আন্তর্জাতিক
বিজয় ঘোষণা করলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নিজেকে জয়ী ঘোষণা করেছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) গভীর রাতে ফ্লোরিডায় উচ্ছ্বসিত সমর্থকদের সামনে ভাষণ দেওয়ার সময় এই ঘোষণা দেন তিনি।
বুধবার (৬ নভেম্বর) এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
সংবাদমাধ্যমটি বলছে, মধ্যরাতে উচ্ছ্বসিত সমর্থকদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেওয়ার সময় নির্বাচনে নিজের বিজয় ঘোষণা করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
ফ্লোরিডায় নিজের প্রচার শিবিরের সদর দপ্তরে উত্তেজনায় পূর্ণ জনতার সামনে ট্রাম্প বলেন, আমেরিকা আমাদের একটি অভূতপূর্ব এবং শক্তিশালী ম্যান্ডেট দিয়েছে।
ট্রাম্পের জয় এখন অনেকটাই নিশ্চিত বলা যায়। তিনি ইতোমধ্যেই ২৬৭টি ইলেকটোরাল ভোটে এগিয়ে আছেন। অপরদিকে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিস এগিয়ে আছেন ২১৪টিতে। বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গুরুত্বপূর্ণ সুইং স্টেট পেনসিলভেনিয়াতেও জয় পেয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই রাজ্যের ১৯টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট পেয়ে মোট ২৬৭টি ভোট নিশ্চিত করেছেন ট্রাম্প, যা প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথে তার জয়কে বেশ এগিয়ে দিয়েছে।
এছাড়া নেভাদা, অ্যারিজোনা, উইসকনসিন, মিশিগান, মিনেসোটা, আলাস্কায়ও এগিয়ে আছেন ট্রাম্প। সুইং স্টেট বা দোদুল্যমান রাজ্যগুলোতে গত নির্বাচনে সুবিধা করতে না পারলেও এবার দারুণভাবে ‘কামব্যাক’ করেছেন সাবেক এই প্রেসিডেন্ট।
ফের হোয়াইট হাউজের দখল নিতে ট্রাম্পের দরকার আর মাত্র কয়েকটি ইলেকটোরাল ভোট। কিন্তু সেই মাহেন্দ্রক্ষণের জন্য যেন আর অপেক্ষা করতে পারছেন রিপাবলিকান সমর্থকরা। এরই মধ্যে রাস্তায় নেমে উল্লাস শুরু করেছেন তারা।
এদিকে আলাস্কা ও হাওয়াই অঙ্গরাজ্যের মাধ্যমে চলতি বছরের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। বেশিরভাগ দোদুল্যমান রাজ্যেই এগিয়ে রয়েছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিবিসি, এপিসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর বলছে, জর্জিয়া, নর্থ ক্যারোলিনা ও পেনসিলভানিয়ায় বেশিরভাগ ভোট গণনা শেষ হয়েছে।
বুথফেরত জরিপে দেখা যাচ্ছে, গণতন্ত্র ও অর্থনীতিকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন ভোটাররা। এর আগে এই প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রাশিয়াসহ ‘প্রতিপক্ষ’ দেশগুলো হস্তক্ষেপের চেষ্টা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন মার্কিন গোয়েন্দারা।
জয়ের আভাস পাওয়ার পর পরই ফ্লোরিডার ওয়েস্ট পাম বিচে ভাষণ দেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সে সময় তার সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্প এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী জে ডি ভ্যান্স। এই জয়কে ‘রাজনৈতিক বিজয়’ বলে উল্লেখ করেছেন ট্রাম্প।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
বাংলাদেশিদের জন্য বন্ধ হলো ভারতের সব হোটেল-রেস্তোরাঁ
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সব হোটেল বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে হোটেল মালিকরা।
সম্প্রতি ত্রিপুরার হোটেল অ্যাসোসিয়েশনের জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
হোটেল অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সাম্প্রতিক কিছু ঘটনার ফলে তারা এই কঠোর পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হয়েছে।
এবিষয়ে অ্যাসোসিয়েশনের সচিব সৈকত ব্যান্যার্জী বলেন, বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর নির্যাতন এবং চিন্ময় প্রভুকে অকারণে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে রাজ্যের সব হোটেল এবং রেস্তোরাঁয় বাংলাদেশি নাগরিকদের পরিষেবা বন্ধ রাখা হবে। তবে, যারা পূর্বে থেকে হোটেলের পরিষেবা নিচ্ছেন তাদের শুধু থাকতে দেওয়া হবে। অন্যদের পরিষেবা দেওয়া হবে না।
