অর্থনীতি
রাষ্ট্রায়ত্ত ১০ ব্যাংকে নতুন এমডি নিয়োগ
রাষ্ট্রায়ত্ত ১০ ব্যাংকে নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নিয়োগ দিয়েছে সরকার। সোমবার (২১ অক্টোবর) অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। এতে উপব্যবস্থাপনা (ডিএমডি) পরিচালক থেকে এমডি পদে পদোন্নতি দিয়ে আর বাকি ৬ ব্যাংকের এমডি নিয়োগের সুপারিশ করে পরিচালনা পর্ষদকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, বাংলাদেশ ডেপলমেন্ট ব্যাংক ও বেসিক ব্যাংকে চুক্তিভিত্তিক নতুন এমডি ও সিইও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আর আনসার-ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংক, পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক, কৃষি ব্যাংক এবং প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক এ চার প্রতিষ্ঠানে এমডি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দিয়ে।
সূত্র মতে, সোনালী ব্যাংকের এমডি ও সিইও পদে নিয়োগ পেয়েছেন বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের এমডি মো. শওকত আলী খান। জনতা ব্যাংকের ব্যাংকের এমডি ও সিইও পদে নিয়োগ পেয়েছেন প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের এমডি মো. মজিবর রহমান।
অগ্রণী ব্যাংকের এমডি ও সিইও পদে নিয়োগ পেয়েছেন ব্যাংকটির সাবেক ডিএমডি মো. আনোয়ারুল ইসলাম। রূপালী ব্যাংকের এমডি ও সিইও পদে নিয়োগ পেয়েছেন রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের ডিএমডি মো. আ. রহিম।
বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের এমডি ও সিইও হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন জনতা ব্যাংকের সাবেক ডিএমডি মো. জসীম উদ্দিন এবং বেসিক ব্যাংকের এমডি ও সিইও পদে নিয়োগ পেয়েছেন জনতা ব্যাংকের আরেক সাবেক ডিএমডি মো. কামরুজ্জামান।
এছাড়া সোনালী ব্যাংকের ডিএমডি মীর মোফাজ্জল হোসেনকে আনসারি-ভিডিপি ব্যাংকের এমডি, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ডিএমডি সালমা বানুকে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের এমডি, সোনালী ব্যাংকের ডিএমডি সঞ্চিতা বিনতে আলীকে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের এমডি এবং বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ডিএমডি চানু গোপাল ঘোষকে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের এমডি হিসেবে পদোন্নতি ও পদায়ন করা হয়েছে।
এর আগে রাষ্ট্রায়ত্ত ৬ বাণিজ্যিক ব্যাংক- সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালী, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক ও বেসিক ব্যাংকে শেখ হাসিনা সরকারের সময় তিন বছরের চুক্তিতে নিয়োগপ্রাপ্ত এমডি ও সিইওদের চুক্তির অবশিষ্ট মেয়াদ বাতিল করে সরকার।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
ডিবি হারুনের ব্যাংক হিসাব জব্দ করেছে এনবিআর
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের সব ধরনের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। পাশাপাশি আর্থিক প্রতিষ্ঠানে থাকা হিসাবও জব্দ করেছে কর বিভাগ।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল (সিআইসি) থেকে সোমবার সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ নির্বাহীদের এ–সংক্রান্ত চিঠি দেওয়া হয়েছে। এতে পুনরায় আদেশ না দেওয়া পর্যন্ত হারুনের হিসাব জব্দ রাখার নির্দেশনা দিয়েছে সিআইসি।
সিআইসি একই সঙ্গে ডিবি হারুন খ্যাত হারুন অর রশীদের পরিবারের অন্য সদস্যদেরও ব্যাংক হিসাব জব্দ করেছে। তারা হলেন হারুনের স্ত্রী শিরিন আক্তার; মা জহুরা খাতুন; ভাই এ বি এম শাহরিয়ার ও জিয়াউর রহমান; শ্বশুর ফরিদ উদ্দিন আহমেদ ও আত্মীয় সমরাজ মিয়া।
