পুঁজিবাজার
লোকসানে মেঘনা পেট, দেবে না লভ্যাংশ
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ দেবে না।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত কোম্পানি পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২৭ পয়সা লোকসান হয়েছে। আগের বছর শেয়ার প্রতি ৩০ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৭৩ টাকা ১৮ পয়সা।
লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত অনুমোদনের জন্য আগামী ১৯ ডিসেম্বর কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২১ নভেম্বর।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
আইসিবিকে তিন হাজার কোটি টাকা সভরেন গ্যারান্টি প্রদানের নির্দেশ
রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশকে (আইসিবি) ৩ হাজার কোটি টাকার সভরেন গ্যারান্টি প্রদানের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। প্রতিষ্ঠানটির সক্ষমতা বৃদ্ধি ও পুঁজিবাজার উন্নয়নের স্বার্থে ‘সভরেন গ্যারান্টি’ দেওয়ার পরিকল্পনা করে সরকার।
মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের উপসচিব ফরিদা ইয়াসমিন স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ নির্দেশ দেওয়া হয়। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবের একান্ত সচিব বরাবর চিঠির অনুলিপি পাঠানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) কর্তৃক প্রতিষ্ঠানটির সক্ষমতা বৃদ্ধি ও পুঁজিবাজার উন্নয়নের স্বার্থে তিন হাজার কোটি টাকা ঋণ মঞ্জুর ও বিতরণের বিষয়ে রাষ্ট্রীয় গ্যারান্টি প্রদানের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগকে অনুরোধ করা হয়। এ বিষয়ে গত ১৭ অক্টোবর আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও আইসিবির সমন্বয়ে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় আইসিবিকে বাংলাদেশ ব্যাংক হতে ৩০০০ (তিন হাজার) কোটি টাকা ঋণ মঞ্জুরে রাষ্ট্রীয় গ্যারান্টি প্রদানের বিষয়ে অর্থ বিভাগের সম্মতি অর্জনের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সুপারিশ করা হয়। সে পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়ে অর্থ উপদেষ্টা বরাবর সার-সংক্ষেপ উপস্থাপন করা হলে তিনি উক্ত বিষয়টি সদয় অনুমোদন করেন।
উল্লেখ্য, ইতোপূর্বে আইসিবির অনুকূলে ৫০০০ (পাঁচ হাজার) কোটি টাকা ঋণ মঞ্জুর ও বিতরণের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে পত্র প্রেরণ করলে বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারের গ্যারান্টি সাপেক্ষে পুনরায় আবেদন করলে বাংলাদেশ ব্যাংক অর্ডার, ১৯৭২ এর ধারা ১৬(২) (ডি) অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংক বিষয়টি পরবর্তীতে বিবেচনা করবে মর্মে জানায়।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, আইসিবিকে বাংলাদেশ ব্যাংক হতে ৩০০০ (তিন হাজার) কোটি টাকা ঋণ মঞ্জুরে রাষ্ট্রীয় গ্যারান্টি প্রদানের বিষয়ে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কাগজ-পত্রাদি নির্দেশক্রমে এতসঙ্গে প্রেরণ করা হলো।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
প্রথম প্রান্তিকে আয় বেড়েছে পদ্মা অয়েলের
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
মঙ্গলবার (০৫ নভম্বের) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে আলোচিত প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১২ টাকা ৬৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৯ টাকা ২৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৪৪ টাকা ২৩ পয়সা।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পদ্মা অয়েলের নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেড গত ৩০ জুন,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১৪০ শতাংশ হারে নগদ লভ্যাংশ দেবে।
মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪১ টাকা ৫৯ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি ৩৫ টাকা ৫৮ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩০ জুন,২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৩১ টাকা ৫৬ পয়সা।
ঘোষিত লভ্যাংশ অনুমোদনের জন্য আগামী ১১ জানুয়ারি কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ ডিসেম্বর।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ বহুমুখীকরণের ইসলামী ব্যাংকের ৩ প্রোডাক্ট উদ্বোধন
