জাতীয়
দেশত্যাগ ও চাকরি ছাড়তেই বিতর্কিত মন্তব্য সেই ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মির
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়ে ফেসবুকে বিতর্কিত মন্তব্য করে সমালোচনায় পড়েন লালমনিরহাট জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার (নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট) তাপসী তাবাসসুম উর্মি। সর্বশেষ তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এর আগে তাঁকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়। তবে দেশত্যাগ ও চাকরি ছাড়তেই তিনি এমন বিতর্কিত মন্তব্য করেন বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, বিসিএস ৪০তম ব্যাচের নবীন কর্মকর্তা তাপসী তাবাসসুম উর্মি ২০১৫ সালে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই (২০১০ ব্যাচ) থেকে গ্র্যাজুয়েশনের পর ২০২২ সালে এই চাকরিতে যোগ দেন। অর্থাৎ, পাশ করার পর থেকে প্রশাসনে যোগ দিতে তার সময় লেগেছে ৭ বছর। এই চাকরি না করার সিদ্ধান্ত তিনি অনেক আগেই নিয়েছেন। তিনি ঠিক করেছেন এই দেশে আর ক্যারিয়ার গড়বেন না। তাই যত দ্রুত সম্ভব তিনি এই চাকরি ত্যাগ করে যাওয়াটা নিশ্চিত করতে চাচ্ছেন। গত ০১ সেপ্টেম্বর তাকে পাসপোর্ট গ্রহনের জন্য (এনওসি) দেয়া হয়। তার মানে তিনি পাসপোর্টের আবেদন আরো আগেই করেছিলেন। এছাড়াও তিনি কয়েকদিন আগে ‘হায়ার স্টাডি অ্যাব্রোড’ গ্রুপে নিজের আইডি থেকে জয়েন করেন।
সূত্র জানায়, দ্রুত চাকরি থেকে বের হতে পারার পাশাপাশি বাইরে ভিসা পাওয়া বা প্রয়োজনে অ্যাসাইলাম পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি করতে তাপসী তাবাসসুম উর্মিকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হয়েছে। প্রথমে জনরোষ তৈরি করতে তিনি আবু সাইদকে সন্ত্রাসী বললেন। কিন্তু তার অখ্যাত প্রোফাইলের জন্য সেটা বেশি মানুষের কাছে পৌছায়নি। ফলপ্রসূ না হওয়ায় টার্গেট করলেন স্বয়ং প্রধান উপদেষ্টা ও গোটা উপদেষ্টা পরিষদকে। প্রজাতন্ত্রের একজন জুনিয়র কর্মকর্তা হয়ে রাষ্ট্রপ্রধানকে অসাংবিধানিক বলা ও তার বিদায় ঘন্টা বাজানোর ঘোষণা দেওয়া সাড়া ফেলতে বাধ্য।
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে তাপসী তার ফেসবুকে লিখেছিলেন, সাংবিধানিক ভিত্তিহীন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, রিসেট বাটনে পুশ করা হয়েছে। অতীত মুছে গেছে। রিসেট বাটনে ক্লিক করে দেশের সব অতীত ইতিহাস মুছে ফেলেছেন তিনি। এতই সহজ! কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গেছে আপনার, মহাশয়।
এর আগে স্ট্যাটাসের বিষয়ে জানতে চাইলে উর্মি গণমাধ্যমকে বলেন, আমি পোস্ট দিয়েছি এটাই তো যথেষ্ট। অনলি মি করেছি, বিভিন্ন কারণে হতে পারে। এ বিষয় আমি কোনো মন্তব্য করতে চাই না।
এদিকে তাপসী তাবাসসুম উর্মির ফেসবুক আইডিতে গিয়ে দেখা গেছে, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত সরকারের পক্ষে অবস্থান নিয়ে বেশ কিছু স্ট্যাটাস দিয়েছেন তিনি। এ ছাড়া, আওয়ামী লীগের পক্ষে শক্ত অবস্থান নিয়ে বেশকিছু পোস্টও করেছেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের যুক্তরাষ্ট্রে পালানোর গুঞ্জন
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের প্রায় দুই মাস পার হলেও এখনো গ্রেপ্তার হননি বিক্ষোভ দমনে গুলি ছুঁড়তে নির্দেশ দেওয়া উর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা। তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় আছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সাবেক অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশিদ।
একটি সূত্র বলছে, তিনি সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে পুলিশ ও প্রশাসনকে ‘ম্যানেজ’ করে দেশ ছেড়ে চলে গেছেন। ২০০৬ সালে ডিভি লটারি পেয়ে তার স্ত্রী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব পান। সে সূত্রে তারা নিয়মিত যুক্তরাষ্ট্রে যাতায়াত করতেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা থাকায় গণঅভ্যুত্থানের পর হারুন অর রশিদ নিউইয়র্ক স্টেটের লং আইল্যান্ডে পালিয়ে গেছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
