জাতীয়
ঢাকার বায়ু আজ অস্বাস্থ্যকর
বায়ুদূষণের শীর্ষে উঠে এসেছে ভারতের দিল্লি। তবে দূষণমাত্রার দিক থেকে তালিকায় রাজধানী ঢাকার অবস্থান সপ্তম। সোমবার (৪ নভেম্বর) সকাল ৮টা ১৯ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে জানা গেছে এ তথ্য।
তালিকার শীর্ষে অবস্থান করা দিল্লি শহরের বায়ুর মানের স্কোর হচ্ছে ৪৭১ অর্থাৎ সেখানকার বায়ু ‘দুর্যোগপূর্ণ বা বিপজ্জনক’ অবস্থায় রয়েছে।
তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। এই শহরটির দূষণ স্কোর ৪০৬ অর্থাৎ সেখানকার বায়ুর মানও ‘দুর্যোগপূর্ণ বা বিপজ্জনক’ অবস্থায় রয়েছে।
এরপর তিন নম্বরে রয়েছে ভারতের আরেক শহর কলকাতা। এই শহরটির দূষণ স্কোর ১৯১ অর্থাৎ সেখানকার বায়ুর মান অস্বাস্থ্যকর।
চতুর্থ নম্বরে রয়েছে ভিয়েতনামের হ্যানয়। এরপর দুবাই। তারপর কায়রো। সপ্তম অবস্থানে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। এই শহরের দূষণ স্কোর ১৭৪ অর্থাৎ এখানকার বায়ুর মানও অস্বাস্থ্যকর।
স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
২০২৩ সালে সর্বোচ্চ দুর্নীতি পাসপোর্ট, বিআরটিএ ও আইনশৃঙ্খলায়
গত বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে জাতীয়ভাবে প্রাক্কলিত ঘুসের পরিমাণ ১০ হাজার ৯০২ কোটি টাকা। যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটের ১ দশমিক ৪৩ শতাংশ ও জিডিপির ০ দশমিক ২২ শতাংশ। সর্বোচ্চ দুর্নীতি ও ঘুসের হার পাসপোর্ট, বিআরটিএ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থায়। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সেবা পেতে দেশের মানুষ এই পরিমাণ অর্থ ঘুস দিয়েছেন।
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) সকালে ধানমন্ডিতে টিআইবি কার্যালয়ে সেবা খাতে দুর্নীতি: জাতীয় খানা জরিপ ২০২৩ প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদনে জানানো হয়, সেবা পেতে খানা বা পরিবারপ্রতি ৫ হাজার ৬৮০ টাকা ঘুস দিতে হয়েছে। গড় ঘুসের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি বিচারিক সেবা, ভূমি সেবা ও ব্যাংকখাতে। সেবা পেতে ৭০ দশমিক ৯ শতাংশ পরিবার দুর্নীতি ও ৫০ দশমিক ৮ শতাংশ পরিবার ঘুসের শিকার হয়েছে।
৮ বিভাগের ১৫ হাজার ৫১৫টি পরিবারের তথ্য এই জরিপে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ২০২৪ সালের ১৩ মে থেকে ৩ আগস্ট পর্যন্ত জরিপ পরিচালনা করা হয়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ভারতকে বুঝতে হবে, এটা শেখ হাসিনার বাংলাদেশ নয়: আসিফ নজরুল
আইন ও বিচার বিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, ভারতকে বুঝতে হবে, এটা শেখ হাসিনার বাংলাদেশ নয়। এই বাংলাদেশ স্বাধীন, সার্বভৌম ওআত্নমর্যাদাশীল। এই বাংলাদেশ নির্ভীক একটি তরুণ সম্প্রদায়ের।
সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাতে আসিফ নজরুল তার ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে কড়া প্রতিবাদ জানিয়ে একটি পোস্ট দিয়েছেন। প্রতিবাদের পাশাপাশি তিনি ভারতের সঙ্গে সমমর্যাদা ও সমানাধিকারভিত্তিক বন্ধুত্ব বাংলাদেশ চায় বলে জানিয়েছেন তিনি।
আসিফ নজরুল লিখেছেন, আজ ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশন তছনছ করা হয়েছে, বাংলাদেশের পাতাকায় অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। হিন্দু সংঘর্ষ সমিতি নামে একটি সংগঠনের সদস্যরা এই ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়েছে। (প্রশ্ন করি, এই ঘটনা ‘মুসলিম সংঘর্ষ সমিতি’ নামের কোনো সংগঠন বাংলাদেশে করলে কেমন আক্রমণাত্মক প্রচারণায় মেতে উঠত ভারত?)
