জাতীয়
নির্বাচনকেন্দ্রিক সংস্কারসহ যেসব প্রস্তাব দিল গণফোরাম

রাষ্ট্র সংস্কারের অংশ হিসেবে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আজ ফের সংলাপে বসেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এরই অংশ হিসেবে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রথমেই গণফোরামের সঙ্গে বসেন তিনি।
শনিবার (১৯ অক্টোবর) বিকেল ৩টায় ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল এই সংলাপে অংশ নেয়।
সংলাপ শেষে দলটির সমন্বয় কমিটির চেয়ারম্যান মোস্তফা মহসিন মন্টু সাংবাদিকদের বলেন, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আমাদের বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। এর মধ্যে বর্তমান বাজার অবস্থা, নিরপেক্ষ নির্বাচন ও পাচার হয়ে যাওয়া টাকা ফিরিয়ে আনার বিষয় উল্লেখযোগ্য। এ ছাড়া সংস্কার করে স্বল্প সময়ের মধ্যে নির্বাচনের কথাও বলা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন প্রয়োজন। আমরা সেই কমিশন করার প্রস্তাব দিয়েছি।
গণফোরামের সমন্বয় কমিটির এই চেয়ারম্যান বলেন, সংস্কার কমিশনের উদ্দেশ্য সফল করার জন্য একটি লিখিত প্রস্তাব গণফোরাম থেকে দেওয়া হবে।
জানা গেছে, আজ বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে সাত দল ও জোটের সঙ্গে সংলাপে বসবেন প্রধান উপদেষ্টা। তবে বরাবরের মতো এবারও ডাকা হয়নি বিগত সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টিকে (জাপা)।
সাত দল ও জোটের মধ্যে রয়েছে- গণফোরাম, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), লেবার পার্টি, ১২ দলীয় জোট, আন্দালিব রহমান পার্থর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট ও গণতান্ত্রিক মুক্তি কাউন্সিল।
সংলাপে আমন্ত্রণ পাওয়া দল বা জোটের একাধিক নেতা জানান, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপে তাদের আলোচনার মূল কেন্দ্র থাকবে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নির্বাচনকেন্দ্রিক সংস্কার এবং নির্বাচনী রোডম্যাপ। এ ইস্যুতে প্রধান উপদেষ্টার সামনে সুনির্দিষ্ট সংস্কার প্রস্তাব পেশ করবেন তারা। এ ছাড়া দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, প্রশাসন থেকে আওয়ামী লীগের দোসরদের সরানো, গণহত্যার বিচার এবং আওয়ামী লীগের আমলে বিরোধী নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা-গায়েবি মামলা প্রত্যাহার প্রসঙ্গেও নিজেদের বক্তব্য তুলে ধরবে দলগুলো।
এমআই

