রাজনীতি
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি এলডিপির

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আজ বৈঠক করেছে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)। বৈঠকে তারা আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করাসহ ২৩ প্রস্তাব উপস্থাপন করেন।
শনিবার (১৯ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৩টায় এলডিপির প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) ড. অলি আহমদের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল এই বৈঠকে অংশ নেয়।
বৈঠক শেষে কর্নেল অলি সাংবাদিকদের বলেন, আজ আমরা ২৩টি প্রস্তাব দিয়েছি। বাংলাদেশের জনগণের জন্য যা যা প্রয়োজন, প্রস্তাবে সেগুলো রাখা হয়েছে। আগামীতে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন, সুন্দর প্রশাসন পরিচালনা, ন্যায়বিচার নিশ্চিতকরণসহ দ্রব্যমূল্যের জন্য মানুষ যে কষ্ট পাচ্ছে, তাদের সহযোগিতা করার জন্য আমাদের প্রস্তাবগুলো দেওয়া হয়েছে।
অলি আহমেদ বলেন, আমরা সরকারকে সাহসিকতার সঙ্গে এগিয়ে যেতে বলেছি। যা যা করতে হয় কঠোর হাতে দমন করতে হবে।
এ সময় নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ঘরটা আগে বানাই। নির্বাচন করে করবেন কী, যদি সব চোর থেকে যায়। সংস্কারের পর নির্বাচন করতে হবে।
এলডিপির প্রেসিডেন্ট বলেন, আজকে আমরা আবারও বলেছি, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে। কারণ, আওয়ামী লীগ ১৮ কোটি মানুষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে। তাদের রাজনীতি করার কোনো অধিকার নেই। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য তারা সবাইকে ব্যবহার করেছে।
জানা গেছে, আজ বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে সাত দল ও জোটের সঙ্গে সংলাপে বসবেন প্রধান উপদেষ্টা। তবে বরাবরের মতো এবারও ডাকা হয়নি বিগত সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টিকে (জাপা)।
সাত দল ও জোটের মধ্যে রয়েছে- গণফোরাম, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), লেবার পার্টি, ১২ দলীয় জোট, আন্দালিব রহমান পার্থর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট ও গণতান্ত্রিক মুক্তি কাউন্সিল।
এমআই

রাজনীতি
বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় গণঅধিকার পরিষদের শোক

ঢাকার উত্তরার মাইলস্টোন কলেজ প্রাঙ্গণে একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার মর্মান্তিক ঘটনায় গভীর শোক ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে গণঅধিকার পরিষদ।
সোমবার (২১ জুলাই) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে জানানো হয়, বাংলাদেশ এভিয়েশন একাডেমির একটি প্রশিক্ষণ ফ্লাইট আকস্মিকভাবে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে কলেজের একটি অংশে আছড়ে পড়ে, যার ফলে বহু শিক্ষার্থী হতাহত হয়েছেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্যমতে, এই হৃদয়বিদারক দুর্ঘটনায় অনেক শিক্ষার্থী গুরুতর আহত হয়েছেন এবং তাদের দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। নিহতের সংখ্যা আশঙ্কাজনক হলেও, এখনো পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়নি।
এই দুর্ঘটনা কলেজে চরম আতঙ্ক সৃষ্টি করে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সিভিল এভিয়েশনের প্রতিনিধি দল দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার অভিযান শুরু করেছে। ঘটনার পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর এবং সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁন এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। হতাহত সকলের পাশে দাঁড়ানোর জন্য সরকারের প্রতি জোর আহ্বান জানিয়েছেন এবং আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেছেন।
একইসাথে, নিহতদের আত্মার শান্তি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
নেত্বদ্বয় ভবিষ্যতে এ ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে কার্যকর ও সুদূরপ্রসারী পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিও জানিয়েছেন তিনি।
কাফি
রাজনীতি
বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় জামায়াত আমিরের শোক

