গণমাধ্যম
সাংবাদিকের ওপর হামলা, স্টার কাবাবের ১১ স্টাফ গ্রেফতার
রাজধানীর স্টার কাবাবে কাচ্চি বিরিয়ানির সঙ্গে পচা ও গন্ধযুক্ত টিক্কা দেয়ার প্রতিবাদ করায় সাংবাদিক সালেহ মোহাম্মদ রশীদ অলক নামে এক গ্রাহককে মারধর করা হয়েছে। এ অভিযোগে হোটেলটির ম্যানেজারসহ ১১ কর্মীকে গ্রেফতার করেছে বনানী থানা পুলিশ।
সোমবার (৭ অক্টোবর) বিষয়টি নিশ্চিত করেন বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাসেল সারোয়ার।
রাসেল সারোয়ার বলেন, রোববার (৬ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর বনানীর স্টার কাবাব থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
তিনি বলেন, স্টার কাবাবে সালেহ মোহাম্মদ রশীদ অলক নামে একব্যক্তির ওপর হামলার ঘটনায় একটি মামলাও করা হয়েছে। মামলার পর ১১ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সবার বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। অজ্ঞাত আরও চার থেকে পাঁচ জনের নামে মামলা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে আরও কেউ জড়িত থাকলে, সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। জড়িত অন্যদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
এদিকে ভুক্তভোগী সালেহ মোহাম্মদ রশীদ অলক বলেন, রোববার দুপুরে বন্ধুর সাথে বনানীর স্টার কাবাবে খেতে গিয়েছিলাম। এ সময় কাচ্চির সঙ্গে পচা ও গন্ধযুক্ত টিক্কা দেয়া হয়। পরে বিষয়টি নিয়ে হোটেল কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। আমার বন্ধুও খাবারে গন্ধ হওয়ার অভিযোগ করলে, স্টার কাবাবের ম্যানেজার তাকে বলেন, জীবনে টিক্কা খাননি আপনি। এটা এমনই হয়।
তিনি আরও বলেন, একপর্যায়ে বিষয়টি নিয়ে প্রতিবাদ করলে আশপাশের আরও তিন গ্রাহক একই অভিযোগ করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে কলবেল চেপে সব স্টাফকে জড়ো করেন ম্যানেজার। এ সময় স্টার কাবাবের ১৪ থেকে ১৫ জন মিলে বেধড়ক মারধর করেন আমাকে। এতে মাথা ফেটে রক্ত বের হয়। এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।
উল্লেখ্য, সালেহ মোহাম্মদ রশীদ অলক ‘পলিটিক্যাল নিউজ ২৪’ নামের একটি অনলাইন পোর্টালের নির্বাহী সম্পাদক।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
গণমাধ্যম
সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা এখনো আক্রমণের মুখে: সম্পাদক পরিষদ
সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা এখনো আক্রমণের মুখে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছে সম্পাদক পরিষদ। আজ মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) সম্পাদক পরিষদের সভাপতি মাহ্ফুজ আনাম ও সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে সোমবার (০৪ নভেম্বর) ডেইলি স্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে সম্পাদক পরিষদ এ মন্তব্য করে।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান, মানবজমিন সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, নিউ এজ সম্পাদক নুরুল কবির, আজকের পত্রিকা সম্পাদক ড. মো. গোলাম রহমান, ফাইন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস সম্পাদক শামসুল হক জাহিদ, যুগান্তর সম্পাদক সাইফুল আলম, ইত্তেফাক সম্পাদক তাসমিমা হোসেন, বণিক বার্তা সম্পাদক ও প্রকাশক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ, সংবাদ সম্পাদক আলতামাশ কবির, ঢাকা ট্রিবিউন সম্পাদক জাফর সোবহান, দেশ রূপান্তর সম্পাদক মোস্তফা মামুন এবং সংবাদের নির্বাহী সম্পাদক শাহরিয়ার করিম। বিবৃতিতে বলা হয়, ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থান ও এর মধ্য দিয়ে সৃষ্ট নতুন বাংলাদেশের একটি অন্যতম প্রধান প্রতিশ্রুতি হলো সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা। অন্তর্বর্তী সরকারসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষ থেকে এ প্রতিশ্রুতি বারবার ব্যক্ত করা হয়েছে।
