পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্সকে পরামর্শ দেওয়া যাবে ই-মেইলে

দেশের পুঁজিবাজারের সার্বিক উন্নয়ন, বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক মানের সুশাসন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পাঁচ সদস্যের ‘পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্স’ গঠন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বর্তমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে টেকসই পুঁজিবাজার গঠনে কাজ করছে এ টাস্কফোর্স। পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীসহ সব স্টেকহোল্ডারের কাছ থেকে পর্যবেক্ষণ ও পরামর্শ নেওয়ার জন্য একটি ই-মেইল আইডি খুলেছে টাস্কফোর্স। পুঁজিবাজার সংস্কারের লক্ষ্যে যে কোনো পরামর্শ ওই ই-মেইলে পাঠাতে পারবেন বিনিয়োগকারীসহ সকল স্টেকহোল্ডার। এসব পর্যবেক্ষণ ও পরামর্শ যাচাই করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে টাস্কফোর্স।
সোমবার (২৮ অক্টেোবর) টাস্কফোর্সের সচিব ও বিএসইসির পরিচালক এ এস এম মাহমুদুল হাসান স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জাননো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্স’ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী পুঁজিবাজারের সার্বিক উন্নয়নে পলিসি বা নীতি প্রণয়নের জন্য। স্টেকহোল্ডারদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে বাজারের গতি ও প্রকৃতির একটি বাস্তবসম্মত মূল্যায়ন প্রদানের জন্য টাস্কফোর্স পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারীসহ সব স্টেকহোল্ডারের কাছ থেকে পর্যবেক্ষণ এবং পরামর্শ গ্রহণের জন্য একটি ইমেইল আইডি খুলেছে। ই-মেইল আইডি হলো: taskforce@sec.gov.bd।
এর আগে গত ৭ অক্টোবর বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ স্বাক্ষরিত এক আদেশে ‘পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্স’ গঠন করা হয়। টাস্কফোর্সের সদস্যরা হলেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হেলাল উদ্দীন, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে এ এম মাজেদুর রহমান, হুদা ভাসি চৌধুরী অ্যান্ড কোং-এর সিনিয়র পার্টনার এ এফ এম নেসার উদ্দীন, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মোস্তফা আকবর এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আল-আমিন।
এ টাস্কফোর্স পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের মতামত বিবেচনা করে যথাসময়ে প্রতিবেদন (বিদ্যমান কাঠামো পর্যালোচনাপূর্বক প্রয়োজনীয় সংশোধনী প্রস্তাব, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার নিমিত্তে সুপারিশ প্রদানসহ অন্যান্য বিষয়) বিএসইসির কাছে হস্তান্তর করবে। বিশেষ করে, পুঁজিবাজারে সুশাসন ও আস্থা ফেরাতে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে প্রধান প্রধান দিকগুলো বিশ্লেষণ করে প্রয়োজনীয় সংস্কার পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়নের সুপারিশ প্রণয়ন করবে টাস্কফোর্স।
বিএসইসিসহ পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠান, যেমন: ডিএসই, সিএসই, সিডিবিএল, সিসিবিএলসহ বাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানগুলো এবং অন্যান্য পক্ষসমূহ টাস্কফোর্সের চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত সরবরাহসহ সব ধরনের সহযোগিতা করবে। পরবর্তী সময়ে কমিশন প্রয়োজনে উপযুক্ত ব্যক্তিকে টাস্কফোর্সের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করতে পারবে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন এ টাস্কফোর্সকে সাচিবিক সহায়তা দেবে।
টাস্কফোর্সের অধীনে বিভিন্ন ইস্যুভিত্তিক ফোকাস গ্রুপ থাকবে। প্রতিটি ফোকাস গ্রুপ নির্দিষ্ট বিষয়ে কাজ করবে এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে টাস্কফোর্সকে সুপারিশ করবে। কমিশনকে অবহিত করে টাস্কফোর্স উপযুক্ত ব্যক্তি বা ব্যক্তিদের সমন্বয়ে ফোকাস গ্রুপ গঠন করবে।
এসএম

আন্তর্জাতিক
১০ টাকা ফেসভ্যালুর শেয়ার প্রথম দিনেই ৮৩৫ টাকায় লেনদেন

