কর্পোরেট সংবাদ
প্রয়োজনের সময় মানবতার পাশে বিকাশ

একদিন মাঝ রাতে হঠাৎ শোরগোলে ঘুম ভেঙ্গে গেল সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুরের আলেয়ার। উঠেই দেখলেন বাসার মেঝে অবধি পানি চলে এসেছে। স্বামী মাঝ হাওড়ে, সন্তানরাও ছোট ছোট। কি করবেন বুঝে উঠতে পারছেন না! এমন সময় এক আত্মীয়ের সহায়তায় সন্তানদের নিয়ে বেরিয়ে পড়লেন নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে। তখন আশ্রয় মিললেও বন্যা শেষে হারিয়েছেন ভিটেমাটি আর পোষা গরু-ছাগলগুলো।
আলেয়ার মতো লাখ লাখ মানুষ প্রতিবছর বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, পাহাড় ধস, নদীভাঙ্গনের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের শিকার হচ্ছেন। জাতিসংঘের মানবিক–বিষয়ক সমন্বয় অফিস (ওসিএইচএ)-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশে গত মে থেকে আগস্ট পর্যন্ত চার মাসে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ১ কোটি ৮৩ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বছরের প্রথম বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঘূর্ণিঝড় রিমাল।
গত ২৬ মে এটি উপকূলে আঘাত আনে, ক্ষতিগ্রস্ত হয় ৪৬ লাখ মানুষ। দ্বিতীয় ও সবচেয়ে ভয়াবহ দুর্যোগ এবছরের বন্যা। বিগত ৩৪ বছরে বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলে এটি সবচেয়ে ভয়ংকর বন্যা। এবারের বন্যায় দেশের দক্ষিণ–পূর্বাঞ্চল ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ৫৯ লাখ মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। এভাবেই বাংলাদেশের মানুষের জীবনে প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেন একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। মোটামুটি প্রতিবছরই নানা দুর্যোগ বহু মানুষের জীবনযাত্রা বিপর্যস্ত করে, ধ্বংস করে অবকাঠামো। কিন্তু এই দুর্যোগের মুখেও দেশের মানুষ সাহস, সংগ্রাম এবং অভিযোজনের পরিচয় দিয়ে যাচ্ছেন।
দুর্যোগ মুহূর্তে সরকারি-বেসরকারি সংস্থা, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং স্থানীয় জনগণ ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রস্তুতি নেয়। আশ্রয়কেন্দ্র গড়ে তোলা, ত্রাণ সামগ্রী মজুত করা, উদ্ধারকারী দল গঠন করা সহ বিভিন্ন প্রস্তুতির কারণে ক্ষয়ক্ষতি অনেকটাই কমিয়ে আনা যায়। আবার দুর্যোগের পরেও ত্রাণ বিতরণ, অবকাঠামো পুনর্নির্মাণ, স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের ক্ষেত্রেও সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে।
তবে এসব উদ্যোগের জন্য প্রয়োজন হয় তাৎক্ষণিক অর্থের জোগান, যা দুর্যোগের সময় অন্যতম বড় একটি চ্যালেঞ্জ। দুর্যোগ কবলিত এলাকায় ব্যাংকিং ও যোগাযোগ ব্যবস্থা ব্যাহত হয়ে পড়ায়, আর্থিক সহায়তা পৌঁছানো কঠিন হয়ে যায়। এসময় দেশের যেকোনো প্রান্তে, দ্রুত ও সবচেয়ে সহজে আর্থিক লেনদেন করার সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে বিকাশ-এর মতো ডিজিটাল আর্থিক সেবা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ডিজিটাল আর্থিক লেনদেনের সুবিধার কারণে এখন মানুষ তার হাতে থাকা মোবাইলের মাধ্যমেই তাৎক্ষণিক টাকা পাঠিয়ে দিতে পারছেন। আর সেই টাকা নিকটস্থ এজেন্টের কাছ থেকে তুলে প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদির ব্যবস্থা করতে পারছেন দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষেরা।
