পুঁজিবাজার
আইসিবির লভ্যাংশ ঘোষণা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ লিমিটেড (আইসিবি) গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে।
রবিবার (১৭ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ বছরে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩৮ পয়সা। আগের বছর সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি ৮৯ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩০ জুন,২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫১ টাকা ৯৫ পয়সা।
ঘোষিত লভ্যাংশ অনুমোদনের জন্য আগামী ২১ ডিসেম্বর, সকাল সাড়ে ১০টায় ডিজিটাল প্ল্যাটফরমে কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ ডিসেম্বর।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারে লুটেরাদের অর্থ আত্মসাতের তদন্ত চেয়ে দুদকে চিঠি বিনিয়োগকারীদের
দেশের পুঁজিবাজারে গত ৯০ দশক থেকে এখন পর্যন্ত হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট হয়েছে। এসব কাজে বিএসইসি, ডিএসই এবং চিহ্নিত মাফিয়া চক্র জড়িত ছিলো বলে অভিযোগ তুলেছেন ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীরা। এসব চক্রের সদস্যদের পরিচয় এবং বিএসইসি, ডিএসইর কর্মকর্তাদের পরিচয়ও তুলে ধরেছেন তারা। লুটপাটে অংশ নেওয়া এসব ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে তদন্ত করতে ইতোমধ্যে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যানকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিনিয়োগকারীদের পক্ষে হেলাল উদ্দিন আকন স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত একটি চিঠি দুদকে পাঠানো হয়।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে গত নব্বই দশক থেকে চলতি বছর পর্যন্ত যে সকল মাফিয়া পুঁজিবাজারকে কুক্ষিগত করে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে গেছে,তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করছি। বিগত ফ্যাসিষ্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে ব্যবহার করে হাজার-হাজার কোটি টাকা লোপাট করেছে ফ্যাসিষ্ট সরকারের বিশ্বস্ত কিছু মাফিয়া চক্র এবং সরকারি সংস্থা। যারা বিএসইসি ও ডিএসইকে ব্যবহার করে পুঁজিবাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সর্বশান্ত করে, আইনের তকমা লাগিয়ে বিভ্রান্ত করে রেখেছিলো। ফলে বিএসইসি ও ডিএসই বিনিয়োগকারীদের আস্থার স্থান না হয়ে উল্টো অবৈধ কমিশন বাণিজ্য এবং চাঁদাবাজির সাথে জড়িত হয়েছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়, বিএসইসি ও ডিএসইর কর্মকর্তারা সরাসরি বাজারের মাফিয়া এবং জুয়ারিদের সাথে চুক্তিবদ্ধ। বাজারের দুর্বল, বন্ধ কোম্পানিগুলোকে এনে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে উচ্চ মূল্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীকে শেয়ার গছিয়ে দিয়েছে এবং হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। যা বর্তমানেও চলমান রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।
ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীরা লুটেরা চক্রের কিছু সদস্যের নামও চিঠিতে তুলে ধরেছেন। এদের মধ্যে বেক্সিমকো গ্রুপের চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমানকে চক্রের মূল হোতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়। এছাড়া বে লিজিং সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন, রেইজ মিচুয়াল ফান্ডের নাফিজ শারাফাত, ইউনাইটেড গ্রুপের চেয়ারম্যান হাসান রাজা, সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান আজিজ খান, সোনালী পেপারের চেয়ারম্যান মো. ইউনুস, ওরিয়ন গ্রুপের চেয়ারম্যান ওবায়েদুল করিম, বিকন ফার্মার চেয়ারম্যান এবাদুল করিম, এক্সিম ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার, বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট শেখ কবির, রেইজ মিচুয়াল ফান্ডের হাসান ইমাম, ইউনাইটেড সিকিরিটিজের পরিচালক রাজিব আল মামুন, সাউথইস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাদেক হোসেন, ইস্টার্ন ব্যাংক সিকিরিটিজের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইদুর রহমান, সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক সিনিয়র এক্সকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ওয়ারেস উল মতিন, সাউথইস্ট ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট রাশেদুল ইসলাম, সাউথইস্ট ব্যাংকের সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট জেসমিন সুলতানা লাকী, সাউথইস্ট ব্যাংক ক্যাপিটালের সিনিয়র অ্যাসিস্টেন্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট রাজীব আহমেদ, সাউথইস্ট ব্যাংক ক্যাপিটালের এমডি মো. আবু বকর , শাকিল রিজভী স্টকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাকিল রিজভী, এস এস স্টিলের চেয়ারম্যান জাভেদ অপেনহেগেন, ডিএসইর সাবেক পরিচালক আহমেদ রশিদ লালী, লংকা বাংলা ফাইন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাসির উদ্দিন চৌধুরী, শেলটেক ব্রোকারেজের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার কুতুবুদ্দিন আহমেদ, শেলটেক ব্রোকারেজের পরিচালক মইন উদ্দিন এবং সমবায় মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি রেজিস্টার আবুল খায়ের হিরুকে মাফিয়া চক্রের সদস্য হিসেবে উল্লেখ করা হয়। এছাড়াও সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানসহ সাউথইস্ট ব্যাংক ক্যাপিটালের কয়েজন কর্মকর্তার নাম উল্লেখ করা হয়।
লুটেরা চক্রকে খোদ বিএসইসির কর্মকর্তারা সহায়তা করতেন বলেও চিঠিতে জানানো হয়। যাদের মাধ্যমে চক্রটি দুর্বল কোম্পানির শেয়ার কারসাজি করে উচ্চমূল্যে লেনদেন করতো। এতে পুঁজি হারাতো সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। চক্রটিকে সহায়তা করার অভিযোগ বিএসইসির সাবেক দুই চেয়ারম্যানসহ সাবেক কমিশনার ও বর্তমান কমিশনার এবং নির্বাহী পরিচালকদের বিরুদ্ধে।
বিএসইসির পাশাপাশি ডিএসইর ৭ কর্মকর্তাও লুটপাটে অংশ নিয়েছিলেন বলে চিঠিতে বলা হয়। এসব কর্মকর্তারা হলেন- ডিএসইর পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন, চিফ রেগুলারিটি অফিসার খায়রুল বাশার আবু তাহের, মনিটরিং বিভাগের ম্যানেজার ইকরাম হোসেন, অ্যাসিস্টেন্ট জেনারেল ম্যানেজার বজলুর রহমান, সিনিয়র এক্সকিউটিভ জাকির হোসেন, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার আব্দুর রাজ্জাক এবং ম্যানেজার ফাহমিদা খাতুন।
বিনিয়োাগকারীরা চিঠিতে জানায়, বিগত সরকারের প্রভাব খাটিয়ে এবং বিএসইসি-ডিএসই কর্মকর্তাদের সহায়তায় এ লুটেরা চক্র শেয়ারবাজারে ১৩০টি দুর্বল কোম্পানি তালিকাভুক্ত করেছে। আবার এসব কোম্পানির শেয়ার অভিনব কারসাজির মাধ্যমে প্রলোভন দেখিয়ে তারা সাধারণ বিনিয়োগকারীদের থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এছাড়া ব্রোকারেজ হাউস থেকে এ চক্র সাপ্তাহিক চাঁদা উত্তোলন করতো বলে জানানো হয়। কোন প্রতিষ্ঠান চাঁদা দিতে ব্যর্থ হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া গ্রহণ করে হেনস্তা করা হতো। পাশাপাশি কারসাজিতে শেয়ারদর বৃদ্ধিতে এ চক্র ছিলো বেশ সক্রিয়। নিজেদের চাওয়া চাহিদামতো তারা নির্দিষ্ট কোম্পানির দাম বাড়ানোর ইন্ধন দিতো। শেয়ারবাজারকে অস্থিতিশীল করে তোলা এ চক্র ও বিএসইসি-ডিএসই কর্মকর্তাদের নাম উল্লেখ করে চিঠিতে তাদের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের তদন্ত অনুসন্ধানের আবেদন জানানো হয়।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