সম্পাদক পরিষদ অত্যন্ত উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছে, স্বাধীন সাংবাদিকতার চর্চা অক্ষুণ্ণ রাখার পরিবেশ নিশ্চিতের এ প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও এখনো সমাজের কোনো কোনো অংশ থেকে দেশের সংবাদমাধ্যমগুলোর স্বাধীনতার ওপর নানাভাবে আক্রমণ অব্যাহত রয়েছে। এরই মধ্যে দেশের শীর্ষ কয়েকটি মুদ্রিত সংবাদমাধ্যমের কার্যালয়ে হামলা-ঘেরাওয়ের হুমকি দেয়ার ঘটনা ঘটেছে। প্রথম আলো, ডেইলি স্টারসহ কয়েকটি পত্রিকা তাদের প্রধান কার্যালয়ের নিরাপত্তা চেয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে আবেদনও করেছে। এর প্রেক্ষিতে নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর দ্রুতগতিতে ব্যবস্থা নেয়ার বিষয়টিও উল্লেখ্য।
এতে বলা হয়, সম্পাদক পরিষদ মনে করে, কোনো পত্রিকার পরিবেশিত কোনো সংবাদ বা সম্পাদকীয় নীতিমালা নিয়ে কারো কোনো আপত্তি থাকলে তিনি লেখালেখির মাধ্যমে নিজের বুদ্ধিবৃত্তিক অবস্থান ও বক্তব্য তুলে ধরতে পারেন। কিন্তু এভাবে হুমকি-ধমকির মাধ্যমে সংবাদমাধ্যমের কণ্ঠরোধের প্রয়াস বিগত কাঠামোর জনবিরোধী চর্চারই পুনরাবৃত্তির নামান্তর।
স্বাধীন সাংবাদিকতার চর্চা ও পরিবেশকে ব্যাহত করার প্রয়াসের তীব্র নিন্দা জানিয়ে সম্পাদক পরিষদ জানায়, গণমাধ্যমসহ সব ধরনের প্রতিষ্ঠানে মব জাস্টিস কঠোরহস্তে দমন করুন। সম্পাদক পরিষদ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের প্রতি সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার পরিপন্থি কার্যক্রম থেকে বিরত থাকারও অনুরোধ জানায়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
গণমাধ্যম
আরও ৩০ সাংবাদিকের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল
দেশের আরও ৩০ সাংবাদিক ও ব্যক্তির অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করেছে তথ্য অধিদপ্তর (পিআইডি)। রোববার (০৩ নভেম্বর) পিআইডির প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মো. নিজামুল কবীর স্বাক্ষরিত আদেশে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। তবে বিষয়টি আজই (০৫ নভেম্বর) জানা গেছে।
পিআইডির আদেশে বলা হয়েছে, প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালার আলোকে এসব সাংবাদিকের অনুকূলে তথ্য অধিদপ্তরের দেওয়া স্থায়ী ও অস্থায়ী প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করা হয়েছে।
অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল হওয়া সাংবাদিকেরা হলেন- টিভি টুডের মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, কালের কণ্ঠের ইমদাদুল হক মিলন, নিউজ২৪ এর রাহুল রাহা, এটিএন নিউজের নুরুল আমিন প্রভাষ, দৈনিক ডেসটিনির সোহেল হায়দার চৌধুরী, ডিবিসি নিউজের মোহাম্মদ মনজুরুল ইসলাম, সময় টিভির আহমেদ জোবায়ের, দৈনিক জাগরণের আবেদ খান, নিউজ২৪ এর জয়দেব চন্দ্র দাস, নাগরিক টিভির দীপ আজাদ, এটিএন বাংলার জ ই মামুন, বাসসের মো. ওমর ফারুক, চ্যানেল আইয়ের হোসনে আরা মমতা ইসলাম সোমা, দৈনিক কালের কণ্ঠের হায়দার আলী, দৈনিক আমাদের অর্থনীতির মাসুদা ভাট্টি, দৈনিক পূর্বকোণের কুদ্দুস আফ্রাদ, বৈশাখী টিভির সাইফুল ইসলাম, ডিবিসি নিউজের নাজনীন নাহার মুন্নী, ফ্রিল্যান্সার নাদিম কাদির, বাসসের মধুসূদন মন্ডল, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির আশিষ ঘোষ সৈকত, দৈনিক বাংলার জাফরউল্লাহ শরাফত, দৈনিক আনন্দবাজারের কিশোর কুমার সরকার, দৈনিক বাংলাদেশ বুলেটিনের রফিকুল ইসলাম রতন, মাইটিভির নাসির উদ্দিন, আরটিভির আশিকুর রহমান, একুশে টিভির অখিল কুমার পোদ্দার, গাজী টিভির অঞ্জন রায়, আরটিভির সিইও আশিকুর রহমান, দৈনিক ভোরের কাগজের বার্তা সম্পাদক ইখতিয়ার উদ্দিন।
