কর্পোরেট সংবাদ
এডিএন ডিজিনেট আনলো প্রথম এআই মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম ‘রোবোকেট’
বাণিজ্যিক প্রচারণা খুব সহজেই বিপুল গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেয়ার এআই প্ল্যাটফর্ম ‘রোবোকেট’ বাজারে নিয়ে এসেছে এডিএন ডিজিনেট। যা বাংলাদেশের প্রথম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম। দেশ-বিদেশের গ্রাহকদের কথা মাথায় রেখে এটি ডিজাইন করা হয়েছে।
নতুন প্লাটফর্ম ‘রোবোকেট’ নিজস্ব কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগিয়ে গ্রাহকদের সক্রিয় অংশগ্রহণ বিপুলভাবে বাড়াতে সক্ষম। বাজার সংক্রান্ত যেকোনও ক্যাম্পেইন এবং প্রচারকে সৃজনশীল করে তোলায় এটি রাখবে অনন্য ভূমিকা।
রোবোকেট একটি স্কেলেবল সমাধান যা মার্কেটিং অটোমেশন, সিআরএম এবং ডেটা বিশ্লেষণকে একটি প্ল্যাটফর্মে সমন্বিত করেছে। এতে করে মার্কেটিয়াররা তাদের বিপণন কর্মকাণ্ডকে আরও গতিশীল করতে পারবেন।
এ আই এবং বিগ ডেটা- এই দুইটির সমন্বয় ঘটানো নিয়ে বাস্তব জীবনে বিপণনকারীদের নানামুখী চ্যালেঞ্জে পড়ত হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে এডিএন ডিজিনেট এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিইও সৈয়দ সোহায়েল রেজা বলেন, ” এআই এবং ডেটা অ্যানালেটিক্স এর মাধ্যমে বিপণনকারীদের পেশাগত ক্ষেত্রে দৈনন্দিন জীবনের নানামুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য এই সফটওয়্যার দেশের প্রযুক্তি খাতে একটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন । দেশ এবং দেশের বাইরেও এই সফটওয়্যারের ব্যবহার নতুন সম্ভাবনা তৈরি করবে বলে আমরা আশা করছি।”
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় (এআই) মার্কেটিং
‘রোবোকেটে’র সিস্টেমটির মাধ্যমে বাণিজ্যিক প্রচারণা স্বয়ংক্রিয়ভাবে গ্রাহকের পৌঁছে যায়। ফলে অন্যান্য সিস্টেমের তুলনায় এতে অন্তত ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ সময় বেঁচে যায়।
লক্ষ্য নির্ধারণ
‘রোবোকেট’ প্ল্যাটফর্মটির হাইপার- পারসোনালাইজড অ্যাডভান্স এআই অ্যালগরিদম সিস্টেম আরওআই (রিটার্ন অন ইনভেস্টমেন্ট)-কে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে সেবা দাতা- গ্রহিতা সম্পর্ককে শক্তিশালী করবে।
সমন্বিত সিআরএম এবং সহায়তা
‘রোবোকেট’ সিআরএম রিয়েল-টাইম যোগাযোগ এবং স্বয়ংক্রিয় ফলো-আপের মাধ্যমে গ্রাহকদের উন্নত সেবার প্রতিশ্রুতি দেয়।
ডেটা থেকে ইনসাইট
এর অ্যানালিটিক্স স্যুটের মাধ্যমে রোবোকেট রিয়েল-টাইম ইনসাইট দিবে। যা ব্যবসা কৌশলকে উন্নত করতে সাহায্য করে। একটি সফটওয়্যারেই একাধিক সুবিধা পাওয়ার কারণে রোবোকেট ব্যবহারকারীদের খরচ ১৫ থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত হ্রাস পাবে।
একটি সমন্বিত ইকোসিস্টেম
দেশি যেকোন কোম্পানি তাদের মার্কেটিং বা সেলস সংক্রান্ত কাজে ‘রোবোকেট’ ব্যবহার করতে পারবেন। শিগগিরই এর আন্তর্জাতিক সম্প্রসারণের পরিকল্পনা রয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
পুনরায় সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
পুনরায় সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হলেন মাসরুর আরেফিন। সম্প্রতি ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদনের পরে বাংলাদেশ ব্যাংক পরবর্তী তিন বছরের জন্য তাঁর পুনর্নিয়োগে অনুমতি প্রদান করেছে।
সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সারের বরাত দিয়ে ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মাসরুর আরেফিন ২০১৯ সালের জানুয়ারি মাসে সিটি ব্যাংকের এমডি ও সিইও হিসেবে প্রথমবারের মতো দায়িত্ব পান। দু মেয়াদে গত ছয় বছরে তিনি ব্যাংকটিকে ভিন্নতর উচ্চতায় নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছেন। এ সময়কালে ব্যাংকটির বাৎসরিক আয় ১ হাজার ৫৯৫ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার কাছে পৌঁছায় এবং পরিচালন মুনাফা ৬৬৮ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ২০২৪ সালে ব্যাংকের অনীরিক্ষিত প্রতিবেদন অনুযায়ী ২ হাজার ২৮৭ কোটি টাকায় দাঁড়ায়, অর্থাৎ অতি অল্প সংখ্যক দেশী ব্যাংকের একটি হিসাবে সিটি ব্যাংক ২ হাজার কোটি টাকা মুনাফার ক্লাবে প্রবেশ করে।
একইসঙ্গে গত ছয় বছরে ব্যাংকের আয়-ব্যয়ের অনুপাত ৫৮.১ শতাংশ থেকে ৪২.১ শতাংশে নামে এবং বৈদেশিক বাণিজ্য বার্ষিক ৩.৬ বিলিয়ন ডলার থেকে ৭.০২ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়। এই সময়কালে ব্যাংকটির আমানত ২১ হাজার কোটি টাকা থেকে ৫২ হাজার কোটিতে এবং ঋণ পোর্টফোলিও ২৩ হাজার কোটি থেকে ৪৫ হাজার কোটি টাকায় পৌঁছায়। এছাড়া ব্যাংকটির মন্দঋণ অনুপাত ৫.৩% থেকে ৩.৬% এ নেমে আসে (২০২৩) এবং শ্রেণীকৃত ঋণের বিপরীতে প্রভিশন সংরক্ষণ অনুপাত ৭২.৭% থেকে বেড়ে ১২২ শতাংশে দাঁড়ায়।
তাঁর সময়কালে সিটি ব্যাংক আর্থিক অন্তর্ভুক্তির এজেন্ডা নিয়ে মূলত একটি শহরভিত্তিক ব্যাংক থেকে দেশের আপামর জনমানুষের ব্যাংক হওয়ার পথে এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি ব্যাংকে ডিজিটাল ন্যানো লোন, এজেন্ট ব্যাংকিং এবং ক্ষুদ্র ও মাইক্রো ফাইন্যান্স বিভাগ চালু করার পাশাপাশি সিটিটাচ ডিজিটাল ব্যাংকিংকে আরও জনপ্রিয় করায় মনোনিবেশ করেন। ২০২৪ সালে সিটিটাচ এ ১ লক্ষ কোটি টাকার বেশি লেনদেন সম্পন্ন হয়।
মাসরুর আরেফিন এএনজেড গ্রিন্ডলেজ ব্যাংকে ১৯৯৫ সালে ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি হিসেবে যোগদান করেন। ৩০ বছরের কর্মজীবনে তিনি এএনজেড ব্যাংক মেলবোর্ন, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক কাতার, সিটি ব্যাংক এনএ, আমেরিকান এক্সপ্রেস ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক ও ইস্টার্ন ব্যাংকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করেন। তিনি বরিশাল ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেট; আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে মাস্টার্স; মেলবোর্নের ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি থেকে এমবিএ এবং পরে ফ্রান্সের ইনসিয়াড বিজনেস স্কুল থেকে উচ্চতর আর্থিক ব্যবস্থাপনার ওপরে কোর্স সম্পন্ন করেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
‘ব্র্যান্ডিং অ্যাওয়ার্ড’ পেলো ইসলামী ব্যাংক
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশ কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় সেন্টার ফর এনআরবি প্রদত্ত ‘ব্র্যান্ডিং অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ লাভ করেছে।
শনিবার (১১ জানুয়ারি) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে সেন্টার ফর এনআরবির উদ্যোগে আয়োজিত ‘ব্রান্ডিং বাংলাদেশ’ শীর্ষক ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স সিরিজ ২০২৫ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের নিকট থেকে এ পুরস্কার গ্রহণ করেন ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর ও যুক্তরাজ্যের টাওয়ার হ্যামলেটস স্পিকার বাংলাদেশি বৃটিশ নাগরিক ব্যারিস্টার সাইফুদ্দিন খালেদ।
সেন্টার ফর এনআরবির চেয়ারপার্সন এম এস সেকিল চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও বিভিন্ন দেশের প্রবাসীরা উপস্থিত ছিলেন।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
সাউথইস্ট ব্যাংক ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে দিনব্যাপী কর্মশালা
