পুঁজিবাজার
কমোডিটি এক্সচেঞ্জের দৃষ্টিকোণ হতে ব্যবসার উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা
সিএসই ট্রেক সদস্যদের জন্য ‘কমোডিটি এক্সচেঞ্জের দৃষ্টিকোণ হতে ব্যবসার উন্নয়ন’ বিষয়ক একটি আলোচনা সভার আয়োজন করেছে। মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) সভাটি সিএসইর চট্টগ্রামের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন সিএসইর নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান একেএম হাবিবুর রহমান। এছাড়াও আরও উপস্থিত ছিলেন সিএসইর পরিচালক মো. রেজাউল ইসলাম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম সাইফুর রহমান মজুমদার, চিফ রেগুলেটরি অফিসার মোহাম্মেদ মাহাদি হাসান এবং সিএসইর অন্যান্য কর্মকর্তাগণ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিএসইর চেয়ারম্যান একেএম হাবিবুর রহমান বলেন, পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো আমাদের পুঁজিবাজারের উন্নয়নের জন্য বৈচিত্র্যময় পন্যের প্রয়োজন। নতুন আসেট ক্লাস সংযুক্তির মাধ্যমে আমাদের পুঁজিবাজার যেমন সমৃদ্ধ হবে তেমনি বড়ও হবে। সিএসই বাংলাদেশে প্রথম কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠার কাজটি করছে এবং এর সাথে যুক্ত হতে পেরে আমি নিজে গর্ববোধ করছি এবং আমি আশা করছি আমরা খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে অত্যন্ত সুন্দরভাবে এক্সচেঞ্জ স্থাপনের কাজটি সম্পন্ন করতে পারবো । আর এর মাধ্যমে আমরা একটি গতিশীল পুঁজিবাজারও গঠন করতে পারবো ।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম সাইফুর রহমান মজুমদার বলেন, ইতিমধ্যে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ স্থাপনের জন্য প্রযুক্তিগত অবকাঠামো তৈরির কাজ প্রায় শেষ। সংশ্লিষ্ট রেগুলেশন অনুমোদনের জন্য বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে জমা দেয়া হয়েছে যা খুব শীঘ্রই অনুমোদন পাবো বলে আশা করছি। এখন গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো মার্কেট এবং মার্কেট সংশ্লিষ্ট অংশগ্রহণকারীদের উপযুক্তভাবে তৈরি করা অর্থাৎ যারা এক্সচেঞ্জের সাথে যুক্ত হবেন তাদেরকে সঠিকভাবে প্রস্তুতের জন্য বিভিন্ন ধরনের সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান এবং ট্রেনিং-এর ধারাবাহিক কার্যক্রম অব্যাহত রাখা। সে লক্ষ্যে সিএসই কাজ করে যাচ্ছে এবং ধারাবাহিক কার্যক্রমও পরিচালনা করছে। আমরা আশা করছি সবার সার্বিক এবং স্বতঃস্ফূর্ত সহযোগিতায় খুব অল্প সময়ে একটি সুগঠিত কমোডিটি এক্সচেঞ্জ স্থাপনের কাজটি আমরা দক্ষতার সাথে সম্পন্ন করতে পারবো।
সভায় কমোডিটি এক্সচেঞ্জ বিষয়ক রেগুলেটরি, বিজনেস এবং টেকনোলজি বিষয়ক উপস্থাপনা প্রদান করেন কনভেনার, কমোডটি এক্সচেঞ্জ প্রোজেক্ট মো. মরতুজা আলম, মেম্বার সেক্রেটারি, কমোডটি এক্সচেঞ্জ প্রোজেক্ট ফায়সাল হুদা এবং ম্যানেজার, আইটি সৈয়দ মাহমুদ মইন।
আলোচনা অনুষ্ঠানে সিএসইর বিভিন্ন ট্রেক সদস্যেদের ১১৮ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহন করেন এবং তাঁদের মতামত প্রদান করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারের উন্নয়নে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে বিনিয়োগকারীরা
দেশের অস্থির পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে এবং বিনিয়োগকারীদের পুঁজি রক্ষায় প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। একইসঙ্গে আগামীকাল রোববার (২০ অক্টোবর) সকালে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বরাবর স্মারকলিপি দেবেন তারা। বিনিয়োগকারীদের এক সদস্য বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে শনিবার (১৯ অক্টোবর) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের গণসংযোগ ও গণস্বাক্ষর কর্মসূচিতে এ স্মারকলিপি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ কর্মসূচিতে নারী ও পুরুষ বিনিয়োগকারীরা অংশ নেন।
