বিনোদন
শমী কায়সার গ্রেফতার
অভিনেত্রী শমী কায়সারকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) রাতে রাজধানীর উত্তরা থেকে তাকে গ্রেফতার করে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ। গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উত্তরা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) রওনক জাহান।
গত ১৪ অক্টোবর মাগুরা চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে নিয়ে বিভিন্ন সময় কটূক্তি করার অভিযোগে অভিনেত্রী শমী কায়সারের নামে ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলা হয়।
এর আগে গত ১৪ আগস্ট দেশের ই-কর্মাস প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেন শমী কায়সার।
শমী কায়সার আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য ছিলেন। এছাড়া ২০২৪-র নির্বাচনে ফেনী-৩ আসনে আওয়ামী লীগের সমর্থন চেয়ে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন। তবে আসনটি থেকে মনোনয়ন পাননি তিনি।
অভিনেত্রী এবং প্রযোজক শমী কায়সার নব্বই এর দশকের একজন নামকরা অভিনেত্রী ছিলেন।
শমী ১৯৭০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম শহীদুল্লাহ কায়সার ও মাতার নাম পান্না কায়সার। তার মা পান্না একজন লেখিকা এবং সাবেক সংসদ সদস্য। সাবেক রাষ্ট্রপতি একিউএম বদরুদ্দুজা চৌধুরীর স্ত্রী মায়া পান্নার বোন।
শমী কায়সার এবং রাজনীতিক মাহি বি চৌধুরী খালাতো ভাই-বোন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
এয়ারপোর্টে গ্রেপ্তার হয়েছেন ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ নাটকের জাকির?
অভিনেতা সাইদুর রহমান পাভেল। ওপার বাংলার ‘মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার ৯’ ফাইনালে লড়েছেন তিনি। এরপর তিনি যুক্ত হন অভিনয়ে। ব্যাচেলর পয়েন্ট নাটকে ‘জাকির’ নামে পরিচিত পেয়েছেন এই অভিনেতা। এখন তিনি অভিনয়ের চেনা মুখ।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়া একটি পোস্টকে কেন্দ্র করে আলোচনায় ‘মীরাক্কেল’ খ্যাত এই অভিনেতা। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কয়েকজন পুলিশের সঙ্গে দেখা মেলে তার। সেই ছবি দেখেই অনেকের প্রশ্ন, পাভেল কি বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হয়েছেন?
এই প্রশ্নের অন্যতম কারণ পাভেলের দেওয়া ফেসবুক পোস্ট। যেখানে পুলিশের সঙ্গে তোলা ছবি শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, গরিব হতে পারি কিন্তু কট খাইলে এয়ারপোর্টেই খামু।
এরপরই ভক্তমহলে প্রশ্ন, পাভেল কি বিমানবন্দরে কোনো বিপদের মুখে পড়েছেন কি-না? বা কোনো অপরাধ কাণ্ডে ফেঁসেছেন কি-না। এবিষয়ে রহস্য খোলাসা করেছেন অভিনেতা। গণমাধ্যমকে জানালেন, নিছকই মজা করে পোস্টটি দিয়েছেন তিনি।
পাভেল বললেন, মালয়েশিয়ার একটি শোতে গিয়েছিলাম। সেখান থেকে কয়েকদিন আগে ফিরেছি। ফেরার পথে এয়ারপোর্টে কয়েকজন পুলিশ সদস্যের সঙ্গে ছবিটি তোলা। সেটাই ফেসবুকে পোস্ট করেছি।
তবে বিপত্তি তৈরি করে এই অভিনেতার স্ট্যাটাসের ক্যাপশন। অনেকেই যে তাকে নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন সেটা পাভেল নিজেও বুঝেছেন।
এই অভিনেতা বলেন, পোস্ট করার পর মনে হলো ভুলই করলাম। অনেকেই ফোন করছেন, খোঁজখবর নিচ্ছেন। তবে তাদেরকে নিশ্চিত করেছি, নিছক মজা করতেই পোস্টটা করা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
সংগীতশিল্পী সুজেয় শ্যাম আর নেই
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী সুজেয় শ্যাম আর নেই। বরেণ্য এই সংগীতশিল্পী গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তাঁর মৃত্যুর খবর গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন মেয়ে রুপা মঞ্জুরী শ্যাম। সুজেয় শ্যামের বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।