তা ছাড়া, সাময়িককালের জন্য প্রত্যেক রেস্তোরাঁর সামনে স্টিকার লাগানো হবে- বাংলাদেশিদের ঢুকতে দেওয়া হবে না।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
বাংলাদেশের কাছে বকেয়া ১৯০ কোটি টাকা বিদ্যুৎ বিল চাইলো ত্রিপুরা
বাংলাদেশের কাছে বিদ্যুৎ বিল বাবদ পাওনা ১৩৫ কোটি রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৯০ কোটি ৯২ লাখ ৫৬ হাজার টাকা) জরুরি ভিত্তিতে চেয়েছে ত্রিপুরার রাজ্য সরকার। বকেয়া অর্থ চেয়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে ইতোমধ্যে চিঠিও দিয়েছে ত্রিপুরা রাজ্যের বিদুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ত্রিপুরা স্টেট ইলেকট্রিসিটি কর্পোরেশন (টিএসইসিএল)।
টিএসইসিএলের ব্যাবস্থাপনা পরিচালক দেবাশীষ সরকার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়াকে এ প্রসঙ্গে বলেন, বাংলাদেশের কাছে বকেয়া বিদ্যুৎ বিল বাবদ টিএসইসিএলের পাওনা ১৩৫ কোটি রুপি। পাওনা অর্থ চেয়ে আমরা বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে (বিপিডিবি) চিঠি দিয়েছি। এর আগে বিপিডিবির চেয়ারম্যানকে ব্যক্তিগতভাবে আমি বকেয়া অর্থ পরিশোধের জন্য বলেছিলাম। কেন্দ্রীয় সরকারের বিদ্যুৎ মন্ত্রীর সঙ্গেও আমাদের রাজ্য সরকারের বিদ্যুৎমন্ত্রীর কথা হয়েছে। তিনি এ ব্যাপারে আমাদের সহযোগিতা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
টিএসইসিএল এখন আর্থিকভাবে কঠিন সময় পার করছে। একদিকে প্রতিষ্ঠানের ব্যয় বাড়ছে, অন্যদিকে তহবিলে যথেষ্ট পরিমাণ অর্থ নেই। বকেয়া সেই অর্থ এখন আমাদের খুব প্রয়োজন।
প্রসঙ্গত, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিদ্যুৎ সরবরাহ ইস্যুতে ভারতের জাতীয় তাপবিদ্যুৎ উৎপাদন প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার কর্পোরেশনের সঙ্গে চুক্তি করেছিল বাংলাদেশ। ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন সংস্থা এনটিপিসি বিদ্যুৎ ব্যাপার নিগম লিমিটেডের মাধ্যমে হয়েছিল এ চুক্তি।
চুক্তি অনুসারে বাংলাদেশে সরবরাহকৃত প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের জন্য ৬ দশমিক ৬৫ রুপি করে পাবে ত্রিপুরার রাজ্য সরকার।
প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালে ভারতীয় ধনকুবের গৌতম আদানির মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান আদানি পাওয়ারের সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্রয় সংক্রান্ত চুক্তি করেছিল তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। হাইকোর্ট সম্প্রতি সেই চুক্তির ব্যাপারে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। আদানির পাশাপাশি অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে স্বাক্ষরিত বিদ্যুৎ চুক্তিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বাংলাদেশের অন্তবর্তী সরকারের প্রতিনিধিরা অবশ্য বলেছেন যে এখনই কোনো চুক্তি বাতিলের পথে হাঁটছেন না তারা।
এর আগে গত শনিবার ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা রাজধানী আগরতলায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থগিত করার কথা বিবেচনা করছে তার রাজ্য।
তিনি বলেন, প্রতিবেশী বাংলাদেশে হিন্দু সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে ক্রমবর্ধমান সহিংসতার প্রতিক্রিয়া হিসাবে বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক স্থগিত করার কথা বিবেচনা করছে ত্রিপুরা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
বাংলাদেশি রোগীদের চিকিৎসা দেবে না কলকাতার হাসপাতাল
বাংলাদেশে সম্মিলিত সনাতন জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর গ্রেপ্তার ও সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ তুলে কলকাতার মানিকতলার একটি হাসপাতাল জানিয়েছে, তারা বাংলাদেশি রোগীদের আর চিকিৎসা দিবে না।
এদিকে জেএন রায় হাসপাতালের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বাংলাদেশিরা ভারতীয় পতাকা অবমাননা করছেন, এজন্য এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