অনুষ্ঠানে বিনিয়োগকারীদের পক্ষে বুলবুল আহমেদ বলেন, বহু বছর ধরে বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত। বিনিয়োগকারীদের সব পুঁজি শেষ হয়ে গেছে। অপরদিকে, পুঁজিবাজার থেকে কোটি কোটি টাকা পাচার ও লুটপাট হয়েছে। এতে পুঁজিবাজার ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গণবিপ্লবের মাধ্যমে নতুন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা ছিল যে, পুঁজিবাজার ঘুরে দাঁড়াবে। কিন্তু, দেখা যাচ্ছে, ধারাবাহিক পতনের ফলে গত ১৫ বছরের চেয়ে বর্তমান সময়ে পুঁজিবাজার বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে বিনিয়োগকারীরা পুঁজি হারিয়ে প্রায় নিঃস্ব হয়ে গেছে। গত ৩০ বছরেও এমন পুঁজিবাজার আমরা দেখি নাই।
তিনি আরো বলেন, পুঁজিবাজারে প্রতিনিয়ত পতন ঘটছে। এমন পরিস্থিতিতে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থাও বিনিয়োগকারীদের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিএসইসি এমন সব সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, যার ফলে পুঁজিবাজারে পতন আরো ত্বরান্বিত হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে আমাদের পুঁজিবাজার ধ্বংস হয়ে যাবে। এখানে আর কেউ বিনিয়োগ করতে আসবে না। তাই, বিনিয়োগকারীদের রক্ষার্থে আমরা আজ এ কর্মসূচি পালন করছি। পাশাপাশি, পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা আনয়নের লক্ষ্যে প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করছি। এরই ধারাবাহিকতায় বিনিয়োগকারীরা রোববার সকালে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর একটি স্মারকলিপি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও প্রতিবেদকের বক্তব্য
গত ২৮ সেপ্টেম্বর জনপ্রিয় অনলাইন বিজনেস পোর্টাল অর্থসংবাদে প্রকাশিত ‘বিএটিবিসির সিএসআরের অর্থ লোপাট, জড়িতরা চাকরিচ্যুত’ শীর্ষক প্রতিবেদনের প্রতিবাদ জানিয়েছে বিএটি বাংলাদেশ লিমিটেড। প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়েছে, প্রতিবেদনটি বানোয়াট ও ভিত্তিহীন।
প্রতিবাদলিপিতে বিএটি বাংলাদেশের একজন মুখপাত্র বলেন, ‘মুবিনা আসাফ ২০২৩ সালের এপ্রিলে বিএটি বাংলাদেশ থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন। বিএটির স্ট্যান্ডার্ডস অব বিজনেস কনডাক্ট অনুযায়ী আমাদের সকল কর্মী সর্বোচ্চ মাত্রার সততা বজায় রাখতে এবং তাদের ওপর প্রযোজ্য সব রকম আইন ও বিধিবিধান মেনে চলতে বাধ্য।’
প্রতিবেদকের বক্তব্য: প্রতিবেদনটি তৈরিতে সকল তথ্য-উপাত্ত যাচাই করা হয়েছে। এছাড়া তথ্যের সত্যতা নিশ্চিতে বিএটি বাংলাদেশের কোম্পানি সচিব সৈয়দ আফজাল হোসেনের সঙ্গে প্রতিবেদকের কথা হয়েছে। সৈয়দ আফজাল জানিয়েছেন, কোম্পানির সিএসআরের ২০০ কোটি টাকা লোপাটের ঘটনায় এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স প্রধানকে চাকরিচ্যুত করা হয়। পাশাপাশি এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সবাইকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
সুতরাং প্রতিবেদনটিকে বানোয়াট বা ভিত্তিহীন বলার সুযোগ নেই।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ডিবিএইচ ফাইন্যান্সের আয় বেড়েছে
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের কোম্পানি ডিবিএইচ ফাইন্যান্স পিএলসি।
বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৬৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ১ টাকা ২০ পয়সা।
হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক (জানুয়ারি’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) মিলিয়ে তথা ৯ মাসে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৭৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ৩ টাকা ৬৬ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৪৫ টাকা ৮৬ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর কমেছে ২২ শতাংশ
সমাপ্ত সপ্তাহে (১৩ অক্টোবর-১৭ অক্টোবর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৬ কোম্পানির মধ্যে ৩৪৫টির শেয়ারদর কমেছে। তাতে সপ্তাহ শেষে দরপতনের শীর্ষে উঠে এসেছে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
তথ্য অনুযায়ী, বিদায়ী সপ্তাহে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর আগের সপ্তাহের তুলনায় ৬ টাকা ৭০ পয়সা বা ২২ দশমিক ৪৮ শতাংশ কমেছে। সপ্তাহ শেষে কোম্পানিটির সমাপনী মূল্য ছিলো ২৩ টাকা ১০ পয়সা।
দরপতনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালসের শেয়ারদর কমেছে ২০ দশমিক ৯১ শতাংশ। আর শেয়ারের দাম ১৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ কমায় তালিকার তৃতীয়স্থানে অবস্থান নিয়েছে রতনপুর ষ্টিল।
সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষ তালিকায় স্থান পাওয়া অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ন্যাশনাল টি কোম্পানির ১৮ দশমিক ১৪ শতাংশ, নর্দান জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ১৬ দশমিক ৩০ শতাংশ, তাল্লু স্পিনিংয়ের ১৫ দশমিক ২৫ শতাংশ, চাটার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১৪ দশমিক ৮১ শতাংশ, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ১৪ দশমিক ২৯ শতাংশ, এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ১৪ দশমিক ১৬ শতাংশ এবং শামপুর সুগার মিলস লিমিটেডের ১৪ দশমিক ০৩ শতাংশ শেয়ার দর কমেছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্সের শেয়ারদর বেড়েছে ২৫ শতাংশ
বিদায়ী সপ্তাহে (১৩ অক্টোবর-১৭ অক্টোবর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৬ কোম্পানির মধ্যে ৩৪টির শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এর মধ্যে দরবৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেডে।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত সপ্তাহে বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রায়াল ফাইন্যান্সের শেয়ারদর আগের সপ্তাহের তুলনায় ২৫ দশমিক ২৭ শতাংশ বেড়েছে। সপ্তাহ শেষে কোম্পানিটির সমাপনী মূল্য দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৪০ পয়সায়।
দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা এমবি ফার্মার শেয়ারদর বেড়েছে ১০ দশমিক ০২ শতাংশ। আর ৯ দশমিক ৬৮ শতাংশ শেয়ারদর বাড়ায় তালিকার তৃতীয়স্থানে অবস্থান করেছে প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল।
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রহিম টেক্সটাইলের ৭ দশমিক ৮৫ শতাংশ, মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজের ৭ দশমিক ৬২ শতাংশ, ফার্মা এইডসের ৭ দশমিক ০৩ শতাংশ, এনআরবি ব্যাংকের ৫ দশমিক ৭৪ শতাংশ, জিকিউ বলপেনের ৫ দশমিক ৭০ শতাংশ, খান ব্রাদার্সের ৫ দশমিক ৬৩ শতাংশ এবং তাওফিকা ফুডস এন্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসির ৫ দশমিক ৬১ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।
কাফি