সাউথইস্ট ব্যাংক ট্রেনিং ইনস্টিটিউট সম্প্রতি ‘প্রজেক্ট অপ্রাইজল, সিলেকশন, মনিটরিং এন্ড ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট’ শীর্ষক একটি দিনব্যাপী কর্মশালার আয়োজন করে। কর্মশালায় ব্যাংকের ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট ডিভিশন হতে আগত অত্যন্ত দক্ষ ও বিজ্ঞ কর্মকর্তাগণ সেশন পরিচালনা করেন।
কর্মশালায় সমাপনী বক্তব্যে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুদ্দিন মো. ছাদেক হোসাইন ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে বিবেচ্য সকল বিষয়ের প্রতিপালন করার উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি প্রজেক্ট অপ্রাইজল’র ক্ষেত্রে যথাযথ নথি সংগ্রহ, ঋণগ্রহীতা নির্বাচনে সামর্থতা যাচাই এবং ধারাবাহিক পর্যবেক্ষণ দ্বারা ঋণ ঝুঁকি কমিয়ে আনার পরামর্শ প্রদান করেন।
কর্মশালায় বিভিন্ন শাখা হতে আগত ৪৫ জন ক্রেডিট কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
টপটেন রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেলো রূপালী ব্যাংক
গত বছর টপটেন রেমিট্যান্স সংগ্রহের জন্য ‘টপ টেন রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড-২০২৫’ লাভ করে রূপালী ব্যাংক পিএলসি।
শনিবার (১১ জানুয়ারি) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে সেন্টার ফর এনআরবির উদ্যোগে আয়োজিত ‘ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশ’ শীর্ষক ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স সিরিজ ২০২৫ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।
এনআরবি সেন্টারের চেয়ারপার্সন এম এস সেকিল চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাজ্যের (টাওয়ার হ্যামলেট) স্পীকার বাংলাদেশী বৃটিশ নাগরিক ব্যারিস্টার সাইফুদ্দিন খালেদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। রূপালী ব্যাংকের পক্ষে এ পুরষ্কার গ্রহণ করেন রেমিট্যান্স বিভাগের উপ-মহাব্যবস্থাপক এ কে এম জাকির হোসেন।
অনুষ্ঠানে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ ও বিভিন্ন দেশের প্রবাসীরা উপস্থিত ছিলেন।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ঢাকার বায়ু আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
বায়ুদূষণে বিশ্বে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। বাতাসের মান সূচকে ঢাকার বায়ুর স্কোর ২৫২। যা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে বিবেচিত। বিশ্বের ১২৪ নগরীর মধ্যে আজ ২৫৫ স্কোর নিয়ে প্রথম অবস্থানে আছে মঙ্গোলিয়ার রাজধানী উলানবাটোর।
সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান বিষয় ওয়েবসাইট আইকিউএয়ার-এ এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
দেশের অন্যান্য বিভাগীয় শহরের মধ্যে চট্টগ্রামের বায়ুর মান ৯৮, রাজশাহীতে ১৮৪ আর খুলনায় ১৭৫। ঢাকা ও আশপাশের তিন সর্বোচ্চ দূষিত এলাকার মধ্যে আছে ঢাকার মার্কিন দূতাবাস (৫৯৯) গোড়ান (৪৯৫), কল্যাণপুর (৩০৮)।
আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর ৫১ থেকে ১০০ হলে তাকে মাঝারি বা গ্রহণযোগ্য মানের বায়ু হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর ধরা হয়। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর মধ্যে আছেন বয়স্ক, শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি ও অন্তঃসত্ত্বা। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তা অস্বাস্থ্যকর বাতাস। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে তাকে খুবই অস্বাস্থ্যকর বায়ু ধরা হয়। ৩০১ থেকে তার ওপরের স্কোরকে দুর্যোগপূর্ণ বা ঝুঁকিপূর্ণ ধরা হয়।