ভারতের শেয়ারবাজারে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে তালিকাভুক্তিতে নতুন শেয়ারে বাজিমাত দেখা গেছে। শেয়ারবাজারে পা রাখার প্রথম দিনেই বিনিয়োগকারীদের পকেট ভরাল এইচডিএফসি ব্যাংকের শাখা কোম্পানি এইচডিবি ফাইন্যান্স।
বুধবার (০২ জুলাই) বম্বে এবং ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হয় এইচডিবি ফাইন্যান্সের। এদিন প্রতিটি শেয়ারের দাম ওঠে ৮৩৫ টাকা। শেয়ারটির অভিহিত মূল্য ১০ টাকা।
ভারতের ব্রোকারেজ ফার্মগুলির দাবি, এক বছরের ফরোয়ার্ড প্রাইস-টু-বুকের নিরিখে এইচডিবি ফাইন্যান্সের শেয়ারে তালিকাভুক্তির মূল্য বেড়েছে ৩.৪ গুণ। এই সূচক আর্থিক কোম্পানির সমকক্ষ বাজাজ় ফিন্যান্স এবং চোলা ইনভেস্টমেন্টের চেয়ে কিছুটা কম। কিন্তু নিফটি-৫০র অন্তর্গত অন্যান্য আর্থিক কোম্পানির চেয়ে বেশি।
তালিকাভুক্তির পরে অধিকাংশ আর্থিক বিশ্লেষক এইচডিএফসি ব্যাংকের শাখা কোম্পানিটির শেয়ারকে বাই রেটিং দিয়েছেন। তাঁদের অনুমান, অচিরেই স্টকটির দাম ৯০০ টাকা ছাড়িয়ে যাবে। অর্থাৎ এতে ২২ শতাংশের বৃদ্ধি দেখতে পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। তাঁদের অনুমান, আগামী তিন বছরের মধ্যে ২০ শতাংশ চক্রবৃদ্ধি হারে বৃদ্ধি পাবে এইচডিবির অ্যাসেট আন্ডার ম্যানেজ়মেন্ট (এইউএম)। ফলে শেয়ারটির সূচক ঊর্ধ্বমুখী থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি আইপিওর মূল্যসীমা (প্রাইস ব্যান্ড) ঘোষণা করে এইচডিবি ফিন্যান্স। এতে ১০ টাকা ফেসভ্যালুর স্টকে বিনিয়োগকারীদের দিতে হয়েছে ৭৩০ টাকা। আইপিওর মাধ্যমে এই কোম্পানিটি ৬৮ হাজার ৯০০ কোটি টাকা তুলেছে।
কাফি
পুঁজিবাজার
জিকিউ বলপেনের বিএমআরই অনিশ্চিতে ডিএসইর ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ!

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিবিধ খাতের কোম্পানি জিকিউ বলপেন ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড দীর্ঘ ১০ বছর টানা পরিচালন লোকসান দেওয়ার পর গত বছর থেকে উৎপাদন বন্ধ রেখেছে। লোকসান কমাতে এবং পণ্যের গুণমান বাড়াতে তাদের কারখানার ভারসাম্য রক্ষা, আধুনিকায়ন, পুনর্বাসন ও সম্প্রসারণ (বিএমআরই) করার জন্য কোম্পানিটি ১২ মাস উৎপাদন বন্ধ রাখে। তবে বিএমআরই সম্পন্নের পর বড় অংকের বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দেওয়া কোম্পানিটি নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও বিএমআরই’র কার্যক্রমের অগ্রগতির তথ্য প্রকাশ করতে ব্যর্থ হয়েছে। তালিকাভুক্ত কোম্পানির এমন কর্মকান্ডে নির্ধারিত আইনে ব্যবস্থা নেওয়ার বিধিবিধান থাকলেও জিকিউ বলপেনের ক্ষেত্রে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। বরং প্রতিষ্ঠানটির প্রতি নমনীয় অবস্থান নিয়েছে বলে অভিযোগ এনে ডিএসইর ভূমিকায় প্রশ্ন তুলেছে সাধারণ বিনিয়োগকারীসহ পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টরা। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সিকিউরিটিজ আইন অনুযায়ী, কোনো কোম্পানি পর পর দুই বছর লভ্যাংশ দিতে বা এজিএম করতে ব্যর্থ হলে বা বিএমআরই ছাড়া টানা ছয় মাসের বেশি উৎপাদন বা ব্যবসা কার্যক্রম বন্ধ থাকলে বা পুঞ্জীভূত লোকসান পরিশোধিত মূলধনকে ছাড়িয়ে গেলে ‘জেড’ ক্যাটেগরিভুক্ত হবে। তবে এমন আইন থাকা সত্ত্বেও জিকিউ বলপেনের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসই।
এবিষয়ে জানতে চাইলে ডিএসইর জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুর রহমান বলেন অর্থসংবাদকে বলেন, এই মুহূর্তে কিছু বলতে পারছি না। সংশ্লিষ্ট ডিপার্টমেন্টের সঙ্গে কথা বলে জানাতে পারবো।
এবিষয়ে জানতে চাইলে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কমিশনের (বিএসইসি) পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম অর্থসংবাদকে বলেন, বিএমআরই কার্যক্রমের অগ্রগতির তথ্য দিতে না পারলে ডিএসই তার রেগুলেশন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে। কমিশন থেকেও বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।
