কর্পোরেট সংবাদ
তরুণদের দক্ষতা বৃদ্ধির প্লাটফর্ম ইউনেট’র যাত্রা

তরুণদের দক্ষতা বৃদ্ধি, ক্ষমতায়ন ও নেটওয়ার্কিং তৈরির প্লাটফর্ম ইয়ুথ আপস্কিল নেটওয়ার্ক সংক্ষেপে ‘ইউনেট’ যাত্রা শুরু করেছে। সম্প্রতি রাজধানীর সিক্স সিজনস হোটেলে একটি জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশভিত্তিক এই প্রতিষ্ঠান।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ইউনেটের পথচলা শুরুর পাশাপাশি তাদের ফ্ল্যাগশিপ প্রোগ্রাম ‘কর্পোরেট নেভিগেটর’-এর প্রথম ব্যাচের উত্তীর্ণ অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের সনদ বিতরণ করা হয়।
প্রতিষ্ঠানটির নেতৃত্ব দিচ্ছেন লেখক, উদ্যোক্তা ও টেক ইভেনজেলিষ্ট মুহাম্মাদ আলতামিশ নাবিল ও মাহির আসেফ। তারা জানান, মিয়াকির পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিষ্ঠিত ইউনেট একটি বাংলাদেশভিত্তিক উদ্যোগ। যার লক্ষ্য হলো শিক্ষা এবং কর্মসংস্থানের মধ্যে ব্যবধান হ্রাস করা। দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বে প্রয়োজনীয় সব সফট স্কিল প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তরুণদের আগামীর জন্য প্রস্তুত করে সফল হবার জন্য, তাদের উদ্ভাবনী উদ্যোগকে উৎসাহ ও পৃষ্ঠপোষকতা জানানো, চাকরির পাশাপাশি উদ্যোক্তা তৈরিতে সহযোগিতা, সর্বোপরি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে কাজ করে সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলা ইউনেটের মূল লক্ষ্য।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইউনেট কর্পোরেট নেভিগেটরের সফলতার পেছনের সহযোগী প্রশিক্ষক এবং বিভিন্ন খ্যাতিমান কর্পোরেট পেশাজীবীগণ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. এইচ এম জহিরুল হক।
অনুষ্ঠানে ইউনেটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও মুহাম্মাদ আলতামিশ নাবিল বলেন, “ইউনেটের জন্ম হয়েছে একটি সাধারণ কিন্তু শক্তিশালী বিশ্বাস থেকে: যে কোনো তরুণ-তরুণী যে ব্যাকগ্রাউন্ড থেকেই উঠে আসুক না কেন, প্রত্যেকেই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদের সেরাটায় পৌঁছে যাবার সুযোগ পাবার পূর্ণ অধিকার রাখে। ইউনেটের মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী ১০ লক্ষ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে চাকরি ও উদ্যোক্তা হিসেবে ক্ষমতায়িত করার উচ্চাকাঙ্ক্ষা নিয়ে আমরা কাজ করছি।”
“এই অনুষ্ঠানে, আমরা শুধু আমাদের ইউনেট কর্পোরেট নেভিগেটর প্রথম ব্যাচের উত্তীর্ণদের সাফল্য উদযাপন করছি না, বরং একটি বৈশ্বিক আন্দোলনের সূচনা করছি, যা যুবসমাজকে একটি উজ্জ্বল আগামী দিনের জন্য ক্ষমতায়িত করবে”- যোগ করেন প্রতিষ্ঠানটির সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং সিওও মাহির আসেফ।
ইউনেট কর্পোরেট নেভিগেটরদের প্রথম ব্যাচে প্রশিক্ষক হিসেবে অংশ নিয়েছেন কে এম হাসান রিপন (ড্যাফোডিল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট), ড. সৈয়দুল আশরাফ কুশল (লাইফস্প্রিং), একেএম মনির হোসেন (বাংলাক্যাট গ্রুপ), প্রফেসর এস এম আরিফুজ্জামান (কাজী কনসালট্যান্টস), কাজী নুরুস সোফা (বিকাশ লিমিটেড), আলেয়া ফেরদৌসী (উপায় লিমিটেড), সোলায়মান আহমেদ জিসান (পাবলিক স্পিকিং প্রফেশনাল), জাফির শাফি চৌধুরী (বন্ডস্টেইন টেকনোলজিস লিমিটেড), নিয়াজ আহমেদ (কর্পোরেট আস্ক), মোঃ শাহরিয়ার ইমরান (এনসিসি ব্যাংক) এবং ইব্রাহিম খলিল (এসএসএল ওয়্যারলেস)।
ইউনেট কর্তৃপক্ষ জানায়, প্রতিষ্ঠানটির লক্ষ্য একটি শীর্ষস্থানীয় বৈশ্বিক প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠা, যেখানে প্রতিটি তরুণ-তরুণী প্রশিক্ষণ, উদ্ভাবন এবং এসডিজির সাথে সামঞ্জস্য রেখে অর্থবহ উন্নয়ন অর্জনের মাধ্যমে সফল হওয়ার সুযোগ পাবে। ইতিমধ্যেই ইউনেটে বিশ্বব্যাপী ১৫টির বেশী দেশ থেকে তরুণ প্রতিনিধি যুক্ত হয়েছে। অনুষ্ঠানটির শেষে যুবসমাজের জন্য আরও সুযোগ ও অনুপ্রেরণা প্রদানের লক্ষে ২০২৫ সালে একটি আন্তর্জাতিক দক্ষতা উন্নয়ন সম্মেলন এবং একটি জাতীয় যুব উৎসব আয়োজনের ঘোষণা দেওয়া হয়।
এমআই