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ বহুমুখীকরণের সুবিধার্থে ইসলামী ব্যাংক ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড (আইবিসিএমএল) নতুন ৩টি শরীআ’হ প্রোডাক্ট- ওকালাহ ক্যাপিটাল অ্যাকাউন্ট, মুদারাবা ক্যাপিটাল ইনভেস্টমেন্ট অ্যাকাউন্ট, মুশারাকা ক্যাপিটাল ইনভেস্টমেন্ট অ্যাকাউন্ট এবং আই- ট্রেড নামে অনলাইন প্লাটফর্ম চালু করেছে।
মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ প্রধান অতিথি হিসেবে এ প্রোডাক্টগুলোর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন আইবিসিএমএলের চেয়ারম্যান ও ইসলামী ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, ইসলামী ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোঃ আবদুল জলিল, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান ও আইবিসিএমএল এর পরিচালক প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, ব্যাংকের অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মোঃ আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা, আইবিসিএমএল-এর শরীআ’হ সুপাভাইজরি কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ ও বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন এর প্রেসিডেন্ট মাজেদা খাতুন।
আইবিসিএমএলের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মোহাম্মদ আবদুর রহিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে গেস্ট অফ অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মোঃ ওমর ফারুক খান ও মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন মজুমদার। স্বাগত বক্তব্য দেন আইবিসিএমএল-এর কোম্পানি সেক্রেটারি আবু সাঈদ মোঃ নাহিদ, এফসিএস। অনুষ্ঠানে প্রধান কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া ব্যাংকের সকল নির্বাহী, জোনপ্রধান, শাখাপ্রধান ও উপশাখা ইনচার্জগণ ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠানে সংযুক্ত ছিলেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
সিটি ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা বাড়লো ৭৭ শতাংশ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বেসরকারি সিটি ব্যাংক পিএলসির চলতি বছরের প্রথম ৯ মাসে পরিচালন মুনাফা ৭৭ শতাংশ বেড়েছে। আজ মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) অনলাইন ও বিশ্বজুড়ে ওয়েবের মাধ্যমে ব্যাংকটি দেশ ও বিদেশের সকল বিনিয়োগকারী, শেয়ার বিশ্লেষক ও গণমাধ্যমের সামনে তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা প্রদান করা হয়।
ব্যাংকের এএমডি ও সিএফও মো. মাহবুবুর রহমান এই আর্থিক প্রতিবেদনের নানাদিক পূর্ণাঙ্গ আকারে তুলে ধরেন।
প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৯ মাসে ব্যাংকটির সমন্বিত পরিচালন মুনাফা বেড়েছে ৭৭ শতাংশ। গত বছর একই সময়ে সিটি ব্যাংক এই মুনাফা করেছিল ৯৩২ কোটি টাকা, যা এবার দাঁড়ায় এক হাজার ৬৫৩ কোটিতে। তবে ঋণের বিপরীতে প্রভিশন সংরক্ষণ বেশি রাখার কারণে কর পরবর্তী মুনাফা বেড়েছে ১৯ শতাংশ। গত বছর প্রথম ৯ মাসে এ মুনাফা ছিল ৩৭৯ কোটি টাকা, যা এবার দাঁড়ায় ৪৫১ কোটিতে।
ব্যাংকটির এমডি ও সিইও মাসরুর আরেফিন জানান, চলতি বছর শেষে ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা প্রথমবারের মতো ২ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবার ব্যাপারে তিনি আশাবাদী। প্রথম ৯ মাসে ৭৭ শতাংশ মুনাফা বৃদ্ধির কারণ হিসেবে তিনি জানান, ব্যাংকের আমানত এই ৯ মাসে ১০ হাজার ১০০ কোটি টাকা বাড়লেও আমানতের ব্যয় সাড়ে ৪ শতাংশে ধরে রাখা সম্ভব হয়েছে। এছাড়া সুদ আয়ের উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি, সরকারি বিল-বন্ডে বিনিয়োগ থেকে ভালো অংকের আয় ইত্যাদি বিষয়কেও তিনি কারণ হিসেবে উল্লেখ করেন।
তিনি আরও জানান, এই নয় মাসে ব্যাংকের আয় ৪০ শতাংশ বাড়লেও ব্যয় বেড়েছে মাত্র ৮ দশমিক ৮ শতাংশ। যার ফলে আয়-ব্যয়ের অনুপাত গত বছরের সাড়ে ৫৪ শতাংশ থেকে ৪২ শতাংশে নেমে এসেছে।
কর পরবর্তী মুনাফা ততটা না বাড়ার পেছনে তিনি জানান, ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ নিজেদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ঋণের বিপরীতে প্রভিশন সংরক্ষণ প্রয়োজনের অতিরিক্ত (এ বছর সংরক্ষিত মোট প্রভিশনের ৬৭ শতাংশ) ধরে রেখেছে, যা বছরের শেষে গিয়ে পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে।
এ সময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ডিএমডি ও চিফ রিস্ক অফিসার মেসবাউল আসীফ সিদ্দিকী, ডিএমডি ও হেড অব ইন্টারনাল কন্ট্রোল এন্ড কমপ্লায়েন্স এ কে এম সায়েফ উল্লাহ কাউসার এবং হেড অব ট্রেজারি মো. শাহ আলম। অংশগ্রহণকারীদের প্রশ্নোত্তর পর্বের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি সমাপ্ত হয়।
এমআই