পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার সংস্কারে ডিবিএসহ ৭ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিএসইসির সভা

পুঁজিবাজারের সার্বিক সংস্কার সংক্রান্ত বিষয়ে ডিএসই ব্রোকারস অ্যাসোসিয়েশনসহ (ডিবিএ) সাত সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মত বিনিময় সভা করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
মঙ্গলবার (০১ অক্টোবর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে এ মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ, বিএসইসির কমিশনার মু. মোহসিন চৌধুরী, কমিশনার মো. আলী আকবর, কমিশনার ফারজানা লালারুখ, বিএসইসির নির্বাহী পরিচালকবৃন্দসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্টানের শীর্ষ প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বিএসইসির মুখপাত্রের পক্ষে জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মোহাইমিনুল হক স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পুঁজিবাজারের সার্বিক সংস্কার সংক্রান্ত বিষয়ে ডিবিএ, বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ), অ্যাসোসিয়েশন অব ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অব বাংলাদেশ (এসিআরএবি), বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজ (বিএপিসিএল). ফাইনান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল (এফআরসি), ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড একাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএবি) এবং ইনস্টিটিউট অব কস্ট এন্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএমএবি) এর শীর্ষ প্রতিনিধিদের সঙ্গে বিএসইসির মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠিত মত বিনিময় সভার সূচনা বক্তব্যে বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ দেশের পুঁজিবাজারের সাথে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহ: ঢাকা স্টক এক্সেচেঞ্জ পিএলসি, চট্টগ্রাম স্টক এক্সেচেঞ্জ পিএলসি, সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড, ইস্যুয়ার বা তালিকাভুক্ত কোম্পানিসমূহ, স্টক ব্রোকার ও ডিলার প্রতিষ্ঠানসমূহ, মার্চেন্ট ব্যাংকসমূহ, ক্রেডিট রেটিং এজেন্সিসমূহ, সম্পদ ব্যবস্থাপক প্রতিষ্ঠানসমূহ, নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ, নিরীক্ষা সংস্থাগুলি নিয়ন্ত্রণের জন্য দায়বদ্ধ সরকারি নিয়ন্ত্রক সংস্থা এফআরসি ইত্যাদি সকলকে স্ব স্ব অবস্থান থেকে যথাযথভাবে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান। একটি সমৃদ্ধ ও সফল পুঁজিবাজার গড়তে হলে শুধুমাত্র বিএসইসি নয় বরং পুঁজিবাজারের সাথে সম্পৃক্ত সকল প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের প্রত্যেকের অবস্থান থেকে নিয়মমাফিক নিজ নিজ দায়িত্ব-কর্তব্য পালন করতে হবে এবং পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও সংস্কারে অবদান রাখতে হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
সভায় ডিবিএ, বিএমবিএ, এসিআরএবি, বিএপিসিএল, এফআরসি, আইসিএবি আইসিএমএবির শীর্ষ প্রতিনিধিবৃন্দ দেশের পুঁজিবাজারের সার্বিক সংস্কার সংক্রান্ত বিষয়ে তাদের মতামত ও প্রস্তাবনা তুলে ধরেন। এসময় দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও বিকাশের পথে বিদ্যমান বিভিন্ন অন্তরায় কিংবা প্রতিবন্ধকতার কথাও উঠে আসে।
মত বিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান, বাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য অংশীজনসহ সমগ্র পুঁজিবাজারের রেগুলেটরি কাঠামোর সংস্কার, পুঁজিবাজারের মনিটরিং কার্যক্রম শক্তিশালীকরণ, সুশাসন নিশ্চিতকরণ, সিকিউরিটিজ আইনের যথাযথ পরিপালন বাস্তবায়ন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধির সাথে সাথে যথাযথ ফাইনান্সিয়াল রিপোর্টিং নিশ্চিতকরণ, বিনিয়োগ শিক্ষার প্রসার ও বিকাশের উদ্যোগ গ্রহণ, পুঁজিবাজার বিষয়ে ভালো মানের গবেষণা পরিচালনার উদ্যোগ গ্রহণ ও উৎসাহিতকরণের সাথে সাথে গবেষণা লব্ধ জ্ঞানের আলোকে সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ, আইপিও লিস্টিং এর রুলস ও আইপিও অনুমোদনের প্রক্রিয়া সহজীকরণ এবং সরকারি প্রতিষ্ঠান ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ডিরেক্ট লিস্টিং করার প্রক্রিয়া পুনরায় চালুকরণ, তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর ট্যাক্স বেনিফিট যুক্তিসংগতকরণের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার আনয়ন, লভ্যাংশ ও ক্যাপিটাল গেইনের উপর কর আরোপের নীতির সংস্কারের জন্য সংশ্লিষ্ট সরকারী প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার সাথে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ এবং জাতীয় অর্থায়ন কৌশলপত্রে তথা বাজেটে দীর্ঘমেয়াদী অর্থায়নের উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারকে অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাবনা উঠে এসেছে। সভার আলোচনায় পুঁজিবাজারের উপর বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি করে পুঁজিবাজারের গঠনমূলক ও টেকসই সংস্কার সাধনের বিষয়টিতে জোর দেয়া হয়। সর্বোপরি, দেশের পুঁজিবাজারের সংস্কার ও উন্নয়নে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনসমূহের সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে যার যার অবস্থান থেকে সকলকে কাজ করার উপর গুরুত্বরোপ করা হয়।
