ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ পরীক্ষার তারিখ প্রকাশ
ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটি সচিবালয়ের অন্তর্ভুক্ত চারটি ব্যাংক ও দুটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সিনিয়র অফিসার (প্রকৌশলী-সিভিল), সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) ও অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার (সিভিল) পদে নিয়োগের জন্য প্রিলিমিনারি ও লিখিত পরীক্ষার কেন্দ্র ও সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে।
রবিবার (১৩ অক্টোবর) বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়োগসংক্রান্ত ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সিনিয়র অফিসার (প্রকৌশলী-সিভিল), সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) ও অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার (সিভিল)–এর ২৩টি (সোনালী ব্যাংক পিএলসি ৮টি, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ৬টি, বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশন ৬টি, কর্মসংস্থান ব্যাংক ১টি, আইসিবি ১টি ও পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক ১টি) শূন্য পদে আবেদনকারী প্রার্থীদের মধ্যে যোগ্য বিবেচিতদের নিয়োগে আগামী ১৮ অক্টোবর ঢাকায় একইদিনে একই সেশনে ১ ঘণ্টাব্যাপী ১০০ নম্বরের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা ও ২ ঘণ্টাব্যাপী ২০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজে এ পরীক্ষা নেওয়া হবে। ১৮ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
অনলাইনে আবেদনকারী প্রার্থীদের মধ্য থেকে প্রাথমিকভাবে যোগ্য বিবেচিত প্রার্থীদের প্রবেশপত্র বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে আপলোড করা হয়েছে। প্রবেশপত্র ছাড়া কোনো প্রার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। সুশৃঙ্খলভাবে কেন্দ্রের অভ্যন্তরে প্রবেশ এবং চেকিং কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে এক ঘণ্টা আগে পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষার কেন্দ্রে উপস্থিত হতে হবে। পরীক্ষা শুরুর পর কোনো পরীক্ষার্থী পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। এক্ষেত্রে বিলম্বে উপস্থিতি কোনো অজুহাতেই গ্রহণযোগ্য হবে না।
প্রবেশপত্র ছাড়া কোনো ধরনের কাগজ, বই, মানিব্যাগ, মোবাইল ফোন, ক্যালকুলেটর, ইলেকট্রনিক কার্ড (স্মার্ট কার্ড, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড বা অনুরূপ অন্য কোনো কার্ড), ডিজিটাল/স্মার্ট ওয়াচ বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশ করা যাবে না। পরীক্ষা চলাকালে উল্লিখিত কোনো কিছু পাওয়া গেলে কিংবা কোনো ধরনের অসদুপায় অবলম্বনের চেষ্টা করলে উক্ত পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল করা হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
জাবিতে বিলুপ্ত গণরুম, সিট পেল নবীন শিক্ষার্থীরা
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) এতদিন কাগজে-কলমে দেশের একমাত্র পূর্ণাঙ্গ আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় ছিল। বিগত দুই দশকে অছাত্রদের সিট দখল, রাজনৈতিক প্রভাব, পোষ্যদের আধিপত্য ও অপরিকল্পিতভাবে নতুন বিভাগ খোলার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি তার প্রতিষ্ঠাকালীন আবাসিক গৌরব হারিয়েছিল।
নবীন শিক্ষার্থীদের জায়গা হতো হলের কমন রুম, ডাইনিং রুম, রিডিং রুম, সংসদ রুম, নামাজের কক্ষ কিংবা সাইবার রুমের মেঝেতে। সেখানে গাদাগাদি করে একজনের জায়গায় তিন থেকে চারজন শিক্ষার্থীকে থাকতে হতো। প্রথম বর্ষের পুরো সময় গণরুমে পার করে দ্বিতীয় বর্ষে তারা পেতেন ‘মিনি গণরুম’। মিনি গণরুমে দু’জনের জায়গায় ছয় থেকে আটজন এবং চারজনের রুমে ১৪ থেকে ১৬ জন থাকত।
দ্বিতীয় বর্ষ পার করে তৃতীয় বর্ষে এসে সিট পেলেও ‘পলিটিক্যাল’ বা ‘নন-পলিটিক্যাল’ পরিচয়ের ভিত্তিতে চারজনের রুমে ৬-৭ জন থাকতে হতো। চতুর্থ বর্ষ বা মাস্টার্সে এসে শিক্ষার্থীরা চারজনের রুমে থাকার সুযোগ পেতেন। এ চিত্র ছাত্রদের হলগুলোর নিয়মিত দৃশ্য ছিল। মেয়েদের হলে অপেক্ষাকৃত আগে সিট পাওয়া গেলেও, তাদেরও প্রথম এবং দ্বিতীয় বর্ষে গণরুমে থাকতে হতো।
তবে এ বছর এক ভিন্ন চেহারায় ফিরেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। প্রথম দিন থেকেই প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য হলের নির্ধারিত সিট বরাদ্দ করা হয়েছে। সবাই বরাদ্দকৃত সিটে উঠেছেন।
গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের ফলে ছাত্রত্ব শেষ হওয়া বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী হল থেকে চলে গেছেন। রাজনৈতিক পরিচয়ের কারণে অবৈধভাবে সিট দখল করে থাকা নেতাকর্মীরাও হল ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছেন। ফলে প্রত্যেক বৈধ শিক্ষার্থী তার সিট পেয়েছেন।
আজ শনিবার (১৯ অক্টোবর) সকাল থেকে নবীন শিক্ষার্থীরা নিয়ম অনুযায়ী বরাদ্দকৃত সিট বুঝে পেয়েছেন। প্রতিটি হলে তারা একটি বিছানা, টেবিল এবং চেয়ার বরাদ্দ পেয়েছেন। কক্ষ অনুযায়ী শিক্ষার্থীরা তাদের নিজ নিজ সিটে উঠেছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বিভিন্ন হলে নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করতে নানা আয়োজন করেছে হল প্রশাসন ও হলের শিক্ষার্থীরা। নবীনদের ফুল, কলম এবং মিষ্টি দিয়ে বরণ করা হয়। এরপর শিক্ষার্থীরা তালিকা অনুযায়ী স্বাক্ষর করে তাদের নির্ধারিত কক্ষে প্রবেশ করেন। প্রথম দিনেই হলে উঠতে পেরে শিক্ষার্থীরা আনন্দ প্রকাশ করেন।
উপাচার্য মোহাম্মদ কামরুল আহসান বলেন, ‘নবীন শিক্ষার্থীরা তাদের হলে প্রথম দিনেই সিট পাবে- এটা তাদের অধিকার। এ অধিকার নিশ্চিত করতে পেরে আমরা আনন্দিত।’
তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করতে আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আবাসিক হল এবং অ্যাকাডেমিক ভবনে শিক্ষার্থীদের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধিতে আমরা আন্তরিকভাবে কাজ করব।’
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইবি সিআরসি নেতৃত্ব পেলেন ইমদাদুল-মশিউর
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) পথ শিশুদের নিয়ে কাজ করা সামাজিক সংগঠন ‘কাম ফর রোড চাইল্ড (সি আর সি)’ এর নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এতে হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের মো. ইমদাদুল হক সভাপতি হিসেবে এবং দাওয়াহ এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের মো. মশিউর রহমান সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।
বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে খুলনা থেকে সি আর সি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সরাসরি সম্প্রচারের মাধ্যমে এ কমিটি ঘোষণা করেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. রাসেল মিয়া।
নবনিযুক্ত কমিটিতে অন্যান্য পদে সহ-সভাপতি হিসেবে মো. মোরছালিন, সাঈদ আকতার, সাকিব, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মো. কামরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে জেরিন আক্তার উর্মি, অর্থ সম্পাদক হিসেবে মো. ফাহিম মাহমুদ, সহকারী অর্থ সম্পাদক হিসেবে মুমতাহিনাহ্ রহমান, দপ্তর সম্পাদক হিসেবে মো. আনোয়ার হোসেন, প্রচার সম্পাদক হিসেবে সাইফুন্নাহার লাকি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে মো. বজলুর রহমান, নারী ও শিশু বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে আঁখি আলমগীর, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদক হিসেবে মো. রেজাউল করিম সিকদার, আইন বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে আঁখি খাতুন, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে মো. রমজান আলী দায়িত্ব পেয়েছেন।
এছাড়া, মো. সাইফুল ইসলাম স্কুল পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন এবং শিক্ষা ও পাঠ্যচিত্র বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে মো. হাছিবুর রহমান এবং স্কুল ও ছাত্রবৃত্তি বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে সাধনা খাতুন মনোনীত হয়েছেন।
নবনিযুক্ত সভাপতি মো. ইমদাদুল হক বলেন, সি আর সি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করার জন্য। আমরা সবাই একত্রে পরিবারের মতো কাজ করে এই শিশুদের ভবিষ্যতকে উজ্জ্বল করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
সাধারণ সম্পাদক মো. মশিউর রহমান বলেন, এই দায়িত্ব আমাকে অর্পণ করায় আমি সি আর সি পরিবারের সকলের প্রতি কৃতজ্ঞ। আমরা সকলে একত্রে কাজ করে এই পৃথিবী থেকে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের অবস্থা পরিবর্তনের চেষ্টা করবো। সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে সি আর সি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যাত্রা শুরু করে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে সংগঠনটি ক্যাম্পাসের পার্শ্ববর্তী এলাকায় সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করে আসছে। বর্তমানে সি আর সি পরিচালিত স্কুলে প্রায় ৫০ জন সুবিধাবঞ্চিত শিশুকে বিনামূল্যে শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে এবং তাদের জন্য শিক্ষা উপকরণ সরবরাহ করা হচ্ছে। এছাড়াও, সংগঠনটি বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রশংসা অর্জন করেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ফের ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে মানববন্ধন
