আবহাওয়া
বাড়তে পারে দিন ও রাতের তাপমাত্রা
গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বাড়ায় দিন ও রাতের তাপমাত্রা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
আবহাওয়াবিদ ড. বজলুর রশিদ জানিয়েছেন, দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বৃহস্পতিবার একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে।
শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) সকাল পর্যন্ত খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দুয়েক জায়গায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।
শুক্রবার সকাল থেকে শনিবার (৩০ নভেম্বর) সকাল পর্যন্ত খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দুয়েক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। দেশের দক্ষিণাঞ্চলে দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দেশের অন্যত্র তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
শীত নিয়ে আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে সারা দেশের তাপমাত্রা আজ সামান্য হ্রাস পেতে পারে বলে । এ ছাড়া আগামী পাঁচ দিনও তাপমাত্রা আরও হ্রাস পেতে পারে। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, বুধবার (৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
সে সঙ্গে সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
এ ছাড়াও আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
সে সঙ্গে সারা দেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
আরও কমতে পারে তাপমাত্রা
উত্তরবঙ্গে তাপমাত্রা ১০ থেকে ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে ওঠানামা করছে। দেশের অন্যান্য জেলাতেও তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। আগামী ৭২ ঘণ্টায় তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে কমে দেশজুড়ে শীতের তীব্রতা আরও বাড়তে পারে।
সোমবার সকালে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মৌসুমি স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে এবং এর একটি বর্ধিতাংশ উত্তরপূর্ব বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এ অবস্থায় সোমবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। এ সময়ে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের তাপমাত্রা শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
মঙ্গলবারের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এদিন সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও কুয়াশা পড়তে পারে।
এ ছাড়া বুধবারের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। তবে, সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত কুয়াশা পড়তে পারে।
বর্ধিত পাঁচ দিনে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হ্রাস পেতে পারে বলেও পূর্বাভাসে বলা হয়।
উল্লেখ্য, তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ, ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নামলে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ এবং ৪ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়। এ ছাড়া তাপমাত্রা চার ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেলে অতি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
ডিসেম্বরেও ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
চলতি ডিসেম্বর মাসেও দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় এক থেকে দুটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। যার মধ্যে একটি নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে।
এছাড়া এ মাসের দ্বিতীয়ার্ধে দেশের পশ্চিম ও উত্তরাঞ্চলে এক থেকে দুটি মৃদু (৮-১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস) বা মাঝারি (৬-৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
রবিবার (১ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস দিতে গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটি এ আভাস দিয়েছে।
অধিদপ্তরের পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ও বিশেষজ্ঞ কমিটির চেয়ারম্যান মো. মমিনুল ইসলামের নেতৃত্বে আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকার ঝড় সতর্কীকরণ কেন্দ্রে ও ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কমিটির নিয়মিত এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
ডিসেম্বর মাসের এ পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চলতি মাসে দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হ্রাস পেতে পারে। তবে মাসজুড়ে দিন ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিক থাকতে পারে। এছাড়া সামগ্রিকভাবে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে।
সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, ডিসেম্বর মাসে দেশের নদী অববাহিকায় মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত মাঝারি থেকে ঘন এবং অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। মাসজুড়ে দেশের প্রধান নদ-নদীগুলোতে স্বাভাবিক প্রবাহ বিরাজমান থাকতে পারে।
কৃষি আবহাওয়ার পূবার্ভাসে বলা হয়েছে, এ মাসে দেশে দৈনিক গড় বাষ্পীভবন ২ দশমিক ৫০ থেকে ৪ দশমিক ৫০ মিলিমিটার এবং গড় উজ্জ্বল সূর্যকিরণকাল ৬ দশমিক ৫০ থেকে ৮ দশমিক ৫০ ঘণ্টা থাকতে পারে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
ঘূর্ণিঝড় ফিনজাল, চার সমুদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত
ঘূর্ণিঝড় ফিনজাল বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তার কাছাকাছি এলাকায় অবস্থানরত। তবে ক্রমেই অগ্রসর হচ্ছে উত্তর-পশ্চিম দিকে। ফলে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে দুই নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
শনিবার (৩০ নভেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুকের দেয়া বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড় ফিনজাল আজ সকাল ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৬৫০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১৬০৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১৫০৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৫১৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে শনিবার দুপুরের দিকে উত্তর তামিলনাড়ু উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
এতে আরও বলা হয়, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে। এর ফলে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
এছাড়া উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
এদিকে ভারতের আবহাওয়া দপ্তর (এইডিএম) তার সর্বশেষ খবরে জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় ফিনজার তামিলনাড়ু-পাদুচেরী উপকূল দিয়ে অতিক্রম করবে। এটি অতিক্রমের সময় কারাইকাল এবং মহাবালিপুরাম ও এর আশেপাশে বাতাশের গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ৭০ থেকে ৮০ কিলোমিটার। যা দমকা হাওয়াসহ ৯০ কিলোমিটার পর্যন্ত অতিক্রম করতে পারে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা নেমেছে ১২ ডিগ্রিতে
হিমালয়ের কাছাকাছি হওয়ায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় তীব্র শীত আর কনকনে হিমশীতল ঠান্ডায় তাপমাত্রা ১২ দশমিক ২ ডিগ্রিতে নেমেছে গেছে । ফলে শীতের দাপটে কাবু হয়ে পড়েছে এ অঞ্চলের মানুষ।
বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া অফিসের জ্যেষ্ঠ আবহাওয়া পর্যবেক্ষক জিতেন্দ্র নাথ রায়।
এদিকে তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় সবচেয়ে দুর্ভোগে পড়েছে শ্রমজীবী ও খেটে খাওয়া মানুষ। শীত ও ঠান্ডার কারণে কাজে বের হতে পারছে না তারা। উত্তরীয় হিমেল হাওয়া ও কনকনে ঠান্ডায় গরম কাপড়ের অভাবে শীতকষ্টে পড়েছে এ জনপদের মানুষ। বিশেষ করে সন্ধ্যার পর থেকে হালকা কুয়াশায় ঢেকে যাচ্ছে রাস্তাঘাট, লোকালয়। সেই সঙ্গে হিমেল বাতাসে জবুথবু অবস্থা মানুষের। কাজকর্ম ব্যাহত হচ্ছে নিম্ন আয়ের লোকজনের। রাতে বৃষ্টির মতো ঝড়ছে কুয়াশা। হাড় কাঁপানো ঠান্ডায় দুর্ভোগে পড়েছে বয়স্ক ও শিশুরা।
অন্যদিকে হিমেল বাতাস বয়ে যাওয়ায় এখনও সেভাবে শীত না পড়ায় দিনে গরম ও রাতে হালকা শীতের কারণে আবহাওয়ার কারণে বেড়েছে শীতজনিত বিভিন্ন রোগব্যাধি। পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে শিশু ও বয়স্করা সর্দিকাশি, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
এ বিষয়ে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া অফিসের জ্যেষ্ঠ আবহাওয়া পর্যবেক্ষক জিতেন্দ্র নাথ রায় জানান, আগের তুলনায় তাপমাত্রা কিছুটা কমতে শুরু করেছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া এলাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এখন দিন যত যাবে তাপমাত্রা কমতে শুরু করবে।
এমআই