নিউইয়র্কের বাংলাদেশি কমিউনিটির কয়েকজনের সহায়তায় তিনি সেখানেই গোপনে অবস্থান করছেন বলে জানিয়েছে একটি সূত্র। সেখানকার একটি ভবনের সম্মেলনকক্ষে হারুন অর রশিদ বসে রয়েছেন এমন একটি ছবি সূত্রের বরাতে গণমাধ্যমের হাতে এসেছে।
পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী সরকার পতনের পর অন্তত ১৮৭ জন পুলিশ কর্মকর্তা নিখোঁজ রয়েছেন। তাদের অনুপস্থিতির কারণে বরখাস্তের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে সম্প্রতি জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক ময়নুল ইসলাম। সাংবাদিকেরা পলাতক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিষয়ে প্রশ্ন করলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাংবাদিকদেরকেই তথ্য দিয়ে সহযোগিতার আহ্বান জানান।
২০১১ সালে জাতীয় সংসদের সামনে এক মিছিলে তৎকালীন বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ জয়নাল আবেদীন ফারুককে মারধরের ঘটনায় প্রথম আলোচনায় আসেন হারুন অর রশিদ। এরপর থেকে বিভিন্ন নেতিবাচক কর্মকাণ্ডে তার নাম আসে। ডিবিতে মানুষকে তুলে নেওয়া, বিরোধী দলের আন্দোলনে ‘বোমা উদ্ধারের’ প্রহসন, হেফাজতে নির্যাতন, আপত্তিকর ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় ইত্যাদি অভিযোগে তিনি ব্যাপক সমালোচিত হন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
মন্ত্রীপরিষদ সচিব হলেন ড. আব্দুর রশিদ
মন্ত্রীপরিষদ সচিব হিসেবে ড. শেখ আব্দুর রশিদকে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সরকারি চাকরি আইন-২০১৮-এর ৪৯ ধারা অনুযায়ী ড. শেখ আব্দুর রশিদকে অন্য যে কোনো পেশা, ব্যবসা কিংবা সরকারি, আধা-সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে মন্ত্রীপরিষদ সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করা হলো।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, ড. শেখ আব্দুর রশিদকে আগামী ১৪ অক্টোবর যোগদান অথবা যোগদানের তারিখ হতে পরবর্তী ২ (দুই) বছর মেয়াদে এ পদে নিয়োগ প্রদান করা হলো।
এই নিয়োগের অন্যান্য শর্ত চুক্তিপত্র দ্বারা নির্ধারিত হবে। জনস্বার্থে এ আদেশ জারি করা হলো বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
অক্টোবরেই চালু হচ্ছে মেট্রোরেলের মিরপুর-১০ স্টেশন
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া মেট্রোরেলের মিরপুর-১০ নম্বর স্টেশনের ট্রায়াল রান আগামী বৃহস্পতিবার হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুর রউফ। চলতি অক্টোবরেই এ স্টেশন চালুর চেষ্টা করছে ডিএমটিসিএল।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) গণমাধ্যমে তিনি এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের মানুষের প্রতি যে প্রতিশ্রুতি, দ্রুত সময়ের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত মেট্রোরেলের স্টেশনগুলো চালু করা, তা বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছি। ইতোমধ্যে কাজীপাড়া সীমিত পরিসরে চালু করেছি। তা যাত্রীদের বেশ উপকারে আসছে। মিরপুর-১০ নম্বর স্টেশনের কাজও প্রায় শেষের দিকে। আগামী ১০ অক্টোবর আমরা প্রস্তুতিমূলকভাবে স্টেশনের কার্যক্রম চালু করব। তারপর তা উপদেষ্টার নজরে দেব। চেষ্টা আছে এই অক্টোবরেই এটি চালু করার।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ১৮ জুলাই মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশনে ভাঙচুর করে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। এরপরই দীর্ঘ সময়ের জন্য অনিশ্চিত হয়ে যায় মেট্রোরেল চলাচল। ৩৭ দিন বন্ধ থাকার পর গত ২৫ আগস্ট আবার চালু হয় মেট্রোরেল। তবে বন্ধ থাকে মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া মেট্রোরেল স্টেশন। এরও ২৬ দিন পর কাজীপাড়া স্টেশন চালু করা হয়। তবে মিরপুর-১০ নম্বর স্টেশন চালু করা সম্ভব হয়নি।
