আইন-আদালত
পিলখানা হত্যা মামলার পুনঃতদন্তে হাইকোর্টের রুল

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) সদর দপ্তর রাজধানীর পিলখানায় বিডিআর হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তে কমিশন গঠনের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
এ সংক্রান্ত বিষয়ে দায়ের করা রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
আদালতে এদিন রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট তানভীর আহমেদ।
রিটকারী আইনজীবী বলেন, ৫৭ সেনা কর্মকর্তাকে হত্যার নেপথ্যের কারণ জানতে চায় দেশের জনগণ। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা পুনঃতদন্তের কথা বললেও এখনো কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। তাই রিট আবেদন করা হয়েছে।
পিলখানা ট্র্যাজেডির পর জাতীয় তদন্ত কমিশনের একজন সদস্য অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হাসান নাসিরের বরাত দিয়ে আইনজীবী বলেন, ওই সময় সরকারের হস্তক্ষেপে শুধু কাগুজে তদন্ত হয়। এর প্রতিবাদ করলে তাকে সেনাবাহিনী থেকে চাকরিচ্যুত করা হয়। দায় এড়াতে তৎকালীন সেনাপ্রধান মঈন ইউ আহমেদ অসংলগ্ন কথা বলছেন বলেও জানান সাবেক এই সেনা কর্মকর্তা।
এর আগে, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় বিদ্রোহের সময় সেনা অফিসারদের হত্যার ঘটনা তদন্তের জন্য বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন করতে রিট আবেদন করা হয়।
একই সঙ্গে বিডিআর বিদ্রোহের দিনকে সৈনিক শহীদ দিবস এবং হতাহতদের ক্ষতিপূরণের নির্দেশনা চাওয়া হয় রিট আবেদনে।
রিটে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, আইন, বিচার ও মন্ত্রণালয়ের সচিব, পুলিশের আইজিপি ও র্যাব ডিজিকে বিবাদী করা হয়।
হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় গত ২০ অক্টোবর সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট তানভীর আহমেদসহ দুই আইনজীবী এই রিট আবেদন করেন।
বিদ্রোহের ঘটনায় বিডিআরের তৎকালীন মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদসহ ৫৭ সেনা অফিসারসহ মোট ৭৪ জন প্রাণ হারান।
এর আগে গত ১১ সেপ্টেম্বর বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা ফের তদন্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়। নোটিশ পাওয়ার সাতদিনের মধ্যে বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন ও ওই ঘটনায় নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে ৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ ও আহতদের ২ কোটি টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সোলায়মান তুষারসহ ৯ জন আইনজীবী এই লিগ্যাল নোটিশ পাঠান।
নোটিশে বলা হয়, সম্প্রতি বিভিন্ন দেশি-বিদেশি সংবাদপত্র ও টেলিভিশনে প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়েছে, বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা সঠিকভাবে তদন্ত করা হয়নি। ঘটনার সঙ্গে জড়িতরা শাস্তির আওতায় আসেনি। অনেক নিরীহ মানুষকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) জেনারেল মঈন উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, বিডিআর সদর দপ্তরের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত ঘটনা জনগণ জানতে পারেনি।
নোটিশে আরও বলা হয়, সেনা অফিসারদের জীবন রক্ষা করার দায়িত্ব ছিল নোটিশগ্রহীতাদের। সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩২ অনুযায়ী এ দায়িত্ব রক্ষায় তারা ব্যর্থ হয়েছেন। তারা তাদের দায়িত্ব এড়াতে পারেন না।
এবিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সোলায়মান তুষার বলেন, বিডিআর বিদ্রাহের ঘটনাটি অত্যন্ত বেদনাদায়ক। তাতে ৫৭ জন সেনা অফিসারসহ ৭৪ জন মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য ওই ঘটনা সুষ্ঠুভাবে তদন্ত করা হয়নি। ঘটনার সঙ্গে জড়িত মূল অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা হয়নি। আবার অনেক নিরপরাধ মানুষকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে। নোটিশ পাওয়ার সাতদিনের মধ্যে এ ঘটনা ফের তদন্ত করতে বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন করতে বলেছিল। নোটিশের পর এ সংক্রান্ত বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় হাইকোর্টে রিট করা হয়।