জাতীয়
সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, আমরা সব অস্ত্র এখনও উদ্ধার করতে পারিনি। অস্ত্র উদ্ধারের চেষ্টা করছি। ইলেকশনের আগে অনেক অস্ত্র উদ্ধার হয়ে যাবে। ইলেকশনটা যেন ভালোভাবে হয়, সেটা আমরা চেষ্টা করব।
শনিবার (২৬ জুলাই) নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী একমাত্র স্টেকহোল্ডার নয়। এটার সবচেয়ে বড় স্টেকহোল্ডার যারা নির্বাচন করবে এবং নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসন। তারাই মূল ভূমিকা পালন করবে। তারা সহযোগিতা করলে আমাদের পক্ষে সম্ভব।
সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আমরা আপনাদের সাহায্য সহযোগিতা চাই। আপনারা সত্য সংবাদ প্রকাশ করলে কেউ কোনো উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারবে না। আজকাল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স দিয়ে যে চলে গেছে (মৃত ব্যক্তি), তারও ছবি দিয়ে জীবিত বানিয়ে ফেলছে। আপনাদের প্রতি অনুরোধ সত্য সংবাদটা প্রকাশ করবেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাজ ঘটনা যা ঘটে এর সত্যটা প্রকাশ করে দেওয়া। এখানে লুকোচুরির কিছু নেই। এটা হলে জনগণ সচেতন হয়। কিছু স্বার্থান্বেষী মহল তো থাকবেই, যারা সবসময় একটা সমস্যা তৈরির চেষ্টা করবে, বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
তিনি আরও বলেন, আমি রাজনৈতিক দলগুলোকে অনুরোধ করব, আপনারা নিজেদের মধ্যে বিভেদ করবেন না। পুলিশের সঙ্গে তো রাজনৈতিক দলের বিভেদ থাকার কথা না। আমাদের কাজ আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করা, আপনাদের (কাজ) জনগণের কাছে গিয়ে ভোট আদায় করা। আমাদের কাজ জনগণ যেন সুখে শান্তিতে থাকতে পারে, সেটার ব্যবস্থা করা।
কাফি
জাতীয়
নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও ভয়াবহ হুমকি হতে পারে এআই: সিইসি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘এটি আধুনিক এক হুমকি, যা অস্ত্রের চেয়েও ভয়াবহ।’
শনিবার (২৬ জুলাই) সকালে খুলনার আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে নির্বাচন উপলক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভার আগে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
সিইসি বলেন, ‘নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে প্রযুক্তিনির্ভর হস্তক্ষেপের ঝুঁকি রয়েছে। এসব রোধে কমিশন সতর্ক রয়েছে।
আগামী নির্বাচন যেন শান্তিপূর্ণ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক হয়—সেই লক্ষ্যে নির্বাচনের আগে সন্ত্রাস দমন এবং অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান চলবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা চাই স্বচ্ছ নির্বাচন। রাতের আঁধারে নয়, দিনের আলোতেই সব কার্যক্রম পরিচালিত হবে—যাতে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা যায়। জাতিকে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দিতে না পারলে দেশের ভবিষ্যৎ নিয়েই প্রশ্ন উঠবে।’
মতবিনিময় সভায় খুলনা বিভাগের অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, জেলার সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিন।
কাফি
জাতীয়
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: দগ্ধ আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

ঢাকার উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ আরেক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। শিশুটির নাম জারিফ (১৪)। শনিবার (২৬ জুলাই) সকাল ৯টা ১০ মিনিটে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এখনও তার মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়নি বলে জানা গেছে।
গত সোমবার বেলা সোয়া একটার দিকে দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বিমানবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। এতে হতাহতের ঘটনা ঘটে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আজ শনিবার সকাল ৮টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, এ ঘটনায় মারা গেছে ৩৩ জন। বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে ৫০ জন।
কাফি
জাতীয়
নিম্নচাপে প্লাবনের শঙ্কা, ১১ জেলা ঝুঁকিতে

উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত নিম্নচাপের প্রভাবে দেশের উপকূলীয় ১১ জেলায় এক থেকে তিন ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। একই সঙ্গে বেড়েছে নদ-নদীর পানি। সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, বৃহস্পতিবার উত্তর বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়। শুক্রবার ভোর ৬টায় সেটি নিম্নচাপে পরিণত হয়, যা পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১১০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছে।
অমাবস্যার প্রভাব ও নিম্নচাপের সম্মিলিত প্রভাবে সাতক্ষীরা, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজারসহ আশপাশের চর ও দ্বীপ এলাকায় এক থেকে তিন ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসের সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে অধিদপ্তর।
আবহাওয়াবিদ ড. মো. ওমর ফারুক জানান, “দেশের উপকূলীয় এলাকা, দ্বীপ ও চরসমূহে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ১ থেকে ৩ ফুট বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হতে পারে। পরশু দিন থেকে বৃষ্টিপাত আরও বাড়তে পারে। এতে পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধ্বস এবং নগরাঞ্চলে জলাবদ্ধতার ঝুঁকি রয়েছে।”
এদিকে, বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের কারণে মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদে থাকতে বলা হয়েছে। ইতোমধ্যে জোয়ারের পানিতে নদীতীরবর্তী নীচু এলাকাগুলো প্লাবিত হয়েছে।
পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলায় অস্বাভাবিক জোয়ারে অন্তত ১০টি গ্রাম তলিয়ে গেছে। ভাঙা বেড়িবাঁধ দিয়ে পানি ঢুকে পড়ায় লোকজন দুর্ভোগে পড়েছে। বরিশাল নগরীতেও জোয়ারের পানিতে প্রধান সড়কসহ বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আগামী ৪৮ ঘণ্টায় পরিস্থিতি আরও জটিল হতে পারে। জনগণকে সতর্ক থাকার এবং স্থানীয় প্রশাসনের নির্দেশনা মেনে চলার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
কাফি
জাতীয়
পুলিশ কর্মকর্তাদের জন্য জরুরি নির্দেশনা

