দক্ষতা, গ্রাহক সেবা, দেশব্যাপী সেবার সহজলভ্যতা, সুশাসনের মান ইত্যাদি; এনভায়রনমেন্টাল সাসটেইনেবিলিটি, যেখানে বিচার করা হয় টেকসই অর্থায়ন, সবুজ অর্থায়ন এবং সামাজিক দায়বদ্ধতার নিরিখে মূলত ব্যাংকের পরিবেশ ও জলবায়ুবান্ধব উদ্যোগগুলিকে।
সিটি ব্যাংকের এমডি ও সিইও মাসরুর আরেফিন বলেন, “আমার কাছে ফাইন্যান্সিয়াল সাসটেইনেবিলিটি আমাদের দেশের জন্য এ মুহূর্তে পরিবেশগত সাসটেইনেবিলিটির চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু এই রেটিং এখন উভয় বিষয়কেই বিবেচনায় নিচ্ছে, তাই এটা কার্যত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দেওয়া ‘সেরা ব্যাংক‘ এরই স্বীকৃতি। তাই আমাদের পরিচালনা পর্ষদ, ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িত সবাই, আমাদের গ্রাহক ও সকল স্টেকহোল্ডার আজ সমানভাবে গর্বিত ও আনন্দিত।”
তিনি আরও বলেন, ব্যাংকের পর্ষদ ইতিমধ্যে ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষকে পরামর্শ দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটিকে এমন এক আর্থিক সংস্থায় রূপান্তর করতে যা “ফিনটেক কোম্পানির মতো আচরণ করবে এবং পুরো জনগোষ্ঠীকে ব্যাংকিং লাইসেন্সের আওতায় সেবা দেবে। আমরা সেই লক্ষ্য পূরণের পথেই এগিয়ে যাচ্ছি।”
কাফি
কর্পোরেট সংবাদ
এনআরবিসি ব্যাংকের বার্ষিক সাধারণ সভা

এনআরবিসি ব্যাংকের ১২তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় গত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন, লভ্যাংশ, ২০২৫ সালের জন্য নিরীক্ষক নিয়োগ ও তাদের সম্মানী অনুমোদন করা হয়।
বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) কুর্মিটোলা গল্ফ ক্লাবে ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক ও চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়ার সভাপতিত্বে হাইব্রিড পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত সভায় স্বশরীর ও অনলাইন প্লাটফর্মে স্বতন্ত্র পরিচালক, উদ্যোক্তা ও শেয়ারহোল্ডারবৃন্দ অংশ নেন।
সভায় উপস্থিত ছিলেন স্বতন্ত্র পরিচালক ও অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মুহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ, স্বতন্ত্র পরিচালক ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান মো. নুরুল হক, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবুল বশর, মো. আনোয়ার হোসেন ও ব্যারিস্টার মো. শফিকুর রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ড. মো. তৌহিদুল আলম খান, ডিএমডি ও সিএফও হারুনুর রশীদ এবং কোম্পানি সচিব মোহাম্মদ আহসান হাবিব প্রমুখ।
এছাড়া সভায় শেয়ারহোল্ডারদের অনলাইন প্লাটফর্মে প্রদত্ত সর্বোচ্চ ভোটের মাধ্যমে ৪টি এজেন্ডা পাস করা হয়। এছাড়া অনলাইন এবং সশরীরে উপস্থিত বিনিয়োকারীদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া।
এজিএমে অংশগ্রহণকারী সকল স্বতন্ত্র পরিচালক, শেয়ারহোল্ডার, গ্রাহক ও বিনিয়োগকারীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া বলেন, আমানতকারী ও সাধারন বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ বিবেচনায় এনআরবিসি ব্যাংকের নতুন পরিচালনা পর্ষদ গঠন করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আমরা ব্যাংকে সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছি। কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করার মাধ্যমে নতুন পরিচালনা পর্ষদ আমনতকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণ ও শেয়ারহোল্ডারদের প্রত্যাশা পূরণে সক্ষম হবে বলে আমি প্রত্যাশা করি।
