অর্থনীতি
চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৪.৫ শতাংশ: আইএমএফ
অর্থনীতির ধীর গতির কারণে ২০২৪–২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে সাড়ে ৪ শতাংশ বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।এর আগে চলতি অর্থবছরের জন্য সংস্থাটির পূর্বাভাস ছিল ৬ দশমিক ৬ শতাংশ।
মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক আউটলুকে এমন প্রাক্কলন করেছে আইএমএফ। সংস্থাটি প্রতিবছর এপ্রিলে একটি এবং অক্টোবরে আরেকটি ‘ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক আউটলুক’ প্রকাশ করে।
চলতি অর্থবছরের জন্য জিডিপির প্রবৃদ্ধি নিয়ে আইএমএফের আগের পূর্বাভাস ছিল ৬ দশমিক ৬ শতাংশ। তবে মূল্যস্ফীতি আগেও ৯ দশমিক ৭ শতাংশ হবে বলে জানিয়েছিল সংস্থাটি।
সর্বশেষ আউটলুকে বলা হয়েছে, ২০২৪ এবং ২০২৫ সালে বিশ্বের জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ২ শতাংশে স্থির থাকবে। আর ২০২৫ সালের পর বৈশ্বিক সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়াবে ৩ দশমিক ৫ শতাংশে। তথ্য উল্লেখ ছাড়া ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক আউটলুকে অবশ্য বাংলাদেশ নিয়ে আলাদা কোনো পর্যালোচনা বা বিশ্লেষণ নেই।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
চতুর্থ অর্থনৈতিক শুমারি শুরু ১০ ডিসেম্বর
দেশের চতুর্থ অর্থনৈতিক শুমারি শুরু হবে আগামী ১০ ডিসেম্বর। যা চলবে আগামী ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
এবার কম্পিউটার অ্যাসিস্ট পার্সোনাল ইন্টারভিউ (সিএপিআই) পদ্ধতিতে সম্পূর্ণ ডিজিটাল প্ল্যাটফরমে পরিচালিত হবে অর্থনৈতিক শুমারি।
গণনাকারীরা ‘মোবাইল ডাটা ম্যানেজমেন্টে’ যুক্ত ট্যাবের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করে সরাসরি সার্ভারে জমা দেবেন।
অর্থনৈতিক শুমারির মাধ্যমে সময়ের বিবর্তনে দেশের অর্থনীতিতে যে কাঠামোগত পরিবর্তন ঘটে, সে সম্পর্কে সম্যক ধারণা লাভ এবং অকৃষিমূলক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের কাঠামো নির্ধারণ করা হয়। এবারের অর্থনৈতিক শুমারির স্লোগান ‘অর্থনৈতিক শুমারিতে তথ্য দিন, নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে অংশ নিন।’
চট্টগ্রাম জেলা পরিসংখ্যান অফিস সূত্রে জানা যায়, এবারের শুমারিতে চট্টগ্রাম মহানগর এবং জেলার মোট ৫ লাখ ৩৮ হাজার ৫০টি খানা বা প্রতিষ্ঠানে চালানো হবে এ অর্থনৈতিক শুমারি। এর মধ্যে ৩ লাখ ৭৩ হাজার ১৭৯টি স্থায়ী ও অস্থায়ী প্রতিষ্ঠান এবং ১ লাখ ৬৪ হাজার ৮৭১টি অর্থনৈতিক সম্পন্ন খানার (পরিবার) তথ্য সংগ্রহ করা হবে। দেশে এর আগে তৃতীয় শুমারি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৩ সালে, দ্বিতীয় শুমারি হয়েছিল ২০০১-০৩ সালে এবং প্রথম শুমারি হয়েছিল ১৯৮৬ সালে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো চট্টগ্রাম জেলার উপ পরিচালক মো. ওয়াহিদুর রহমান বলেন, মোবাইল ডাটা ম্যানেজমেন্টের (এমডিএম) মাধ্যমে কম্পিউটার অ্যাসিস্ট্যান্ট পারসোনাল ইন্টারভিউ (সিপিআই) পদ্ধতিতে তথ্য সংগ্রহ করে সরাসরি তথ্য জমা হয়ে যাবে সার্ভারে। সম্পূর্ণ ডিজিটাল পদ্ধতিতে পুরো শুমারি করা হবে। এর মাধ্যমে শুমারি শেষ হওয়ার পর কম সময়ের মধ্যেই চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা সম্ভব হবে। যা অতীতে কখনো সম্ভব হত না।
তিনি বলেন, অর্থনৈতিক শুমারির তথ্যের ওপর ভিত্তি করে আগামীতে স্ট্যাটিজিক্যাল বিজনেস রেজিস্টার’ প্রণয়ন করা হবে। তাছাড়া, বিভিন্ন অর্থনৈতিক জরিপের ক্ষেত্রে এ শুমারি ফ্রেমওয়ার্ক হিসেবে ব্যবহৃত হবে। তাই এই শুমারির গুরুত্ব অনেক।
জানা যায়, শুমারিকে সামনে রেখে গত ৫ থেকে ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১১৯টি কেন্দ্রে চলে প্রশিক্ষণ কর্মসূচি। সর্বশেষ গতকালও ৫৪ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। শুমারির জন্য ইতোমধ্যে ৩ হাজার ৯৬৩ জন তথ্য সংগ্রহকারী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যারা প্রতিটি খানা এলাকায় গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করবেন।
