Connect with us

চিত্র-বিচিত্র

৫৭ বছর পর বিয়ের ভিডিও হাতে পেলেন দম্পতি

Published

on

ব্লকে

বিয়ে হয়েছিল ১৯৬৭ সালে। আর এই ২০২৪ সালে এসে তাদের বিয়ের সেই ভিডিও হাতে পেলেন দম্পতি। সেটাও পেলেন কাকতালীয়ভাবে। সেই দম্পতির নাম আইলিন ও বিল টার্নবুল।

১৯৬৭ সালে তারা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন। তারপর যৌবন পাড়ি দিয়ে এখন বার্ধক্যে পৌঁছে গেছেন তারা। যখন তাদের বিয়ে হয়েছিল তারা তখন থাকতেন স্কটল্যান্ডে। সেখানেই তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের সময় একটি ভিডিও করা হয়েছিল। যেখানে তাদের বিয়ের নানা মুহূর্ত ধরা পড়েছিল।

সাধারণত বিয়ের ভিডিও বিয়ের পর এডিট হতে মাত্র কয়েকদিন লাগে। নবদম্পতিসহ পরিবার বন্ধু সবাই মিলে সে ভিডিও দেখার রেওয়াজ নতুন নয়। এ এক মন ভালো করা অভিজ্ঞতা।

ওই দম্পতিও সে সুযোগ পেয়েছিলেন। সেই সময় প্রজেক্টর ভাড়া করে বিয়ের ভিডিও দেখতে হতো। তারাও সেটাই করেছিলেন। যেটা ভুল হয়েছিল সেটা একবার দেখার পর ভিডিওটি নিজেদের কাছে রেখে দেওয়ার বদলে ভুল করে প্রজেক্টরের সঙ্গে তা প্রোজেক্টর যার কাছ থেকে ভাড়া নেওয়া হয়েছিল তার কাছে থেকে যায়। আর দম্পতিও বিয়ের পর চলে আসেন অস্ট্রেলিয়ায়। কারণ তারা অস্ট্রেলিয়ার বাসিন্দা। স্কটল্যান্ডের নন।

সে ভিডিও হাতে না পাওয়ার দুঃখ একটা সময় পর্যন্ত ছিল। তারপর তা আর পাওয়ার কোনো উপায় নেই বুঝে আস্তে আস্তে সময়ের সঙ্গে সেকথা ভুলেও যান তারা।

অস্ট্রেলিয়ার ব্রিসবেনের বাসিন্দা সেই কনে এখন ৭৭-এর বৃদ্ধা। তিনি একটি ফেসবুক গ্রুপে তাদের বিয়ের ছবি দেখে চমকে যান। বিষয়টি তার স্বামীকেও জানান।

তার স্বামী বিষয়টি দেখার পর তারা যোগাযোগ করার চেষ্টা করেন সামাজিকমাধ্যমে। এদিকে যিনি সেই ভিডিও তুলেছিলেন, তিনি এখন বৃদ্ধ। থাকেন স্কটল্যান্ডে।

তিনি তার যত ভিডিও তুলেছিলেন সব কটিকে ডিভিডি করতে শুরু করেছিলেন। তখনই তার সংগ্রহে থাকা এই বিয়ের ভিডিওটি তিনি দেখতে পান।

কার ভিডিও তা জানতে সেটি সামাজিকমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট করেন। সেই ছবি অস্ট্রেলিয়ায় বসে দেখতে পান দম্পতি। যোগাযোগের পর এই ভিডিওটির একটি ডিজিটাল ভার্সন তৈরি করে ওই দম্পতির কাছে পাঠিয়ে দেন বৃদ্ধ ফটোগ্রাফার।

বিয়ের ৫৭ বছর পর অবশেষে নিজেদের বিয়ের ছবি হাতে পেলেন ওই অস্ট্রেলীয় দম্পতি।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

চিত্র-বিচিত্র

রচনা লিখে নগদ অর্থ ও ক্রেস্ট পুরস্কার পাওয়ার সুযোগ

Published

on

ব্লকে

জাতীয় প্রবাসী দিবস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উপলক্ষে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (বোয়েসেল) কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের জন্য রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে। আগামী ৪ ডিসেম্বর বেলা ৩টার মধ্যে রচনা জমা দিতে হবে।

রচনা প্রতিযোগিতা দুটি গ্রুপে অনুষ্ঠিত হবে। ‘ক’ গ্রুপ: একাদশ-দ্বাদশ বা সমমান শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য প্রযোজ্য। ‘খ’ গ্রুপ: বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স/ মাস্টার্স/ সমমান শ্রেণিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের জন্য প্রযোজ্য।

