বীমা
বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স এসোসিয়েশনের নির্বাচন ২২ ফেব্রুয়ারি
বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স এসোসিয়েশনের (বিআইএ) নির্বাহী কমিটির নির্বাচনের তফসিল চূড়ান্ত করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী, আগামী ২০২৫ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি সংগঠনটির নির্বাহী কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বিআইএ’র নির্বাচনী বোর্ডের প্রথম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টায় এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভা শেষে সংগঠনটির সেক্রেটারি ও নির্বাচনী কমিটির সচিব ওমর ফারুক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন নির্বাচনী বোর্ডের চেয়ারম্যান মীর নাসির হোসেন। তিনি ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স-বাংলাদেশের পরিচালক ও এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সাবেক সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
জানা যায়, নির্বাহী কমিটির নির্বাচনে অংশগ্রহনের জন্য নমিনেশন ফরম সংগ্রহ এবং জমা প্রদানের তারিখ ১৪ জানুয়ারি থেকে ২১ জানুয়ারি ধার্য করা হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বীমা
এনআরবি ইসলামিক লাইফ ইন্স্যুরেন্সের এজিএম
দেশের অন্যতম লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি এনআরবি ইসলামিক লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের তৃতীয় বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটায় রাজধানীর বাংলামোটরে নাভানা জহুরা স্কয়ারে কোম্পানির প্রধান কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন কোম্পানির চেয়ারম্যান কিবরিয়া গোলাম মোহামাদ। সভায় কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।
সভায় ২০২৩ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয় এবং অনুমোদিত হয়। সভায় কোম্পানির বিদ্যমান পরিচালকবৃন্দের এক-তৃতীয়াংশ অবসর গ্রহণ করেন ও পুন:নির্বাচিত হন এবং ২০২৪ সালের জন্য নিরীক্ষক নিয়োগ করা হয়।
সভায় কোম্পানির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা উপস্থাপন করেন মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাহ্ জামাল হাওলাদার। কোম্পানির ব্যবসা ও সার্বিক সাফল্যের জন্য শেয়ারহোল্ডারগণ সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং কোম্পানির মার্কেটিং ও ব্যবস্থাপনা টিমকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
সভা শেষে কোম্পানির উত্তরোত্তর সফলতার জন্য দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
চীনে ১০ দিন পর্যন্ত ভিসা ছাড়া থাকতে পারবেন পর্যটকরা
বিদেশি পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে চীন ভিসামুক্ত অবস্থানের সময়সীমা তিনগুণ বাড়িয়েছে। দেশটির স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অব ইমিগ্রেশন জানিয়েছে, এখন থেকে পর্যটকরা চীনে ১০ দিন বা ১৪০ ঘণ্টা ভিসা ছাড়াই অবস্থান করতে পারবেন। খবর সিএনএনের।
আগে চীনে ৭২ ঘণ্টা (৩ দিন) বা ১৪৪ ঘণ্টা (৬ দিন) পর্যন্ত ভিসামুক্ত থাকার সুযোগ ছিল। নতুন সিদ্ধান্তের ফলে এই সময়সীমা ১৪০ ঘণ্টায় উন্নীত করা হয়েছে। চীন আশা করছে, এ উদ্যোগ বিদেশি পর্যটক ও ব্যবসায়ীদের বেশি করে দেশটিতে ভ্রমণে উৎসাহিত করবে, যা দেশটির পর্যটন খাত এবং অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করবে।
ভিসামুক্ত নীতির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া, ব্রাজিল, কানাডাসহ ৫৪টি দেশের নাগরিকরা চীনে ভ্রমণ করতে পারবেন। এ সুবিধা ব্যবহার করে তারা চীনের ২৪টি প্রদেশ এবং ৬০টি আন্তর্জাতিক বন্দর দিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন। তবে শর্ত হলো, এটি কেবল তৃতীয় কোনো দেশে বা অঞ্চলে ট্রানজিটের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