এছাড়া আছেন ১১৯ জন আইটি সুপারভাইজার, ৭৬০ জন সুপারভাইজার, ১১৯ জন জোনাল অফিসার ও ৯ জন জেলা শুমারি সমন্বয়কারী।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
বিসিএমইএর নতুন সভাপতি হলেন মইনুল ইসলাম
বাংলাদেশ সিরামিক ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিসিএমইএ) সভাপতির দায়িত্ব নিয়েছেন মইনুল ইসলাম। তিনি মুন্নু সিরামিক ইন্ডাস্টিজ লিমিটেডের ভাইস চেয়ারম্যান।
রবিবার বিসিএমইএ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অ্যাসোসিয়েশনের ৫১তম বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত মতে প্রেসিডেন্ট (ভারপ্রাপ্ত) হিসাবে মইনুল ইসলাম দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
উল্লেখ্য, বিসিএমইএর নির্বাচিত সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য সিরাজুল ইসলাম মোল্লা আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে আত্মগোপনে আছেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
নতুন নোটে জুলাই বিপ্লবের গ্রাফিতি সংযুক্তির অনুমোদন
নতুন নোট ছাপানোর উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকে। নতুন নোটে জুলাই বিপ্লবের সময় সরকার পতনের দাবি সংবলিত বিভিন্ন গ্রাফিতি ও ধর্মীয় স্থাপনার ছবি সংযুক্ত করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি প্রচলিত টাকায় বঙ্গবন্ধুর ছবি বাদ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে আগামী ঈদুল আজহার আগে জুলাই বিপ্লবের গ্রাফিতিযুক্ত নোট বাজারে আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
রবিবার (৮ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ৪৩৮তম বোর্ড সভায় নকশা পরিবর্তন অনুমোদন পেয়েছে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা।
এবিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, নতুন টাকা ছাপাতে আমাদের কাজ চলছে। বঙ্গবন্ধুর ছবিটি বাদ যেতে পারে। সবকিছু চূড়ান্ত হলে বাংলাদেশের মুদ্রা ছাপানোর কাজটি করবে দ্য সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন (বাংলাদেশ) লিমিটেড।
প্রতি বছরের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা মুদ্রণ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে রেখে দেওয়া হয়। প্রয়োজন অনুযায়ী সেখান থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা বাজারে ছাড়া হয়। প্রিন্ট টাকা বাজারে না ছাড়লে বাংলাদেশ ব্যাংকের মানি সার্কুলেশন প্রতিবেদনে যোগ করা হয় ভল্টের টাকা।
হুসনে আরা শিখা গণমাধ্যমকে বলেন, আজ বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ড সভায় এবি ব্যাংকসহ অন্যান্য কোনো ব্যাংকের জরিমানা মওকুফ করা হয়নি। অগ্রণী ব্যাংকে ব্যাংক কোম্পানি আইনের ১০৯ ধারার ১১ উপধরা অনুযায়ী জরিমানা আরোপের অনুমেদান পেয়েছে। সাধারত ৩ লাখ থেকে ৩০ লাখ পর্যন্ত জরিমানা করার বিধান রয়েছে। সভায় সীমান্ত ব্যাংকের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে মূলধন সংগ্রহের সময়সীমা চলতি বছরের ডিসেম্বরের পরিবর্তে জুন পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
সাতদিনে রেমিট্যান্স এলো ৭ হাজার ৩৯৭ কোটি টাকা
চলতি ডিসেম্বর মাসের প্রথম সাতদিনে দেশে বৈধপথে এসেছে ৬১ কোটি ৬৪ লাখ ৫০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় সাত হাজার ৩৯৭ কোটি টাকা (প্রতি ডলার হিসাবে ১২০ টাকা টাকা হিসেবে)।
রবিবার (৮ ডিসেম্বর) এ তথ্য প্রকাশ করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
তথ্য অনুযায়ী, ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে প্রতিদিন ৮ কোটি ৪০ লাখ ৬৪ হাজার ২৪৬ ডলার। যা আগের মাসের চেয়ে কিছুটা বেশি, একই সঙ্গে আগের বছরের ডিসেম্বরের চেয়ে বেশি।