এবিষয়ে মন্তব্য জানতে জিকিউ বলপেনের কোম্পানি সচিব কে এম এরশাদের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
বিনিয়োগকারীরা বলছেন, পুঁজিবাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠার স্বার্থে ডিএসইকে পক্ষপাতমূলক আচরণ পরিহার করে সকল কোম্পানির প্রতি সমানভাবে নিয়ম প্রয়োগ করতে হবে। তা না হলে বাজারে আস্থা ফেরানো যাবে না।
বাজার বিশ্লেষকদের মতে, বিএমআরই অগ্রগতির তথ্য হলো একটি কোম্পানির ভবিষ্যৎ সক্ষমতা ও প্রবৃদ্ধির বার্তা। সেটি গোপন রাখলে বিনিয়োগকারীরা প্রতারিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। আর ডিএসই যদি এ বিষয়ে কঠোর না হয়, তাহলে বাজারে স্বচ্ছতা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখা কঠিন হবে।
এরআগে, ২৯ জুন কোম্পানিকে চিঠির মাধ্যমে বিএমআরই কার্যক্রমের অগ্রগতির তথ্য জানতে চায় ডিএসই। এর জবাবে সোমবার (৩০ জুন) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) জিকিউ বলপেনের কোম্পানি সচিব কে এম এরশাদ স্বাক্ষরিত এক চিঠি পাঠানো হয়।
এতে বলা হয়, বেশ কিছু অনিয়ন্ত্রিত বাহ্যিক কারণে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আমরা বিএমআরই উদ্যোগটি এগিয়ে নিতে পারিনি। তবে, বিভিন্ন ব্যাংক থেকে প্রয়োজনীয় বিএমআরই অর্থ ধার করার চেষ্টা করলেও তাতে ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যায়নি। আমাদের বেশিরভাগ যন্ত্রপাতি ভারতে উৎপত্তি। ২০২৪ সালের জুলাই থেকে ভারত সরকার এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মধ্যে বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য ভিসা প্রদান স্থগিত করেছে। আমাদের প্ল্যান্ট ম্যানেজার ভারতীয় হাইকমিশন থেকে ভারতীয় ভিসা পাওয়ার জন্য বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেছেন কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনও সাড়া পাওয়া যায়নি। এই কারণে, আমরা ভারত থেকে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি এবং উপাদানগুলি পরিদর্শন, আলোচনা এবং সংগ্রহ করতে পারিনি, যার ফলে আমাদের বিএমআরই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে উল্লেখযোগ্য বিলম্ব হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, বিকল্প হিসেবে জার্মানি বা চীনের সরবরাহকারীদের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সংগ্রহ করলে খরচের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি হবে। যা আনুমানিক বিএমআরই খরচকে ছাড়িয়ে যাবে, যার ফলে আর্থিকভাবে এই ধরনের ক্রয় আমাদের ব্যবসায় সম্ভব হবে না। এছাড়া, কোম্পানিটি ঢাকার উত্তরায় অবস্থিত একটি বাণিজ্যিক ভবনের ভাড়া আয় ব্যবহার করে বিএমআরই খরচের একটি অংশ বিনিয়োগ করার পরিকল্পনা করেছিলো। তবে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং অর্থনৈতিক মন্দার প্রেক্ষাপটে, বিশেষ করে চলমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে, দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা কার্যক্রম সম্প্রসারণে প্রবেশ করতে অনীহা প্রকাশ করছেন। ফলস্বরূপ, কোম্পানিটি ছয় তলা ভবনের মধ্যে মাত্র একতলা ভাড়া নিতে পেরেছে। যা কোম্পানিটির বিএমআরই খরচ বহন করার জন্য খুবই অপর্যাপ্ত।
চিঠিতে আরও বলা হয়, কোম্পানিটি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সময়সীমা অনুযায়ী বিএমআরই সম্পন্ন করতে অক্ষম হয়েছে। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিবেশ অনুকূল হয়ে উঠলে কার্যক্রম পুনরায় শুরু করতে এবং বিএমআরই উদ্যোগ সম্পন্ন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি।
এসএম
পুঁজিবাজার
ব্লকে ৭ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ২৩টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ৩১ লাখ ৬৮ হাজার ৫৭৯টি শেয়ার ৪৭ বারে লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ৭ কোটি ৫৬ লাখ ৯৮ হাজার টাকা।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (০২ জুলাই) ব্লকে সবচেয়ে বেশি লাভেলোর ২ কোটি ১৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা এসইএমএল লেকার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ডের ১ কোটি ৬০ লাখ টাকার ও তৃতীয় স্থানে থাকা এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ৬০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
