অর্থনীতি
বছরে আমদানি হয় ৬ হাজার কোটি টাকার এলএনজি
দেশে এখন বছরে ৬ হাজার কোটি টাকার এলএনজি আমদানি করা হয় বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মোহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
শনিবার (৩০ নভেম্বর) দুপুরে ইকনোমিক রিপোটার্স ফোরামে (ইআরএফ) আয়োজিত নবায়নযোগ্যে দ্রুত রূপান্তর: দেশীয় আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
উপদেষ্টা বলেন, এলএনজি আমদানি আর কত বাড়াবো? আমাদের একটা বাধ্যবাধকতা হয়েছে যে আমাদের নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে যেতে হবে। এটাতে যাওয়া ছাড়া আমাদের সামনে বিকল্প কিছু নেই। আমরা বলে থাকি ১০ শতাংশ বিদ্যুৎ নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে আনবো, কিন্তু প্রকৃতভাবে এটা যদি বাস্তবায়ন করা যায় দেখা যাবে আমাদের অর্জন ২০ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে।
উপদেষ্টা বলেন, আমাদের এনার্জি সমস্যা হচ্ছে প্রাইমারি এনার্জি সমস্যা। বিদ্যুৎ না থাকলে গ্রাহক বিদ্যুৎ চাইতে পারবে, কারণ এটা দৃশ্যমান। কিন্তু একটা শিল্প কারখানা যখন গ্যাস পায় না তখনতো এটা দেখা যায় না, তখন তার প্রডাকশন যে পতন হবে সেটা দেখা যায় না। আমাদের এখন দৈনিক দরকার হচ্ছে ৪ হাজার এমএমসিএফডি গ্যাস। এখন আমাদের দেশীয় উৎপাদন এবং আমদানি মিলিয়ে আছে ৩ হাজারের কাছাকাছি। এক হাজার এমএমসিএফডি ঘাটতি আছে। এটা ক্রমাগত বাড়ছে, কারণ আমাদের উৎপাদন কমছে। আমরা চেষ্টা করছি নতুন কূপ খনন করে আরও কিছু গ্যাস পাওয়া যায় কি না।
তিনি বলেন, সরকারি ক্রয় উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এখন উপদেষ্টা বা সচিবকে চিনতে হবে না। দক্ষতা, আর্থিক সামর্থ ও অভিজ্ঞতা থাকলে অফিসে বসেই ব্যবসা করা যাবে। কাউকে চেনা জানার দরকার নেই। অর্থনৈতিক শৃঙ্খল মুক্ত করে জনগণের অধিকার জনগণকে ফেরত দিয়ে দিতে চাই।
আলোচনা সভায় ইকনোমিক রিপোটার্স ফোরামের সভাপতি মোহাম্মদ রেফায়েত উল্লাহ মৃধা, সাধারণ সম্পাদক আবুল কাসেম, সিপিডির রিচার্স ডিরেক্টর খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম, সেন্টার ফর এনভারমেন্ট অ্যান্ড পার্টিসিপেটরি রিচার্সের (সিইপিআর) চেয়ারপারসন গৌরঙ্গ নন্দীসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
ভারত থেকে ১০০ টন আতপ চাল আমদানি
দেশের চারদেশীয় বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে আবারও ১০০ টন আতপ চাল আমদানি করা হয়েছে। সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট প্রহর ইন্টারন্যাশনালের (জাহাঙ্গীর আলম) মাধ্যমে চালগুলো আমদানি করেছেন চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠান সালমা ট্রেডিংয়ের আমদানিকারক ও মালিক সামসুল আলম।