আগের মাস নভেম্বরে প্রতিদিন প্রবাসী আয় এসেছিল সাত কোটি ৩৩ লাখ ৩০ হাজার ৩৩৩ ডলার। আর আগের বছরের ডিসেম্বর মাসে প্রতিদিন প্রবাসী আয় এসেছিল ৬ কোটি ৬৩ লাখ ৭৫ হাজার ৩৩৩ ডলার।
এ হিসাবে ডিসেম্বর মাসে প্রবাসী আয়ের একটি শুভ সূচনা হয়েছে।
তথ্য পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সাত দিন রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে প্রবাসী আয় এসেছে ১৮ কোটি ৫২ লঅখ ২০ হাজার ডলার, রাষ্ট্র মালিকানাধীন কৃষি ব্যাংকের মা্যেমে এসেছে চার কোটি ৫৮ লাখ ২০ হাজার ডলার। বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৮ কোটি ৩৩ লাখ ৯০ হাজার ডলার। আর দেশে ব্যবসারত বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ২০ হাজার ৩০ ডলার।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
মধ্যম আয়ের ফাঁদ থেকে বেরোতে সংকটকে কাজে লাগাতে হবে
মধ্যম আয়ের ফাঁদ থেকে বেরিয়ে আসার জন্য বাংলাদেশের অর্থনীতি আরও উন্মুক্ত হওয়া উচিত। মধ্যম আয়ের স্তর দ্রুত অতিক্রম করতে হলে বিদ্যমান কাঠামোতে শৃঙ্খলা আনতে হবে, যোগ্যতাকে পুরস্কৃত করতে হবে এবং সংকটকে কাজে লাগাতে হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্বব্যাংক-এর মুখ্য অর্থনীতিবিদ ইন্দরমিত এস গিল।
শনিবার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকায় বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস) আয়োজিত বার্ষিক উন্নয়ন সম্মেলনে (এবিসিডি) বক্তব্য দেওয়ার সময় তিনি এ কথা বলেন।
ইন্দরমিত বলেন, বর্তমানে মধ্যম আয়ের দেশগুলোর ছয় বিলিয়ন মানুষ সময়ের সঙ্গে লড়াই করছে। তিনি বলেন, “বাইরের পরিবেশ এই চ্যালেঞ্জগুলো আরও কঠিন করে তুলছে। মধ্যম আয়ের ফাঁদ থেকে মুক্তি পেতে দেশগুলোকে দুটি রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যেতে হবে, একটি নয়।”
তিনি আরও বলেন, “বিনিয়োগ, উৎপাদন এবং উদ্ভাবনের মধ্যে পরিবর্তন আনতে হবে। মধ্যম আয়ের স্তর দ্রুত অতিক্রম করতে হলে বিদ্যমান কাঠামোতে শৃঙ্খলা আনতে হবে, যোগ্যতাকে পুরস্কৃত করতে হবে এবং সংকটকে কাজে লাগাতে হবে।”
গিল বলেন, “আপনাকে অর্থনীতিকে উন্মুক্ত করতে হবে, বিশেষ করে যখন বিনিয়োগ-নির্ভর পর্যায় থেকে উৎপাদন-নির্ভর পর্যায়ে স্থানান্তরিত হয়েছেন। অন্যরা যা-ই করুক না কেন, এখানে বাংলাদেশকে আরও বেশি উন্মুক্ত হতে হবে।”
“এটি যেন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন, উৎপাদন ও সেবা, অথবা আন্তর্জাতিক ও দেশীয় নীতি সংস্কারের মধ্যে কোনও একটি বেছে নেওয়ার বিষয় না হয়,” তিনি জোর দিয়ে বলেন।
গিল বলেন, “মধ্যম আয়ের আরও অনেক দেশ রয়েছে। কিন্তু তারা তাদের প্রাকৃতিক সম্পদ এবং বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সম্পর্কের দিক থেকে আলাদা। আমরা দেখেছি, বৈষম্য সামান্য বেড়েছে। তবে এটি খুব বেশি গুরুতর নয়, যদি আর্থ-সামাজিক গতিশীলতা বাড়তে থাকে।”
তিনি বলেন, “আবার যদি আর্থ-সামাজিক গতিশীলতা কমে যায়, তবে বৈষম্য বাড়ুক বা কমুক, তা কোনো গুরুত্ব বহন করে না,”
বিশ্বব্যাংক-এর এই মুখ্য অর্থনীতিবিদ বলেন, “জ্বালানি খাতে বাংলাদেশ শুধু এটাই দেখছে, জ্বালানি কোথা থেকে আসছে– পুনর্নবীকরণযোগ্য খাত থেকে নাকি জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে। এটি সম্পূর্ণ ভুল দৃষ্টিভঙ্গি।”
ইন্দরমিত বলেন, “আমাদের দেখতে হবে, বাংলাদেশ জ্বালানি থেকে উৎপাদন করতে কতটা দক্ষ। যদি দক্ষ না হয়, তাহলে এটি বোঝায়, মাথাপিছু উৎপাদনের তুলনায় কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ অনেক বেশি।”
অনুষ্ঠানে পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদও উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধনী বক্তব্যে বিআইডিএসের মহাপরিচালক বিনায়ক সেন উপস্থিত সকলের উদ্দেশ্যে এবিসিডি ২০২৪-এর মূল বিষয় “আন্তঃসংযোগ: সমতা, সুযোগ, স্বাধীনতা এবং মর্যাদা” তুলে ধরেন।
কাফি