অনেকেই দেশের শীর্ষ দাতব্য ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনে অর্থ সহায়তা পাঠানোর মাধ্যমে দুর্যোগ কবলিত মানুষের সাহায্যে এগিয়ে আসতে চান। তাদের জন্যও সুযোগ করে দিয়েছে বিকাশ। বিকাশ অ্যাপ থেকে প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ত্রাণ তহবিল, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ ত্রাণ তহবিল, ব্র্যাক, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, বাংলাদেশ নৌবাহিনী (বিএনএফডব্লিউএ ডোনেশন ফান্ড), বাংলাদেশ বিমান বাহিনী কল্যাণ ট্রাস্ট, আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন, অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশন, আনঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম, মাস্তুল ফাউন্ডেশন, প্রথম আলো ট্রাস্ট সহ বিভিন্ন দাতব্য ও স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানে অনুদান দিতে পেরেছে সর্বস্তরের মানুষ। এবছর শুধু বন্যার সময় ১৫ লক্ষ বিকাশ গ্রাহক এক বা একাধিকবার অনুদান পাঠিয়েছেন এসব প্রতিষ্ঠানে। শুধু দেশের মানুষই নয়, অনেক প্রবাসীরাও এই সুবিধা ব্যবহার করে দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন।
দুর্যোগের সময় যখন মানুষের জীবন ও জীবিকা বিপন্ন হয়ে পড়ে, তখন তাদের সাহায্যের জন্য দ্রুত ও কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। সঠিক তথ্যের অভাবে অনেক সময় সাহায্য যথাযথভাবে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয় না। তাই ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় সাহায্য পৌঁছে দেওয়া এবং সাহায্যকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিতে নিয়মিত তথ্য প্রদান ও সচেতনতা তৈরিতে বিভিন্ন সামাজিক ও গণমাধ্যমে প্রচারণা চালায় বিকাশ। শুধু তাই নয়, সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে বিকাশ নিজেও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে দুর্যোগ কবলিত মানুষের পাশে থেকেছে। রিমাল-এ ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পাশে দাঁড়াতে ৫০ লক্ষ টাকা অনুদান দিয়েছে বিকাশ যা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ২,৫০০ পরিবারের অন্তত দু’সপ্তাহের খাবারের জোগান দিয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তরা অনুদানের এই অর্থ সরাসরি তাদের বিকাশ অ্যাকাউন্টে গ্রহণ করেছেন। নিকটস্থ বিকাশ এজেন্ট পয়েন্ট থেকে কোনো চার্জ ছাড়াই অনুদানের এই অর্থ ক্যাশ আউট করেছেন তারা।
এবারের বন্যায় দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে বিকাশ-এর সব কর্মী তাদের এক দিনের বেতন অনুদান দিয়েছেন। এছাড়া, বন্যার্তদের সহায়তায় গঠিত প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিলে ৫০ লক্ষ টাকা, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিকে ১৫ লক্ষ টাকা এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত হয়ে চিকিৎসাধীন শিক্ষার্থীদের জরুরি ও উন্নত চিকিৎসাসেবায় অংশ নিতে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে ২০ লক্ষ টাকা অনুদানও দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। কেবল দুর্যোগ-দুর্বিপাকে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর অন্যতম আর্থিক সেবার মাধ্যম হিসেবেই নয়, সময়ের প্রয়োজনে দেশের জন্য প্রতিটি পরিবারের সদস্য হিসেবে বিকাশ নিজেও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে মানবতার পাশে থাকার চেষ্টা করে আসছে।

