অর্থনীতি
টিসিবির জন্য ৫ হাজার টন চিনি কিনবে সরকার
৬০ কোটি ৪৫ লাখ টাকা ব্যয় ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র (জাতীয়) পদ্ধতিতে পাঁচ হাজার মেট্রিক টন চিনি কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকার। প্রতি কেজি চিনির মূল্য ধরা হয়েছে ১২০ টাকা ৯০ পয়সা।
আজ বুধবার সচিবালয়ে অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে দেশীয় প্রতিষ্ঠান সিটি সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ থেকে এ চিনি কিনতে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে টিসিবির এক লাখ ৪৪ হাজার মেট্রিক টন চিনি কেনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। তারই অংশ হিসেবে মোট চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে সমগ্র বাংলাদেশে (সিটি করপোরেশন ও পৌরসভাসহ) টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী প্রায় এক কোটি নিম্ন আয়ের পরিবারের মধ্যে প্রতি মাসে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রির লক্ষ্যে স্থানীয়ভাবে পাঁচ হাজার মেট্রিক টন চিনি কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সূত্র জানায়, দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সভা গত ২২ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হয়। দরপত্র মূল্যায়ন কমিটি রেসপনসিভ সিটি সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড টিসিবির গুদামসমূহে পরিবহন খরচসহ প্রতি কেজি ১২০ টাকা ৯০ পয়সা উল্লেখ করে। সে হিসেবে পাঁচ হাজার মেট্রিক টন চিনি ক্রয়ে ব্যয় হবে ৬০ কোটি ৪৫ হাজার টাকা।
৫০ কেজির বস্তায় প্রতিষ্ঠানটি পাঁচ হাজার মেট্রিক টন চিনি সরবরাহ করবে বলে দরপত্র মূল্যায়ন কমিটি সুপারিশ করে। প্রতি কেজি চিনির দাপ্তরিক মূল্য ১২৩ টাকা ৮৭ পয়সা সে হিসেবে রেসপনসিভ দরদাতা ১২০ টাকা ৯০ পয়সা দর উল্লেখ করায় দাপ্তরিক মূল্যের চেয়ে দুই টাকা ৯৭ পয়সা কমে এ চিনি পাওয়া যাবে বলে মূল্যায়ন কমিটি তাদের মতামত দেয়।
সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে সার্বিক বিষয় আলোচনা হয় এবং কমিটি সিটি সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ থেকে পাঁচ হাজার টন চিনি কেনার অনুমোদন দিয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
৫৫৮৫ কোটি টাকার তারল্য সহায়তা পেল দুর্বল ব্যাংক
দেশের ব্যাংকগুলোর কোনটাতে ভল্ট উপচে পড়ছে, কোনটাতে আবার অর্থ সংকটের হাহাকার। এমন পরিস্থিতিতে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে তারল্য সহায়তা দিতে সবল ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছিলো বাংলাদেশ ব্যাংক। অর্থ সংকটে থাকা এসব দুর্বল ব্যাংকগুলোকে এখন পর্যন্ত ৫ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা।
বুধবার (৬ নভেম্বর) মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
মুখপাত্র বলেন, এখন পর্যন্ত তিনটি টাস্কফোর্স ব্যাংক খাতে সংস্কার, বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে কাজ করছে। আদালতের নির্দেশ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক স্বপ্রণোদিত হয়ে কোনো প্রতিষ্ঠানে রিসিভার নিয়োগ করবে না।
অর্থ সংকটে থাকা ব্যাংকগুলোকে এখন পর্যন্ত ৫ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা করা হয়েছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, সব ব্যাংকই সময় অনুসারে গুরুত্ব সহকারে সংস্কার করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে এর মধ্যে ইসলামী ব্যাংকগুলোকে বেশি অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
এর আগে গত ২৫ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্যারান্টির বিপরীতে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে ধার দিতে সবল ১০ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও তাদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। ব্যাংকগুলো হলো- রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালি ব্যাংক, বেসরকারি খাতের ব্র্যাক, ইস্টার্ন, সিটি, শাহজালাল ইসলামী, মিউচুয়াল ট্রাস্ট, পূবালী, ঢাকা, ডাচ্-বাংলা ও ব্যাংক এশিয়া।