পদোন্নতি বা অন্য কোনো বিষয়ে মন্ত্রণালয়ে অপ্রয়োজনীয় তদবির থেকে বিরত থাকতে পুলিশ কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে৷ সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়।
জননিরাপত্তা বিভাগের উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমানের সই করা নির্দেশনায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশ পুলিশে কর্মরত কতিপয় সদস্য অফিস চলাকালীন সময়ে নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতীত কর্মস্থল ত্যাগ করে মন্ত্রণালয়ে হাজির হয়ে বিভিন্ন ধরনের তদবির করে থাকেন; যা বর্তমানে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে এসেছে। তাদের এরূপ তদবিরের কারণে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিব্রত হচ্ছেন এবং দৈনন্দিন সরকারি কাজ ব্যাহত হচ্ছে। তাদের এরূপ কার্যকলাপ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নিরুৎসাহিত করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, পুলিশ অধিদপ্তর থেকে কতিপয় বিষয়ে কার্যক্রম গ্রহণের ক্ষেত্রে শেষ মুহূর্তে পত্র প্রেরণ করা হয় এবং উক্তপত্রের বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের পূর্বেই সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বিভিন্ন উপায়ে যোগাযোগ করে থাকেন। এতে যথাযথ সিদ্ধান্ত গ্রহণে কোনো কোনো সময় জটিলতা তৈরি হয়।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, অধিকন্তু পুলিশ অধিদপ্তর থেকে প্রেরিত বিভিন্ন পত্রে অসম্পূর্ণ প্রস্তাব লক্ষ্য করা যায়। আবার কিছু ক্ষেত্রে মন্ত্রণালয়কে এড়িয়ে অন্য বিভাগ/মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সরাসরি পত্র যোগাযোগ করা হয়ে থাকে। এ বিষয়ে মন্ত্রণালয় অবহিত না থাকায় পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণে নানা ধরনের বিঘ্ন সৃষ্টি হয়৷ এমতাবস্থায় নিম্নোক্ত জরুরি নির্দেশনাসমূহ যথাযথভাবে প্রতিপালন করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো—
ক) নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতীত কর্মস্থল ত্যাগ করা যাবে না।
খ) পদোন্নতি বা অন্য কোনো বিষয়ে মন্ত্রণালয়ে অপ্রয়োজনীয় তদবির থেকে বিরত থাকতে হবে।
গ) যথাসময়ে স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রস্তাব প্রেরণ করতে হবে।
ঘ) বহিঃবাংলাদেশ ছুটির ক্ষেত্রে এতদসংশ্লিষ্ট কাগজপত্র যথাযথভাবে যাচাইপূর্বক প্রেরণ করতে হবে।
ঙ) চিকিৎসাজনিত বহিঃবাংলাদেশ ছুটির ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ মেডিকেল বোর্ডের প্রত্যয়ন ও চিকিৎসা প্রতিবেদন যাচাইপূর্বক প্রেরণ করতে হবে।
চ) আন্তঃমন্ত্রণালয় যোগাযোগ/পত্র প্রেরণের ক্ষেত্রে ‘রুলস অব বিজনেস’ যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে।
ছ) প্রত্যেক কর্মকর্তা কর্তৃক নিজ নিজ জেমস (জিইএমএস) আইডিতে লগইনপূর্বক তথ্য হালনাগাদ রাখতে হবে।
এতে আরও বলা হয়েছে, উপর্যুক্ত নির্দেশনাসমূহ যথাযথভাবে প্রতিপালন এবং এ বিষয়ে সদয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
কাফি