পুঁজিবাজার
সূচক নিম্নমুখী, দুই ঘণ্টায় ১৬৪ শেয়ারের দরপতন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম দুই ঘণ্টায় ১৬৪ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) ডিএসইর লেনদেন শুরুর দুই ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১২টা পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক বা ‘ডিএসইএক্স’ ৩ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৩৪৩ পয়েন্টে।
প্রধান সূচকের সঙ্গে শরিয়াহ সূচক বা ‘ডিএসইএস’ ০ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট কমে আর ‘ডিএস-৩০’ সূচক ২ দশমিক ৭৫ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১১৯২ ও ১৯৭০ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আলোচ্য সময়ে ডিএসইতে মোট ২৬১ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০টির, কমেছে ১৬৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭১ কোম্পানির শেয়ারদর।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
বিচ হ্যাচারির শেয়ারে কারসাজি তদন্তের নির্দেশ বিএসইসির

পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি বিচ হ্যাচারি লিমিটেডের শেয়ারের দাম ও লেনদেন অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধির পেছনে কোনো কারসাজি রয়েছে কি-না তা তদন্ত করতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) নির্দেশ দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ডিএসইকে তদন্ত সম্পন্ন করে ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে কমিশনের কাছে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) বিএসইসির উপ-পরিচালক শহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, যেকোন সন্দেহজনক ট্রেড এক্সিকিউশন, যদি থাকে, যা অ-সম্মতির কারণ হতে পারে, তা অবিলম্বে সংশ্লিষ্ট /কমপ্লায়েন্স অফিসার/সিইও কে অবহিত করুন।
বিএসইসির চিঠিতে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম ও লেনদেন উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। যা অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক। এ পরিস্থিতিতে ডিএসইকে কোম্পানিটির লেনদেন সম্পর্কে তদন্ত করার নির্দেশ দেয়া হলো। সাম্প্রতিক সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারদর ও লেনদেনের অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণগুলো (বাজারের কারসাজি, ইনসাইডার ট্রেডিং ও অন্যান্য বাজারের অপব্যবহারসহ) চিহ্নিত করে ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে কমিশনে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হলো।
চিঠিতে আরো উল্লেখ করা হয়েছে, তদন্তকালে কোম্পানিটি সন্দেহজনক লেনদেন সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন (স্টক ডিলার, স্টক ব্রোকার ও অনুমোদিত প্রতিনিধি) বিধিমালা ২০০০-এর আচরণবিধি ৬ ও ৮ এবং সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ (স্টক ব্রোকার এবং ২০০) আইনের অ-সম্মতিকে আকর্ষণ করতে পারে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই ইস্টার্ণ লুব্রিকেন্টসের

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত জ্বালানী ও বিদ্যুৎ খাতের কোম্পানি ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস ব্লেন্ডার্স পিএলসির শেয়ার দর অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধির কারণ জানে না বলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) জানিয়েছে কোম্পানিটি।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানির শেয়ারের অস্বাভাবিক দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে সম্প্রতি ডিএসই কোম্পানিটিকে নোটিশ পাঠায়।এর জবাবে ২৪ মার্চ কোম্পানিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, কোনো রকম অপ্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই কোম্পানিটির শেয়ার দর এভাবে বাড়ছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
হাজার কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ নিলে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তি বাধ্যতামূলক

