পুঁজিবাজার
এপেক্স ফুডসের লভ্যাংশ ঘোষণা

গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এপেক্স ফুডস লিমিটেড। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ২০ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে।
বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত কোম্পানি পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৫ টাকা ৬৬ পয়সা লোকসান হয়েছে। আগের বছর শেয়ার প্রতি ৮ টাকা ৯১পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত বছর কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ২৩ টাকা ৯০ পয়সা। আগের বছর ক্যাশ ফ্লো ছিল ৮১ টাকা ৮৪ পয়সা। গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১২৭ টাকা ৮২ পয়সা।
আগামী ৭ ডিসেম্বর, সকাল সাড়ে ১১টায় ডিজিটাল প্ল্যাটফরমে কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ৭ নভেম্বর।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
ড্যাফোডিল কম্পিউটার্সের আয় কমেছে

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ড্যাফোডিল কম্পিউটার্স লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ১০ শতাংশ।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৯ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১০ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৬ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৪৮ পয়সা আয় হয়েছিল। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ১ টাকা ২৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৩ টাকা ৪৮ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩ টাকা ১১ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের আয় কমেছে ২১ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ২১ দশমিক ২১ শতাংশ।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২৬পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮৭ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৭৬ পয়সা আয় হয়েছিল। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ৭৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৩ টাকা ২৪ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২ টাকা ২৭ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ম্যারিকো বাংলাদেশের চূড়ান্ত লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য চূড়ান্ত লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। কোম্পানিটি ১ হাজার ৯৫০ শতাংশ (১৯৫০%) চূড়ান্ত লভ্যাংশ দেবে, যার পুরোটাই নগদ লভ্যাংশ।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
এর আগে একই বছরের জন্য কোম্পানিটি ১ হাজার ৮৯০ শতাংশ (১৮৯০%) অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল, যা ইতোমধ্যে শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে পরিশোধ করা হয়েছে। চূড়ান্ত লভ্যাংশসহ মোট ৩ হাজার ৮৪০ শতাংশ লভ্যাংশ দিচ্ছে ম্যারিকো।
নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৪ সালে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১৮৭ টাকা ৪৯ পয়সা আয় হয়েছে। আগের বছর শেয়ার প্রতি ১৪৬ টাকা ২৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
সর্বশেষ বছরে শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১৪৬ টাকা ২৩ পয়সা, যা আগের বছর ১৯৫ টাকা ২৫ পয়সা ছিল। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৩৯ টাকা ১৩ পয়সা।
আগামী ২৬ জুন, বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে ৩টায় ডিজিটাল পদ্ধতিতে কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২৬ মে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ইউনিলিভারের আয় কমেছে ৩৮ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইউনিলিভার কনজ্যুমার কেয়ার লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৩৮ দশমিক ৩২ শতাংশ।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৭ টাকা ১৬ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১১ টাকা ৬১ পয়সা আয় হয়েছিল।
প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল মাইনাস ১৯ টাকা ৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১৩ টাকা ৪৯ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩৩ টাকা ৮ টাকা পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারে আস্থা বাড়াতে বিনিয়োগ সচেতনতা উন্নয়নসহ ৬ কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ

পুঁজিবাজারের ওপর বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়াতে স্টক ইনডেক্সের নিয়মিত নিম্নমুখিনতার মূল কারণ উদঘাটন, বিনিয়োগ স্বাক্ষর ও বিনিয়োগ সচেতনতার উন্নয়নে ব্যবস্থা গ্রহণসহ ৬ ধরনের তাৎক্ষণিক কর্মপরিকল্পনা হাতে নিয়েছে নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা বিএসইসি।
এই লক্ষ্যে মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) এক জরুরি সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালামের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিএসইসির জরুরি সভায় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী, বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব নাজমা মোবারেক এবং বিএসইসির কমিশনার মু. মোহসিন চৌধুরী, মো. আলী আকবর ও ফারজানা লালারুখ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের যুগ্মসচিব ড. দেলোয়ার হোসেন, পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্সের প্রতিনিধি ও বিএসইসির নির্বাহী পরিচালকরাও সভায় অংশ নেন।
সভায় পুঁজিবাজারে আস্থা বৃদ্ধির জন্য তাৎক্ষণিক কর্মপরিকল্পনা বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয় এবং অগ্রাধিকারের ভিত্তিকে কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৬ কর্মপরিকল্পনা
স্টক ইনডেক্সের নিয়মিত নিম্নমুখিনতার মূল কারণ উদঘাটন: যে সব ইন্ট্রুমেন্ট বা স্টক ইনডেক্সে বেশি প্রভাব ফেলে, সেগুলো বিশ্লেষণ করে মার্কেট সার্ভেইল্যান্সের মাধ্যমে সেই স্টকে সেল প্রেসার ছিল কি না, তার প্রকৃত কারণ উদঘাটন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া।
বিনিয়োগ স্বাক্ষর ও বিনিয়োগ সচেতনতার উন্নয়নে ব্যবস্থা গ্রহণ: ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াতে টকশো এবং বিনিয়োগ শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা, বিআইসিএম ও বিএএসএম-কে পুঁজিবাজার-সংশ্লিষ্ট শিক্ষনীয় ভিডিও তৈরিতে সমৃক্ত করা। সেই সঙ্গে ফেসবুক ও ইউটিউব ব্যবহার করে পুঁজিবাজারে ইতিবাচক বার্তা দেওয়া এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের মাধ্যমে মৌলভিত্তিসম্পন্ন কোম্পানির শেয়ার তালিকাভুক্ত করা: পুঁজিবাজারে রাষ্ট্র মালিকানাধীন লাভজনক কোম্পানির শেয়ায় অফ-লোড করা, বহুজাতিক কোম্পানির শেয়ার পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করা এবং টেক্সটাইল ও ফার্মাসিউটিক্যাল খাতের দেশীয় লাভজনক কোম্পানির শেয়ার পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করা।
অতালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোকে পুঁজিবাজারে আসতে উৎসাহ দেওয়া: আকর্ষণীয় কর ছাড় সুবিধা দিয়ে ব্যাংকিং খাত থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়ন সীমিত করা এবং দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য অতালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোকে পুঁজিবাজারের তালিকায় আসতে উৎসাহ দেওয়া।
নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয় বৃদ্ধি: পুঁজিবাজারের উন্নয়নের জন্য দেশের আর্থিক খাতের সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয় বৃদ্ধি করে সমন্বিত উদ্যোগ নেওয়া।
আসন্ন জাতীয় বাজেটে বিনিয়োগকারীদের কর ছাড় সুবিধার অন্তর্ভুক্তি: লভ্যাংশ আয়ের ওপর কর ছাড় সুবিধা প্রদান এবং পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ওপর কর ছাড় সুবিধা প্রদানের বিষয়টি আসন্ন জাতীয় বাজেটে অন্তর্ভুক্ত করে সুবিধা বৃদ্ধির বার্তা ছড়িয়ে দেওয়া।