পুঁজিবাজার
ডিএসইর ফিক্স সার্টিফিকেশন পেলো ছয় ব্রোকারেজ হাউজ
এপিআই সংযোগের মাধ্যমে নিজস্ব ওএমএস চালু করণের লক্ষ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) আরো ছয় ব্রোকারেজ হাউজকে ফিক্স সার্টিফিকেশন প্রদান করলো।
বুধবার (২৩ অক্টোবর) ডিএসইর ট্রেনিং একাডেমিতে আনুষ্ঠানিকভাবে এই ছয় ব্রোকারেজ হাউজকে ফিক্স সার্টিফিকেশন দেওয়া হয়। সার্টিফিকেশন প্রদান করেন ডিএসইর চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ডিএসইর প্রোডাক্ট ও মার্কেট ডেভেলোপমেন্ট ডিপার্টমেন্টের উপ-মহাব্যবস্থাপক সাইয়্যিদ মাহমুদ জুবায়ের।
এসময় উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) সাত্বিক আহমেদ শাহ, প্রোডাক্ট এন্ড মার্কেট ডেভেলপমেন্ট ডিভিশনের মহাব্যবস্থাপক এ ভারপ্রাপ্ত সিওও মো. ছামিউল ইসলাম, ডিএসইর প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা খায়রুল বাসার, ভারপ্রাপ্ত আইসিটি ডিভিশনের জেনারেল ম্যানেজার ও সিটিও (ইনচার্জ) মো. তারিকুল ইসলাম।
ব্রোকারেজ হাউজগুলো হলো- মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড, ইউনিরয়্যাল সিকিউরিটিজ লিমিটেড, প্রাইম ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেড, ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটিজ কোম্পানি লিমিটেড সিএএল (ক্যাল) সিকিউরিটিজ লিমিটেড, দোহা সিকিউরিটিজ লিমিটেড।
ফিক্স সার্টিফিকেশন প্রদান অনুষ্ঠানে ডিএসইর চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বলেন, প্রত্যেকটি খারাপ সময়ের পর একটি নতুন যাত্রার সূচনা হয়। আমার মনে হয় সেটি শুরু হয়েছে। বিগতদিনে পুঁজিবাজারকে উপক্ষো করা হয়েছে। পুঁজিবাজারের জন্য প্রযুক্তি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে আজকে ৬টি ব্রোকারেজ হাউজ ফিক্স সার্টিফিকেট গ্রহণ করছে। এটি চালু করা হলে প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতা অনেক বৃদ্ধি পাবে।
তিনি আরো বলেন, এটি আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দের বিষয় যে একটি দেশীয় কোম্পানি সাশ্রয়ী খরচে এই সেবা প্রদান করছে। আমাদের অনেক ট্যালেন্ট রয়েছে। কিন্তু উদ্যোগের অভাবে তাদের ঠিকমতো কাজে লাগানো যাচ্ছে না। ছোট ছোট উদ্যোগ আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছে দিতে পারে। যা দেশের পুঁজিবাজারসহ অর্থনৈতিক উন্নয়নের অবদান রাখতে পারে।
ডিএসইর চেয়ারম্যান আরো বলেন, যদি পর্যায়ক্রমে সব ব্রোকারেজ হাউজ নিজস্ব ওএমএস চালু করে তাহলে গ্রাহক সেবার মান অধিকতর উন্নতি হবে। যা পুঁজিবাজার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আমরা সব সময় মনে করি শেয়ারবাজার যদি তার প্রাথমিক লক্ষ্যগুলো অর্জন করতে চায়, সেক্ষেত্রে উন্নত ডিজিটালাইজেশনের বিকল্প কিছু নেই। ফিক্স সার্টিফিকেশনের এই বিষয়টি আমাদের অনেকদূর এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং একটি দক্ষ পুঁজিবাজার গড়ে উঠবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের যে সেন্ট্রাল অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (ওএমএস) রয়েছে সেখানে নির্দিষ্ট কিছু ফিচার কাঠামো রয়েছে। এটা সকল ব্যবহারকারীর জন্য সমান। ব্রোকার হোস্টেড অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের (বিএইচওএমএস) মাধমে একজন ব্রোকার তার বিনিয়োগকারীদের নিজের সুবিধামত ভ্যালু এডেড সার্ভিস নিশ্চিত করতে পারে।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই স্বাগত বক্তব্যে প্রোডাক্ট এন্ড মার্কেট ডেভেলপমেন্ট ডিভিশনের মহাব্যবস্থাপক এ ভারপ্রাপ্ত সিওও মো. ছামিউল ইসলাম বলেন, ব্রোকার হোস্টেড অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বাস্তবায়নের মাধ্যমে একটি ট্রেক হোল্ডার কোম্পানি তার গ্রাহকদের সেবা ও বিভিন্ন প্রক্রিয়াগুলো অন্তর্ভুক্ত করার মাধ্যমে ব্যবসার প্রসার করতে পারে। ট্রেক হোল্ডার কোম্পানিগুলোর জন্য কেন্দ্রীয় ওএমএস ব্যবহার করার পরিবর্তে কাস্টমাইজড ওএমএস ব্যবহার করে প্রতিযোগিতামূলক পরিষেবা প্রদান করার একটি সুযোগ।
ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাত্বিক আহমেদ শাহ ব্রোকার হোস্টেড অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের উন্নয়ন ও বাস্তবায়নে যাঁরা কঠোর পরিশ্রম করেছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, এই উদ্যোগটি কেবল প্রযুক্তিগত উন্নতি নয়; এটি আমাদের পুঁজিবাজারের দক্ষতা ও কার্যকারিতা বাড়ানোর লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। পুঁজিবাজার দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে। স্বচ্ছতা, গতি, এবং নিরাপত্তার জন্য ক্রমবর্ধমান চাহিদার সাথে তাল মিলিয়ে চলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্রোকার হোস্টেড অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের সূচনা ডিএসইর একটি পদক্ষেপ, যা আমাদের ব্রোকারদের অর্ডারগুলো আরও কার্যকর এবং দক্ষতার সাথে পরিচালনা করার জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
ডিএসইর প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা খায়রুল বাসার ট্রেক হোল্ডার কোম্পানিগুলোর আইনগত যে কোন সহযোগিতার জন্য ডিএসই সবদা প্রস্তুত৷ তিনি পরিপূর্ণ আইনের মধ্যে থেকে ব্যবসা পরিচালনার আহ্বান জানান।
ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা মো. তারিকুল ইসলাম বলেন, ফিক্স সার্টিফিকেশন একটি চলমান ও দীর্ঘ প্রক্রিয়া। তিনি নিজস্ব আইটি অবকাঠামোকে অধিকতর সুরক্ষা করার জোড় দাবী জানান।
