পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টদের প্রশিক্ষণ দিল ইউএস এসইসি
পুঁজিবাজারে বিদ্যমান আইনকানুনের যথাযথ পরিপালন নিশ্চিতকরণ, কার্যকর সার্ভেইল্যান্স ও এনফোর্সমেন্ট কৌশল, বিনিয়োগ শিক্ষা ও পারস্পারিক সহযোগিতা বৃদ্ধিকরণসহ পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ের উপর প্রশিক্ষণ সেশন পরিচালনা করেছেন বিশ্বব্যাংক ও যুক্তরাষ্ট্র সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ভবনে বিশ্বব্যাংক ও ইউএস এসইসি এর যৌথ উদ্যোগে ‘ইন্ডাস্ট্রি ডে’ শীর্ষক সেশনে এসব বিষয়ের উপর প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) বিএসইসির জনসংযোগ কর্মকর্তা ও মুখপাত্র (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. মোহাইমিনুল হক স্বাক্ষিরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান হয়েছে।
অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন এবং বক্তব্য রাখেন ইউএস এসইসির রিস্ক স্ট্রাটেজিস্ট মিস্টার নীতিশ বাহাদুর, ইউএস এসইসির অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর মিস্টার পাউল গামাগে। এসময় যুক্তরাষ্ট্রের পুঁজিবাজার ও পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইউএস এসইসির কর্মপদ্ধতিসহ বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
সেশনে ডিএসই, সিএসই, সিডিবিএল, সিসিবিএল, বিআইসিএম, বিএএসএম, বিএমবিএ, এএএমসিএমএফ, এসিআরএবি, বিএনপিএলসি, বিসিপিইএবি, বিএমবিএ, এসিআরএবি, বিএপিএলসি, সিএমএসএফ, আইসিবি এবং দেশের পুঁজিবাজারে কর্মরত ডিএসই ও সিএসইর ট্রেড হোল্ডার্স, অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি, মার্চেন্ট ব্যাংকার্স, ক্রেডিট রেটিং কোম্পানিজ, ফান্ড ম্যানেজার, সিকিউরিটিস কাস্টোডিয়ান, মিউচুয়াল ফান্ড কাস্টোডিয়ান, ট্রাস্টি অফ অল্টারনেটিভ ফান্ড, ট্রাস্টি অফ ডেবিট সিকিউরিটিস প্রতিনিধিবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
বাংলোদেশের পুঁজিবাজারের মধ্যস্ততাকারীসহ বিভিন্ন অংশীজনদের ভূমিকা কী হওয়া উচিত এবং যুক্তরাষ্ট্রের পুঁজিবাজারের প্রেক্ষিতে অংশীজনরা কী ভূমিকা রাখছেন সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। আলোচকবৃন্দ বাংলাদেশের পুঁজিবাজার আগামীতে আরও ভালো করবে বলে সেশনে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গত ২৭ অক্টোবর থেকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত চারদিন ব্যাপী বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি), অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি), বাংলাদেশ ব্যাংক ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসির কর্মকর্তা ও প্রতিনিধিবৃন্দদের অংশগ্রহণে বিএসইসি, বিশ্বব্যাংক ও ইউএস এসইসির যৌথ উদ্যোগের ‘কনফারেন্স ও এনহ্যানসিং সিকিউরিটিস রেগুলেশন’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। গত ৩০ অক্টোবর উক্ত কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্য রাখেন বিএসইসি’র কমিশনার মু. মোহসিন চৌধুরী। এছাড়াও বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র ফিন্যান্সিয়াল সেক্টর স্পেশালিস্ট মিজ শ্যারন কেলি, ইউএস এসইসির অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর মিস্টার পাউল গামাগে কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
চারদিন ব্যাপী অনুষ্ঠিত উক্ত কর্মশালায় ইউএস এসইসি এররিস্ক স্ট্রাটেজিস্ট মিস্টার নীতিশ বাহাদুর , ইউএস এসইসির অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর মিস্টার পাউল গামাগে, ব্রাঞ্চ চিফ মিস্টার টম স্বীর, সিনিয়র স্পেশাল কোনসেল মিস্টার সেলেস্তে ম. মারফি বিশেষ করে পুঁজিবাজারে বিদ্যমান আইনকানুনের যথাযথ পরিপালন নিশ্চিতকরণ, কার্যকর সার্ভেইল্যান্স ও এনফোর্সমেন্ট কৌশল, বিনিয়োগ শিক্ষা ও পারস্পারিক সহযোগিতা বৃদ্ধিকরণসহ পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ের উপর প্রশিক্ষণ সেশন পরিচালনা করেছেন।
এধরণের আয়োজনের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতি ও পুঁজিবাজারের সাথে সম্পৃক্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দের সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে যা দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা রাখতে সহায়ক হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
মূলধন হারালো ১২ হাজার কোটি টাকা, সূচক কমলো ১৫৭ পয়েন্ট
দেশের পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহ ব্যবধানে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন কমেছে প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা। ডিএসইর সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ বা ১১ হাজার ৯৫৯ কোটি টাকা। চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬২ হাজার ৭১৯ কোটি টাকা। এর আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে এ মূলধন ছিল ৬ লাখ ৭৪ হাজার ৬৭৮ কোটি টাকা।
চলতি সপ্তাহে কমেছে ডিএসইর সবকটি সূচকও। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৫৭ দশমিক ৭৫ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৯৫ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ৬৭ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক কমেছে ৩৭ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ১৯ শতাংশ।
সূচকের পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৩২৯ কোটি ২ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৭৭০ কোটি ১০ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ৪৪১ কোটি ৮ লাখ টাকা।
এদিকে, প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ৮৮ কোটি ২২ লাখ টাকা বা ১৫ দশমিক ৯২ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪৬৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৫৫৪ কোটি ২ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৮২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭২ টি কোম্পানির, কমেছে ২৮৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লোকসান বেড়েছে ৯ গুণ, লভ্যাংশ দেবে না জিএসপি ফাইন্যান্স
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান জিএসপি ফাইন্যান্স লিমিটেড। আলোচ্য বছরের জন্য কোম্পানিটির বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ দেওয়া হবে না।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৯ টাকা ৭৬ পয়সা লোকসান হয়েছে। আগের বছর শেয়ার প্রতি ১ টাকা ০৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল। তাতে কোম্পানিটির লোকসান ৯ গুণের বেশি বেড়েছে।
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৮ টাকা ০৫ পয়সা।
লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য অনুমোদনে আগামী ২৯ ডিসেম্বর কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ ডিসেম্বর।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
জনতা ইন্স্যুরেন্সের আয় বেড়েছে ৭৬ শতাংশ
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের প্রতিষ্ঠান জনতা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির আয় হয়েছিল ১৭ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ৭৬ শতাংশ।
হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৯ মাসে (জানুয়ারি’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ১ টাকা ৩১ পয়সা ছিল।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৫ টাকা ১৯ পয়সা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সিলকো ফার্মার আয় বেড়েছে ৫৪ শতাংশ
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সিলকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১১ পয়সা আয় হয়েছিল। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ৫৪ শতাংশ।
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২ টাকা ৮৪ পয়সা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লোকসানে এনার্জিপ্যাক, দেবে না লভ্যাংশ
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি। আলোচ্য বছরের জন্য কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের কোন লভ্যাংশ দেবে না।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫ টাকা ১৮ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি ৭৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৩৭ টাকা ৪৫ পয়সা।
লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য অনুমোদনের জন্য আগামী ২২ ডিসেম্বর কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৫ ডিসেম্বর।
এমআই