কর্পোরেট সংবাদ
কৃষি উন্নয়নে ইউসিবি ও প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রোর নতুন উদ্যোগ

কৃষি আমাদের দেশের প্রাণ, আর এ খাতের উন্নয়ন মানেই দেশের উন্নয়ন। এই গুরুত্ব বুঝে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি) এবং কৃষি-প্রযুক্তিভিত্তিক স্টার্টআপ প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রো লিমিটেড একসাথে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এ লক্ষে সম্প্রতি প্রতিষ্ঠান দুটি এক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। যার মাধ্যমে তারা একসাথে কৃষিখাতে উন্নত প্রযুক্তি ও নতুন নতুন সমাধান নিয়ে কাজ করবে। এর মাধ্যমে কৃষকের দক্ষতা বাড়বে এবং ফসলের উৎপাদনও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই অংশীদারিত্বে ইউসিবি ব্যাংকিং ও অর্থনৈতিক সহায়তা দেবে আর প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রো প্রযুক্তিগত দিকগুলো সামলাবে। এতে করে দেশের কৃষি খাতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।
চুক্তিতে ইউসিবির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাবিল মোস্তাফিজুর রহমান এবং প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. গোলাম আজম ফারুক স্বাক্ষর করেন। অনুষ্ঠানে দুই প্রতিষ্ঠানের আরও অনেক কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের কৃষকরা প্রযুক্তি ও অর্থের সাহায্যে আরও ভালোভাবে চাষ করতে পারবে, যা দেশের অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
কর্পোরেট সংবাদ
কোরবানির পশু কেনা ও হাসিল পরিশোধ সহজ হয়েছে বিকাশ পেমেন্টে

গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারো ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ দেশজুড়ে ২৭টি পশুর হাটে বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে কেনা যাচ্ছে কোরবানির পশু। ক্যাশ টাকা বহন এবং ছেঁড়া বা জাল টাকার ঝুঁকি এড়িয়ে দেশজুড়ে এই হাটগুলোতে সহজেই বিকাশ পেমেন্টে কোরবানির পশুর মূল্য ও হাসিল পরিশোধের সুযোগ পাচ্ছেন গ্রাহকরা।
এবছর হাটের তালিকায় ঢাকার গাবতলী, বছিলা, ভাটারা, ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট হাট, দিয়াবাড়ি হাট, পোস্তগোলা হাট, চট্টগ্রামের সাগরিকা, বিবিরহাট, মইজ্জারটেক, বরিশালের দপদপিয়া হাট, রাজশাহীর সিটি হাট, রংপুরের লালবাগ, সিলেটের কাজী বাজারসহ ২৭ টি পশুর হাটে ক্যাশ টাকা ছাড়াই বিকাশ পেমেন্টে কোরবানির পশু কেনা যাচ্ছে।
শুধু তাই নয়, যারা ক্যাশ টাকা ছাড়া বা ক্যাশ দিয়ে পশু কিনবেন, উভয়েই হাসিলের অর্থ বিকাশেই পরিশোধ করতে পারবেন। হাটের নির্দিষ্ট স্থানে দেয়া বিকাশের কিউআর কোড স্ক্যান করে খুব সহজেই হাসিল পরিশোধ করতে পারবেন ক্রেতারা।
হাটের পাশাপাশি এখন অনেকেই অনলাইনেই কোরবানির পশু কেনেন। অনলাইনে কোরবানির পশু কেনার ক্ষেত্রেও বিকাশ পেমেন্ট স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যবহার করছেন ক্রেতারা।
উল্লেখ্য, ঈদ উপলক্ষ্যে বিকাশ-এ এখন দৈনিক লেনদেনে ক্যাশ ইন (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত), সেন্ড মানি (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত) ও অ্যাড মানি (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত) এর লিমিটও বেড়েছে! তাই এই ঈদে গ্রাহকরা যেকোনো প্রয়োজনে, বিকাশ-এ আরও বেশি লেনদেন করতে পারছেন নিশ্চিন্তে। এই পরিবর্তিত লিমিট চলবে ৯ জুন, ২০২৫ পর্যন্ত।
কর্পোরেট সংবাদ
সিটি ব্যাংক ও চাইনিজ এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশনের মধ্যে সমঝোতা

