পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারের উন্নয়নে বিএসইসিকে সহায়তা করবে ইউএস এসইসি
দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সঙ্গে কাজ করবে বিশ্বব্যাংক ও যুক্তরাষ্ট্রের সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)।
এলক্ষ্যে রোববার (২৭ অক্টোবর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে অনুষ্ঠিত চারদিন ব্যাপি এক কর্মশালার উদ্বোধন করা হয়। বিএসইসি, বিশ্বব্যাংক ও ইউএস এসইসির যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘সিকিউরিটিজ রেগুলেশন বাড়ানোর উপর সম্মেলন’ শীর্ষক কর্মশালার উদ্বোধন করেন বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ।
কর্মশালা উদ্বোধনী বক্তব্যে বিএসইসি’র চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বলেন, আমরা সৌভাগ্যবান যে, ইউএস এসইসি এবং বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় পুঁজিবাজারের ক্ষেত্রে অসাধারণ দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা রয়েছে এমন অভিজ্ঞদের দ্বারা এধরণের একটি কর্মশালা আয়োজন করতে পেরেছি। এই ধরণের কর্মশালা সমস্ত অংশীজনদের পুঁজিবাজার দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে একে অপরের দৃষ্টিভঙ্গিগুলিকে আরও ভালভাবে বুঝতে সহায়তা করবে। আমরা বিশ্বব্যাংক এবং ইউএস এসইসির সাথে সফল দীর্ঘমেয়াদী অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতামূলক কার্যক্রম আয়োজনে বরাবরই আগ্রহী ছিলাম। এধরণের অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতামূলক কার্যক্রম বিশ্বব্যাংকের সাথে আমাদের সম্পর্ককে আরো শক্তিশালী করবে। দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও কল্যাণের স্বার্থে আগামীতে এধরণের আরো অনেক কার্যক্রম পরিচালিত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের ইকোনোমিক অফিসার মিস্টার জেমস গার্ডিনার অন্যান্যের মধ্যে বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে এবং এদেশের অর্থনীতি খাতের প্রয়োজনীয় সংস্কারে সহায়ক ভূমিকা রাখতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। আয়োজিত কর্মশালার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ৫ই আগস্ট পরবর্তী এটিই বাংলাদেশে এ ধরণের প্রথম কার্যক্রম। পরিবর্তনের বাংলাদেশে নতুনদের হাত ধরে ভালো কিছু হোক এমনটাই তারা প্রত্যাশা করেন বলে জানান তিনি। তিনি কর্মশালা আয়োজনের সাথে সম্পৃক্ত সকলকে ধন্যবাদ দেন।
বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র ফিন্যান্সিয়াল সেক্টর স্পেশালিস্ট মিস্টার জসল্ট বাঙ্গ অন্যান্যের মধ্যে বলেন, বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নে ওয়ার্ল্ড ব্যাংক জে-ক্যাপ মিশনের আওতায় বিশ্বব্যাংক ও আইএফসি বাংলাদেশে অর্থনৈতিক খাতের উন্নয়নে কাজ করছে। বাংলাদেশের পুঁজিবাজারকে আরো উন্নত, আধুনিক ও সমৃদ্ধ করতে বিশ্বব্যাংক নানা ধরণের অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। বাংলাদেশের পুঁজিবাজারকে এগিয়ে নিতে প্রযুক্তি ও কারিগরি সহায়তার সাথে সাথে মানবসম্পদের উন্নয়নে তারা কাজ করছে বলে জানান তিনি।
কর্মশালায় ইউএস সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (ইউএস এসইসির) রিস্ক স্ট্রাটেজিস্ট মিস্টার নীতিশ বাহাদুর, ইউএস এসইসির অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর মিস্টার পাউল গামাগে, ইউএস এসইসির ব্রাঞ্চ চিফ মিস্টার টম স্বীর, ইউএস এসইসির সিনিয়র স্পেশাল কাউন্সেল মিস্টার সেলেস্তে ম. মারফি পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ের উপর প্রশিক্ষণ সেশন পরিচালনা করেন।
আয়োজিত কর্মশালার মাধ্যমে দেশের পুঁজিবাজারের সাথে সম্পৃক্ত বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি), অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইবি), বাংলাদেশ ব্যাংক ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের কর্মকর্তা ও প্রতিনিধিবৃন্দদের সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং আগামীতে এটি দেশের পুঁজিবাজারের জন্য সুফল বয়ে আনবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
কর্মশালায় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি), অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি), বাংলাদেশ ব্যাংক ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসি’র (ডিএসই) কর্মকর্তা ও প্রতিনিধিবৃন্দ অংশগ্রহণ করছেন। এছাড়া অনুষ্ঠানে বিএসইসির কমিশনার মু. মোহসিন চৌধুরী, বিএসইসির কমিশনার ফারজানা লালারুখ ও বিএসইসির কর্মকার্তাবৃন্দসহ সংশ্লিষ্ট অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