এর আগে গত ২৯ অক্টোবর আওয়ামীপন্থি ২০ সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করে তথ্য অধিদপ্তর।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
বিশ্বে সাংবাদিক হত্যার ৮৫ শতাংশ মামলায় শাস্তি হয় না: ইউনেস্কো
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সাংবাদিক হত্যা নিয়ে দায়ের করা মামলার ৮৫ শতাংশ এখনও অমীমাংসিত বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এসব হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের শাস্তি হয়নি বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি।
সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অপরাধের দায়মুক্তির অবসানের আন্তর্জাতিক দিবসে, সব রাষ্ট্রকে সাংবাদিক হত্যার দায়মুক্তির অবসানের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করার আহ্বান জানিয়েছে এই সংস্থাটি।
ইউনেস্কোর একটি নতুন প্রতিবেদন অনুসারে, সাংবাদিক হত্যার দায়মুক্তির মাত্রা এখনও দুঃখজনকভাবে অত্যন্ত বেশি। ৮৫ শতাংশ। ছয় বছরে যা মাত্র ৪ পয়েন্ট কমেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২২ এবং ২০২৩ সালে, সত্য ঘটনা খুঁজে বের করার পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে প্রতি চারদিনে একজন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছিল। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কাউকে দায়ী করা সম্ভব হয়নি।
ইউনেস্কোর মহাপরিচালক অড্রে আজৌলে বলেন, আমি আমাদের সব সদস্য রাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানাই যাতে এই অপরাধগুলো যারা ঘটিয়েছে তাদের শাস্তি নিশ্চিত করা সম্ভব হয়। এ জন্য যা কিছু করা দরকার তার সবকিছুই আপনাদের করা উচিত। ভবিষ্যতে সাংবাদিকদের ওপর এ ধরনের হামলা ঠেকাতে অপরাধীদের বিচার করা এবং দোষী সাব্যস্ত করা একটি প্রধান মানদণ্ড।
ইউনেস্কোর নতুন প্রতিবেদনে উল্লেখযোগ্য হারে সাংবাদিক হত্যার দায়মুক্তি অব্যাহত থাকার কথা উল্লেখ করা হয়। শুধু তাই নয়, ২০০৬ সাল থেকে ইউনেস্কোর রেকর্ড করা এসব হত্যার ৮৫ শতাংশই অমীমাংসিত বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
যদিও ইউনেস্কো এ বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ অব্যাহত রেখেছে। কারণ ৬ বছর আগে এই হার ছিল ৮৯ শতাংশ এবং বারো বছর আগে ছিল আরও বেশি; যা ৯৫ শতাংশ। সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অপরাধ কমানোর বিষয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে তাদের প্রচেষ্টা বাড়িয়েছে রাষ্ট্রগুলো, বলছে ইউনেস্কো।
ইউনেস্কোর (২০২২ -২০২৩) সালের রিপোর্টে জানানো হয়েছে, মোট ১৬২ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। আগের দুই বছরের (২০২০-২১) তুলনায় প্রায় অর্ধেক মৃত্যু হয়েছে দেশগুলোতে সশস্ত্র সংঘাতের সময়।
অন্যান্য দেশে, বেশিরভাগ সাংবাদিক মারা গেছেন সংগঠিত অপরাধ, দুর্নীতি বা জনগণের বিক্ষোভের ঘটনা কভার করতে গিয়ে। প্রতিবেদনটিতে আরও উদ্বেগজনক তথ্য দেয়া হয়েছে যে, ২০১৭ সাল থেকে নারী সাংবাদিক হত্যার সংখ্যা সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে। যেখানে ১৪ জন নারী নিহত হয়েছেন বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