সিটি ব্যাংক পিএলসি এবং বাংলাদেশে চীনা প্রতিষ্ঠানগুলির সংগঠন চাইনিজ এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশন ইন বাংলাদেশের (সিইএবি) যৌথ উদ্যোগে একটি উচ্চপর্যায়ের ব্যবসায়িক নেটওয়ার্কিং ইভেন্ট সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই ইভেন্টে বাংলাদেশ সফরে আসা শতাধিক চীনা বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ীদের একটি প্রতিনিধি দল অংশগ্রহণ করে।
চীনা ব্যবসায়ীদের এই সফরের মূল লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ খাতসমূহে যৌথ বিনিয়োগ ও বাণিজ্য সহযোগিতার নতুন সম্ভাবনা খুঁজে বের করা।
অনুষ্ঠানে সিটি ব্যাংক ও সিইএবি’র মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এই স্মারকের মাধ্যমে উভয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের বাজারে চীনা ব্যবসায়ের প্রসারে সহযোগিতার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে।
সমঝোতা স্মারকটি স্বাক্ষর করেন সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন এবং সিইএবি’র সেক্রেটারি জেনারেল কোয়াংচো চং।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার, ভাইস চেয়ারম্যান হোসেন খালেদ এবং সিইএবি’র প্রেসিডেন্ট হান কুন। উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণসহ চীনা ও বাংলাদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরাও অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
সিটি ব্যাংক বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বিভিন্ন বিশেষায়িত ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে আসছে।
কর্পোরেট সংবাদ
সেরা ৯ শাখা-উপশাখাকে পারফরম্যান্স অ্যাওয়ার্ড দিলো এনআরবিসি ব্যাংক

২০২৪ সালের পারফরম্যান্স বিবেচনায় তিন ক্যাটাগরিতে সেরা ৯ শাখা ও উপশাখাকে আওয়ার্ড প্রদান করেছে এনআরবিসি ব্যাংক। সম্প্রতি রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত স্ট্রাটেজিক বিজনেস কনফারেন্সে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ড. মো. তৌহিদুল আলম খান।
অনুষ্ঠানে স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবুল বশর, মো. আনোয়ার হোসেন, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান মো. নুরুল হক ও অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মুহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ, এফসিএ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কার্যকর সেবা, সেবার মান ও সামগ্রিক কর্মদক্ষতার মানদন্ডে নগর শাখা, গ্রামীণ শাখা এবং উপশাখা এই তিন ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কার দেয়া হয়। নগর শাখা ক্যাটাগরিতে টঙ্গী শাখাকে প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। এই ক্যাটাগরিতে মিরপুর শাখা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড এবং হাতিরপুল শাখা সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।
গ্রামীণ শাখার মধ্যে রুহিতপুর শাখা প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড, চারাবাগ শাখা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড এবং রূপপুর শাখা সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে। উপশাখা ক্যাটাগরিতে প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে রামপুরা উপশাখা, গোল্ড অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে রায়পুর উপশাখা এবং সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে দাগনভুঁইয়া উপশাখা।
অনুষ্ঠানে এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া বলেন, এই পুরস্কার ব্যাংকের শাখা ও উপশাখাগুলোর ধারাবাহিক কর্মদক্ষতার স্বীকৃতি। ব্যাংকের এই সেবাকেন্দ্রগুলো নির্ধারিত লক্ষ্য অনুযায়ী ধারাবাহিকভাবে কাজ করেছে এবং সেবার মান বজায় রেখেছে। এসময় তিনি বিজয়ী শাখা-উপশাখাগুলোর ম্যানেজারদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন এবং সর্বক্ষেত্রে পেশাদারিত্ব বজায় রাখার নির্দেশনা প্রদান করেন।
এসএম
কর্পোরেট সংবাদ
জনতা ব্যাংক জাতীয়তাবাদী অফিসার কল্যাণ সমিতির আলোচনা সভা

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে জনতা ব্যাংক জাতীয়তাবাদী অফিসার কল্যাণ সমিতির আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২ জুন) জনতা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মুহ. ফজলুর রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মজিবর রহমান, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. গোলাম মরতুজা, মো. ফয়েজ আলম ও মো. আশরাফুল আলম বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। সংগঠনের সভাপতি সাইফুল আবেদিন তালুকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সভা সঞ্চালনায় ছিলেন কার্যকরী সভাপতি শাহ জাহান ও সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন।
অনুষ্ঠানে সংগঠনের সিনিয়র সহসভাপতি এস. এফ. এম. মুনির হোসেন, সহ সভাপতি মজিবুর রাহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ছানোয়ার হোসেনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ ও প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
কাফি