জাতীয়
দশ মাসে গেছেন পৌনে ৪ লাখ বাংলাদেশি
প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছে এখন পছন্দের গন্তব্য হয়ে উঠেছে সৌদি আরব। দেশটির গিগা প্রকল্পগুলোতে কর্মসংস্থানের সন্ধানে চলতি বছরের শুরু থেকেই দক্ষ শ্রমিকদের অভিবাসন বেড়েছে। এ বছর প্রায় সাত লাখ বাংলাদেশি বিদেশে চাকরির জন্য আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে রেকর্ড ৩ লাখ ৭৪ হাজার জনই গেছেন সৌদি আরবে।
ঢাকার বরাত দিয়ে আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। বাংলাদেশের জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) সর্বশেষ তথ্য উল্লেখ করে সংবাদমাধ্যমটি আরও জানিয়েছে, বর্তমানে মালয়েশিয়া ও কাতারের পরই সবচেয়ে বেশিসংখ্যক বাংলাদেশি প্রবাসী কর্মী রয়েছেন সৌদি আরবে।
এই বিষয়ে বিএমইটির অতিরিক্ত সচিব শাহ আবদুল তারেক বলেছেন, বেশ কয়েকটি চলমান গিগা প্রকল্পের কারণে সৌদি আরবে অভিবাসী শ্রমিকদের জন্য উচ্চ চাহিদা রয়েছে।
তিনি বলেন, সম্প্রতি আমরা দক্ষ কর্মী রপ্তানি বৃদ্ধির লক্ষ্য নিয়েছি। আমাদের অনেক নির্মাণশ্রমিক দক্ষ ক্যাটাগরিতে সৌদি আরবে যান। অনেক চালক এবং ইলেকট্রিশিয়ানও দক্ষ শ্রমিক হিসেবে সে কাজ করছেন।
সৌদি আরব তার ‘ভিশন-২০৩০’ বাস্তবায়ন পরিকল্পনার অধীনে বেশ কয়েকটি গিগা প্রকল্প চালু করেছে। এসব প্রকল্পের মধ্যে বহু বিলিয়ন ডলারের নিওম স্মার্ট সিটিও রয়েছে। সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান এসব প্রকল্পের তত্ত্বাবধান করছেন।
সৌদি শ্রমবাজারে কর্মীদের পেশাগত যোগ্যতাকে এগিয়ে নিতে গত ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে একটি দক্ষতা যাচাই কার্যক্রম চালু করেছে দেশটি। এই কার্যক্রমটি প্লাম্বার, ইলেকট্রিশিয়ান এবং নির্মাণ শ্রমিকসহ বিভিন্ন পেশার ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করেছে। পাশাপাশি সৌদি আরবে কর্মসংস্থানের জন্য সম্ভাব্য বাংলাদেশি কর্মীদের বিনা মূল্যে প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য ১৫০টি কেন্দ্র স্থাপন করেছে বাংলাদেশের বিএমইটি কর্তৃপক্ষও।
বিএমইটির অতিরিক্ত সচিব শাহ আবদুল তারেক বলেন, আমরা আধুনিক যন্ত্রপাতি ও লজিস্টিকস দিয়ে প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোকে আরও প্রস্তুত করার দিকে মনোযোগ দিচ্ছি।
‘আমাদের প্রাইভেট সেক্টর রিক্রুটিং এজেন্টরা সৌদি গিগা-প্রকল্পের সঙ্গে আরও যুক্ত হতে আন্তরিকভাবে কাজ করছে। এই প্রবণতা অব্যাহত থাকলে, আমি মনে করি আগামীতে সৌদিতে আমাদের দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি বাড়বে।’
বাংলাদেশি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের প্রধান শরিফুল হাসান বলেন, দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের কারণেই বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিকেরা সৌদি আরবকে বেছে নিচ্ছেন।
তিনি আরও বলেন, দক্ষ বাংলাদেশি অভিবাসীদের আইটি এবং আর্থিক খাতেও নিয়োগ করা হচ্ছে। কারণ, সৌদি আরব নিজেকে অত্যাধুনিক ডিজিটাল অবকাঠামোসহ একটি বৈশ্বিক বিনিয়োগ শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চায়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে ট্রাইব্যুনালে আবেদন
গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আবেদন করেছে প্রসিকিউশন টিম।
বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে প্রসিকিউশনের পক্ষে সংশ্লিষ্ট শাখায় এ আবেদন করা হয়। ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজার নেতৃত্বাধীন ৩ সদস্যের বেঞ্চে আবেদনের ওপর শুনানি হবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
বাংলাদেশের যেকোনো প্রয়োজনে পাশে থাকবে সৌদি: রাষ্ট্রদূত