এসএম
পুঁজিবাজার
এনসিসি ব্যাংকের উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তর

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ন্যাশনাল ক্রেডিট এন্ড কমার্স ব্যাংক পিএলসির (এনসিসি) এক উদ্যোক্তা পূর্বঘোষণা অনুযায়ী শেয়ার হস্তান্তর সম্পন্ন করেছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, ব্যাংকটির উদ্যোক্তা সোহেলা হোসেন তার ছেলে নব-ই-জহিরের (কোম্পানির সাধারণ শেয়ারহোল্ডার) কাছে ১ কোটি ১১ লাখ ০৪ হাজার ২৩১টি শেয়ার শেয়ার হস্তান্তর করেছেন।
স্টক এক্সচেঞ্জের ট্রেডিং সিস্টেমসের বাইরে শেয়ারগুলো হস্তান্তর করেছেন কোম্পানিটির এই উদ্যোক্তা। এরআগে গত ২৫ জুন উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা দেন তিনি।
এসএম
পুঁজিবাজার
পাঁচ কোম্পানির ঋণমান প্রকাশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পাঁচ কোম্পানির ঋণমান বা ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানি দুটি হলো- স্টাইলক্রাফট, শাশা ডেনিমস, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স এবং এনআরবি ব্যাংক পিএলসি।
স্টাইলক্রাফট
কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অব বাংলাদেশ লিমিটেড। কোম্পানিটির দীর্ঘমেয়াদী ‘বিবি৩’ এবং স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-৩’ রেটিং হয়েছে। গত ৩০ জুন,২০২৪ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত, ৩১ মার্চ,২০২৫ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং অন্যান্য তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এই রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
শাশা ডেনিমস
কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অব বাংলাদেশ লিমিটেড। কোম্পানিটির দীর্ঘমেয়াদী ‘এএ৩’ এবং স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-২’ রেটিং হয়েছে। গত ৩০ জুন,২০২৪ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত, ৩১ মার্চ,২০২৫ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং অন্যান্য তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এই রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স
কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে আলফা ক্রেডিট রেটিং পিএলসি। কোম্পানিটির দীর্ঘমেয়াদী ‘এএ+’ এবং স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-১’ রেটিং হয়েছে। গত ৩০ ডিসেম্বর,২০২৪ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত ও ৩০ জুন,২০২৫ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং অন্যান্য তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এই রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স
কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড। কোম্পানিটির দীর্ঘমেয়াদী ‘এএএ’ রেটিং হয়েছে। গত ৩০ ডিসেম্বর,২০২৪ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত, ৩১ মার্চ,২০২৫ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং রেটিং ঘোষণার তারিখ পর্যন্ত অন্যান্য তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এই রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
এনআরবি ব্যাংক
কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড। কোম্পানিটির দীর্ঘমেয়াদী ‘এ+’ এবং স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-২’ রেটিং হয়েছে। গত ৩০ ডিসেম্বর,২০২৪ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত, ৩১ মার্চ,২০২৫ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং রেটিং ঘোষণার তারিখ পর্যন্ত অন্যান্য তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এই রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
এসএম