কোনো প্রতিষ্ঠান ব্যাংক থেকে এক হাজার কোটি টাকা বা তার বেশি ঋণ নিতে চাইলে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া বাধ্যতামূলক করার সুপারিশ করেছে পুঁজিবাজার সংস্কারে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) গঠিত টাস্কফোর্স। একই সঙ্গে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) অনুমোদনে প্রাথমিক ক্ষমতা দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।
সোমবার (২৪ মার্চ) এই সুপারিশ বিএসইসি’র চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের কাছে টাস্কফোর্সের পক্ষ থেকে জমা দেওয়া হয়। অবশ্য এটি খসড়া সুপারিশ। আগামী ২৭ মার্চ সংবাদ সম্মেলন করে এই খসড়া সুপারিশের বিষয়ে বিস্তারিত জানাবে বিএসইসি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এক হাজার কোটি টাকা বা তার বেশি ঋণ নিতে চাইলে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া বাধ্যতামূলক করার সুপারিশ করে টাস্কফোর্সের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এ বিষয়ে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক।
অপরদিকে পুঁজিবাজারে নতুন কোম্পানি আইপিও’র জন্য আবেদন করলে প্রাথমিক যাচাই-বাছাই করবে স্টক এক্সচেঞ্জ। স্টক এক্সচেঞ্জ অনুমোদন দিলে সেসব কোম্পানি আইপিওতে শেয়ার বিক্রি করতে পারবে। স্টক এক্সচেঞ্জ কোনো কোম্পানির আইপিও বাতিল করলে বিএসইসি ওই কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দিতে পারবে না।
এবিষয়ে টাস্কফোর্স সুপারিশ করেছে- শেয়ারবাজারে আইপিওর মাধ্যমে কোন কোম্পানি বাজারে আসবে এবং কোন কোম্পানি অনুমোদন পাবে না, এর প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেবে স্টক এক্সচেঞ্জগুলো। স্টক এক্সচেঞ্জ যদি কোনো কোম্পানির আইপিও প্রস্তাব বাতিল করে দেয় তাহলে বিএসইসি সেই কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দিতে পারবে না। আইপিও সংক্রান্ত আইন সংশোধন করে এ বিধান যুক্ত করতে হবে।
স্টক এক্সচেঞ্জের হাতে আইপিও অনুমোদনের প্রাথমিক ক্ষমতা দেওয়ার পাশাপাশি ফিক্সড প্রাইজ বা স্থির মূল্য পদ্ধতিতে আইপিও’র আবেদন করতে গেলে কোম্পানির পরিশোধ মূলধন কমপক্ষে ৩০ কোটি টাকা এবং বুক বিল্ডিংয়ে আবেদনের ক্ষেত্রে পরিশোধিত মূলধন কমপক্ষে ৫০ কোটি টাকা থাকার সুপারিশ করেছে টাস্কফোর্স।
টাস্কফোর্সের সুপারিশে বলা হয়েছে, স্থির মূল্য পদ্ধতিতে ৩০ কোটি টাকার কম মূলধনের কোনো কোম্পানিকে মূল বাজারে তালিকাভুক্ত করা যাবে না এবং বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে ৫০ কোটি টাকার কম মূলধনের কোনো কোম্পানিকে মূল বাজারে তালিকাভুক্ত না যাবে না।
একই সঙ্গে আইপিওতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫০ শতাংশ এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্য বাকি ৫০ শতাংশ শেয়ার সংরক্ষিত রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য সংরক্ষিত ৫০ শতাংশের মধ্যে ৫ শতাংশ প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য এবং বাকি ৪৫ শতাংশ স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের রাখার সুপারিশ করা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
দরপতনের শীর্ষে পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, এদিন কোম্পানিটির শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে ১ টাকা ২০ পয়সা বা ৪ দশমিক ৮০ শতাংশ। তাতে দরপতনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
দরপতনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা শাইনপুকুর সিরামিকসের শেয়ার দর কমেছে আগের দিনের তুলনায় ৪ দশমিক ৭৮ শতাংশ। আর ৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ দর কমে যাওয়ায় পতনের শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে জায়গা নিয়েছে ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড।
এছাড়া, আজ ডিএসইতে দর পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- বসুন্ধরা পেপার মিলস লিমিটেড, ন্যাশনাল ফিড মিলস, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস, ক্রাউন সিমেন্ট, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক এবং এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস লিমিটেড।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
দরবৃদ্ধির শীর্ষে লংকাবাংলা ফাইন্যান্স

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দরবৃদ্ধির তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, এদিন কোম্পানিটির শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় বেড়েছে ১ টাকা ৭০ পয়সা বা ১০ শতাংশ। তাতে দরবৃদ্ধির শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা ইসলামিক ফাইন্যান্সের দর বেড়েছে আগের দিনের তুলনায় ৯ দশমিক ২৬ শতাংশ। আর ৮ দশমিক ৬২ শতাংশ দর বৃদ্ধি হওয়ায় শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে জায়গা নিয়েছে ইবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড।
এছাড়া, আজ ডিএসইতে দরবৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- বাংলাদেশ ফাইন্যান্স লিমিটেড, আইপিডিসি ফাইন্যান্স, প্রিমিয়ার সিমেন্ট, মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, এসইএমএল আইবিবিএল ফান্ড, প্রাইম ফাইন্যান্স এবং আইডিএলসি ফাইন্যান্স পিএলসি।
কাফি