তিনি আরও বলেন, ঋণশৃঙ্খলা ফিরিয়ে এনে ব্যাংকের গুণগত সম্পদ ও মুনাফা বৃদ্ধি করাই এই পর্ষদের লক্ষ্য। এক্ষেত্রে, তিনি সবাইকে সহযোগিতার মনোভাব নিয়ে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মুহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ বলেন, ব্যাংকের প্রতি গ্রাহকদের আস্থার কারণে আমানতের পরিমান ২০ হাজার কোটি টাকার মাইলফলক অতিক্রম করেছে। সুবিস্তৃত নেটওয়ার্কের মাধ্যমে টেকসই ব্যবসায়িক পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এই পরিকল্পনা সফল হলে শেয়ারহোল্ডারগণ তাদের বিনিয়োগের কাঙ্খিত সুফল পাবেন বলে আমরা আশাবাদী।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী ড. মো. তৌহিদুল আলম খান বলেন, আমানতকারী ও সাধারণ বিনিয়োগকারীরা এনআরবিসি ব্যাংকের প্রাণশক্তি। আমরা দক্ষ পরিচালনা পর্ষদের নেতৃত্বে ব্যাংকের স্বার্থ সংরক্ষণের সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছি। কমপ্লায়েন্স, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার মাধ্যমে আমরা আমানতকারী ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ নিশ্চিত করতে চাই।
উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে যাত্রা করা এনআরবিসি ব্যাংক পুঁজিবাজারে নিবন্ধিত হয় ২০২১ সালে। বর্তমানে সারাদেশে ব্যাংকটির ১০৯টি শাখা এবং ৪১৫টি উপশাখার মাধ্যমে প্রথাগত ব্যাংকিং সেবার পাশাপাশি শরীয়াহভিত্তিক ইসলামী ব্যাংকিং সেবাও প্রদান করছে।
কর্পোরেট সংবাদ
বিআইসিএম রিসার্চ সেমিনার

বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেটের (বিআইসিএম) রিসার্চ সেমিনার-৪৭ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) ইন্সটিটিউটের মাল্টিপারপাস হলে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
সেমিনারে “অল্টারনেটিভ সুকুক স্ট্রাটার্স টু ফিনান্স ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টস ব্যতীত রাইসিং ডেবিট” শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন মালয়েশিয়ার ইনসিফ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসরা ইন্সটিটিউটের রিসার্চ ফেলো মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ।
ইন্সটিটিউটের নির্বাহী প্রেসিডেন্ট (ভারপ্রাপ্ত) নাজমুছ সালেহীনের সভাপতিত্বে আয়োজিত সেমিনারে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেট ম্যানেজমেন্ট বিভাগের পরিচালক ইশতেকমাল হোসাইন ও ইস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক ফিন্যান্স, ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স (আইএফবিআই) প্রোগ্রামের পরিচালক ও সহযোগী অধ্যাপক ড. আব্দুর রহমান।
আলোচকগণ রিসার্চ সেমিনারে উপস্থাপনার বিভিন্ন দিক নিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খু আলোচনা করেন। রিসার্চ সেমিনারটি সঞ্চালনা করেন ইন্সটিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক (চলতি দায়িত্ব) ফয়সাল আহমেদ খান। মেজবাহ উদ্দিন আহমেদের সাথে আলোচ্য গবেষণা প্রবন্ধটির সহযোগী লেখক হিসেবে রয়েছেন ইনসিফ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. ওবিয়াতুল্লাহ ইসমাত বাচা, ইসরা ইন্সটিটিউটের ডেপুটি প্রেসিডেন্ট রিসার্চ ড. মারজান মুহাম্মাদ ও ইসরা ইন্সটিটিউটের সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. নূর সুহাইদা কাসরী।
ইন্সটিটিউটের অভ্যন্তরীণ গবেষকদের গবেষণার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে বিআইসিএম নিয়মিতভাবে রিসার্চ সেমিনার আয়োজন করে থাকে। এরই অংশ হিসেবে রিসার্চ সেমিনার-৪৭ আয়োজন করা হয়। উক্ত রিসার্চ সেমিনারে ইন্সটিটিউটের সকল অনুষদ সদস্য ও কর্মকর্তাবৃন্দসহ সুকুক মার্কেট ডেভেলপমেন্টের জন্য সুকুক সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষ থেকে আমন্ত্রিত অন্যান্য অতিথিগণ উপস্থিত ছিলেন।
কাফি