জেড ক্যাটাগরিতে গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস লিমিটেডের ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানিটিকে ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বিএসইসির শর্ত অনুযায়ী টানা দুই বছরের জন্য কোনো লভ্যাংশ ঘোষণা করতে ব্যর্থ হওয়ায় কোম্পানিটিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়। আগামী রবিবার (২৪ নভেম্বর) থেকে কোম্পানিটি ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে।
এদিকে ক্যাটাগরি পরিবর্তনের কারণে কোম্পানিটিকে ঋণ সুবিধা দিতে ব্রোকার হাউজ এবং মার্চেন্ট ব্যাংককে নিষেধ করেছে ডিএসই। যা আগামী ২৪ নভেম্বর থেকে কার্যকর হবে।
উল্লেখ্য, গত ২০ মে বিএসইসির জেড শ্রেণি নিয়ে জারি করা নির্দেশনায় বলা হয়- পরপর দুই বছর বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ না দিলে, আইন অনুযায়ী নিয়মিত এজিএম না করলে, সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ ছাড়া ছয় মাসের বেশি উৎপাদন বা কার্যক্রম বন্ধ থাকলে, পুঞ্জীভূত লোকসান পরিশোধিত মূলধনের বেশি হলে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ঘোষিত লভ্যাংশের ন্যূনতম ৮০ শতাংশ বিতরণ না করলে কোনো কোম্পানিকে ‘জেড’ শ্রেণিভুক্ত করা যাবে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বিবিএস কেবলসের এজিএমের সময় পরিবর্তন
পুঁজিবাজারে তালিকাভূক্ত কোম্পানি বিবিএস কেবলস পিএলসির বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) সময় পরিবর্তন করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ২৩ ডিসেম্বর বিকেল সাড়ে ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। যা আলোচ্য দিনের সকাল ১১টায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও আজ এজিএমের সময় পরিবর্তন করা হয়েছে।
কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) সময় ছাড়া অন্যান্য তথ্য অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানানো হয়েছে।
উল্লেখ, গত ৩০ জুন ২০২৪ তারিখে শেষ হওয়া অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ১ শতাংশ নগদ ঘোষণা করেছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
নাহি অ্যালুমিনিয়ামের এজিএমের সময় পরিবর্তন
পুঁজিবাজারে তালিকাভূক্ত কোম্পানি নাহি অ্যালুমিনিয়াম কম্পোজিট প্যানেল লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) সময় পরিবর্তন করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) আগামী ২৩ ডিসেম্বর সকাল ১১ টায় অনুষ্ঠিত হবে। যা আলোচ্য দিনের বিকেল সাড়ে ৩টায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও আজ এজিএমের সময় পরিবর্তন করা হয়েছে।
কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) সময় ছাড়া অন্যান্য তথ্য অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানানো হয়েছে।
উল্লেখ, গত ৩০ জুন,২০২৪ তারিখে শেষ হওয়া অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের সর্বোচ্চ দরপতন
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৮৩টি কোম্পানির মধ্যে ২৬৩ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটদর কমেছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ দরপতন হয়েছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (২১ নভেম্বর) প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে ৪ টাকা ২০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ। তাতে দরপতনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
দর হারানোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা ডরিন পাওয়ারের শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় ৯ দশমিক ৫৭ শতাংশ কমেছে। আর শেয়ারদর ৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ কমে যাওয়ায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে শাইনপুকুর সিরামিকস।
এদিন দরপতনের তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- এমারেল্ড অয়েল, ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স, আইসিবি, শাশা ডেনিমস, অগ্নি সিস্টেমস এবং ফনিক্স ইন্স্যুরেন্স।
এসএম