পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে কাজ করছে বিএসইসি: চেয়ারম্যান

পুঁজিবাজারের বিদ্যমান সংকট নিরসন এবং সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) নিরলসভাবে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন কমিশনের চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ।
বুধবার (০৪ ডিসেম্বর) অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব নাজমা মোবারক ও বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দের সঙ্গে বিএসইসির মধ্যে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এসময় তিনি এসব কথা বলেন। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এসময় বিএসইসির চেয়ারম্যান পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও সংস্কারে অর্থ মন্ত্রণালয় ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগকে সহযোগিতার অনুরোধ জানান। দেশের অর্থনীতি ও ব্যাংকিং ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য দেশের পুঁজিবাজারের বিকাশ ও উন্নয়ন করতে হবে এবং দেশের অর্থনীতির স্বার্থে সমন্বিত আর্থিক ব্যবস্থা ও নীতিমালা দরকার বলে বৈঠকে মন্তব্য করেন তিনি।
বিএসইসি কার্যালয়ে আগমন এবং বৈঠকে অংশগ্রহণের জন্য বিএসইসি চেয়ারম্যান অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানান।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে অনুষ্ঠিত বৈঠকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব নাজমা মোবারক, অতিরিক্ত সচিব মো. সাঈদ কুতুব, যুগ্মসচিব কামরুল হক মারুফ, উপসচিব ফরিদা ইয়াসমিনসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ, বিএসইসির কমিশনার মু. মোহসিন চৌধুরী, বিএসইসির কমিশনার মো. আলী আকবর, বিএসইসির কমিশনার ফারজানা লালারুখ, বিএসইসির নির্বাহী পরিচালকবৃন্দ ও পরিচালকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব নাজমা মোবারক বলেন, দেশের বিনিয়োগকারীদের জন্য বিনিয়োগের যোগ্য পরিবেশ তৈরি করতে হবে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বিএসইসি বৃহৎ ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এসময় পুঁজিবাজারের বিভিন্ন পলিসি সংক্রান্ত বিষয়ে এবং বাজারে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জগুলোর সমাধানে একসাথে কাজ করার কথা উল্লেখ করেন তিনি।
এছাড়াও বৈঠকে বক্তব্য রাখেন বিএসইসির কমিশনার মু. মোহসিন চৌধুরী। তিনি দেশের অর্থনীতি ও পুঁজিবাজারের স্বার্থে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবের উদ্যোগী মনোভাবের প্রশংসা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির সক্ষমতা বৃদ্ধিসহ বিএসইসির কার্যক্রম বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেন। তিনি দেশের পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের সচেতনতা বৃদ্ধি এবং দেশব্যাপী বিনিয়োগ শিক্ষার প্রসার নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বলেন। সর্বোপরি পুঁজিবাজারের উন্নয়নে সংশ্লিষ্টদের সহায়তার অনুরোধ জানান তিনি।
বৈঠকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. সাঈদ কুতুব বলেন, পুঁজিবাজারের উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় সবধরণের সহায়তা করবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। পুঁজিবাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের সুরক্ষার উপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করেন তিনি। পুঁজিবাজারে বিভিন্ন অনিয়মে জড়িতদের বিরুদ্ধে কমিশনকে কঠোর হওয়ার আহ্বান জানান এবং সকল ধরণের অনিয়ম রোধে উদ্যোগ নিতে অনুরোধ করেন।
বৈঠকে বিএসইসির পক্ষ হতে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম ‘বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ভূমিকা ও কার্যাবলী ‘বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি: চ্যালেঞ্জ, সম্ভাবনা এবং কৌশল’ শীর্ষক প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন। প্রেজেন্টেশনে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন এর ভিশন ও মিশন, মূল ক্রিয়াকলাপ, বিদ্যমান কাঠামো ও লোকবল, দেশের পুঁজিবাজার ও তার সার্বিক পরিকাঠামো এবং কমিশন বিভিন্ন ডিভিশন ভিত্তিক কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়।
এছাড়াও, দেশের পুঁজিবাজারের বর্তমান বাজার পরিস্থিতি, দক্ষিণ পূর্বে এশিয়ার অন্যান্য দেশের পুঁজিবাজারের সাথে দেশের বাজারের তুলনামূলক চিত্র, পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও সংস্কারের জন্য বিএসইসির স্ট্র্যাটেজিসমূহ এবং সাম্প্রতিক সময়ে বিএসইসি কর্তৃক ইতোমধ্যে গৃহীত পদক্ষেপসমূহ, পুঁজিবাজারের উন্নয়নে বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতাসমূহ এবং তার সম্ভাব্য সমাধান ও ভবিষ্যৎ করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। এছাড়াও বৈঠকে পুঁজিবাজারে বিদ্যমান নেগেটিভ ইক্যুইটির সমাধানে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ, সরকারি মালিকানাধীন ভালো কোম্পানিসমূহকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তি এবং প্রতিটি তফসিলি ব্যাংক কর্তৃক একক ও সমন্বিত বিনিয়োগ সীমার অতিরিক্ত হিসেবে বিশেষ তহবিল ২০০ (দুইশত কোটি) টাকা হতে ৩০০ (তিনশত) কোটি টাকায় উন্নীতকরণ ও উহার মেয়াদ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ইং হতে পরবর্তী ৫ বছরের জন্য বৃদ্ধির মাধ্যমে পুঁজিবাজারে তারল্য সহায়তা প্রদানসহ পুঁজিবাজারের উন্নয়ন সম্পৃক্ত বিভিন্ন বিষয়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগকে জোরালো ভূমিকা গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়।
এসএম