২৮ সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব তলব
২৮ জন সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাবের বিবরণ তলব করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অর্থনৈতিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। তাদের বিষয়ে তথ্য চেয়ে বিএফআইইউ দেশের বিভিন্ন ব্যাংকে চিঠি পাঠিয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো মঙ্গলবার এ তথ্য জানায়।
তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি পাওয়ার পর বিএফআইইউ ব্যাংকগুলোকে চিঠি দিয়ে সেসব সাংবাদিকের সব ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে। তাদের নামে কোনোও ব্যাংক লকার, সেভিংস কার্ড, ক্রেডিট কার্ড এবং অন্যান্য আর্থিক লেনদেনসংক্রান্ত দলিলপত্র রয়েছে কি না বা অর্থের লেনদেন হয়েছে কি না-সেই তথ্য চাওয়া হচ্ছে।
যাদের তথ্য চাওয়া হয়েছে তারা হলেন-বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, ডিবিসি নিউজের সম্পাদক জায়েদুল হাসান পিন্টু, এবিনিউজ২৪ডটকমের এডিটর ইন চিফ সুভাষ সিং রায়, কালের কণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হায়দার আলী, এটিএনের জ. ই. মামুন, বাংলা ইনসাইডারের সম্পাদক সৈয়দ বোরহান কবীর, নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রেস মিনিস্টার শাবান মাহমুদ, বাংলাদেশ প্রতিদিনের সিটি এডিটর মির্জা মেহেদী তমাল ও চিফ রিপোর্টার জুলকারনাইন রনো, সমকালের সম্পাদক আলমগীর হোসেন, বাসসের মধুসূদন মন্ডল, ডিবিসির মাসুদ আইয়ুব কার্জন, আমাদের সময়ের নির্বাহী সম্পাদক মাইনুল ইসলাম, সাংবাদিক ফরাজী আজমল হোসেন, বৈশাখী টেলিভিশনের অশোক চৌধুরী, নির্বাহী সম্পাদক রাহুল রাহা, ডেইলি সানের সম্পাদক রেজাউল করিম লোটাস।
তালিকায় আরও রয়েছেন-নিউজ টোয়েন্টিফোরের ডেপুটি চিফ নিউজ এডিটর আশিকুর রহমান শ্রাবণ, যুগান্তরের বিশেষ প্রতিনিধি আব্দুল্লাহ আল মামুন, স্বদেশ প্রতিদিনের সাবেক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রতন, দৈনিক মুখপাত্রের সম্পাদক শেখ জামাল হোসেন, ডিবিসি নিউজের বিশেষ প্রতিনিধি আদিত্য আরাফাত, এটিএন নিউজের বিশেষ প্রতিনিধি তৌহিদুল ইসলাম সৌরভ, যুগান্তরের বিশেষ প্রতিনিধি শেখ মামুনুর রশীদ, সাংবাদিক শ্যামল সরকার, ইত্তেফাকের নগর সম্পাদক আবুল খায়ের এবং দৈনিক কালবেলার সম্পাদক ও প্রকাশক সন্তোষ শর্মা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
গণমাধ্যম
২০ সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল
আওয়ামীপন্থি হিসেবে পরিচিত ২০ সাংবাদিক ও কর্মকর্তার প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করেছে তথ্য অধিদফতর।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) তাদের কার্ড বাতিল করে সংশ্লিষ্টদের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এতে স্বাক্ষর করেছেন প্রধান তথ্য অফিসার (চলতি দায়িত্ব) মো. নিজামূল কবীর।
চিঠি বলা হয়, প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন নীতিমালার অনুচ্ছেদ ৬.৯, ৬.১০, ৯.৫ ও ৯.৬ এর আলোকে এসব সাংবাদিক ও ব্যক্তিদের অনুকূলে তথ্য অধিদফতর থেকে এর আগে ইস্যু করা স্থায়ী ও অস্থায়ী প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করা হলো।
প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল হওয়া সাংবাদিকদের নাম দেখতে এখানে ক্লিক করুন।