কর্পোরেট সংবাদ
কৃষি উন্নয়নে ইউসিবি ও প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রোর নতুন উদ্যোগ

কৃষি আমাদের দেশের প্রাণ, আর এ খাতের উন্নয়ন মানেই দেশের উন্নয়ন। এই গুরুত্ব বুঝে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি) এবং কৃষি-প্রযুক্তিভিত্তিক স্টার্টআপ প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রো লিমিটেড একসাথে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এ লক্ষে সম্প্রতি প্রতিষ্ঠান দুটি এক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। যার মাধ্যমে তারা একসাথে কৃষিখাতে উন্নত প্রযুক্তি ও নতুন নতুন সমাধান নিয়ে কাজ করবে। এর মাধ্যমে কৃষকের দক্ষতা বাড়বে এবং ফসলের উৎপাদনও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই অংশীদারিত্বে ইউসিবি ব্যাংকিং ও অর্থনৈতিক সহায়তা দেবে আর প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রো প্রযুক্তিগত দিকগুলো সামলাবে। এতে করে দেশের কৃষি খাতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।
চুক্তিতে ইউসিবির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাবিল মোস্তাফিজুর রহমান এবং প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. গোলাম আজম ফারুক স্বাক্ষর করেন। অনুষ্ঠানে দুই প্রতিষ্ঠানের আরও অনেক কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের কৃষকরা প্রযুক্তি ও অর্থের সাহায্যে আরও ভালোভাবে চাষ করতে পারবে, যা দেশের অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
কর্পোরেট সংবাদ
কোরবানির পশু কেনা ও হাসিল পরিশোধ সহজ হয়েছে বিকাশ পেমেন্টে

গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারো ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ দেশজুড়ে ২৭টি পশুর হাটে বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে কেনা যাচ্ছে কোরবানির পশু। ক্যাশ টাকা বহন এবং ছেঁড়া বা জাল টাকার ঝুঁকি এড়িয়ে দেশজুড়ে এই হাটগুলোতে সহজেই বিকাশ পেমেন্টে কোরবানির পশুর মূল্য ও হাসিল পরিশোধের সুযোগ পাচ্ছেন গ্রাহকরা।
এবছর হাটের তালিকায় ঢাকার গাবতলী, বছিলা, ভাটারা, ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট হাট, দিয়াবাড়ি হাট, পোস্তগোলা হাট, চট্টগ্রামের সাগরিকা, বিবিরহাট, মইজ্জারটেক, বরিশালের দপদপিয়া হাট, রাজশাহীর সিটি হাট, রংপুরের লালবাগ, সিলেটের কাজী বাজারসহ ২৭ টি পশুর হাটে ক্যাশ টাকা ছাড়াই বিকাশ পেমেন্টে কোরবানির পশু কেনা যাচ্ছে।
শুধু তাই নয়, যারা ক্যাশ টাকা ছাড়া বা ক্যাশ দিয়ে পশু কিনবেন, উভয়েই হাসিলের অর্থ বিকাশেই পরিশোধ করতে পারবেন। হাটের নির্দিষ্ট স্থানে দেয়া বিকাশের কিউআর কোড স্ক্যান করে খুব সহজেই হাসিল পরিশোধ করতে পারবেন ক্রেতারা।
হাটের পাশাপাশি এখন অনেকেই অনলাইনেই কোরবানির পশু কেনেন। অনলাইনে কোরবানির পশু কেনার ক্ষেত্রেও বিকাশ পেমেন্ট স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যবহার করছেন ক্রেতারা।
উল্লেখ্য, ঈদ উপলক্ষ্যে বিকাশ-এ এখন দৈনিক লেনদেনে ক্যাশ ইন (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত), সেন্ড মানি (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত) ও অ্যাড মানি (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত) এর লিমিটও বেড়েছে! তাই এই ঈদে গ্রাহকরা যেকোনো প্রয়োজনে, বিকাশ-এ আরও বেশি লেনদেন করতে পারছেন নিশ্চিন্তে। এই পরিবর্তিত লিমিট চলবে ৯ জুন, ২০২৫ পর্যন্ত।
কর্পোরেট সংবাদ
সিটি ব্যাংক ও চাইনিজ এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশনের মধ্যে সমঝোতা

