আবহাওয়া
ছুটির দিনেও ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি
দেশের ওপর মৌসুমি বায়ু সক্রিয় রয়েছে। সেইসঙ্গে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টিরও আভাস রয়েছে। এর প্রভাবে কয়েকদিন ধরে রাজধানী ঢাকায় থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। তাপমাত্রা কমায় কিছুটা স্বস্তি বিরাজ করছে।
শুক্রবার (৪ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবহাওয়ার জন্য দেয়া পূর্বাভাসে ঢাকাসহ দেশের ১০ জেলার ওপর দিয়ে ঝড়বৃষ্টির কথা জানানো হয়।
ভোর থেকে সূর্যের দেখা মেলেনি। রাজধানীর আকাশজুড়ে ছিল কালো মেঘ। দুপুর ১২টার পর থেকে অস্থায়ী দমকা বাতাস শুরু হয়। অবশেষে পৌনে ১টার দিকে ঝুম বৃষ্টি নামে। থেমে থেমে মেঘের গর্জনও কানে ভেসে আসছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে।
এদিকে, আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ ড. মো. বজলুর রশিদের সই করা সামুদ্রিক সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা সৃষ্টি হচ্ছে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও সমুদ্র বন্দরের ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
চট্টগ্রাম, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
সেইসঙ্গে উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
নভেম্বরে ফের ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা!
নভেম্বরে সারা দেশে ভোরে কুয়াশার দেখা মিললেও পুরোপুরি শীত পড়তে ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে। এছাড়া এ মাসেও সাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। রোববার (৩ নভেম্বর) এক মাস মেয়াদি পূর্বাভাসে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, অক্টোবরের মতো নভেম্বরেও বঙ্গোপসাগরে ১ থেকে ৩টি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে; যার একটি নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে।
বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা অনুমোদিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে পাওয়া মডেল পূর্বাভাস, আবহাওয়া উপাত্ত, আবহাওয়া বিন্যাস, বায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন স্তরের আবহাওয়া মানচিত্র, জলবায়ু মডেল বিশ্লেষণ করে এই পূর্বাভাস দেয়া হয়।
আবহাওয়া দফতরের বিশেষজ্ঞ কমিটির চেয়ারম্যান ড. মো. ছাদেকুল আলম স্বাক্ষরিত বার্তায় জানানো হয়, সামগ্রিকভাবে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। এ সময় বঙ্গোপসাগরে ১-৩টি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে, যার মধ্যে একটি নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে।
দিনের তাপমাত্রার বিষয়ে বার্তায় বলা হয়, দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হ্রাস পাবে। তবে দিন ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে ১-২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি থাকতে পারে।
এদিকে উত্তরাঞ্চলসহ দেশের কয়েকটি অঞ্চলে এরইমধ্যে শীতের আবহ দেখা দিয়েছে। ভোরে শিশিরের ছোঁয়াও দেখা যাচ্ছে প্রাণ-প্রকৃতিতে। এ অবস্থায় পুরো মাসজুড়ে সারাদেশে ভোররাত থেকে সকাল পর্যন্ত হালকা ও মাঝারি ধরনের কুয়াশা এবং নদী অববাহিকায় কোথাও কোথাও মাঝারি ও ঘন কুয়াশার দেখা মিলতে পারে বলে আবহাওয়া বার্তায় জানানো হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
ফের বৃষ্টির শুরুর তথ্য দিল আবহাওয়া অফিস
সারা দেশে কয়েক মাস ধরে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ শেষে সম্প্রতি বিদায় নিয়েছে বৃষ্টিপাত। ফের বৃষ্টির প্রবণতা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। শনিবার (২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেনের স্বাক্ষর করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এ অবস্থায় আজ শনিবার রাত ও আগামীকাল রোববার (৩ নভেম্বর) দিনে দেশের কোথাও বৃষ্টির পূর্বাভাস না থাকলেও এ সময় সারা দেশে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
তবে রোববার রাত ও পরদিন সোমবার (৪ নভেম্বর) দিনে চট্টগ্রাম বিভাগের দুয়েক জায়গায় হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। এরপর সোমবার রাত ও পরদিন মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) দিনে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে।
এ ছাড়া বর্ধিত ৫ দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় বলা হয়েছে, এ সময়ের প্রথম দিকে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা রয়েছে।
এদিকে বাগেরহাটের মোংলায় শনিবার দেশের সর্বোচ্চ ৩৪.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। এদিন দেশের সর্বনিম্ন ২০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়।
আবহাওয়া অফিস বলছে, আজ শনিবার সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। এরপর রোববার থেকে সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। যদিও সোমবার রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। তবে পরদিন মঙ্গলবার দিনের তাপমাত্রা ফের কমতে পারে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