আইন-আদালত
যুক্তরাষ্ট্র-মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদের নামে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে দু’টি স্থাবর সম্পদ ক্রোক ও দেশটির স্ট্যান্ডার্ড চাটার্ড ব্যাংকের দু’ অ্যাকাউন্ট এবং মালয়েশিয়ার সিআইএমবি ইসলামিক ব্যাংকের দু’ অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
সোমবার (১৪ জুলাই) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো: জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।
এ দিন দুদকের উপ-পরিচালক মো. হাফিজুল ইসলাম এসব সম্পদ ক্রোক ও ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, আসামি বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে নয় কোটি ৪৪ লাখ ৬৪ হাজার ৭৫১ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এসব সম্পদ তিনি পুলিশের আইজি থাকা অবস্থায় অবৈধভাবে অর্জন করেছেন। মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন। তদন্তে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, অভিযুক্ত ব্যক্তি বর্তমানে তার নিজ ও আত্মীয়স্বজনের নামে থাকা সম্পদ হস্তান্তরের চেষ্টা করছেন। এতে মামলার বিচার শেষে রাষ্ট্রের অনুকূলে সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার সম্ভাবনা বিঘ্নিত হতে পারে। সে কারণে আদালতে চার্জশিট দাখিলের আগেই এসব সম্পত্তি জব্দ করা প্রয়োজন।
এর আগে, গত ১৫ ডিসেম্বর ৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ এবং তার স্ত্রী ও দু’ মেয়ের বিরুদ্ধে পৃথক চারটি মামলা করে দুদক।
কাফি
আইন-আদালত
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদের নামে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে দুটি স্থাবর সম্পদ ক্রোক ও দেশটির স্ট্যান্ডার্ড চাটার্ড ব্যাংকের দুই অ্যাকাউন্ট এবং মালয়েশিয়ার সিআইএমবি ইসলামিক ব্যাংকের দুই অ্যাকাউন্ট ফ্রিজের আদেশ দিয়েছেন আদালত। নিউইয়র্কের লেক অ্যাভিনিউ ও লেক স্ট্রিটে থাকা এসব স্থাবর সম্পত্তির মূল্য ২ লাখ ১৫ হাজার ডলার করে।
সোমবার (১৪ জুলাই) দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।
এদিন দুদকের উপপরিচালক মো. হাফিজুল ইসলাম এসব সম্পদ ক্রোক ও ফ্রিজ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, আসামি বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ৯ কোটি ৪৪ লাখ ৬৪ হাজার ৭৫১ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এসব সম্পদ তিনি পুলিশের আইজি থাকা অবস্থায় অবৈধভাবে অর্জন করেছেন। মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন। তদন্তে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, অভিযুক্ত ব্যক্তি বর্তমানে তার নিজ ও আত্মীয়স্বজনের নামে থাকা সম্পদ হস্তান্তরের চেষ্টা করছেন। এতে মামলার বিচার শেষে রাষ্ট্রের অনুকূলে সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার সম্ভাবনা বিঘ্নিত হতে পারে। সে কারণে আদালতে চার্জশিট দাখিলের আগেই এসব সম্পত্তি জব্দ করা প্রয়োজন।
আইন-আদালত
জুলাই শহিদরা ‘জাতীয় বীর’ ও ড. ইউনূস ‘জাতীয় সংস্কারক’ কেন নয়, জানতে চায় হাইকোর্ট

আবু সাঈদ, মীর মুগ্ধ, ওয়াসিম আকরামসহ জুলাই আন্দোলনের শহিদদের ‘জাতীয় বীর’ কেন ঘোষণা নয়, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ‘জাতীয় সংস্কারক’ কেন ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়েও রুল জারি করা হয়েছে।
সোমবার (১৪ জুলাই) বিচারপতি ফাহমিদা কাদেরের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। এদিন এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে এ রুল জারি করেন হাইকোর্ট।
রুলে বিবাদী করা হয়েছে জনপ্রশাসন সচিব, প্রতিরক্ষা সচিব, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, আইন সচিব, তথ্য সচিব ও অর্থ সচিবকে।
কাফি
আইন-আদালত
হাইকোর্টে টিউলিপ সিদ্দিকের মামলা স্থগিত, আপিল করবে দুদক