মূলধন হারালো ১২ হাজার কোটি টাকা, সূচক কমলো ১৫৭ পয়েন্ট
দেশের পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহ ব্যবধানে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন কমেছে প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা। ডিএসইর সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ বা ১১ হাজার ৯৫৯ কোটি টাকা। চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬২ হাজার ৭১৯ কোটি টাকা। এর আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে এ মূলধন ছিল ৬ লাখ ৭৪ হাজার ৬৭৮ কোটি টাকা।
চলতি সপ্তাহে কমেছে ডিএসইর সবকটি সূচকও। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৫৭ দশমিক ৭৫ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৯৫ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ৬৭ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক কমেছে ৩৭ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ১৯ শতাংশ।
সূচকের পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৩২৯ কোটি ২ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৭৭০ কোটি ১০ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ৪৪১ কোটি ৮ লাখ টাকা।
এদিকে, প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ৮৮ কোটি ২২ লাখ টাকা বা ১৫ দশমিক ৯২ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪৬৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৫৫৪ কোটি ২ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৮২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭২ টি কোম্পানির, কমেছে ২৮৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লোকসান বেড়েছে ৯ গুণ, লভ্যাংশ দেবে না জিএসপি ফাইন্যান্স
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান জিএসপি ফাইন্যান্স লিমিটেড। আলোচ্য বছরের জন্য কোম্পানিটির বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ দেওয়া হবে না।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৯ টাকা ৭৬ পয়সা লোকসান হয়েছে। আগের বছর শেয়ার প্রতি ১ টাকা ০৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল। তাতে কোম্পানিটির লোকসান ৯ গুণের বেশি বেড়েছে।
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৮ টাকা ০৫ পয়সা।
লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য অনুমোদনে আগামী ২৯ ডিসেম্বর কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ ডিসেম্বর।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
জনতা ইন্স্যুরেন্সের আয় বেড়েছে ৭৬ শতাংশ
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের প্রতিষ্ঠান জনতা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির আয় হয়েছিল ১৭ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ৭৬ শতাংশ।
হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৯ মাসে (জানুয়ারি’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ১ টাকা ৩১ পয়সা ছিল।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৫ টাকা ১৯ পয়সা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সিলকো ফার্মার আয় বেড়েছে ৫৪ শতাংশ
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সিলকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১১ পয়সা আয় হয়েছিল। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ৫৪ শতাংশ।
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২ টাকা ৮৪ পয়সা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লোকসানে এনার্জিপ্যাক, দেবে না লভ্যাংশ
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি। আলোচ্য বছরের জন্য কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের কোন লভ্যাংশ দেবে না।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫ টাকা ১৮ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি ৭৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৩৭ টাকা ৪৫ পয়সা।
লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য অনুমোদনের জন্য আগামী ২২ ডিসেম্বর কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৫ ডিসেম্বর।
এমআই