পুঁজিবাজার
কর্পোরেট গভর্নেন্স যথাযথ পালনের নির্দেশ বিএসইসির
পুঁজিবাজার ও তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোতে শৃঙ্খলা ও স্থিতিশীলতা বৃদ্ধিতে কর্পোরেট গভর্নেন্স কোডের যথাযথ পরিপালনের নির্দেশ দিয়েছেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ। মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড সেক্রেটারিজ অব বাংলাদেশের (আইসিএসবি) শীর্ষ প্রতিনিধিদের সঙ্গে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, কর্পোরেট গভর্নেন্স কোডের যথাযথ পরিপালন পুঁজিবাজার ও তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোতে শৃঙ্খলা ও স্থিতিশীলতা বৃদ্ধিতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। এছাড়া তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোতে কোম্পানি সচিবদের পেশাদার ও দায়িত্বশীল ভূমিকার মাধ্যমে কর্পোরেট গভর্নেন্স কোডের যথাযথ পরিপালন নিশ্চিতের উপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও কল্যাণের স্বার্থে এবং সমৃদ্ধ বাজার গড়ার জন্য সংশ্লিষ্ট সকল ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন তথা অংশীজনদের প্রত্যেককে যার যার দায়িত্ব ও কর্তব্য অনুসরণ করে প্রয়োজনীয় ও যথাযথ ভূমিকা রাখা অত্যন্ত জরুরি। পুঁজিবাজারের টেকসই ও যথাযথ সংস্কারের জন্য বিএসইসি টাস্কফোর্স গঠন করেছে এবং টাস্কফোর্স পুঁজিবাজারের সর্বাঙ্গীণ সংস্কারের বিষয়ে ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে।
সভায় আইসিএসবির শীর্ষ প্রতিনিধিবৃন্দ দেশের পুঁজিবাজারের সার্বিক উন্নয়ন ও সংস্কার সংক্রান্ত বিষয়ে তাদের মতামত ও প্রস্তাবনা তুলে ধরেন। এসময় দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও বিকাশের ক্ষেত্রে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোতে নিয়োজিত চার্টার্ড সেক্রেটারিজবৃন্দের ভূমিকা এবং দায়িত্বের বিষয়ে খোলামেলা আলোচনা হয়।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোতে কর্পোরেট গভর্নেন্স নিশ্চিত, কোম্পানিগুলোতে স্বাধীন পরিচালকের নিয়োগ ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে সংস্কার, প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে কোম্পানিগুলোতে কর্মরত চার্টার্ড সেক্রেটারিজ বা কোম্পানি সেক্রেটারিদের দক্ষতা ও সক্ষমতার উন্নয়ন, কোম্পানির অভ্যন্তরীণ সুশাসন নিশ্চিতে কোম্পানি সেক্রেটারিদের অধিকতর দায়িত্বশীল করা, কোম্পানির লভ্যাংশ বিতরণসহ নানা ক্ষেত্রে বিদ্যমান সমস্যার সমাধান নিশ্চিতে কোম্পানি ও নিয়ন্ত্রক সংস্থার মধ্যে যোগাযোগ ও সমন্বয় বৃদ্ধি ইত্যাদি বিভিন্ন প্রস্তাবনা তুলে ধরা হয়।
সভায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি এবং সুশাসন নিশ্চিতের মাধ্যমে পুঁজিবাজারে ভালো বিনিয়োগ পরিবেশ সৃষ্টির বিষয়ে আলোচনা হয়। এতে আইসিএসবির প্রতিনিধিবৃন্দ দেশের পুঁজিবাজারের টেকসই উন্নয়ন ও সংস্কারে নিয়ন্ত্রক সংস্থার সাথে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
এ সময় বিএসইসির কমিশনার মোহসিন চৌধুরী, আলী আকবর, ফারজানা লালারুখ, বিএসইসির কর্মকর্তাবৃন্দ এবং আইসিএসবির সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সহ-সভাপতিসহ শীর্ষ প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
অলটেক্সের সম্পদ-ব্যবসার সত্যতা যাচাইয়ে বিএসইসির তদন্ত কমিটি
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সম্পদ, ব্যবসা ও আর্থিক সক্ষমতাসহ সার্বিক বিষয় খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ বিষয়ে গঠিত ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটিকে দুই মাসের মধ্যে একটি প্রতিবেদন জমা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ শনিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম সংবাদ মাধ্যমকে।
তদন্তের বিষয়টি অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে অবহিত করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির সদস্যরা হলেন- বিএসইসির যুগ্ম পরিচালক মোহাম্মদ জহিরুল হক, সহকারী পরিচালক মাহমুদুর রহমান ও মো. মাহমুদুল হাসান।