আজ সোমবার সকালে বাংলাবান্ধা ল্যান্ডপোর্ট লিমিটেডের ম্যানেজার আবুল কালাম আজাদ আতপ চাল আমদানির তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, চালগুলো গতকাল রোববার (৮ ডিসেম্বর) দুপুরে বন্দর দিয়ে আমদানি করা হয়। এর আগেও গত ২৬ নভেম্বর বন্দর দিয়ে ভারত থেকে চারটি ট্রাকে ১০০ টন আতপ চাল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট প্রহর ইন্টারন্যাশনালের (জাহাঙ্গীর আলম) মাধ্যমে আমদানি করে আল আমিন এন্টারপ্রাইজ নামে একটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান। বিশেষ করে আমাদের বন্দরটি দিয়ে বেশিরভাগ পাথর আমদানি হয়ে থাকে। এর পাশাপাশি আমদানিকারকদের আগ্রহ থাকলে সরকারের অনুমোদন সাপেক্ষে বিভিন্ন পণ্য ও মালামাল আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম হয়ে আসছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গত কয়েকদিনে দুই দফায় ২০০ টন আতপ চাল আমদানি হলো।
বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর সিএন্ডএফ এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, প্রহর ইন্টারন্যাশনালের মাধ্যমে আবারও ১০০ মেট্রিক টন চাল আমদানি করা হয়েছে। চালগুলো আমদানি করেছে চট্রগ্রামের প্রতিষ্ঠান সালমা ট্রেডিংয়ের আমদানিকারক ও মালিক সামসুল আলম। এর আগে গত ২৬ নভেম্বর আমদানি করেছে আল আমিন এন্টারপ্রাইজ। আসলে দূরত্বের কারণে এ স্থলবন্দর বন্দর দিয়ে চাল আমদানি করাটা ব্যয়বহুল হওয়ায় চাল কম আমদানি করা হয়ে থাকে। তবে আমরা চেষ্টা করছি, ভারতের এক্সপোর্টারদের সঙ্গে কথা বলেছি যাতে তারা পণ্যের দাম কম রাখা হয়। যাতে আমরা সবকিছু মিলিয়ে আমদানিতে প্রফিট করতে পারে আমদানিকারকরা। বিষয়টি নিয়ে আমি স্থলবন্দরের প্রমিকদের সাথে কথা বলেছি, যেসব কমার্শিয়াল পণ্য রয়েছে চাল, গম, ভুট্টা, পেয়াজসহ আমদানিকৃত পণ্যগুলো যাতে নিরাপত্তার সঙ্গে কাজ করে। সবার সঙ্গে আমি মিটিং করেছি।
বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের আহ্বায়ক রেজাউল করিম শাহিন বলেন, ভৌগলিক অবস্থানগত দিক থেকে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরটি দেশের অন্যান্য স্থলবন্দরের তুলনায় গুরুত্বপূর্ণ। বন্দরটি দিয়ে আবারও গতকাল রোববার ১০০ টন চাল আমদানি হয়েছে। এ পোর্ট দিয়ে যাতে আরও কিছু আমদানি করা যায় সে বিষয়গুলো নিয়ে আমাদের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলছি ও উদ্বুদ্ধ করছি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
চতুর্থ অর্থনৈতিক শুমারি শুরু ১০ ডিসেম্বর
দেশের চতুর্থ অর্থনৈতিক শুমারি শুরু হবে আগামী ১০ ডিসেম্বর। যা চলবে আগামী ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
এবার কম্পিউটার অ্যাসিস্ট পার্সোনাল ইন্টারভিউ (সিএপিআই) পদ্ধতিতে সম্পূর্ণ ডিজিটাল প্ল্যাটফরমে পরিচালিত হবে অর্থনৈতিক শুমারি।
গণনাকারীরা ‘মোবাইল ডাটা ম্যানেজমেন্টে’ যুক্ত ট্যাবের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করে সরাসরি সার্ভারে জমা দেবেন।
অর্থনৈতিক শুমারির মাধ্যমে সময়ের বিবর্তনে দেশের অর্থনীতিতে যে কাঠামোগত পরিবর্তন ঘটে, সে সম্পর্কে সম্যক ধারণা লাভ এবং অকৃষিমূলক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের কাঠামো নির্ধারণ করা হয়। এবারের অর্থনৈতিক শুমারির স্লোগান ‘অর্থনৈতিক শুমারিতে তথ্য দিন, নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে অংশ নিন।’
