আবহাওয়া
তীব্র শীত নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস

ভোর হলেই দেখা মিলে চারিদিকে ছড়িয়ে আছে কুয়াশা। যা জানান দিচ্ছে আর কদিন পরেই আসছে শীত। বলা হচ্ছে নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়েই শীত পড়তে পারে।
এবারের শীতে মৃদু, মাঝারি ও তীব্র মিলে ১৩টির মতো শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, তীব্র শীত অনুভূত হতে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে। উত্তরাঞ্চলে এ সময় থেকে ঘন কুয়াশার সঙ্গে শীত অনুভূত হতে পারে। যদিও এরই মধ্যে গ্রামাঞ্চল ও নদী তীরবর্তী এলাকায় কুয়াশা পড়তে শুরু করেছে।
তবে রাজধানীতে শীত আসতে পারে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে। হঠাৎ করেই তীব্র শীতের সময় থাকে টানা ৩ থেকে ৪ দিন। পৌষ ও মাঘ এই দুই মাসে এরকম দেখা যায়। গত মৌসুমে খুব বেশি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ ছিল না, কিন্ত কুয়াশার কারণে পরিবেশ অস্বাভাবিক ছিল। অবশ্য এবার শীত মৌসুমে দেশে ৮ থেকে ১০টি মৃদু (তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস) থেকে মাঝারি (৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
এছাড়া দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলে ২-৩টি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ (৪ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস) বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। অবশ্য তীব্র শীতের আগে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের আভাস রয়েছে। এ সময় বঙ্গোপসাগরে ২ থেকে ৫টি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে, যার মধ্যে ১-২টি নিম্নচাপ ও ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে।
এ সময়ে দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে কমতে পারে। তবে দিন ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিক অপেক্ষা কিছুটা বেশি থাকতে পারে।
এমআই

আবহাওয়া
দুপুরের মধ্যে ৭ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

দুপুর ১টার মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
শনিবার (৫ জুলাই) ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের জন্য দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার অঞ্চল সমূহের ওপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
এছাড়া আজ শনিবার থেকে দেশজুড়ে বৃষ্টিপাত বাড়তে পারে। এতে করে ভ্যাপসা গরম কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
আবহাওয়া
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

দেশের সাতটি অঞ্চলে দুপুর ১টার মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
শুক্রবার (৪ জুলাই) আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হকের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।
সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে বঙ্গোপসাগর এলাকায় বজ্রমেঘ তৈরি হচ্ছে এবং বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্র বন্দরগুলোর ওপর দিয়ে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
এ অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়। সতর্কবার্তায় উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
একই দিন আবহাওয়া অফিসের নিয়মিত পূর্বাভাসে জানানো হয়, সারাদেশে বিচ্ছিন্নভাবে বৃষ্টি হচ্ছে। তবে আগামী শনিবার (৫ জুলাই) থেকে দেশের অধিকাংশ এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে। যা টানা চারদিন মঙ্গলবার পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।
বছরের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের মাস হলো জুন। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয় জুলাই মাসে। কিন্তু সেই হিসাবে এবার জুন মাসে তেমন বৃষ্টি হয়নি দেশে। তবে এ বছর মে মাসে স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি বৃষ্টি হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, সাধারণত জুন মাসে রাজধানীতে গড়ে ৩২১.৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়। কিন্তু এ বছরের জুন মাসে বৃষ্টি হয়েছে মাত্র ১৮০ মিলিমিটার। স্বাভাবিকের তুলনায় বৃষ্টি কম হয়েছে প্রায় ৪৩ দশমিক ৯৭ শতাংশ।
আবহাওয়া
দুপুরের মধ্যে ৯ অঞ্চলে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

দেশের ৯ অঞ্চলে অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ঢাকা, ফরিদপুর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝোড়োহাওয়া বয়ে যেতে পারে।
এ সময়ে অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। তাই এসব এলাকার নৌবন্দরসমূহকে ১ নম্বর সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া
দুপুরের মধ্যে ৭ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

দেশের ৭ অঞ্চলের ওপর দিয়ে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বুধবার (২ জুলাই) দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরের জন্য দেওয়া এক সতর্ক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে। এ সময় বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
এ ছাড়াও অস্থায়ী দমকা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। তাই এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
কাফি
আবহাওয়া
দুপুরের মধ্যে ৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

দেশের ৮ অঞ্চলের উপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।
মঙ্গলবার (১ জুলাই) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, যশোর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালি, নোয়াখালি, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজারের উপর দিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব/পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিমি বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
এদিকে, আজ সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারাদেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।