বিএসইসি থেকে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, পুঁজিবাজার ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বৃহত্তর স্বার্থে অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সার্বিক বিষয় তদন্ত করা প্রয়োজন বলে মনে করে বিএসইসি। তাই, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অধ্যাদেশ, ১৯৬৯ এর ধারা ২১ এর প্রদত্ত ক্ষমতাবলে কমিশন কোম্পানিটির সার্বিক বিষয়ে তদন্তের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিএসইসির যুগ্ম পরিচালক মোহাম্মদ জহিরুল হক, সহকারী পরিচালক মাহমুদুর রহমান এবং মো. মাহমুদুল হাসানকে তদন্ত কমিটিতে রাখ হয়েছে। তদন্ত কর্মকর্তাদের এ আদেশ জারির তারিখ থেকে ৬০ দিনের মধ্যে তদন্ত কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে। এ সংক্রান্ত একটি তদন্ত প্রতিবেদন কমিশনে দাখিল করতে নির্দেশ দেওয়া হলো।
চিঠিতে আরও বলা হয়- তদন্ত কমিটি অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সম্পদ, কারখানা এবং সরঞ্জাম যাচাই করবে। মজুদ পণ্য এবং বিক্রিত পণ্যের খরচ যাচাই করবে তদন্ত কমিটি। সেই সঙ্গে এর সত্যতা নিশ্চিত করবে। কারখানা নির্মাণে পণ্যসামগ্রী কেনার জন্য অগ্রিম টাকা পরিশোধ করা এবং পণ্য বিক্রি করে যে আয় হয়েছে, তা যাচাই করবে। জমি ও কারখানার সরঞ্জামের পুনর্মূল্যায়ন সঠিকভাবে হয়েছে কি না এবং বিলম্বিত কর (ডেফার্ড ট্যাক্স) ইস্যুর সত্যতা যাচাই করবে।
এছাড়া, দীর্ঘ মেয়াদী ও স্বল্প মেয়াদী ঋণ এবং তা পরিশোধের সক্ষমতা যাচাই করবে। একইসঙ্গে সহযোগী কোম্পানির মধ্যে অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড যেসব লেনদেন করেছে, তার সত্যতা যাচাই করবে। ভবিষ্যতে কোম্পানিটি ব্যবসায় টিকে থাকতে পারবে কি না, তা যাচাই করবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লভ্যাংশ বিতরণ করল ওয়ালটন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি শেয়ারহোল্ডারদের ব্যাংক হিসাবে সর্বশেষ ২০২৩-২৪ অর্থ বছরের জন্য অনুমোদিত লভ্যাংশের টাকা বিতরণ করেছে। বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক (বিইএফটিএন) এবং ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে এই টাকা প্রেরন করা হয়েছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত অর্থ বছরে সাধারন শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৩৫০ শতাংশ এবং স্পন্সর/পরিচালকদের জন্য ২০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ অনমোদন করেছিল, যা এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ।
গত ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের ৪০তম সভায় সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য এই লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয় এবং ২৯ অক্টোবর অনুষ্ঠিত কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) শেয়ারহোল্ডাররা কোম্পানির ঘোষিত লভ্যাংশ অনুমোদন করেন। এর প্রেক্ষিতে কোম্পানিটি সম্প্রতি শেয়ারহোল্ডারদের বিও অ্যাকাউন্টে উল্লেখ করা ব্যাংক হিসাবে তাদের প্রাপ্য লভ্যাংশের টাকা জমা করেছে।
যে সব শেয়ারহোল্ডারের বিও হিসাবে ব্যাংক হিসাব নাম্বারের উল্লেখ নেই বা নাম্বারে ভুল আছে অথবা রাউটিং নাম্বার নেই কিংবা সেখানে দেওয়া তথ্য ত্রুটিপূর্ণ তাদের প্রাপ্য টাকার এমআইসিআর ওয়ারেন্ট (চেক) বিও হিসাবে দেওয়া ঠিকানায় ডাকযোগে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, ২০২০ সাল পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তি পরবর্তী প্রথম লভ্যাংশ প্রদানের পর থেকেই “এ” ক্যাটাগরীতে ট্রেড হচ্ছে কোম্পানীটির শেয়ার।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ২.০৩ শতাংশ
বিদায়ী সপ্তাহে (১৭ থেকে ২১ নভেম্বর) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কমেছে ২ দশমিক ০৩ শতাংশ।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ৯ দশমিক ৮৩ পয়েন্ট। সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ৯ দশমিক ৬৩ পয়েন্টে। ফলে, সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও ০ দশমিক ২০ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ০৩ শতাংশ কমেছে।