চট্টগ্রাম জেলা পরিসংখ্যান অফিস সূত্রে জানা যায়, এবারের শুমারিতে চট্টগ্রাম মহানগর এবং জেলার মোট ৫ লাখ ৩৮ হাজার ৫০টি খানা বা প্রতিষ্ঠানে চালানো হবে এ অর্থনৈতিক শুমারি। এর মধ্যে ৩ লাখ ৭৩ হাজার ১৭৯টি স্থায়ী ও অস্থায়ী প্রতিষ্ঠান এবং ১ লাখ ৬৪ হাজার ৮৭১টি অর্থনৈতিক সম্পন্ন খানার (পরিবার) তথ্য সংগ্রহ করা হবে। দেশে এর আগে তৃতীয় শুমারি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৩ সালে, দ্বিতীয় শুমারি হয়েছিল ২০০১-০৩ সালে এবং প্রথম শুমারি হয়েছিল ১৯৮৬ সালে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো চট্টগ্রাম জেলার উপ পরিচালক মো. ওয়াহিদুর রহমান বলেন, মোবাইল ডাটা ম্যানেজমেন্টের (এমডিএম) মাধ্যমে কম্পিউটার অ্যাসিস্ট্যান্ট পারসোনাল ইন্টারভিউ (সিপিআই) পদ্ধতিতে তথ্য সংগ্রহ করে সরাসরি তথ্য জমা হয়ে যাবে সার্ভারে। সম্পূর্ণ ডিজিটাল পদ্ধতিতে পুরো শুমারি করা হবে। এর মাধ্যমে শুমারি শেষ হওয়ার পর কম সময়ের মধ্যেই চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা সম্ভব হবে। যা অতীতে কখনো সম্ভব হত না।
তিনি বলেন, অর্থনৈতিক শুমারির তথ্যের ওপর ভিত্তি করে আগামীতে স্ট্যাটিজিক্যাল বিজনেস রেজিস্টার’ প্রণয়ন করা হবে। তাছাড়া, বিভিন্ন অর্থনৈতিক জরিপের ক্ষেত্রে এ শুমারি ফ্রেমওয়ার্ক হিসেবে ব্যবহৃত হবে। তাই এই শুমারির গুরুত্ব অনেক।
জানা যায়, শুমারিকে সামনে রেখে গত ৫ থেকে ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১১৯টি কেন্দ্রে চলে প্রশিক্ষণ কর্মসূচি। সর্বশেষ গতকালও ৫৪ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। শুমারির জন্য ইতোমধ্যে ৩ হাজার ৯৬৩ জন তথ্য সংগ্রহকারী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যারা প্রতিটি খানা এলাকায় গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করবেন।
এছাড়া আছেন ১১৯ জন আইটি সুপারভাইজার, ৭৬০ জন সুপারভাইজার, ১১৯ জন জোনাল অফিসার ও ৯ জন জেলা শুমারি সমন্বয়কারী।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
বিসিএমইএর নতুন সভাপতি হলেন মইনুল ইসলাম
বাংলাদেশ সিরামিক ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিসিএমইএ) সভাপতির দায়িত্ব নিয়েছেন মইনুল ইসলাম। তিনি মুন্নু সিরামিক ইন্ডাস্টিজ লিমিটেডের ভাইস চেয়ারম্যান।
রবিবার বিসিএমইএ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অ্যাসোসিয়েশনের ৫১তম বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত মতে প্রেসিডেন্ট (ভারপ্রাপ্ত) হিসাবে মইনুল ইসলাম দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
উল্লেখ্য, বিসিএমইএর নির্বাচিত সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য সিরাজুল ইসলাম মোল্লা আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে আত্মগোপনে আছেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
নতুন নোটে জুলাই বিপ্লবের গ্রাফিতি সংযুক্তির অনুমোদন
নতুন নোট ছাপানোর উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকে। নতুন নোটে জুলাই বিপ্লবের সময় সরকার পতনের দাবি সংবলিত বিভিন্ন গ্রাফিতি ও ধর্মীয় স্থাপনার ছবি সংযুক্ত করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি প্রচলিত টাকায় বঙ্গবন্ধুর ছবি বাদ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে আগামী ঈদুল আজহার আগে জুলাই বিপ্লবের গ্রাফিতিযুক্ত নোট বাজারে আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