ডিএমপির সাবেক অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশীদ ও তার পরিবারের সদস্যদের কর ফাঁকির বিষয়টি তদন্ত করছেন এনবিআরের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেলের (সিআইসি) কর্মকর্তারা। তাদের আয়কর নথিতে দেখানো সম্পদ, আয়-ব্যয়ের পাশাপাশি অন্য কোনো আয় ও সম্পদ আছে কি না, তা-ও খতিয়ে দেখা হবে। এর অংশ হিসেবেই তাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ হয়েছে। সিআইসির কর্মকর্তারা জানান, কর ফাঁকি ধরা পড়লে হারুন ও তার পরিবারের সদস্য এবং আত্মীয়দের বিরুদ্ধে আইন অনুসারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে দেশের শীর্ষ ছয় ব্যবসায়ীরও কর ফাঁকি অনুসন্ধানে নেমেছে সিআইসি। ওই ব্যবসায়ীরা হলেন বেক্সিমকো গ্রুপের কর্ণধার সালমান এফ রহমান, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদ, নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান, সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান ও ওরিয়ন গ্রুপের চেয়ারম্যান ওবায়দুল করিম।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান-এমডিসহ ৮ সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান, তার ছেলে ও গ্রুপটির ম্যানেজিং ডিরেক্টর (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরসহ বসুন্ধরা পরিবারের আট সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন সোমবার (২১ অক্টোবর) এ আদেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমদ আকবর সোবহান, তার স্ত্রী আফরোজা বেগম, ছেলে সায়েম সোবহান আনভীর ও তার স্ত্রী সাবরিনা সোবহান, আরেক ছেলে সাদাত সোবহান ও তার স্ত্রী সোনিয়া ফেরদৌস সোবহান এবং আরও দুই ছেলে সাফিয়াত সোবহান সানভীর ও সাফওয়ান সোবহানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।
এর আগে গত ৬ অক্টোবর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে তাদের ব্যাংক হিসাব স্থগিতের নির্দেশনা দিয়েছিল।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
বাংলাদেশের এভিয়েশন খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী ১০ দেশ
বাংলাদেশের এভিয়েশন খাতে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও সিঙ্গাপুরসহ অন্তত ১০টি দেশ। এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের দেশগুলোর অংশগ্রহণে ‘ইন্টারন্যাশনাল সিভিল এভিয়েশন অরগানাইজেশনের (আইকাও)’ ডিরেক্টর জেনারেল অব সিভিল এভিয়েশন (ডিজিসিএ) সম্মেলনে দেশগুলো এই আগ্রহের কথা জানায়। ওই সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া। ওই সময়ে বেবিচক সদস্য (ফ্লাইট স্ট্যান্ডার্ড এন্ড রেগুলেশন্স) গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. মুকিত-উল-আলম মিঞা উপস্থিত ছিলেন।
সোমবার (২১ অক্টোবর) বেবিচক জানায়, সম্মেলনে বেবিচক চেয়ারম্যান যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, চীন, সিঙ্গাপুর, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কোরিয়া, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, ফ্রান্স এবং জাপানসহ বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বাংলাদেশের এভিয়েশন খাতের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। এসব দেশগুলো বাংলাদেশের এভিয়েশন খাতে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
এ ছাড়া তারা বাংলাদেশের এভিয়েশন সেক্টরকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে সহায়তা, সেবা সহজীকরণে এভিয়েশন সেক্টরে নতুন প্রযুক্তির সন্নিবেশ করতে সহায়তাসহ বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতা দিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এসব সহায়তা দেশের এভিয়েশন সেক্টরকে আরও আধুনিক, নিরাপদ এবং আন্তর্জাতিক মানে গড়ে তুলতে সহায়ক হবে।
১৪ অক্টোবর ফিলিপাইনের সেবুতে শুরু হওয়া ওই সম্মেলন গত ১৮ অক্টোবর শেষ হয়। সম্মেলনে এবারের প্রতিপাদ্য ছিল ‘শেপিং দ্য ফিউচার অব এভিয়েশন: সাস্টেইনেবল, রেজিলেন্ট অ্যান্ড ইনক্লুসিভ।’ এতে বাংলাদেশ ছাড়াও, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ফ্রান্স, কানাডা, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়াসহ ৩৯টি দেশের সিভিল এভিয়েশন চেয়ারম্যান, মহাপরিচালক ও তাদের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