‘ক’ গ্রুপের জন্য রচনার বিষয় ‘দক্ষতা ও অভিবাসন: বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের সম্ভাবনা’ এবং ‘খ’ গ্রুপের জন্য রচনার বিষয় ‘রেমিট্যান্স: জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির টেকসই চালিকা শক্তি’।

‘ক’ গ্রুপের প্রতিযোগীদের ১ হাজার ৫০০ শব্দের মধ্যে এবং ‘খ’ গ্রুপে ২ হাজার শব্দের মধ্যে রচনা লিখতে হবে। রচনা এফোর সাইজ সাদা কাগজের এক পাশে নিজ হাতে লিখতে হবে, কম্পিউটার কম্পোজ গ্রহণযোগ্য নয়। প্রতি পৃষ্ঠায় উভয় পাশে আধা ইঞ্চি পরিমাণ মার্জিন ও পৃষ্ঠা নম্বর ব্যবহার করতে হবে। রচনার কভার পেজে রচনার বিষয় ও গ্রুপ, প্রতিযোগীর নাম, শ্রেণি ও মুঠোফোন নম্বর লিখতে হবে। রচনার কোনো অংশে নাম/ মুঠোফোন নম্বর/ কোনো প্রকার সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করা যাবে না।

রচনা সরাসরি বা ই–মেইলে স্ক্যান করে জমা দেওয়া যাবে। খামের ওপর ‘জাতীয় প্রবাসী দিবস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস ২০২৪-রচনা প্রতিযোগিতা-গ্রুপ ক/খ’ লিখতে হবে। উভয় গ্রুপে ১ম, ২য়, ৩য় স্থান অধিকারীকে নগদ অর্থ, ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট পুরস্কার দেওয়া হবে।

রচনা জমা দেওয়ার ঠিকানা

ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (বোয়েসেল), প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ভবন (৫ম তলা), ৭১-৭২ ইস্কাটন গার্ডেন, রমনা, ঢাকা- ১০০০, ই–মেইল: info@boesl.gov.bd।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

চিত্র-বিচিত্র

কে এই বিশ্বজয়ী মুয়াজ, জানা গেল পরিচয়

Published

on

ব্লকে

ইসলামী ঐতিহ্যের স্মৃতি বিজড়িত তুরস্কে অনুষ্ঠিত ৯ম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছেন বাংলাদেশি হাফেজ মুয়াজ মাহমুদ। ২০১৬ সালের পরে বাংলাদেশ থেকে হাফেজ মুয়াজ মাহমুদ প্রথম তুরস্কে এই সফলতার গৌরব অর্জন করেন।

বুধবার (৩০ অক্টোবর) স্থানীয় সময় বাদ জোহর তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের হাত থেকে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ মেহমানদের উপস্থিতিতে মুয়াজ মাহমুদই সম্মাননা ক্রেস্ট ও পুরস্কার গ্রহণ করেন।

বিশ্বজয়ী হাফেজ মুয়াজ মাহমুদ ২২ আগস্ট ২০০৬ সালে চাঁদপুর জেলার, চাঁদপুর সদরের বালিয়াবাজার গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মোহাম্মদ আলি একজন ব্যবসায়ী। চার ভাইবোনের মধ্যে সবার ছোট তিনি। মা-বাবার কাছেই তার প্রাথমিক শিক্ষাজীবন শুরু হয়।

শিক্ষা জীবনের শুরুতে স্কুলে প্রাথমিক পড়াশোনা করেন। এরপর ঢাকার মিরপুর ১-এ অবস্থিত মারকাজু ফয়জিল কোরআন আল ইসলামিতে ভর্তি হন। এ প্রতিষ্ঠানে তার হাফেজ হতে সময় লেগেছে ৩ বছর। এরপর আরও ২ বছর শোনান। বর্তমানে এ প্রতিষ্ঠানেই কিতাব বিভাগে কাফিয়া (নবম) শ্রেণির ছাত্র হাফেজ মুয়াজ মাহমুদ।

এ ছাড়াও হাফেজ মুয়াজ গত ২১ আগস্ট ২০২৪ তারিখে পবিত্র মক্কার মসজিদে হারামে অনুষ্ঠিত কিং আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় ১ম স্থান অর্জন করেন।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের পর এই প্রথম তুরস্কের আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় লাল-সবুজের পতাকার বাংলাদেশ প্রথম স্থান লাভ করেন।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘মুসলিম’ শব্দটি বাদ পড়লো যেভাবে