ঢাকার বাতাসে সুখবর নেই
জলবায়ু পরিবর্তনসহ নানা কারণে বিশ্বের বড় বড় শহরের বায়ুদূষণ দিন দিন বেড়েই চলেছে। মেগাসিটি ঢাকার বাতাসের দূষণও সমান তালে বাড়ছে। মাঝে মধ্যে বৃষ্টি হলে শহরটির বায়ুমানের কিছুটা উন্নতি হয়। তবে বৃষ্টিপাত কমতেই ঢাকার বাতাস হয়ে উঠেছে ‘অস্বাস্থ্যকর’।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) সকাল ৯টা ২৩ মিনিটের দিকে বায়দূষণে বিশ্বের ১২১টি শহরের মধ্যে পাকিস্তানের লাহোর রয়েছে শীর্ষে। আইকিউএয়ারের বাতাসের মানসূচকে ৫৪৫ স্কোর। বাতাসের এ মান খুবই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচনা করা হয়। আর বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা ১৬১ স্কোর নিয়ে রয়েছে পঞ্চম স্থানে। ঢাকার বাতাস আজ সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
একই সময়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার দ্বিতীয় অবস্থান রয়েছে ভারতের দিল্লি শহর, যার স্কোর ২৬৬; আর ১৮৭ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে চীনের উহান; এছাড়া ১৬৭ স্কোর নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ভারতের মুম্বাই শহর এবং ১৬১ স্কোর নিয়ে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে রাজধানী ঢাকা।
বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা এ লাইভ বা তাৎক্ষণিক সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং সতর্ক করে থাকে।
একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ হলে ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়, আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়।
২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এ ছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে। যেমন -বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
বৃষ্টিপাত কমতেই ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর
জলবায়ু পরিবর্তনসহ নানা কারণে বিশ্বের বড় বড় শহরের বায়ুদূষণ দিন দিন বেড়েই চলেছে। মেগাসিটি ঢাকার বাতাসের দূষণও সমান তালে বাড়ছে। মাঝে মধ্যে বৃষ্টি হলে শহরটির বায়ুমানের কিছুটা উন্নতি হয়। তবে বৃষ্টিপাত কমতেই ঢাকার বাতাস হয়ে ওঠে ‘অস্বাস্থ্যকর’।
শনিবার (২৬ অক্টোবর) সকাল পৌনে ১০টায় বায়দূষণে বিশ্বের ১২১টি শহরের মধ্যে চীনের বেইজিং রয়েছে শীর্ষে। আইকিউএয়ারের বাতাসের মানসূচকে বেইজিংয়ের স্কোর ২৪০। বাতাসের এ মান খুবই ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে বিবেচনা করা হয়। আর বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা ১১৯ স্কোর নিয়ে রয়েছে ১৩ তম স্থানে। ঢাকার বাতাস আজ সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
একই সময়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার দ্বিতীয় অবস্থান রয়েছে ভারতের দিল্লি শহর, যার স্কোর ২১১; আর ২০৪ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর; এছাড়া ১৬৩ স্কোর নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে উগান্ডার কাম্পালা শহর এবং ১৬১ স্কোর নিয়ে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে মিশরের কায়রো।
একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ হলে ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়, আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়।
বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা এ লাইভ বা তাৎক্ষণিক সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং সতর্ক করে থাকে।
একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ হলে ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়, আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়।
২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এ ছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে। যেমন -বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়েছে ‘দানা’
বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় দানা আরও উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে এটি পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৪৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছে।
বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) সকালে আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এটি বুধবার (২৩ অক্টোবর) দিনগত ৩টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৬০৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৫১০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।
প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে। প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়াবিদরা বলছেন, ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাব বাংলাদেশে কম থাকবে। এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ অথবা উড়িষ্যা দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে। এর প্রভাবে পড়তে পারে দেশের খুলনা ও বরিশাল অঞ্চলের জেলাগুলোতে। এছাড়াও সারাদেশে বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।