সৌদি সরকার বাংলাদেশের সঙ্গে আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত ইসা ইউসুফ ইসা আল দুহাইলান। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের যেকোনো প্রয়োজনে সৌদি আরব পাশে থাকবে।
বুধবার (৪ ডিসেম্বর) ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলামের সঙ্গে সচিবালয়ে সাক্ষাতে তিনি এ কথা বলেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রশংসা করে সৌদি রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশকে সমৃদ্ধির পথে নিয়ে যেতে অন্তর্বর্তী সরকার সক্ষম হবে বলে বিশ্বাস করি।
তিনি বলেন, বর্তমানে প্রায় ৩ দশমিক ২ মিলিয়ন বাংলাদেশি সৌদি আরবে কাজ করছে এবং দেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন। তারা অফিসিয়াল চ্যানেলের মাধ্যমে বছরে ৫ বিলিয়ন ডলার এবং আনঅফিসিয়াল চ্যানেলের মাধ্যমে আরও ৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠান।
এ সময় সৌদি আরবে বসবাসরত ৬৯ হাজার অনিবন্ধিত ব্যক্তির পাসপোর্ট নবায়নের বিষয়টি গুরুত্বসহ বিবেচনার জন্য তিনি উপদেষ্টাকে অনুরোধ করেন। এ বিষয়ে রাষ্ট্রদূতকে আশ্বস্ত করে নাহিদ ইসলাম বলেন, বাংলাদেশিদের পাসপোর্ট নবায়নের কার্যক্রম দ্রুত গতিতে সম্পন্ন করা হবে।
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার সৌদি আরবের সঙ্গে বিদ্যমান সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে আগ্রহী। তাই সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের চলমান সকল প্রকল্প অব্যাহত থাকবে। একইসঙ্গে সৌদি আরবকে তথ্যপ্রযুক্তি খাত বিশেষ করে হাইটেক পার্কে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।
ইসা ইউসুফ ইসা আল দুহাইলান দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বৃদ্ধির আশ্বাস দিয়ে বলেন, সৌদি আরব বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগে আগ্রহী। তথ্য প্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগের জন্য মন্ত্রণালয় থেকে প্রস্তাবনা পাওয়া গেলে সৌদি তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করে বিনিয়োগের উদ্যোগ গ্রহণ করবে।
বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদপত্র এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সৌদি আরব এবং রাজ পরিবার সম্পর্কে বিভ্রান্তকর ও অসত্য তথ্য প্রচার করা হয় যা বাংলাদেশ এবং সৌদি আরবের মধ্যকার সম্পর্কে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে বলে রাষ্ট্রদূত উল্লেখ করলে উপদেষ্টা বিষয়টির জন্য দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, শুধু সৌদি আরব নয় পৃথিবীর কোনো দেশ সম্পর্কে যেন বাংলাদেশের গণমাধ্যমে অসত্য তথ্য প্রচার না করা হয় সে বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় আমরা সজাগ আছি: প্রধান উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত যে উত্তেজনা এবং শক্তি নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে আমরা শত্রুর মোকাবিলা করেছি, আমাদের ছাত্র-জনতা বুক পেতে দিয়েছে, জীবন দিয়েছে, সেই ঐক্যে কোনও চিড় ধরেনি, ফাটল ধরেনি। ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় আমরা এখনও সজাগ আছি, ঐক্যবদ্ধ আছি।
বুধবার (৪ ডিসেম্বর) ঢাকায় ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে দেশের প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে আয়োজিত সংলাপে সমাপনী বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, আমরা সেই জাতি যে জাতি ৫ আগস্টে স্বৈরাচারী সরকারকে বিদায় করেছি। সেই জাতি এখনও সজাগ আছে, ঐক্য মজবুত আছে এবং এই মজবুত ঐক্যের বিষয়টি দুনিয়ার সামনে তুলে ধরতে চাই।
তিনি ষড়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশে বলেন, কেউ যেন মনে না করে আমরা ঠান্ডা হয়ে গেছি। ঠান্ডা আমরা হইনি। আমরা আগের সেই পথেই আছি। যে মজবুত ঐক্যের মাধ্যমে জাতিকে স্বৈরাচারমুক্ত করেছি, সেই ঐক্য এখনও আমাদের মধ্যে রয়ে গেছে।