শেখ রেহানার মেয়ে ও ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা ফ্ল্যাট জালিয়াতি মামলার কার্যক্রম স্থগিতের আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। তবে হাইকোর্টের এ আদেশের বিরুদ্ধে আপিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক।
গত ৮ জুলাই বিচারপতি মোহাম্মদ আলী ও বিচারপতি এসকে তাহসিন আলীর হাইকোর্ট বেঞ্চ শাহ মো. খসরুজ্জামান নামে এক আসামির আবেদনে রুল জারির পাশাপাশি তিন মাসের জন্য মামলাটিতে এ স্থগিত আদেশ দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে দুদকের আইনজীবী এম এ আজিজ খান জানান, টিউলিপের ফ্ল্যাট জালিয়াতির মামলায় স্থগিতাদেশ প্রত্যাহারে আপিল করা হবে।
উল্লেখ্য, এর আগে গুলশানে ইস্টার্ন হাউজিংকে অনৈতিকভাবে প্লট নির্মাণের সুযোগ করে দিয়ে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক একই ভবনে বিনিমূল্য ফ্ল্যাট গ্রহণ করেন বলে অভিযোগ ওঠে। চলতি বছরের ১৫ এপ্রিল এ ঘটনায় টিউলিপের সিদ্দিকের পাশাপাশি রাজউকের সাবেক দুই কর্মকর্তা শাহ খসরুজ্জামান ও সরদার মোশাররফ হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।
মামলার তদন্ত যখন একেবারে শেষ পর্যায়ে, তখনই আইনজীবীর এক চিঠিতে মামলাটি স্থগিতের বিষয়ে জানতে পারে দুদক।
চিঠিতে বলা হয়, হাইকোর্টে এই মামলার আসামি শাহ খসরুজ্জামানের রিটের প্রেক্ষিতে গত ৮ জুলাই বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ মামলাটি তিন মাসের জন্য স্থগিত করে রুল জারি করেছে।
আইন-আদালত
সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট

রাজধানীর পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে লাল চাঁদ ওরফে মো. সোহাগ (৩৯) নামে এক ভাঙারি ব্যবসায়ীকে পাথর দিয়ে আঘাত করে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনা তদন্তে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট করা হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ রোববার (১৩ জুলাই) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ রিট করেন।
রিটে হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেপ্তার করতে নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে আগামী সোমবার (১৪ জুলাই) এ রিটের ওপর শুনানি হতে পারে।
এদিকে শনিবার (১২ জুলাই) টিটন গাজী নামে এক আসামির পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিব উল্লাহ গিয়াসের আদালত।
অপরদিকে এ ঘটনায় পুলিশের করা অস্ত্র মামলায় তারেক রহমান রবিন নামে এক আসামি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
এদিন টিটন গাজীকে সাতদিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক নাসির উদ্দিন। সেই আবেদনের শুনানি শেষে বিচারক তার পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
অপরদিকে দুদিনের রিমান্ড শেষে রবিন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে সম্মত হওয়ায় তা রেকর্ডের আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কোতোয়ালি থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. মনির। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারক ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় তার জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এরপর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এর আগে গত ১০ জুলাই হত্যা মামলায় মাহমুদুল হাসান মহিনের পাঁচদিন ও অস্ত্র মামলায় রবিনের দুদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
জানা যায়, গত ৯ জুলাই সন্ধ্যায় রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের তিন নম্বর গেটের সামনে পাকা রাস্তার ওপর একদল লোক লাল চাঁদ ওরফে সোহাগ নামে এক ভাঙারি ব্যবসায়ীকে পাথর দিয়ে মাথায় আঘাত করে এবং কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে।
এ ঘটনায় নিহতের বড় বোন বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। আর পুলিশ অস্ত্র আইনে পৃথক আরেকটি মামলা করে।