খাতভিত্তিক পিই রেশিওগুলোর মধ্যে মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ৩ দশমিক ১৮ পয়েন্টে, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে ৫ দশমিক ২৩ পয়েন্টে, ব্যাংক খাতে ৬ দশমিক ৩৪ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতে ১০ দশমিক ১৩ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতে ১০ দশমিক ৭০ পয়েন্টে, টেক্সটাইল খাতে ১০ দশমিক ৯৯ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতে ১১ দশমিক ২৫ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতে ১২ দশমিক ৫১ পয়েন্টে, সাধারণ বিমা খাতে ১৩ দশমিক ৫৪ পয়েন্টে, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে ১৩ দশমিক ৯১ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতে ১৪ দশমিক ২৮ পয়েন্টে, বিবিধ খাতে ১৬ দশমিক ৭৩ পয়েন্টে, আইটি খাতে ১৮ দশমিক ২৭ পয়েন্টে, পেপার ও প্রিন্টিং খাতে ২৪ দশমিক ৮৭ পয়েন্টে, আর্থিক খাতে ২৫ দশমিক ৮২ পয়েন্টে, ট্যানারি খাতে ৩৪ দশমিক ৮৯ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ৬০ দশমিক ৪৫ পয়েন্টে, পাট খাতে ৭৯ দশমিক ০৭ পয়েন্টে এবং সিরামিক খাতে ৮১ দশমিক ১৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সপ্তাহজুড়ে আইবিবিএল পারপেচুয়াল বন্ডের সর্বোচ্চ দরপতন
বিদায়ী সপ্তাহে (১৭ নভেম্বর থেকে ২১ নভেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৮৩ কোম্পানির মধ্যে ২৮৭টির শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ শেয়ার দর পতন হয়েছে আইবিবিএল সেকেন্ড পারপেচুয়াল মুদারাবা বন্ড।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে ফান্ডটির ইউনিটদর কমেছে ২৫ দশমিক ২৯ শতাংশ। বন্ডটির সমাপনী মূল্য ছিল ৩ হাজার ২৫০ টাকা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা অগ্নি সিস্টেমসের শেয়ার দর কমেছে ২১ দশমিক ১০ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ২৫ টাকা ৮০ পয়সা।
আর তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা মতিন স্পিনিংয়ের শেয়ার দর কমেছে ১৯ দশমিক ০৬ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৪৬ টাকা ৩০ পয়সা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- এসিআই, শাইনপুকুর সিরামিকস, ওরিয়ন ফার্মা, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড, ফারইস্ট নিটিং, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল এবং বেস্ট হোল্ডিংস লিমিটেড।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
এক সপ্তাহে জুট স্পিনার্সের শেয়ারদর বেড়েছে সাড়ে ২৭ শতাংশ
বিদায়ী সপ্তাহে (১৭ নভেম্বর থেকে ২১ নভেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৮২ কোম্পানির মধ্যে ৭২টির শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এর মধ্যে দরবৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে জুট স্পিনার্স লিমিটেড। এক সপ্তাহে শেয়ারটির দর বেড়েছে সাড়ে ২৭ শতাংশের বেশি।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত সপ্তাহে কোম্পানির দর বেড়েছে ২৭ দশমিক ৫৪ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ২৪৩ টাকা ৬০ পয়সা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা ফাইন ফুডসের শেয়ার দর বেড়েছে ২২ দশমিক ৩৩ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ২১৪ টাকা ২০ পয়সা।
আর তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর বেড়েছে ১৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৩৬ টাকা ৪০ পয়সা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে– রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১৩ দশমিক ২৪ শতাংশ, মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের ১৩ দশমিক ০১ শতাংশ, সমতা লেদারের ১২ দশমিক ৯৭ শতাংশ, ফার কেমিক্যালের ১১ দশমিক ৫৪ শতাংশ, মিথুন নিটিংয়ের ৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ, নিটল ইন্স্যুরেন্সের ৯ দশমিক ৪৫ শতাংশ এবং পদ্মা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৮ দশমিক ৯৮ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।
এসএম