বেইজিং, সাংহাই, চেংডু, গুয়াংজু প্রভৃতি জনপ্রিয় পর্যটন এলাকাগুলো ভিসামুক্ত নীতির আওতায় পড়ছে। তবে তিব্বত ও জিনজিয়াং-এর মতো বিশেষ অঞ্চলে প্রবেশ করতে অতিরিক্ত অনুমতি নিতে হবে।
হংকং ও ম্যাকাও বর্তমানে ২৪০ ঘণ্টা ভিসামুক্ত ট্রানজিট সুবিধা দিচ্ছে। এ দুই অঞ্চল তৃতীয় গন্তব্য হিসেবে ব্যবহৃত হলে পর্যটকরা এ সুবিধা নিতে পারবেন।
চীনের এই উদ্যোগ আন্তর্জাতিক পর্যটন খাতের সঙ্গে দেশের সংযোগ আরও দৃঢ় করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ঢাকা সফর নিয়ে দিল্লিতে ব্রিফ করলেন বিক্রম মিশ্রি
ঢাকা সফর থেকে ফেরার দু’দিন পর ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটিকে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে ব্রিফ করেছেন। বুধবার নয়াদিল্লির সংসদ ভবনের অ্যানেক্স বিল্ডিংয়ে আড়াই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলা ব্রিফে দেশটির ২১ থেকে ২২ জন সংসদ সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
ভারতীয় বার্তা সংস্থা ইন্দো-এশীয় নিউজ সার্ভিসের (আইএএনএস) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। সূত্রের বরাত দিয়ে আইএনএস বলেছে, পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি ব্রিফিংয়ে অংশ নেওয়া সংসদ সদস্যদের জানান, বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে ঢাকার অন্তর্বর্তী সরকার।
ভারতের পররাষ্ট্রসচিব দেশটির সংসদ সদস্যদের বলেন, ঢাকা সফরে অনুষ্ঠিত বৈঠকের সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূস নেতৃত্বাধীন প্রশাসন দিল্লির সঙ্গে স্বাক্ষরিত কোনও চুক্তি পর্যালোচনা করার কথা উল্লেখ করেনি।
অ্যানেক্স বিল্ডিংয়ে অংশ নেওয়া একাধিক সূত্রের বরাত দিয়ে আইএনএস বলেছে, ব্রিফ্রিংয়ের সময় পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রির কাছে ভারতের কয়েকজন সংসদ সদস্য শেখ হাসিনা কোন মর্যাদায় দেশটিতে অবস্থান করছেন, সেই সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন।
ব্রিফ থেকে বেরিয়ে দেশটির বিরোধী দল কংগ্রেসের নেতা ও সংসদের পররাষ্ট্রবিষয়ক স্থায়ী কমিটির প্রধান শশী থারুর সাংবাদিকদের বলেন, ‘চমৎকার’ ব্রিফিংয়ের সময় সচিবের কাছে অনেক বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়েছিল।
শশী থারুর বলেন, বাংলাদেশের বিষয়ে আমাদের চমৎকার ব্রিফিং অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকালই পররাষ্ট্রসচিব বাংলাদেশ থেকে ফিরে এসেছেন। সফরের বিষয়ে তিনি আমাদের একেবারে পুঙ্খানুপুঙ্খ ব্রিফ করেছেন। কিন্তু আমি এই বিষয়ে বিস্তারিত বলতে পারবো না। তবে ২১-২২ জন সংসদ সদস্য সফরের বিষয়ে পররাষ্ট্রসচিবকে গুরুত্বপূর্ণ সব প্রশ্ন করেছেন। এ সময় তার কাছে অনেক বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়। পররাষ্ট্রসচিবও বিস্তারিত ও সোজাসাপ্টা জবাব দিয়েছেন।
তিনি বলেন, আমরা যেকোনও ক্ষেত্রে এই ধরনের বিষয়ে সংসদে রিপোর্ট করি। কারণ এটি একটি সংসদীয় কমিটির আনুষ্ঠানিক বিষয়; যার জন্য প্রতিবেদন প্রয়োজন। তিরুবনন্তপুরমের এই সংসদ সদস্য বলেন, আপাতত আমাদের আলোচনা চলতে থাকবে এবং এর একটি খুব ভালো সূচনা হয়েছে।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা ক্ষমতা থেকে উৎখাত হওয়ার পর নয়াদিল্লি ও ঢাকার মধ্যে প্রথম শীর্ষ পর্যায়ের কূটনৈতিক যোগাযোগের অংশ হিসেবে চলতি সপ্তাহে ঢাকা সফর করেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব। সফরে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার পাশাপাশি ঢাকায় পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ও পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিনের সঙ্গেও বৈঠক করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বীমা
বিআইএফ’র তিন সদস্য বিশিষ্ট নির্বাচন পরিচালনা কমিটি