Published

on

ব্লকে

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম শুরুতেই ‘জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়’ ছিল। তবে পরবর্তীতে মুসলিম শব্দটি বাদ দেয়া হয়। এসব অনেক আগের ঘটনা হলেও সম্প্রতি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নামের ইতিহাস নিয়ে নতুন করে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। বিষয়টি প্রথম সামনে আনেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল জাহিদুল ইসলাম।

বুধবার (৩০ অক্টোবর) সকালে জাহিদুল ইসলাম তার ফেসবুক পেজে লিখেছেন, ‘এই ভূখণ্ডে বিভিন্ন নাম থেকে ‘ইসলাম’ ও ‘মুসলিম’ শব্দ মুছে দেয়ার অন্যতম ভিকটিম, ‘জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়’।

এ দিন বিকেলে জনপ্রিয় বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারীও তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ‘জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়’ লিখে পোস্ট করেন। এরপর বিষয়টি সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপকভাবে আলোচিত হতে থাকে।

জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় নামের বিভিন্ন ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নেটিজেনরা পোস্ট করছেন।

জানা যায়, ১৯৭০ সালের ২০ আগস্ট তৎকালীন সরকার এক অর্ডিন্যান্সের মাধ্যমে রাজধানী ঢাকার পূর্ব নাম জাহাঙ্গীরনগরের সঙ্গে মিলিয়ে জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় নামকরণ করে। মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় নামে এটি ছিল দেশের প্রথম ও একমাত্র আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়।

এরপর ১৯৭১ সালের ১২ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়। ১৯৭৩ সালে বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাক্ট পাস হলে ‌‘মুসলিম’ শব্দ বাদ দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় রাখা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি অধ্যাপক ড. মাহফুজুর রহমান বলেন, ‘এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ১৯৭০ সালের শেষের দিকে ঠিক করা হয়। কিন্তু দেশ স্বাধীন হওয়ার পর অর্ডিন্যান্সের সময় তৎকালীন প্রশাসন মুসলিম শব্দটি বাদ দিয়ে দেয়।’

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

চিত্র-বিচিত্র

মায়ের জানাজায় অংশ নেননি এস আলম ও তার পরিবার

Published

on

ব্লকে

মায়ের জানাজায় অংশ নিতে পারেননি দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প গ্রুপ এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদ ওরফে এস আলম। তিনি ছাড়াও তার ৬ ভাই আবদুল্লাহ হাসান, ওসমান গনি, আবদুস সামাদ, রাশেদুল আলম, শহিদুল আলম ও মোরশেদুল আলমসহ কেউ জানাজায় উপস্থিত হতে পারেননি।

রোববার (২০ অক্টোবর) আছর নামাজের পর চট্টগ্রামের পটিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সাইফুল আলমের মা চেমন আরা বেগমের (৯২) জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর তপটিয়া পৌরসভার এস আলম জামে মসজিদের পাশে পারিবারিক কবরস্থানে তার মরদেহ দাফন করা হয়।

এর আগে রোববার (২০ অক্টোবর) ভোরে বার্ধক্যজনিত রোগে রাজধানী বনানীর বাসায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বেগম মোজাহেরুল আনোয়ার। পরে হেলিকপ্টারে করে তার মরদেহ চট্টগ্রামের পটিয়ায় নেওয়া হয়।

সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের আগে থেকে সাইফুল আলম মাসুদসহ তার অন্য ভাইয়েরা সিঙ্গাপুরে অবস্থান করছেন। ৫ আগস্ট সরকারের পতনের পর এস আলম গ্রুপের ব্যাংক খাতে একের পর এক লুটপাটের চিত্র সামনে আসে। এ কারণে দেশে ফেরার সাহস করেননি সাইফুল আলম মাসুদসহ তার অন্য ভাইয়েরা। সবশেষ রোববার মায়ের জানাজায়ও উপস্থিত হতে পারেননি কেউ। ভিডিও কলে শেষবারের মতো মাকে দেখেন সন্তানেরা।

জানাজায় উপস্থিত বেশিরভাগের মুখে ছিল এ কথা। কত ধন-সম্পত্তি এবং কত প্রভাব প্রতিপত্তি। কিন্তু তারপরও মায়ের জানাজায় উপস্থিত হতে পারেননি দেশের অন্যতম শিল্পপতি সাইফুল আলম মাসুদ এবং তার ভাইয়েরা। এটি দেখে দুর্নীতি এবং লুটপাটকারীদের শিক্ষা নেওয়া উচিত বলে মনে করেন অনেকে।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

চিত্র-বিচিত্র

কে এই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম উর্মি?