সিটি ব্যাংক পিএলসি এবং বাংলাদেশে চীনা প্রতিষ্ঠানগুলির সংগঠন চাইনিজ এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশন ইন বাংলাদেশের (সিইএবি) যৌথ উদ্যোগে একটি উচ্চপর্যায়ের ব্যবসায়িক নেটওয়ার্কিং ইভেন্ট সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই ইভেন্টে বাংলাদেশ সফরে আসা শতাধিক চীনা বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ীদের একটি প্রতিনিধি দল অংশগ্রহণ করে।
চীনা ব্যবসায়ীদের এই সফরের মূল লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ খাতসমূহে যৌথ বিনিয়োগ ও বাণিজ্য সহযোগিতার নতুন সম্ভাবনা খুঁজে বের করা।
অনুষ্ঠানে সিটি ব্যাংক ও সিইএবি’র মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এই স্মারকের মাধ্যমে উভয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের বাজারে চীনা ব্যবসায়ের প্রসারে সহযোগিতার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে।
সমঝোতা স্মারকটি স্বাক্ষর করেন সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন এবং সিইএবি’র সেক্রেটারি জেনারেল কোয়াংচো চং।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার, ভাইস চেয়ারম্যান হোসেন খালেদ এবং সিইএবি’র প্রেসিডেন্ট হান কুন। উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণসহ চীনা ও বাংলাদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরাও অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
সিটি ব্যাংক বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বিভিন্ন বিশেষায়িত ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে আসছে।
কর্পোরেট সংবাদ
সেরা ৯ শাখা-উপশাখাকে পারফরম্যান্স অ্যাওয়ার্ড দিলো এনআরবিসি ব্যাংক

২০২৪ সালের পারফরম্যান্স বিবেচনায় তিন ক্যাটাগরিতে সেরা ৯ শাখা ও উপশাখাকে আওয়ার্ড প্রদান করেছে এনআরবিসি ব্যাংক। সম্প্রতি রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত স্ট্রাটেজিক বিজনেস কনফারেন্সে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ড. মো. তৌহিদুল আলম খান।
অনুষ্ঠানে স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবুল বশর, মো. আনোয়ার হোসেন, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান মো. নুরুল হক ও অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মুহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ, এফসিএ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কার্যকর সেবা, সেবার মান ও সামগ্রিক কর্মদক্ষতার মানদন্ডে নগর শাখা, গ্রামীণ শাখা এবং উপশাখা এই তিন ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কার দেয়া হয়। নগর শাখা ক্যাটাগরিতে টঙ্গী শাখাকে প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। এই ক্যাটাগরিতে মিরপুর শাখা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড এবং হাতিরপুল শাখা সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।
গ্রামীণ শাখার মধ্যে রুহিতপুর শাখা প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড, চারাবাগ শাখা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড এবং রূপপুর শাখা সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে। উপশাখা ক্যাটাগরিতে প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে রামপুরা উপশাখা, গোল্ড অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে রায়পুর উপশাখা এবং সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে দাগনভুঁইয়া উপশাখা।
অনুষ্ঠানে এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া বলেন, এই পুরস্কার ব্যাংকের শাখা ও উপশাখাগুলোর ধারাবাহিক কর্মদক্ষতার স্বীকৃতি। ব্যাংকের এই সেবাকেন্দ্রগুলো নির্ধারিত লক্ষ্য অনুযায়ী ধারাবাহিকভাবে কাজ করেছে এবং সেবার মান বজায় রেখেছে। এসময় তিনি বিজয়ী শাখা-উপশাখাগুলোর ম্যানেজারদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন এবং সর্বক্ষেত্রে পেশাদারিত্ব বজায় রাখার নির্দেশনা প্রদান করেন।
এসএম
কর্পোরেট সংবাদ
জনতা ব্যাংক জাতীয়তাবাদী অফিসার কল্যাণ সমিতির আলোচনা সভা

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে জনতা ব্যাংক জাতীয়তাবাদী অফিসার কল্যাণ সমিতির আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২ জুন) জনতা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মুহ. ফজলুর রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মজিবর রহমান, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. গোলাম মরতুজা, মো. ফয়েজ আলম ও মো. আশরাফুল আলম বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। সংগঠনের সভাপতি সাইফুল আবেদিন তালুকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সভা সঞ্চালনায় ছিলেন কার্যকরী সভাপতি শাহ জাহান ও সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন।
অনুষ্ঠানে সংগঠনের সিনিয়র সহসভাপতি এস. এফ. এম. মুনির হোসেন, সহ সভাপতি মজিবুর রাহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ছানোয়ার হোসেনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ ও প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
কাফি