এ ছাড়াও ১১টি আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিও ছিলেন ওই সম্মেলনে। সম্মেলনে বেবিচক চেয়ারম্যান আইকাও কাউন্সিল প্রেসিডেন্ট সালভাতোর সাকিতানো এবং মহাসচিব জুয়ান কার্লোস সালাজারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। ওই সময় তারা তারা বাংলাদেশের এভিয়েশন সেক্টরের উন্নয়নের প্রশংসা করেন বলে বেবিচকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
নভেম্বর থেকে সপ্তাহে একদিন রেপোর মাধ্যমে টাকা পাবে ব্যাংক
নভেম্বর থেকে সপ্তাহে মাত্র একদিন বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে রেপোতে টাকা নিতে পারবে ব্যাংকগুলো। সোমবার (২১ অক্টোবর) এই সংক্রান্ত সার্কুলারে সংশোধনী ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বিদ্যমান মুদ্রানীতি কাঠামো (ইন্টারেস্ট রেট করিডোর) অনুযায়ী দেশে কার্যরত সব তফসিলি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জন্য পরিচালিত ওপেন মার্কেট অপারেশন অধিকতর কার্যকর করার লক্ষ্যে এই সংশোধনী আনা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, বর্তমানে প্রচলিত সপ্তাহে ২ দিন রেপো নিলামের পরিবর্তে সপ্তাহে ১ দিন মঙ্গলবার এবং মঙ্গলবার ছুটি থাকলে পরবর্তী কর্মদিবসে ৭, ১৪ ও ২৮ দিন মেয়াদি রেপো নিলাম অনুষ্ঠিত হবে। ফলে আগামী ১ নভেম্বর থেকে প্রতি সপ্তাহে কেবল মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে রেপোতে টাকা ধার করতে পারবে ব্যাংকগুলো।
তবে নগদ জমা সংরক্ষণের (সিআরআর) সুবিধার্থে রিজার্ভ মেইনটেইনেন্স পিরিয়ডের একদিনে ওভারনাইট রেপো নিলামের সুবিধা থাকবে। রিজার্ভ মেইনটেন্যান্স পিরিয়ডের (আরএমপি) দিন ব্যাংকগুলো তাদের ক্যাশ রিজার্ভ রেশিও (সিআরআর) বজায় রাখতে ওভারনাইট রেপোতে টাকা নিতে পারবে বলে এতে জানানো হয়েছে।
সে সঙ্গে দৈনিক ভিত্তিতে প্রচলিত স্ট্যান্ডিং লিকিউইডিটি ফ্যাসিলিটি ও স্ট্যান্ডিং ডিপোজিট ফ্যাসিলিটি বিদ্যমান হারে প্রতিদিন অব্যাহত থাকবে বলেও এতে জানানো হয়েছে।
এর আগে দেশের মুদ্রাবাজারকে শক্তিশালী করতে এবং মুদ্রা ব্যবস্থাপনার উন্নতির জন্য এর আগে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম দিন ১ জুলাই থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক দৈনিক রেপোতে টাকা ধার দেওয়া বন্ধ রাখে। এর পরিবর্তে প্রতি সপ্তাহে দুই দিন- সোম ও বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ব্যাংকগুলোকে রেপোতে টাকা ধার দেওয়া হতো। রেপো বা রিপারচেজ এগ্রিমেন্টের মাধ্যমে ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে স্বল্প মেয়াদে অর্থ ধার করে। উন্মুক্ত এই বাজার কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সরকারি সিকিউরিটিজ ক্রয় বা বিক্রয় করে টাকার সরবরাহ ও ঋণ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
অক্টোবরের ১৯ দিনে প্রবাসী আয় ১৫৫ কোটি ডলার
চলতি অক্টোবরের প্রথম ১৯ দিনে ১৫৫ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার প্রবাসী আয় এসেছে বাংলাদেশে। সে হিসেবে প্রতিদিন গড়ে রেমিট্যান্স এসেছে ৮ কোটি ৭০ লাখ ডলার। গত মাসের একই সময়ে প্রবাসী আয় এসেছিল ১৪৭ কোটি ডলার।
আজ সোমবার (২১ অক্টোবর) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিভিন্ন ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে এ রেমিট্যান্স এসেছে। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ৪০ কোটি ৮ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ৭ কোটি ৮০ লাখ ডলার ও বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১০৪ কোটি ৯৬ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে
বাংলাদেশে বিদেশি ব্যাংকের শাখাগুলোর মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৪১ লাখ ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, গত ১৩ অক্টোবর থেকে ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত প্রবাসীরা ৫৪ কোটি ৬৩ লাখ ডলার, ৬ থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত ৫৬ কোটি ১৯ লাখ ডলার এবং মাসের প্রথম ৫ দিনে ৪২ কোটি ৪৭ লাখ ডলার পাঠিয়েছেন।
এমআই