Published

on

ব্লকে

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করে সাময়িক বরখাস্ত হয়েছেন লালমনিরহাট জেলা প্রশাসনের বিতর্কিত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম উর্মি। এ ছাড়াও ছাত্র আন্দোলনের প্রথম শহীদ আবু সাঈদকে ‘সন্ত্রাসী’ আখ্যা দিয়েছেন তিনি। এর প্রতিবাদে ইতোমধ্যেই বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থীরা এই কটূক্তিকারীকে আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে স্থায়ী বরখাস্তের দাবি জানিয়েছেন।

বিতর্কিত ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম উর্মির বাড়ি ময়মনসিংহ বিভাগের নেত্রকোণা জেলার পূর্বধলা উপজেলার সদর ইউনিয়নের নসিবপুর গ্রামে। তিনি ওই এলাকার মো. ইসমাইল হোসেনের মেয়ে। তার বাবা ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা শহীদ স্মৃতি কলেজের সাবেক ভাইস প্রিন্সিপাল হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এ ছাড়াও তিনি ময়মনসিংহ নগরীর ঐতিহ্যবাহী আনন্দ মোহন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজসহ বিভিন্ন সরকারি কলেজে শিক্ষকতা করেছেন। তবে বর্তমানে তিনি অবসর জীবনযাপন করছেন।

সোমবার (৭ অক্টোবর) তাপসীর পৈত্রিক পরিচয়ের খোঁজ নিয়ে এসব তথ্য জানা গেছে।

আরও জানা যায়, উর্মির মা নাসরিন জাহান বতর্মানে হাজি কাশেম আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ মুক্তাগাছায় গণিত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। বতর্মানে তারা ময়মনসিংহ কেন্দ্রীয় কারাগারের পেছনে কাশর জেল রোড এলাকায় নিজ বাসায় বসবাস করেন। তবে উর্মির বাসায় সরেজমিনে গিয়ে তার পরিবারের কাউকে পাওয়া যায়নি।

পূর্বধলা সদর ইউনিয়নের নসিবপুর গ্রামের বাসিন্দা ও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আজিম উদ্দিন বলেন, উর্মি ছোটবেলা থেকেই মেধাবী ছাত্রী ছিলেন। তিনি মাধ্যমিক পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালযয়ে ভর্তি হন। সেখান থেকে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়ালেখা শেষ করে ২০২২ সালে সরকারি চাকরিতে যোগ দেন উর্মি। দুই বোন ও এক ভাইয়ের মধ্যে তিনি সবার বড়। ছোট ভাই জার্মানির একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করছেন। এর বেশি তাদের সম্পর্কে আমার জানা নেই।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

ব্লকে ব্লকে
পুঁজিবাজার16 minutes ago

ব্লকে ৬ কোটি টাকার লেনদেন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ২১টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর...

ব্লকে ব্লকে
পুঁজিবাজার27 minutes ago

পদ্মা অয়েলের নাম সংশোধনে সম্মতি

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের প্রস্তাবিত নাম সংশোধনে সম্মতি দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ...

ব্লকে ব্লকে
পুঁজিবাজার57 minutes ago

রবির পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি রবি আজিয়াটা লিমিটেডে পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ১৫ মে দুপুর...

ব্লকে ব্লকে
পুঁজিবাজার1 hour ago

ঈদের ছুটির সমন্বয়ে দুই শনিবার খোলা থাকবে পুঁজিবাজার

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আগামী ৫ জুন থেকে টানা ১০ দিন সরকারি ছুটি থাকবে। অর্থাৎ...

ব্লকে ব্লকে
পুঁজিবাজার1 hour ago

বে লিজিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ দেওয়া ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে ১৬০ কোম্পানির...

ব্লকে ব্লকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

দরবৃদ্ধির শীর্ষে নর্দার্ণ ইসলামী ইন্স্যুরেন্স

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৫টি কোম্পানির মধ্যে ১৮৯ কোম্পানির শেয়ারদর...

ব্লকে ব্লকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে এনআরবি ব্যাংক

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯৫টি কোম্পানির লেনদেন হয়েছে। এদিন লেনদেনের শীর্ষে উঠে...

Advertisement
Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০৩১