বৈঠক শেষে জানানো হয়, দুর্বল ব্যাংকগুলোকে দেয়া ঋণের টাকা ফেরত চাইলে সবল ব্যাংকগুলোকে ৩ দিনের মধ্যেই তা ফেরত দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে ঋণের সুদহার নির্ধারণ হবে চলতি রেটে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
রোজায় নিত্যপণ্যের দাম না বাড়ানোর আশ্বাস অর্থ উপদেষ্টার
চাল চিনি গমসহ রোজায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আনতে অনুমোদন দিয়েছি, অতি শিগগিরই যেন এগুলো আনা হয়। এগুলোর জন্য পর্যাপ্ত অর্থের বরাদ্দ আছে বলে জানিয়েছেন অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
আজ বুধবার দুপুরে সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ সম্মেলন কক্ষে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির (এফপিএমসি) সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আমরা নিশ্চিত করেছি, চাল-গমসহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য, যেমন রোজার জন্য ডাল ও খেজুরের জন্য বরাদ্দের সমস্যা হবে না। কোনো ব্যাপারেই যেন ভোগ্যপণ্য বা ভোক্তাদের কোনো সমস্যা না হয়।
তিনি বলেন, এখন খাদ্যদ্রব্য মনিটরিং একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা বলেছি, কোন কোন পণ্যের মজুদ কী অবস্থায় আছে, কী কী আমদানি করতে হবে, সেগুলো বিষয়ে কাজ করতে। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি পর্যায়ে আমদানি বাড়াতে বলে দিয়েছি। তারা দ্রুত পণ্য আনতে পারে।
অর্থ উপদেষ্টা আরও বলেন, চাল-গম যতটুকু মজুদ আছে, যতটুকু আমদানি দরকার, তার চেয়ে কিছুটা বেশি আমদানি ও সংগ্রহ করতে নির্দেশনা দিয়েছি। প্রয়োজন যদি এক্স হয়, তবে টার্গেট এক্স প্লাস ওয়ান করতে বলেছি।
ড. সালেহউদ্দিন বলেন, আমরা ধান ও চাল সংগ্রহের দাম ঠিক করে দিয়েছি। সেটা যেন ভোক্তা ও কৃষকদের জন্য যুক্তিপূর্ণ হয়। আমরা একটা দাম ঠিক করব আর বাজারে এর থেকে বেশি ব্যবধানে বিক্রি হবে, এমন যেন না হয়, তাহলে বাজারে মধ্যস্বত্বভোগীরা সুবিধা নেবে।
উপদেষ্টা আরও বলেন, আসন্ন রোজায় যেন পণ্যের দাম না বাড়ে সে কারণে দ্রুতই আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম ছোলা, ডাল, চিনি, তেল এবং খেজুর যেন দেশে ঠিক সময় আমদানি হয়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
অনলাইনে ১০ লাখ রেজিস্ট্রেশন ও ২ লাখ রিটার্ন দাখিল সম্পন্ন
চলতি ২০২৪-২০২৫ করবর্ষের গত ৫৮ দিনে অনলাইনে ১০ লাখ করদাতা ই-রেজিস্ট্রেশন এবং ২ লাখ করতাদা ই-রিটার্ন দাখিল সম্পন্ন করেছেন। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ওয়েবসাইট ব্যবহার করে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাগণ এই রিটার্ন দাখিল সম্পন্ন করেন। এনবিআর থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
জানা যায়, গত ৯ সেপ্টেম্বর থেকে অনলাইনে ই-রেজিস্ট্রেশন ও ই-রিটার্ন দাখিল কার্যক্রম করদাতাদের জন্য উন্মুক্ত করে এনবিআর। তাতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ওয়েবসাইট ব্যবহার করে করদাতাগণ সহজে এবং দ্রুত তাঁদের রিটার্ন তৈরী করে অনলাইনে দাখিল করতে পারছেন। একইসঙ্গে ইন্টারনেট ব্যাংকিং, কার্ড পেমেন্ট ও মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে করদাতাগণ কর পরিশোধ করতে পারছেন। পাশাপাশি দাখিলকৃত রিটার্নের কপি, প্রাপ্তি স্বীকারপত্র, আয়কর সনদ, টিআইএন সনদ ডাউনলোড ও প্রিন্টের সুবিধা পাচ্ছেন তারা। সহজলভ্য এই সুবিধায় ইতোমধ্যে ২ লাখের বেশি রিটার্ন দাখিল করা হয়েছে।
এনবিআর জানায়, ই-রিটার্ন দাখিল সম্পন্নে যেকোন সমস্যায় করদাতাদের সহায়তা প্রদানের জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড একটি কল সেন্টার স্থাপন করেছে। এছাড়া সকল মন্ত্রণালয় বা বিভাগে কর্মরত কর্মচারীদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল কার্যক্রমে সার্বিক সহায়তা প্রদানের জন্য সেসব মন্ত্রণালয়-বিভাগ হতে ২ জন করে আইটি দক্ষতাসম্পন্ন প্রতিনিধিকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে এনবিআর।
বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, ই-রিটার্ন রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়াটি আরও করদাতা বান্ধব করা হয়েছে। কোন করদাতা তার জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে নিবন্ধিত সিমকার্ড ব্যবহার করে রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম সম্পাদন করতে পারবেন।
এদিকে গত ২২ অক্টোবর এক বিশেষ আদেশে ঢাকা উত্তর, ঢাকা দক্ষিণ, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনে অবস্থিত আয়কর সার্কেলসমূহের অধিক্ষেত্রভুক্ত সকল সরকারি কর্মচারী, সকল তফশিলি ব্যাংক, সকল মোবাইল টেলিকম সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানসমূহ এবং কয়েকটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে কর্মরত সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীগণের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করে এনবিআর।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
ব্যাংকে টাকা রেখে গ্রাহকরা যেনো আতঙ্কিত না হয়
গ্রাহকদের উদ্দেশে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা বলেন, ব্যাংকে টাকা রেখে গ্রাহকরা যেনো আতঙ্কিত না হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
আইসিবিকে তিন হাজার কোটি টাকা সভরেন গ্যারান্টি প্রদানের নির্দেশ
রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশকে (আইসিবি) ৩ হাজার কোটি টাকার সভরেন গ্যারান্টি প্রদানের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। প্রতিষ্ঠানটির সক্ষমতা বৃদ্ধি ও পুঁজিবাজার উন্নয়নের স্বার্থে ‘সভরেন গ্যারান্টি’ দেওয়ার পরিকল্পনা করে সরকার।
মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের উপসচিব ফরিদা ইয়াসমিন স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ নির্দেশ দেওয়া হয়। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবের একান্ত সচিব বরাবর চিঠির অনুলিপি পাঠানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) কর্তৃক প্রতিষ্ঠানটির সক্ষমতা বৃদ্ধি ও পুঁজিবাজার উন্নয়নের স্বার্থে তিন হাজার কোটি টাকা ঋণ মঞ্জুর ও বিতরণের বিষয়ে রাষ্ট্রীয় গ্যারান্টি প্রদানের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগকে অনুরোধ করা হয়। এ বিষয়ে গত ১৭ অক্টোবর আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও আইসিবির সমন্বয়ে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় আইসিবিকে বাংলাদেশ ব্যাংক হতে ৩০০০ (তিন হাজার) কোটি টাকা ঋণ মঞ্জুরে রাষ্ট্রীয় গ্যারান্টি প্রদানের বিষয়ে অর্থ বিভাগের সম্মতি অর্জনের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সুপারিশ করা হয়। সে পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়ে অর্থ উপদেষ্টা বরাবর সার-সংক্ষেপ উপস্থাপন করা হলে তিনি উক্ত বিষয়টি সদয় অনুমোদন করেন।
উল্লেখ্য, ইতোপূর্বে আইসিবির অনুকূলে ৫০০০ (পাঁচ হাজার) কোটি টাকা ঋণ মঞ্জুর ও বিতরণের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে পত্র প্রেরণ করলে বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারের গ্যারান্টি সাপেক্ষে পুনরায় আবেদন করলে বাংলাদেশ ব্যাংক অর্ডার, ১৯৭২ এর ধারা ১৬(২) (ডি) অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংক বিষয়টি পরবর্তীতে বিবেচনা করবে মর্মে জানায়।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, আইসিবিকে বাংলাদেশ ব্যাংক হতে ৩০০০ (তিন হাজার) কোটি টাকা ঋণ মঞ্জুরে রাষ্ট্রীয় গ্যারান্টি প্রদানের বিষয়ে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কাগজ-পত্রাদি নির্দেশক্রমে এতসঙ্গে প্রেরণ করা হলো।
এসএম