রাজধানী ঢাকার উত্তরার দিয়াবাড়িতে বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে অনেক হতাহতের ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। সোমবার (২১ জুলাই) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি শোক প্রকাশ করেন।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, আজ রাজধানী ঢাকার উত্তরার দিয়াবাড়ি এলাকায় মাইল স্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ভবনের উপর বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে আগুন ধরে যায়। এতে পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির এবং অনেক শিক্ষার্থী শাহাদাত বরণ করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। এ ঘটনায় এখনো শতাধিক শিক্ষার্থী দগ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন। এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় আমি গভীরভাবে শোকাহত।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সর্বস্তরের জনশক্তি ও এলাকাবাসীকে উদ্ধার কাজে অংশগ্রহণ এবং আহতদের চিকিৎসায় সর্বাত্মক সহায়তার উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি। আমি নিহতদের রূহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং তাদের শহীদ হিসেবে কবুল করার জন্য মহান রবের নিকট কায়মনোবাক্যে দোয়া করছি। নিহতদের শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন ও আহতদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। পাশাপাশি আহত সকলের পরিপূর্ণ সুস্থতা কামনা করছি এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও সহায়তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানাচ্ছি।
কাফি
রাজনীতি
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থায় একমত এবি পার্টি

তৃতীয় দফা বৈঠকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনায় একমত পোষণ করেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ।
তিনি বলেছেন, ‘এটি আদালতের রায়ের মাধ্যমে পুনঃপ্রতিষ্ঠা হয়ে গেছে। কমিশন সকল দলের মতের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রস্তাবনা দিয়েছে। যেখানে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করা রাজনৈতিক দলের নেতারাই সমাধান করবেন। সংসদের প্রধান দল, বিরোধী দল, দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজনৈতিক দল মতামত দেবেন।’
রোববার (২০ জুলাই) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক শেষে মিডিয়া ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় এবি পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার জুবায়ের আহমেদ ভূইয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক (রাজশাহী) সাঈদ নোমান, সাংগঠনিক সম্পাদক (বরিশাল) গাজী নাসির, ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্যসচিব সেলিম খান ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ার ফারুক উপস্থিত ছিলেন।
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, ‘মতামতের ওপর ভিত্তি করে ৭ সদস্যের একটি প্যানেল করার ব্যাপারে সকল রাজনৈতিক দল একমত হয়েছে। যেখানে প্যানেল ৫ জন করে বাছাই করবেন। বাছাই প্রক্রিয়া শেষে সরকারি দলের প্রস্তাব, বিরোধীদলের প্রস্তাব, দ্বিতীয় বিরোধীদলের প্রস্তাব মিলে ৫ সদস্যের একটা প্যানেল হতে পারে। যদি প্রথম স্টেজে সকল দল মিলে একমত হতে না পারে, তাহলে ৫ সদস্যের ওই প্যানেলে র্যাংক চয়েজ ভোট হতে পারে। এক্ষেত্রে কিছু দ্বিমত আছে, যেখানে সংসদে সকল প্রতিনিধিত্ব দলগুলোকে মতামতে অংশগ্রহণ করানো যায় কিনা সেই বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’
এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগের পদ্ধতির ব্যাপারে এবি পার্টি একমত। যদিও প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগের ব্যাপারে আরও একটি প্রস্তাব এসেছে।’
ব্যারিস্টার ফুয়াদ আরও বলেন, ‘যেহেতু কোটার বিরুদ্ধে আন্দোলন হয়েছে। তাই জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের জন্য কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে রাখা ৫% কোটাকে অবমাননামূলক মনে করছি। কোটার বিরুদ্ধে মেধার ভিত্তিতে সমাজ ও একটি রাষ্ট্র তৈরির এই আজাদির লড়াইয়ে আবার কোটা ফিরিয়ে আনা অন্যায্য। তাই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তিতে জুলাই কোটার বিরুদ্ধে কমিশনে আলোচন হওয়া উচিত। পাশাপাশি পুলিশ ও জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে এখন পর্যন্ত তেমন কোনো উদ্যোগ চোখে পড়েনি। এজন্য এবি পার্টি মনে করে, কমিশনে গুরুত্বের সঙ্গে এই বিষয়গুলো নিয়ে দ্রুত আলোচনা হওয়া দরকার।’
কাফি
রাজনীতি
স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষ নিয়ে বিভক্তি করেছে আ. লীগ: সালাহউদ্দিন