দীর্ঘদিন ধরেই ক্যানসারে ভুগছিলেন সুজেয় শ্যাম। সম্প্রতি তাঁর হৃদ্যন্ত্রে ‘পেসমেকার’ বসানো হয়। পরে প্রবীণ এই শিল্পীর শরীরের ভেতরে সংক্রমণ হয়। সংক্রমণ পরে রক্তে ছড়িয়ে পড়ে। এ ছাড়া ডায়াবেটিসও ছিল অনিয়ন্ত্রিত। কিডনির সমস্যাও ছিল। রাত ২টা ৫০ মিনিটের দিকে তিনি মারা যান।
সুজেয় শ্যামের সুর করা গানগুলোর মধ্যে ‘রক্ত দিয়ে নাম লিখেছি’, ‘রক্ত চাই রক্ত চাই’, ‘আহা ধন্য আমার জন্মভূমি’, ‘আয় রে চাষি মজুর কুলি’, ‘মুক্তির একই পথ সংগ্রাম’, ‘শোন রে তোরা শোন’ প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।
একাত্তরে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শেষ গান এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের পর প্রথম গানটির সুর করেছিলেন সুজেয় শ্যাম।
গীতিকার শহীদুল আমিনের লেখা ‘বিজয় নিশান উড়ছে ওই’ গানটির সুর ও সংগীত পরিচালনা করেন তিনি। সংগীতে অবদানের জন্য তিনি ২০১৮ সালে একুশে পদক এবং এর আগে ২০১৫ সালে পান শিল্পকলা পদক।
সুজেয় শ্যাম ১৯৪৬ সালের ১৪ মার্চ সিলেট জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা অমরেন্দ্র চন্দ্র শাহ ছিলেন ‘ইন্দ্রেশর-টি’ নামের একটি চা–বাগানের মালিক। তাঁর শৈশব কেটেছে সিলেটের চা–বাগানে। দশ ভাইবোনের মধ্যে সুজেয় ছিলেন ষষ্ঠ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
চলে গেলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত অভিনেতা জামাল উদ্দিন
একুশে পদকপ্রাপ্ত প্রখ্যাত অভিনয়শিল্পী জামাল উদ্দিন হোসেন মারা গেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। শুক্রবার কানাডার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টায় মারা যান তিনি। তার বয়স হয়েছিল ৮১ বছর।
তিন সপ্তাহ ধরে কানাডার ক্যালগেরির রকিভিউ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন জামাল উদ্দিন।
জামাল উদ্দিন হোসেনের ছেলে ক্যালগেরির মাউন্ট রয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তাশফিন হোসেন তার বাবার মৃত্যুর বিষয়টি সংবাদমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি জামাল উদ্দিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে কানাডায় ছেলে তাশফিনের কাছে বেড়াতে যান। সেখানে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা দেখা দিলে তাকে রকিভিউ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে জামাল উদ্দিনকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। শুক্রবার সন্ধ্যায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
টেলিভিশন ও মঞ্চনাটকের একসময়ের ব্যস্ত অভিনয়শিল্পী জামাল উদ্দিন সত্তরের দশকের মাঝামাঝি মঞ্চনাটকে অভিনয় শুরু করেন। নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়ের এই সদস্য পরে টেলিভিশন নাটক এবং চলচ্চিত্রেও কাজ করেন। সাত বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করছিলেন তিনি।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
শিল্পকলা একাডেমি আইন সংস্কারের উদ্যোগ
আর্থিক ও প্রশাসনিক স্বচ্ছতা নিশ্চিতে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি। সেজন্য আইন সংস্কারের উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (৪ অক্টোবর) বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জনসংযোগ বিভাগ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো বার্তায় এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি দেশের শিল্পকলা চর্চা ও গবেষণার একটি স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান। যা সংবিধিবদ্ধ আইন ও প্রবিধানমালার মাধ্যমে পরিচালিত হয়। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক ড. সৈয়দ জামিল আহমেদের তত্ত্বাবধানে একাডেমি আরও গতিশীলভাবে এগিয়ে যাবে। তাই একাডেমি কর্মকর্তা, শিল্পী ও কর্মচারীরা মনে করেন। এরই মধ্যে মহাপরিচালক ঘোষণা দিয়েছেন বিগত দিনগুলোতে যেভাবে কার্যক্রম সম্পাদিত হয়েছে তার বিষয়ে আইন ও বিধি অনুসরণ করে আর্থিক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা হবে।