প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে একত্রে সংলাপে বসার উদ্দেশ্য নিয়ে বলেন, একসঙ্গে বসার মাধ্যমে সারা দুনিয়াকে আমরা জানিয়ে দিচ্ছি আমাদের ঐক্য মজবুত আছে। এ জাতি মরেনি, দুর্বল হয়নি। সবল আছে।
গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশ যে স্বাধীনতা ফিরে পেয়েছে, তা কেউ ছিনিয়ে নিতে পারবে না উল্লেখ করে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, এই স্বাধীনতা আমাদের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়ার শক্তি কারোর নেই। যে যত ষড়যন্ত্র করুক, যত অপপ্রচার করুক, যত কিছু করুক, আমাদের কাছ থেকে এটা ছিনিয়ে নিতে পারবে না। কারণ আমাদের রক্ত এখনও শুকায় নাই। আমাদের দেয়ালে দেয়ালে যে লেখাগুলো আছে, সেগুলো পড়েন। সেগুলো এখনও মুছে যায়নি। তকতক করছে। সেটা আমাদের বুকেও তকতক করছে। কাজেই আমরা সেই শক্তিমান জাতি, যারা লড়াই করবে।
রাজনৈতিক নেতাদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, যেকোনও দেশে নানা মত, নানা পথ থাকে। কিন্তু দেশের স্বার্থে কোনও মতভেদ আমাদের মধ্যে নেই। ৫ আগস্টের পর থেকে একত্র হয়ে চলেছেন, সেই একতা, মজবুত ঐক্য এখনও রয়ে গেছে এবং থাকবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন প্রধান বিচারপতি
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
বুধবার (৪ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ সাক্ষাৎ হয়েছে বলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে জানানো হয়েছে।
জানানো হয়েছে, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর এটিই ছিল প্রধান উপদেষ্টা ও প্রধান বিচারপতির মধ্যে প্রথম ওয়ান টু ওয়ান সাক্ষাৎ। তারা প্রায় এক ঘণ্টা কথা বলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ঢাকা-ইসলামাবাদ-করাচি সরাসরি ফ্লাইট চালু নিয়ে আলোচনা
বেসামরিক বিমান পর্যটন ও ভূমি উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত সৈয়দ আহমেদ মারুফ।
বুধবার বিকেলে সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পর্যটন ও ভূমি উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের অফিস কক্ষে তারা সাক্ষাৎ করেন।
সাক্ষাৎকালে উপদেষ্টা ভ্রাতৃপ্রতীম দুই দেশের মানুষের মধ্যে উষ্ণ সম্পর্ক ও আন্তরিক সহযোগিতার কথা উল্লেখ করে আগামী দিনগুলোতে এ সম্পর্ক আরও গভীর ও অর্থবহ হবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের মানুষের স্বভাব সুলভ আতিথেয়তার কথা স্মরণ করেন এবং ঢাকা-ইসলামাবাদ-করাচি বিমান যোগাযোগ ও দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে পর্যটন সেক্টরে সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন।
এ সময় বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আব্দুন নাসের খান, পাকিস্তানের ডেপুটি হাই-কমিশনার মোহাম্মদ ওয়াসিফ উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য বিনামূল্যে ই-ভিসা আবেদনের সুযোগ দিয়েছে পাকিস্তান। অনলাইনে আবেদন করলে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পাওয়া যাচ্ছে ই-ভিসা। অনেকের পাকিস্তানে ভ্রমণের আগ্রহ থাকলেও বাংলাদেশ থেকে সরাসরি কোনো ফ্লাইট নেই পাকিস্তানের কোনো শহরের। মধ্যপ্রাচ্যের এয়ারলাইন্সগুলোতে অন্য দেশে ট্রানজিট নিয়ে যেতে হয় পাকিস্তান।
বাংলাদেশি যাত্রীদের পাকিস্তানের বিভিন্ন গন্তব্যে নিতে দীর্ঘদিন ধরেই আগ্রহ প্রকাশ করেছিল পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্স (পিআইএ)। তবে এখন বাংলাদেশিদের আগ্রহ দেখে ফ্লাইট পরিচালনার পরিকল্পনা করছে তারা। সবকিছু ঠিক থাকলে ২০২৫ সালেই ফ্লাইট পরিচালনা করতে পারে তারা।