পুঁজিবাজার
সূচকের নেতিবাচক প্রবণতায় লেনদেনে ধীরগতি
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের নেতিবাচক প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম দেড় ঘণ্টায় প্রধান সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) ডিএসইর লেনদেন শুরুর দেড় ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক বা ‘ডিএসইএক্স’ ১৮ দশমিক ৭৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ২৮১ পয়েন্টে।
প্রধান সূচকের সঙ্গে শরিয়াহ সূচক বা ‘ডিএসইএস’ ৭ দশমিক ৬৪ পয়েন্ট কমে আর ‘ডিএস-৩০’ সূচক ১০ দশমিক ১৫ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১১৬৩ ও ১৯৫২ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আলোচ্য সময়ে ডিএসইতে মোট ১৮৬ কোটি ২৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৯টির, কমেছে ১৬৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারদর।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
নগদ ও বোনাস শেয়ার পেলেন লাভেলোর বিনিয়োগকারীরা
পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের কোম্পানি লাভেলো ব্র্যান্ডের আইসক্রিম বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান তাওফিকা ফুডস এন্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) নিকট লভ্যাংশ কমপ্লায়েন্স রিপোর্ট জমা দিয়েছে সময় সীমার মধ্যেই।
ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, গত ৩০ জুন,২০২৪ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য তাওফিকা ফুডস এন্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসি বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ স্টক ও ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল। যা কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) ৩০ ডিসেম্বর,২০২৪ শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিক্রমে অনুমোদিত হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ঘোষিত স্টক লভ্যাংশ ৬ জানুয়ারি,২০২৫ তারিখে বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে জমা হয় ও নগদ লভ্যাংশ সংশ্লিষ্ট বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক হিসেবে নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যেই পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, তাওফিকা ফুডস এন্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসি ২০২০-২১ সালে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১১ শতাংশ নগদ, ২০২১-২২ সালে ১২ শতাংশ নগদ, ২০২২-২৩ সালে ১০ শতাংশ নগদ ও সর্বশেষ ২০২৩-২৪ সালে ১০ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে। কোম্পানিটি তালিকাভুক্ত হওয়ার পর থেকেই এ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
জেড ক্যাটাগরিতে গেলো আরও চার কোম্পানির শেয়ার
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত চার কোম্পানির ক্যাটাগরি পরিবর্তন করে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়েছে। কোম্পানিগুলোকে ‘এ’ ও ‘এন’ ক্যাটাগারি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানি গুলো হচ্ছে- আফতাব অটোমোবাইলস, নাভানা সিএনজি, সিকদার ইন্স্যুরেন্স এবং ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেড।
এসব কোম্পানির মধ্যে আফতাব অটোমোবাইলস, নাভানা সিএনজি ও ওরিয়ন ফার্মা’কে ‘এ’ থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়েছে। আর সিকদার ইন্স্যুরেন্সকে ‘এন’ থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়েছে।
সূত্র মতে, পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশনা অনুযায়ী, কোনো কোম্পানি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ঘোষিত লভ্যাংশের ন্যূনতম ৮০ শতাংশ বিতরণ না করলে তাকে ‘জেড’ শ্রেণিভুক্ত করা যাবে। উল্লিখিত চার কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেয়নি।
আজ বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) থেকে কোম্পানিগুলোর শেয়ার ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হবে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত গ্রেপ্তার
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন ডিবি প্রধান রেজাউল করিম মল্লিক।
তিনি বলেন, আজ রাত ১০টার দিকে তাকে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দুদকের একটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
খুলনা প্রিন্টিংয়ের শেয়ারদর অস্বাভাবিক বৃদ্ধি, তদন্তের নির্দেশ
কারখানা ও উৎপাদন বন্ধ থাকা পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং (কেপিপিএল) লিমিটেডের শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক ওঠানামার কারণ খুঁজতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) নির্দেশ দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
সম্প্রতি বিএসইসির উপ-পরিচালক মুহাম্মদ নানু ভুঁইয়া স্বাক্ষরিত একটি চিঠি ডিএসই’র প্রধান নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তার কাছে পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, খুলনা প্রিন্টিংয়ের শেয়ারদর ও লেনদেন বেড়েছে, যা অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক। এ পরিস্থিতিতে ডিএসইকে কোম্পানিটির লেনদেন সম্পর্কে তদন্ত করার নির্দেশ দেওয়া হলো। সাম্প্রতিক সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারদর ও লেনদেনের অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণগুলো (বাজারের কারসাজি, ইনসাইডার ট্রেডিং ও অন্যান্য বাজারের অপব্যবহারসহ) চিহ্নিত করে ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে বিএসইসি’র সার্ভিলেন্স বিভাগে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হলো।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৩ ডিসেম্বর খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের শেয়ার দর ছিল ৭ টাকা ২০ পয়সা। যা আজ ৪ ফেব্রুয়ারি লেনদেন হয়েছে ৩৩ টাকা ২০ পয়সায়। অর্থাৎ মাত্র ৩০ কার্যদিবসে শেয়ারটির দর ২৬ টাকা বা প্রায় ৫ গুণ বেড়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
‘আমি অনেক ক্ষতিগ্রস্ত-নিঃস্ব, অমানবিক জীবন থেকে আমাদেরকে মুক্তি দিন’
আমি অনেক ক্ষতিগ্রস্ত-নিঃস্ব, অমানবিক জীবন থেকে আমাদেরকে মুক্তি দিন। এমনটাই জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্থ এক বিনিয়োগকারী। সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) বিনিয়োগকারীদের এক প্রতিবাদ সমাবেশে এমন মন্তব্য করেন তিনি।