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) গণঅভ্যুত্থানের সৈনিক ছাত্র-জনতার ওপরে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আক্রমণ, ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের দাবি, সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারে সরকারের দীর্ঘসূত্রতার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন শিক্ষার্থীরা।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) দুপুর ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়কে একত্রিত হন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা। পরবর্তীতে ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে মানববন্ধন কর্মসূচি সম্পন্ন করে তারা।
এসময় শিক্ষার্থীদের ‘মানবতাবিরোধী সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করতে; বিচারপতিদের প্রহসন মানিনা মানবো না; দালাল বিচারপতিদের অপসারন করতে হবে; টেরোরিস্ট সংগঠন ও জঙ্গিলীগ নিষিদ্ধ করতে হবে ইত্যাদি প্ল্যাকার্ড হাতে দেখা যায়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, এই আন্দোলনকে কেন্দ্র করে খুনি শেখ হাসিনা আবু সাইদের মতো হাজারো মেধাবী শিক্ষার্থীদের জীবন কেড়ে নিয়েছে। শুধু ৩৬ দিনের এই আন্দোলনে নয় বরং ১৬ বছর বিভিন্ন সময় সাধারণ মানুষ ও শিক্ষার্থীদের ঘুম, খুন ও নির্যাতন চালিয়েছে শুধুমাত্র ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য। যে সন্ত্রাসী সংগঠনের হাতে আমাদের ভাই-বোন, মা-বাবার রক্ত জড়িয়ে আছে সেই সংগঠনকে আমরা কখনও মেনে নিতে পারি না।
বক্তারা আরও বলেন, বর্তমান সরকারকে বলতে চাই অনতিবিলম্বে শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে উপযুক্ত বিচারের আওতায় না আনলে আমাদের আন্দোলন আবারও গণবিপ্লবে রুপান্তরিত হবে। যদি আমাদের কথা আপনারা কর্ণপাত না করেন তাহলে এমন আন্দোলন করা হবে আপনারাও পিছু হটতে বাধ্য হবেন। সুতরাং ছাত্র জনতার প্রাণের দাবি, মনের দাবি এই সন্ত্রাসী লীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
নিয়োগ দিচ্ছে সুলতানস ডাইন, থাকছে দুপুরের খাবার
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে সুলতানস ডাইন। প্রতিষ্ঠানটির অ্যাকাউন্টস অফিসার পদে একাধিক জনবল নিয়োগ দিবে। আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
একনজরে সুলতানস ডাইনের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
পদের নাম: সুলতান’স ডাইন
পদের নাম: অ্যাকাউন্টস অফিসার
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অ্যাকাউন্টিংয়ে বিবিএ/বিকম
অন্যান্য যোগ্যতা: আর্থিক লেনদেন পরিচালনা, অ্যাকাউন্টিং রেকর্ড এবং দৈনিক প্রতিবেদন প্রস্তুতে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ১ বছর, তবে অভিজ্ঞতা না থাকলেও আবেদন করতে পারবেন আগ্রহীরা।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম
কর্মক্ষেত্র: অফিসে
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ
বয়সসীমা: ২২ থেকে ৩০ বছর
কর্মস্থল: ঢাকা (গুলশান-২)
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে
অন্যান্য সুবিধা: টি/এ, মোবাইল বিল, প্রতি বছর বেতন পর্যালোচনা, দুপুরের খাবারের সুবিধা, বছরে ২টি উৎসব বোনাস।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ অক্টোবর ২০২৪
আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিতে চাকরি, বেতন ৮৫ হাজার টাকা
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিতে ‘ফাইন্যান্স কোঅর্ডিনেটর’ পদে জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহীরা আগামী ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি
পদের নাম: ফাইন্যান্স কোঅর্ডিনেটর
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক/স্নাতকোত্তর/এমবিএ (অ্যাকাউন্টিং/ফাইন্যান্স)
অভিজ্ঞতা: ১০ বছর
বেতন: ৮৫,০০০ টাকা
চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ
বয়স: ৫০ বছর
কর্মস্থল: কক্সবাজার
আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা The Bangladesh Red Crescent Society এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২৪ অক্টোবর ২০২৪
সূত্র: বিডিজবস ডটকম