ভারত আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে জানিয়ে আইন উপদেষ্টা আরও লেখেন, আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে ভারতের মাটিতে বাংলাদেশের হাইকমিশনকে পরিপূর্ণ নিরাপত্তা দেয়ার দায়িত্ব ভারতীয় সরকারের। তারা এটি করতে ব্যর্থ হয়েছে। এই ব্যর্থতার নিন্দা জানাই।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যেরও প্রতিবাদ জানিয়ে তিনি লেখেন, নিন্দা জানাই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যের। ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে সংখ্যালঘু ও দলিত সম্প্রদায়ের ওপর যা ঘটে, এর জন্য বরং উল্টো ভারতের (এবং মমতার) লজ্জিত হওয়া উচিত।
আসিফ নজরুল আরও লিখেছেন, ভারতকে বলি—আমরা সমমর্যাদা আর সমানাধিকার ভিত্তিক বন্ধুত্বে বিশ্বাসী। শেখ হাসিনার সরকার বিনাভোটে ক্ষমতায় থাকার লোভে ভারত-তোষণ নীতিতে বিশ্বাসী ছিল। তবে ভারতকে বুঝতে হবে, এটা শেখ হাসিনার বাংলাদেশ নয়। এই বাংলাদেশ স্বাধীন, সার্বভৌম ও আত্মমর্যাদাশীল। এই বাংলাদেশ নির্ভীক একটি তরুণ সম্প্রদায়ের।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি শহর। তবে এ তালিকায় ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। বেশ কয়েক দিন ধরেই বিশ্বের দূষিত শহরগুলোর তালিকায় উপরের দিকেই রয়েছে ঢাকা।
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) সকালেও ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় রয়েছে। সকাল ৮টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের তথ্যানুযায়ী, ১৮৬ স্কোর নিয়ে ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে রাজধানী ঢাকা।
একই সময়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ২৪৮ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে ভারতের দিল্লি শহর। এছাড়া ২২৬ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ইরাকের রাজধানী বাগদাদ, ২১৯ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি শহর, ২১৭ স্কোর নিয়ে পরের অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের আরেক শহর লাহোর এবং পঞ্চম অবস্থানে থাকা চীনের হ্যাংজু শহরের স্কোর ২০২।
কিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়, আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়।
২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এ ছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
উপ-হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে ঢাবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীরা। সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঢাবির হলপাড়া থেকে মিছিলটি শুরু হয়। এতে বিভিন্ন হলের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। মিছিলটি হলপাড়া থেকে বিভিন্ন হলের সামনে দিয়ে ভিসি চত্বরে গিয়ে শেষ হয়।
মিছিলে শিক্ষার্থীরা ‘ভারতীয় আধিপাত্য-ভেঙে দাও রুখে দাও’, ‘আবু সাইদ মুগ্ধ-শেষ হয়নি যুদ্ধ’, ‘দিয়েছিতো রক্ত-আরও দেব রক্ত’, ইত্যাদি স্লোগান দেন।
মিছিল শেষে ভিসি চত্বরে একটি সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা। সমাবেশে জগন্নাথ হলের শিক্ষার্থী শরবা মিত্র বলেন, ‘গত ১৬ বছর পরে বাংলাদেশ যখন দিল্লির গোলামি ছেড়ে মাথা উঁচু করে দাড়িয়েছে, দিল্লির দিকে চোখে চোখ রেখে তাকাচ্ছে দিল্লির ঘুম তখন হারাম হয়ে গেছে।
তিনি বলেন, এ দেশের মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান সবাই এ দেশেরই। এ দেশে কোনো বিদেশি শক্তির দালাল থাকবে না। এ দেশে যদি কোনো দালাল থাকে, তাহলে একমাত্র বাংলাদেশের দালাল থাকবে। আমাদের দেশের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থেকে ভারতসহ সব বিদেশি শক্তির চক্রান্ত রুখে দিতে হবে।
ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী এবি জুবায়ের বলেন, ‘ভারত দীর্ঘদিন ধরে আমাদের ওপর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিকসহ নানা ধরনের আগ্রাসন চালিয়ে আসছে। ২৪ এর রক্তক্ষয়ী অভ্যুত্থানে এ দেশের ছাত্র-জনতা শুধুমাত্র হাসিনাকেই লাল কার্ড দেখায়নি, একই সঙ্গে লাল কার্ড দেখিয়েছে ভারতের আধিপাত্যবাদ ও আগ্রাসন কেও। এসব সহ্য করতে না পেরে ভারত আজ বাংলাদেশের উপ হাইকমিশনে হামলা করেছে।’
তিনি বলেন, হাই কমিশনে হামলা, বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে প্রবেশের চেষ্টা, এগুলো একটি দেশের সার্বভৌমত্বের ওপর হুমকি। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। আমরা ভারতের দাদাদের বলে দিতে চাই, এটা হাসিনার বাংলাদেশ নয়। এটা নতুন বাংলাদেশ। আমাদের সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত আসলে আমরা তার দাঁতভাঙা জবাব দেব।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
কেইপিজেডে ভূমি নিবন্ধন দ্রুত-সহজে করার সিদ্ধান্ত
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে কোরিয়ান রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (কেইপিজেড) পরিচালনা পর্ষদ ভূমি নিবন্ধন প্রক্রিয়া দ্রুততর করা এবং বন্ড লাইসেন্সিং পদ্ধতি সহজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দেশের গুরুত্বপূর্ণ এ শিল্পাঞ্চলকে বৈদেশিক বিনিয়োগের কেন্দ্রে পরিণত করা এর উদ্দেশ্যে।
সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে কেইপিজেড পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। এটি গত নয় বছরের মধ্যে কেইপিজেড গভর্নিং বডির প্রথম বৈঠক।
বৈঠকে ভূমি অধিগ্রহণ, বন্দর ও কাস্টমস, শ্রম আইন এবং বিনিয়োগকারী সহায়তা ব্যবস্থাসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। গভর্নিং বডি দ্রুত সময়ে কেইপিজেডকে বাকি ভূমি হস্তান্তর সম্পন্ন করা, অনুমোদিত অর্থনৈতিক অপারেটর মডেল চালু করা, বন্ড লাইসেন্সিং প্রক্রিয়া সহজ করা এবং শ্রম আইন সংক্রান্ত আলোচনার উদ্যোগ নেওয়ার মতো নির্বাহী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এছাড়া কেইপিজেডকে সরাসরি প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের প্রশাসন থেকে বের করে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) অধীনে নিয়ে যাওয়ারও সিদ্ধান্ত হয়।
বিডা ও বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন বলেন, ‘আমাদের বিদ্যমান বিনিয়োগকারীদের সমর্থন দিয়ে তাদের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর বানাতে হবে। পরীক্ষামূলকভাবে বিডাতে একটি বিশেষদল তৈরি করা হয়েছে, যারা কেইপিজেডের মূল চ্যালেঞ্জগুলো চিহ্নিত করে তা সমাধান করবে।
‘আমরা উদাহরণ তৈরি করতে চেয়েছিলাম। আজকের সফল বৈঠক প্রমাণ করে সরকার দ্রুততার সঙ্গে কাজ করতে পারে,’ তিনি বলেন।
প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী বলেন, আজকের ফলাফল সরকারের নতুন কাজের ধরনকে চিত্রিত করে, যেখানে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য এবং কার্যকর বাস্তবায়নের ওপর জোর দেওয়া হয়। আশা করি, যে প্রতিক্রিয়াশীল সংস্কারের ফলে বিনিয়োগ পরিবেশ নিয়ে প্রচলিত অনেক অভিযোগ অচল হয়ে যাবে।
ইয়াংওয়ান করপোরেশনের পরিচালনায় থাকা কেইপিজেড বর্তমানে ৪৮টি অত্যাধুনিক শিল্প ইউনিটে ৩৪ হাজারের বেশি বাংলাদেশিকে কর্মসংস্থান দিচ্ছে। আড়াই হাজার একর জমির ৫২ শতাংশ সবুজায়নের জন্য সংরক্ষিত রাখা হয়েছে।