হাসপাতাল কর্মকর্তা শুভ্রাংশু ভক্ত ভারতীয় নিউজ সংস্থা পিটিআইকে গতকাল শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) বলেন, আমরা অনির্দিষ্টকালের জন্য বাংলাদেশি রোগীদের আর চিকিৎসা না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কারণ তারা ভারতের প্রতি অসম্মান জানিয়েছে।
এই কর্তকর্তা বলেন, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নির্যাতন করা হচ্ছে, এজন্য তিনি অন্যান্য হাসপাতালকেও একই পন্থা অবলম্বন করার আহ্বান জানিয়েছেন।
এই ব্যক্তি আরও বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারত গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। অথচ আমরা দেখতে পাচ্ছি বাংলাদেশে ভারত বিরোধীতা বাড়ছে। আমরা আশা করছি অন্যান্য হাসপাতালগুলোও একই পদক্ষেপ নিবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
বিশাল স্বর্ণখনির সন্ধান পেল চীন
বড় এক স্বর্ণখনির সন্ধান পেয়েছে চীন। দেশটির মধ্যাঞ্চলীয় প্রদেশ হুনানের পিংয়াং জেলার ওয়াকু গ্রামে সন্ধান পাওয়া এই খনির বিশাল সোনার মজুদ চীনের স্বর্ণ শিল্পের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) হুনান প্রদেশের ভূতাত্ত্বিক ব্যুরো জানিয়েছে, নতুন এই স্বর্ণখনির ২ হাজার মিটার গভীরতার মধ্যে ৪০টিরও বেশি গোল্ড ওর ভেইনস বা স্বর্ণের আকরিক স্তরের সন্ধান পাওয়া গেছে।
খনিটির গভীরতা ৬ হাজার ৬শ ফিট পর্যন্ত বিস্তৃত। এর আকরিক স্তরের জমাট সোনা পৃথিবীর ভূত্বকের ফাটল দিয়ে গরম লাভা প্রবাহিত হয়ে গঠিত হয়েছে।
খনির আবিষ্কারক দলের অন্যতম সদস্য চেন রুলিন জানিয়েছেন, প্রতি টন আকরিক থেকে গড়ে ১৩৮ গ্রাম বিশুদ্ধ সোনা উত্তোলন সম্ভব।
চেন রুলিন আরও বলেন, খনিটির ৩০০০ মিটার গভীরতায় মজুদ রয়েছে উচ্চমানের ১০০০ টনেরও বেশি সোনা। এর বর্তমান বাজারমূল্য আনুমানিক ৮০ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
ত্রিমাত্রিক কম্পিউটার মডেল ব্যবহার করে, খনি বিশেষজ্ঞরা পূর্বাভাস দিয়েছেন যে, ৯,৮০০ ফুট গভীরতায় ১,১০০ টন সোনা থাকতে পারে— যা স্ট্যাচু অব লিবারটির থেকে প্রায় আট গুণ ভারী।
এই সোনা চীনের দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিঠিয়ে রপ্তানি খাতেও ভূমিকা রাখবে।
খনিটি থেকে ইতোমধ্যে স্বর্ণ উত্তোলন শুরু হয়েছে। বর্তমানে প্রতি টন আকরিকে গড়ে ১৩৮ গ্রাম বিশুদ্ধ স্বর্ণ মিলছে। আবিষ্কারক দলের উপ-প্রধান লিউ ইয়োনচুন জানিয়েছেন, স্বর্ণ আহরণের ক্ষেত্রে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করছেন তারা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ভারতের জম্মু-কাশ্মির
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছে ভারতের জম্মু-কাশ্মির রাজ্য। রাজ্যটিতে ৫ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেল ৪ টা ১৯ মিনিটে এ ভূমিকম্প হয়েছে বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় ভূতত্ত্ব সংস্থা ন্যাশনাল সেন্টার ফল সিসমোলজি (এনসিএস)।
রাজ্যের সব এলাকায় এ ভূমিকম্পের কম্পণ অনুভূত হয়েছে। অনেক এলাকায় লোকজনকে আতঙ্কে ছোটাছুটি করতেও দেখা গেছে। তবে এখন পর্যন্ত জম্মু-কাশ্মিরের কোনো এলাকা থেকে প্রাণহানি বা ক্ষয়ক্ষতির কোনো সংবাদ আসেনি।
এনসিএসের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আফগানিস্তান-তাজিকিস্তান সীমান্ত অঞ্চলে ভূপৃষ্ঠের ২০৯ কিলোমিটার গভীরে ছিল এ ভূকম্পের উৎপত্তিস্থল।
ভৌগলিক অবস্থানজনিত কারণে বরাবরই ভূমিকম্পপ্রবণ জম্মু-কাশ্মির। অনেক বড় আকারের বিধ্বংসী ভূমিকম্পের অতীত রেকর্ড রয়েছে এই অঞ্চলের। মূলত ভূমিকম্প থেকে আত্মরক্ষা নিশ্চিত করতেই এ রাজ্যের গ্রামাঞ্চলের লোকজন যে কাদামাটি দিয়ে তৈরি ঘরবাড়িতে বসবাস করেন।
এর আগে ২০০৫ সালের ৮ অক্টোবর ৭ দশমিক ২ মাত্রার এক ভূমিকম্পে জম্মু-কাশ্মিরের ৮০ হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিলেন। কাশ্মিরের ভারত-পাকিস্তান সীমান্তবর্তী অঞ্চল ছিল সেই ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল। সূত্র: এনডিটিভি
কাফি