স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে আমরা সবাই স্বাধীনতাকে আপন করে নিয়েছি। এখানে আমরা কোনো বিভক্তি চাই না। কারা স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ছিল, কারা স্বাধীনতার পক্ষে ছিল এই বিভক্তি তো আওয়ামী লীগ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
রোববার (২০ জুলাই) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি অডিটোরিয়ামে আদর্শ পাবলিকেশন আয়োজিত ‘স্ফুলিঙ্গ থেকে দাবানল: অভ্যুত্থানের অজানা অধ্যায়’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, স্বাধীনতার পক্ষের এবং বিপক্ষের শক্তি সাজিয়ে স্বাধীনতা নিয়ে, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তারাই বাইরে রয়েছে। সেই একই রাজনৈতিক অস্ত্র কি আমরা ব্যবহার করব?
তিনি বলেন, আমরা ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ চাই। সেই ঐক্যটা কিসের? সেই ঐক্যটা হলো ২৪ এর জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য। সেই ঐক্যটাই আমাদের জাতীয় শক্তি এবং সেই ঐক্যকে কাজে লাগিয়েই আমরা সামনের দিনে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ নির্মাণ করব।
তিনি আরও বলেন, পৃথিবীর ইতিহাসে কোনো স্বৈরাচারের স্বাভাবিক পতন হয়নি। কারণ তারা পতনের কোনো পথই রাখে না। যেমনটি শেখ মুজিব করেছিলেন। তাজউদ্দীনের মেয়ে তার বইয়ে লিখেছেন- আপনি স্বাভাবিকভাবে ক্ষমতা পরিবর্তনের কোনো পথই রাখলেন না।
৭১ এর চেতনা ব্যাবসার মতো ২৪ এর ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থান নিয়ে যেন চেতনা ব্যাবসা না হয় এই আহ্বান জানান সালাউদ্দিন আহমদ।
বিএনপির এই নেতা বলেন, বাংলাদেশে যতদিন রক্তাক্ত ইতিহাস লেখা থাকবে ততদিন শহীদ আবু সাঈদের নাম জ্বলজ্বল করবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএনপির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা ড. মাহদী আমিন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শামীমা সুলতানা, বাসসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ব্যবস্থাপনা সম্পাদক মাহবুব মোর্শেদ। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন আদর্শ প্রকাশনীর প্রকাশক মাহাবুর রাহমান।
‘স্ফুলিঙ্গ থেকে দাবানল’ জুলাই গণঅভ্যুত্থান নিয়ে ঢাবি ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক আবিদুল ইসলাম খানের লেখা বই, যা আজকের এই অনুষ্ঠানে মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
কাফি
রাজনীতি
প্রশাসনে এখনো স্বৈরাচারের দোসর সক্রিয়: নাহিদ ইসলাম

প্রশাসনের বিভিন্ন জায়গায় ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচারের দোসররা রয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
রোববার (২০ জুলাই) সকালে রাঙামাটি যাওয়ার সময় চট্টগ্রামে স্টেশন রোড এলাকায় একটি মোটেলে জুলাই শহীদ পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এ সময় নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা শহীদ পরিবারের কাছে কোনো দল হিসেবে আসিনি। আমরা এসেছি—অভ্যুত্থানে আমরা ছিলাম, আপনাদের পরিবারের সদস্যরা আমাদের সঙ্গে ছিল, সে জায়গা থেকে। দল-মতের ঊর্ধ্বে সবাইকে একটি পরিবার মনে করি। অবশ্যই শহীদ পরিবারদের–শহীদদের কোনো দল হয়নি, এটা আমরা মনে করি। তারা পুরো বাংলাদেশের, দেশের জন্য জীবন দিয়েছেন।’
এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘আমরা যখন সরকারে ছিলাম, তখন শহীদ পরিবারদের নিয়ে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়ার ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকম চাপ তৈরি করেছি। দেখা যাচ্ছে, উদ্যোগগুলো মাঠ পর্যায়ে পৌঁছায়নি বা পৌঁছাতে দেরি করছে এবং সেখানে অনেক ধরনের ঝামেলা এখনও হয়।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘প্রশাসনের বিভিন্ন জায়গায় স্বৈরাচারের দোসররা আছে। সেখানে শহীদ পরিবাররা যে সম্মান পাওয়ার কথা, তা পাচ্ছে না। আমরা বিভিন্ন জায়গায় সে অভিযোগগুলো পাচ্ছি। তবে দলের পক্ষ থেকে শহীদ কল্যাণ-আহত সেল থেকে তাদের কল্যাণে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে।’
শহীদদের পরিবারের সঙ্গে নাহিদ ইসলামের কথা বলার সময় এনসিপির কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। পরে তারা রাঙামাটির উদ্দেশে যাত্রা করেন।
কাফি