রবিবার (৮ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ৪৩৮তম বোর্ড সভায় নকশা পরিবর্তন অনুমোদন পেয়েছে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা।
এবিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, নতুন টাকা ছাপাতে আমাদের কাজ চলছে। বঙ্গবন্ধুর ছবিটি বাদ যেতে পারে। সবকিছু চূড়ান্ত হলে বাংলাদেশের মুদ্রা ছাপানোর কাজটি করবে দ্য সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন (বাংলাদেশ) লিমিটেড।
প্রতি বছরের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা মুদ্রণ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে রেখে দেওয়া হয়। প্রয়োজন অনুযায়ী সেখান থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা বাজারে ছাড়া হয়। প্রিন্ট টাকা বাজারে না ছাড়লে বাংলাদেশ ব্যাংকের মানি সার্কুলেশন প্রতিবেদনে যোগ করা হয় ভল্টের টাকা।
হুসনে আরা শিখা গণমাধ্যমকে বলেন, আজ বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ড সভায় এবি ব্যাংকসহ অন্যান্য কোনো ব্যাংকের জরিমানা মওকুফ করা হয়নি। অগ্রণী ব্যাংকে ব্যাংক কোম্পানি আইনের ১০৯ ধারার ১১ উপধরা অনুযায়ী জরিমানা আরোপের অনুমেদান পেয়েছে। সাধারত ৩ লাখ থেকে ৩০ লাখ পর্যন্ত জরিমানা করার বিধান রয়েছে। সভায় সীমান্ত ব্যাংকের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে মূলধন সংগ্রহের সময়সীমা চলতি বছরের ডিসেম্বরের পরিবর্তে জুন পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
সাতদিনে রেমিট্যান্স এলো ৭ হাজার ৩৯৭ কোটি টাকা
চলতি ডিসেম্বর মাসের প্রথম সাতদিনে দেশে বৈধপথে এসেছে ৬১ কোটি ৬৪ লাখ ৫০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় সাত হাজার ৩৯৭ কোটি টাকা (প্রতি ডলার হিসাবে ১২০ টাকা টাকা হিসেবে)।
রবিবার (৮ ডিসেম্বর) এ তথ্য প্রকাশ করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
তথ্য অনুযায়ী, ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে প্রতিদিন ৮ কোটি ৪০ লাখ ৬৪ হাজার ২৪৬ ডলার। যা আগের মাসের চেয়ে কিছুটা বেশি, একই সঙ্গে আগের বছরের ডিসেম্বরের চেয়ে বেশি।
আগের মাস নভেম্বরে প্রতিদিন প্রবাসী আয় এসেছিল সাত কোটি ৩৩ লাখ ৩০ হাজার ৩৩৩ ডলার। আর আগের বছরের ডিসেম্বর মাসে প্রতিদিন প্রবাসী আয় এসেছিল ৬ কোটি ৬৩ লাখ ৭৫ হাজার ৩৩৩ ডলার।
এ হিসাবে ডিসেম্বর মাসে প্রবাসী আয়ের একটি শুভ সূচনা হয়েছে।
তথ্য পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সাত দিন রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে প্রবাসী আয় এসেছে ১৮ কোটি ৫২ লঅখ ২০ হাজার ডলার, রাষ্ট্র মালিকানাধীন কৃষি ব্যাংকের মা্যেমে এসেছে চার কোটি ৫৮ লাখ ২০ হাজার ডলার। বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৮ কোটি ৩৩ লাখ ৯০ হাজার ডলার। আর দেশে ব্যবসারত বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ২০ হাজার ৩০ ডলার।