এ কারণে মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের নিকট বিশেষ অডিট সম্পন্ন করার জন্য চিঠি দেওয়া হয়েছে। সার্বিক তথ্যাদি ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। এছাড়া প্রশাসনিক নিয়মিত কাজের অংশ হিসেবে ইনভেন্টরির মাধ্যমে কয়েকজন কর্মকর্তার কক্ষে অনুষ্ঠান আয়োজন সংক্রান্ত যে অর্থ পাওয়া গেছে তা একাডেমির ফান্ডে জমা দেওয়া হয়েছে এবং এ বিষয়ে কোনো অসঙ্গতি আছে কি না তা অভ্যন্তরীণ রিভিউ কমিটির মাধ্যমে যাচাই বাছাই হচ্ছে। যেকোনো অনিয়ম দুর্নীতি প্রমাণিত হলে আইন ও প্রবিধানমালা অনুযায়ী কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এছাড়া বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি আইন ও প্রবিধানমালার দুর্বলতার কারণে প্রতিষ্ঠান যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেই বিষয়টি জরুরি বিবেচনায় এরই মধ্যে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি আইন সংস্কারের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। প্রবিধানমালা সংশোধনে কমিটি গঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি আইন ১৯৮৯ সংস্কার, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি পরিষদ পুনর্গঠন, একাডেমির কাজ ও ক্ষমতার গঠনমূলক সংশোধনের লক্ষ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রের শিল্পী ও শিল্পসমালোচকদের সাথে এবং মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে এরই মধ্যে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ফলে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি সবার সহযোগীতায় জনবান্ধব, বহু দল ও মতের অন্তর্ভুক্তিমূলক একটি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে গবেষণা, চর্চা ও সংরক্ষণের মাধ্যমে শেকড়ের সন্ধান করবে এবং বাংলাদেশের শিল্পকলার বৈচিত্র্যকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরার প্রয়াস চালিয়ে যাবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
আমার মেয়ে জামাইয়ের দিকে চোখ দিবি না, সাবাকে শাওন
অভিনেত্রী, নির্মাতা মেহের আফরোজ শাওন ও সোহানা সাবা, ব্যক্তিজীবনে দুজনেই বেশ ভালো বন্ধু। সোশ্যাল মিডিয়ায় কিংবা বাস্তব জীবনে, তাদের খুনসুটি নজর এড়ায় না ভক্তদের।
এবারও যেমন এড়ালো না। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের পুরোনো বিভিন্ন স্ট্যাটাস শেয়ার করছেন অভিনেত্রী সোহানা সাবা। যেখানে কখনো সরকারের সমালোচনা আবার কখনো সমাজের বিভিন্ন অসংগতি নিয়ে কথা বলতে দেখা গেছে আসিফ নজরুলকে।
সেসব পোস্ট শেয়ার করে সোহানা সাবা লিখেছেন, ‘আজকাল স্যারের ফেসবুক পেজ ঘুরে দেখতে খুব ভালো লাগে। আমি তার ফ্যানগার্ল।’
সেই পোস্টের কমেন্টবক্সে এসে মন্তব্য করেছেন অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন। যেখানে সোহানা সাবাকে উদ্দেশ্য করে তিনি লিখেছেন, আমার মেয়ে জামাইয়ের দিকে চোখ দিবি না, খবরদার!
শাওনের সেই মন্তব্যের জবাবে সাবা লিখেছেন. ‘আপু, আমি স্যারের ফ্যানগার্ল মাত্র’। দুজনেই যে মজার ছলে মন্তব্য করেছেন সেটা বুঝতে কষ্ট হয়নি ভক্তদের।
যদিও এর আগে এক স্ট্যাটাসে আসিফ নজরুলকে নিয়ে নিজের আশাবাদ ব্যক্ত করেছিলেন শাওন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টার দায়িত্ব পাওয়ার পরে পুরোনো একটি স্ট্যাটাস শেয়ার করে অভিনেত্রী জানান, তিনি আসিফ নজরুলকে আশাবাদী।
প্রসঙ্গত, মেহের আফরোজ প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের দ্বিতীয় স্ত্রী। হুমায়ূন আহমেদের প্রথম ঘরের সন্তান অভিনেত্রী শিলা আহমেদকে বিয়ে করেছেন আসিফ নজরুল। সেই দিক থেকে সম্পর্কে শাওনের জামাতা হন এই অধ্যাপক।
যে কারণে নিজের জামাতাকে নিয়েই সোহানা সাবার পোস্টে মন্তব্য করতে দেখা গেল এই অভিনেত্রীকে।
কাফি