বিমা কোম্পানিগুলোর মুখ্য নির্বাহীদের সংগঠন বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স ফোরামের (বিআইএফ) তিন সদস্য বিশিষ্ট নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেন- প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স পিএলসির সিইও মো. জালালুল আজিম।
এছাড়া, নির্বাচন কমিশনার হলেন আস্থা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির সিইও বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহ সগিরুল ইসলাম এবং অগ্রনী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির সিইও মো. আজহারুল ইসলাম।
বুধবার (১১ ডিসেম্বর) বিকাল সাড়ে ৫ টায় অনুষ্ঠিত বিআইএফ’র নির্বাহী কমিটির সভায় এ কমিটি গঠন করা হয়। রাজধানীর কাওরান বাজারের ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স (এনএলআই) টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির সিইও এবং ফোরামের এক্সিকিউটিভ মেম্বার মো. জালালুল আজিম।
সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন ফোরামের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ইমাম শাহীন, ভাইস প্রেসিডেন্ট এন.সি রুদ্র, ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এস এম নুরুজ্জামান, জয়েন্ট সেক্রেটারী জেনারেল মো. কাজিম উদ্দিন, অফিস সেক্রেটারি এম এম মনিরুল আলম, পাবলিকেশন সেক্রেটারি মো. গোলাম কিবরিয়া, সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সেক্রেটারি নুরে আলম সিদ্দিকী, এক্সিকিউটিভ মেম্বার বিগ্রেডিয়ার জেনারেল শফিক শামীম, নিমাই কুমার সাহা, মো. আব্দুল মতিন সরকার প্রমুখ।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ের ভেতর বিস্ফোরণে মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত হয়েছেন দেশটির শরণার্থীবিষয়ক মন্ত্রী খলিল উর-রহমান হাক্কানি। কাবুলে শরণার্থীবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নিজ কার্যালয়ে বিস্ফোরণে প্রাণ হারিয়েছেন তিনি।
বুধবার কাবুলে শরণার্থীবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে বিস্ফোরণে মন্ত্রীর প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটেছে বলে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে নিশ্চিত করেছেন হাক্কানির ভাতিজা আনাস হাক্কানি।
নাম প্রকাশে অস্বীকৃতি জানিয়ে দেশটির সরকারি এক কর্মকর্তা ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, কাবুলে শরণার্থীবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে দুর্ভাগ্যজনক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মন্ত্রী খলিল উর-রহমান হাক্কানিসহ তার কয়েকজন সহকর্মী নিহত হয়েছেন।
আফগানিস্তানে তালেবানের দুই দশকের বিদ্রোহের সময় সবচেয়ে সহিংস কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ব্যাপক পরিচিত দেশটির সশস্ত্র সংগঠন হাক্কানি নেটওয়ার্ক। মন্ত্রী খলিল উর-রহমান হাক্কানির ভাই জালালউদ্দিন হাক্কানি এই সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
বিস্ফোরণে নিহত খলিল উর-রহমান হাক্কানি দেশটির তালেবান নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সিরাজুদ্দিন হাক্কানির চাচা।
২০২১ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটো নেতৃত্বাধীন বাহিনীর সৈন্যদের আফগানিস্তান থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। এরপর দেশটির ক্ষমতায় আসে সশস্ত্র ইসলামপন্থী গোষ্ঠী তালেবান। আফগানিস্তানের এই গোষ্ঠী ক্ষমতায় আসার পর থেকে দেশটিতে সহিংসতা হ্রাস পেয়েছে।
তবে দেশটিতে মধ্যপ্রাচ্য-ভিত্তিক জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের (আইএস) অনুসারী ইসলামিক স্টেট খোরাসান (আইএস-কে) সক্রিয় রয়েছে। এই গোষ্ঠীর সদস্যরা প্রায়ই আফগানিস্তানের বেসামরিক নাগরিক, বিদেশি এবং তালেবান কর্মকর্তাদের লক্ষ্য করে বন্দুক ও বোমা হামলা চালিয়ে আসছে।