ডিএমটিসিএলের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানান, স্টেশনের ক্ষতিগ্রস্ত সরঞ্জামগুলোর বেশিরভাগ বিকল্প হিসেবে তুলনামূলকভাবে কম ব্যবহৃত দুই স্টেশন এবং মেট্রোরেল প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট থেকে নিয়ে আসা হয়েছে। এর মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত যন্ত্রপাতি প্রতিস্থাপনের জন্য বিজয় সরণি ও উত্তরা দক্ষিণ স্টেশন থেকে কিছু যন্ত্রপাতি আনা হয়েছে। এবং ডিএমটিসিএলের ট্রেনিং ইনস্টিটিউট থেকেও কিছু যন্ত্রপাতি আনা হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
পিএসসি চেয়ারম্যানসহ ১২ সদস্যের পদত্যাগ
সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান মো. সোহরাব হোসাইন পদত্যাগ করেছেন। মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) বিকেলে পিএসসি সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। পিএসসির এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, আজ চেয়ারম্যানসহ বেশির ভাগ সদস্য পদত্যাগ করেন। দুজন সদস্য পদত্যাগ করেননি। তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করাও যাচ্ছে না, ফোন বন্ধ।
পিএসসি চেয়ারম্যান ছাড়াও কমিশনের ১২ জন সদস্য পিএসসি সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন। এ পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো হচ্ছে।
পদত্যাগ করা সদস্যরা হলেন সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব ফয়েজ আহম্মদ, সাবেক অধ্যাপক উত্তম কুমার সাহা, সাবেক নির্বাহী পরিচালক জাহিদুর রশিদ, অধ্যাপক মুবিনা খন্দকার, অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন, সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব কে এম আলী আজম, সাবেক সচিব খলিলুর রহমান, মাউশির সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক, সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব মাকছুদুর রহমান, সাবেক সচিব নাজমানারা খাতুন ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্রদীপ কুমার পাণ্ডে।
তবে তিনজন সদস্য এখনও পদত্যাগপত্র জমা দেননি। তারা হলেন সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, সাবেক সচিব ও এন সিদ্দিকা খানম ও সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শফিকুল ইসলাম।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
গ্রেপ্তারের দুই দিন পরেই কারামুক্ত হলেন সাবের হোসেন
গ্রেপ্তারের দুই দিন পরেই কারামুক্ত হয়েছেন সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের গারদখানা থেকে তিনি কারামুক্ত হন। ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের গারদখানার ইনচার্জ এসআই মুরাদ হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান আজ বিকেলে সাবের হোসেন চৌধুরীকে জামিন দেন।
সাবের হোসেন চৌধুরীর আইনজীবী মোরশেদ আলম শাহীন জানিয়েছেন, আর কোনো মামলায় সাবের হোসেন চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়নি। যে কোনো সময় তিনি মুক্তি পেতে পারেন।
গত রোববার (৬ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রাজধানীর গুলশান এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। পরদিন সোমবার রাজধানীর পল্টনে বিএনপিকর্মী মকবুল হত্যা মামলায় সাবের হোসেন চৌধুরীকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে পুলিশ।
এরপর তদন্ত কর্মকর্তা পল্টন মডেল থানার উপ-পরিদর্শক নাজমুল হাসান তাকে ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। অন্যদিকে তার আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের আবেদন জানান। ঢাকার অতিরিক্ত মহানগর হাকিম মাহবুবুল হক শুনানি শেষে সাবের হোসেনের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ড শেষ হওয়ার আগেই তিনি জামিনে মুক্তি পেয়ে কারামুক্ত হলেন।
এমআই