পুঁজিবাজার
বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ পাঠিয়েছে দুই কোম্পানি

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানি সমাপ্ত হিসাববছরে জন্য ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। কোম্পানি দুটি হচ্ছে- সি পার্ল বিচ এবং আইপিডিসি ফাইন্যান্স পিএলসি।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানি দুটি সমাপ্ত হিসাববছরের নগদ লভ্যাংশ বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে এবং বোনাস লভ্যাংশ সিডিবিএলের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের বিও অ্যাকাউন্টে পাঠিয়েছে।
গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য আইপিডিসি ফাইন্যান্স ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা দিয়েছিলো। এরমধ্যে ৫ শতাংশ নগদ এবং বাকি ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ। আর ৩০ জুন,২০২৪ সমাপ্ত সমাপ্ত সময়ের জন্য সি পার্ল ০৭ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা দিয়েছিলো।
এসএম
পুঁজিবাজার
প্রিমিয়ার লিজিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৯১টির দর কমেছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি দর কমেছে প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স লিমিটেডের। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (০৮ জুলাই) কোম্পানিটির শেয়ার দর আগের দিনের তুলনায় ১০ পয়সা বা ৬ দশমিক ৪৫ শতাংশ কমেছে। যার ফলে ডিএসইর দর পতনের শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থানে স্থান নিয়েছে এই কোম্পানির শেয়ার।
দর পতনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা বাংলাদেশ ওয়েল্ডিংয়ের দর কমেছে আগের দিনের তুলনায় ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ। আর ৫ দশমিক ৫৫ শতাংশ দর কমে যাওয়ায় পতনের শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে জায়গা নিয়েছে ফার্স্ট জনতা ব্যাংক মিউচুয়াল ফান্ড।
এছাড়া, আজ ডিএসইতে দর পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- ফ্যামিলিটেক্স, এমবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, তুংহাই নিটিং, প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচুয়াল ফান্ড, ড্রাগন সোয়েটার এবং শিপিয়ার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি।
এসএম
পুঁজিবাজার
দর বৃদ্ধির শীর্ষে তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৫৮টির দর বেড়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল মিলস পিএলসির। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (০৮ জুলাই) কোম্পানিটির দর আগের দিনের তুলনায় ১০ টাকা ৬০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ বেড়েছে। যার ফলে ডিএসইর দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থানে স্থান করে নিয়েছে কোম্পানিটির শেয়ার।
দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা রহিমা ফুডের শেয়ার দর বেড়েছে আগের দিনের তুলনায় ৯ দশমিক ৩৬ শতাংশ। আর ৭ দশমিক ১৪ শতাংশ দর বৃদ্ধি হওয়ায় শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে জায়গা নিয়েছে ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি।
এছাড়া, আজ ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- এপেক্স স্পিনিং, সি পার্ল বিচ, টেকনো ড্রাগস, বাংলাদেশ ল্যাম্পস, রূপালী ব্যাংক, স্টাইলক্রাফট এবং বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি।
এসএম
পুঁজিবাজার
লেনদেনের শীর্ষে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (০৮ জুলাই) কোম্পানিটির ১৬ কোটি ৪১ লাখ ৭৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে মিডল্যান্ড ব্যাংক পিএলসি। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৫ কোটি ০১ লাখ ৩১ হাজার টাকার। আর ১৪ কোটি ৯৮ লাখ ৫৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন নিয়ে শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে সি পার্ল বিচ রিসোর্ট।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- ব্র্যাক ব্যাংক, বিচ হ্যাচারি, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, ওরিয়ন ইনফিউশন, সিটি ব্যাংক, লাভেলো আইসক্রিম এবং খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
এসএম
পুঁজিবাজার
সূচকের উত্থানে লেনদেন ছাড়ালো ৬০০ কোটি টাকা

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের ইতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে। সেই সঙ্গে টাকার অংকের লেনদেনের পরিমাণ বেড়ে ৬০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (০৮ জুলাই) ডিএসইর প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ৫ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট বেড়েছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯৮১ পয়েন্টে।
এছাড়া, ডিএসইর অপর সূচক ‘ডিএসইএস’ ২ দশমিক ৫৬ পয়েন্ট বেড়ে ১০৮৩ পয়েন্ট এবং ‘ডিএস-৩০’ সূচক ২ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৮৭৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আজ ডিএসইতে ৬০১ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিলো ৫৭৩ কোটি ৪৬ লাখ টাকা।
এদিন ডিএসইতে মোট ৩৯৮টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৮টি কোম্পানির, বিপরীতে ১৯১ কোম্পানির দর কমেছে। পাশাপাশি ৪৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর ছিলো অপরিবর্তিত।
এসএম