এছাড়াও বক্তব্য প্রদান করেন ডিএসইর আইসিটি বিভাগের উপ-মহাব্যবস্থাপক হাসানুল করিম, ফিক্স সার্টিফিকেশন প্রাপ্ত সিএএল (ক্যাল) সিকিউরিটিজ লিমিটেড ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ্যান্ড্রু ডিসান পুষ্পরাজ, দোহা সিকিউরিটিজের কন্সালটেন্ট খন্দকার মাজহারুল হক, মিডওয়ে সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশিকুর রহমান, প্রাইম ব্যাংক সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মনিরুজ্জামান, সিএফএ, ইউনিরয়্যাল সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অনির্বান দাশ গুপ্ত, ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটিজ কোম্পানির নির্বাহী পরিচালক পিয়ার আহমেদ তুসার এবং কোয়ান্ট ফিনটেকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাটেক মিনার ৷
উল্লেখ্য, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এপিআই (অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম ইন্টারফেস) ভিত্তিক বুম চালুর উদ্যোগ গ্রহণ করেন ২০২০ সাল থেকে। এরই প্রেক্ষিতে ৫৯টি ব্রোকারেজ হাউজ নাসডাক ম্যাচিং ইঞ্জিনে এপিআই সংযোগ নিয়ে নিজস্ব অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের মাধ্যমে লেনদেন করার জন্য ডিএসইতে আবেদন করেন। ইতোমধ্যে ১৬টি ব্রোকার হাউজকে ফিক্স সার্টিফিকেশন প্রদান করা হয়েছে। ১২টি ব্রোকার হাউজ ফিক্স সার্টিফিকেশন পাওয়ার পর তারা এপিআই সংযোগের মাধ্যমে নিজস্ব ওএমএস চালু করেছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
মূলধন হারালো ১২ হাজার কোটি টাকা, সূচক কমলো ১৫৭ পয়েন্ট
দেশের পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহ ব্যবধানে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন কমেছে প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা। ডিএসইর সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ বা ১১ হাজার ৯৫৯ কোটি টাকা। চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬২ হাজার ৭১৯ কোটি টাকা। এর আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে এ মূলধন ছিল ৬ লাখ ৭৪ হাজার ৬৭৮ কোটি টাকা।
চলতি সপ্তাহে কমেছে ডিএসইর সবকটি সূচকও। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৫৭ দশমিক ৭৫ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৯৫ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ৬৭ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক কমেছে ৩৭ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ১৯ শতাংশ।
সূচকের পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৩২৯ কোটি ২ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৭৭০ কোটি ১০ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ৪৪১ কোটি ৮ লাখ টাকা।
এদিকে, প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ৮৮ কোটি ২২ লাখ টাকা বা ১৫ দশমিক ৯২ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪৬৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৫৫৪ কোটি ২ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৮২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭২ টি কোম্পানির, কমেছে ২৮৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লোকসান বেড়েছে ৯ গুণ, লভ্যাংশ দেবে না জিএসপি ফাইন্যান্স
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান জিএসপি ফাইন্যান্স লিমিটেড। আলোচ্য বছরের জন্য কোম্পানিটির বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ দেওয়া হবে না।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৯ টাকা ৭৬ পয়সা লোকসান হয়েছে। আগের বছর শেয়ার প্রতি ১ টাকা ০৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল। তাতে কোম্পানিটির লোকসান ৯ গুণের বেশি বেড়েছে।
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৮ টাকা ০৫ পয়সা।
লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য অনুমোদনে আগামী ২৯ ডিসেম্বর কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ ডিসেম্বর।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
জনতা ইন্স্যুরেন্সের আয় বেড়েছে ৭৬ শতাংশ
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের প্রতিষ্ঠান জনতা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির আয় হয়েছিল ১৭ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ৭৬ শতাংশ।
হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৯ মাসে (জানুয়ারি’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ১ টাকা ৩১ পয়সা ছিল।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৫ টাকা ১৯ পয়সা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সিলকো ফার্মার আয় বেড়েছে ৫৪ শতাংশ
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সিলকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১১ পয়সা আয় হয়েছিল। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ৫৪ শতাংশ।
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২ টাকা ৮৪ পয়সা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লোকসানে এনার্জিপ্যাক, দেবে না লভ্যাংশ
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি। আলোচ্য বছরের জন্য কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের কোন লভ্যাংশ দেবে না।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫ টাকা ১৮ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি ৭৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৩৭ টাকা ৪৫ পয়সা।
লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য অনুমোদনের জন্য আগামী ২২ ডিসেম্বর কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৫ ডিসেম্বর।
এমআই