উল্লেখ্য, গত ৩০ সেপ্টেম্বর পুঁজিবাজারের সার্বিক সংস্কার সংক্রান্ত বিষয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সঙ্গে ঢাকা স্টক এক্সেচেঞ্জ পিএলসি, চট্টগ্রাম স্টক এক্সেচেঞ্জ পিএলসি, সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড, সেন্ট্রাল কাউন্টারপার্টি বাংলাদেশ লিমিটেড, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেট, বাংলাদেশ একাডেমি ফর সিকিউরিটিজ মার্কেটস ও ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড এর শীর্ষ নির্বাহীদের মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এছাড়াও, পুঁজিবাজারের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সম্ভাব্য সংস্কার সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনার নিমিত্ত গত ২৩ সেপ্টেম্বর বর্তমান কমিশন বিএসইসির সকল পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা করেছে। আগামীতেও পুঁজিবাজারের সার্বিক সংস্কার সংক্রান্ত বিষয়ে পর্যায়ক্রমে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগ, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসমূহ, সম্পৃক্ত নিয়ন্ত্রক সংস্থাসমূহসহ অন্যান্য সকল পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ অ্যাসোসিয়েশন, চেম্বার, এজেন্সি এবং বিনিয়োগকারীদের সংগঠনের সাথে মত বিনিময় সভা করবে বিএসইসি। সংস্কারের চলমান প্রক্রিয়া অনুসরণ করে দেশের পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সকলের মতামত ও অংশগ্রহণ এবং অংশীজনদের সহযোগিতায় একটি স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ পুঁজিবাজার গড়ে তুলতে বিএসইসি কাজ করছে। এরই ধারাবাহিকতায় বিএসইসি পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিত্বকারী একটি শীর্ষ ফোরামের সাথেও মত বিনিময় করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এসএম

পুঁজিবাজার
ব্লকে ২০ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ১৭টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ৫৮ লাখ ৫৭ হাজার ৬২২টি শেয়ার ৩৩ বারে লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ২০ কোটি ৮৭ লাখ ৮৯ হাজার টাকা।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) ব্লকে সবচেয়ে বেশি প্রাইম ব্যাংকের ১১ কোটি ১ লাখ ২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪ কোটি ১৫ লাখ ৯৬ হাজার ও তৃতীয় স্থানে ওরিয়ন ইনফিউশনের ২ কোটি ২৯ লাখ ৮২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
এসএম
পুঁজিবাজার
বারাকা পাওয়ারের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শেষে দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে বারাকা পাওয়ার লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) কোম্পানিটির শেয়ার দর আগের দিনের তুলনায় ১ টাকা ১০ পয়সা বা ১০ শতাংশ কমেছে। ফলে এটি ডিএসইর দরপতনের তালিকায় শীর্ষে অবস্থান করছে।
দরপতনের এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। কোম্পানিটির শেয়ার দর ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ কমেছে। আর ৯ দশমিক ০৯ শতাংশ শেয়ার দর কমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ফাস্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী ব্যাংক।
এছাড়াও, ডিএসইতে দরপতনের শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- জাহিন স্পিনিং, ক্রাউন্ট সিমেন্ট, এফএএস ফাইন্যান্স, নিউ লাইন ক্লোথিং, প্রিমিয়ার লিজিং, আজিজ পাইপ এবং এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড।
এসএম
পুঁজিবাজার
দর বৃদ্ধির শীর্ষে জিকিউ বলপেন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৪৪টির দর বেড়েছে। এর মধ্যে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে জিকিউ বলপেন ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা কোম্পানিটির শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় ৪১ টাকা ১০ পয়সা বা ৮ দশমিক ১৬ শতাংশ। তাতে দরবৃদ্ধির শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
এদির দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা বাংলাদেশ অটোকারসের শেয়ারদর বেড়েছে ৫ দশমিক ১৯ শতাংশ। আর ৩ দশমিক ৯২ শতাংশ দর বৃদ্ধি পাওয়ায় তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট লিমিটেড।
দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসা অপর কোম্পানিগুলো হলো- সাউথইস্ট ব্যাংক, ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, সিলকো ফার্মা, এমবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড।
এসএম
পুঁজিবাজার
লেনদেনের শীর্ষে ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) কোম্পানিটির ২৭ কোটি ৩০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা এটিকে লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থানে নিয়ে এসেছে।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট লিমিটেড। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৩ কোটি ৩৫ লাখ টাকার। আর ২২ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন নিয়ে শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- খান ব্রাদার্স, টেকনো ড্রাগস, এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ, সিটি ব্যাংক, ব্যাক ব্যাংক, ইনফরমেশন সার্ভিসেস লিমিটেড এবং ফার ইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডায়িং ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি।
এসএম
পুঁজিবাজার
তিন শতাধিক শেয়ারদর পতন, লেনদেন আড়াই মাসের সর্বনিম্ন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতনে লেনদেন হয়েছে। এতে ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছে ৪৪ পয়েন্টের বেশি। সেই সঙ্গে লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে তিন শতাধিক শেয়ারের দরপতন হয়েছে। এদিন টাকার অংকে গত আড়াই মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫৪৪ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। এরআগে, গত ৩ জুলাই ডিএসইতে সর্বনিম্ন ৫০৬ কোটি ১৮ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছিলো।
এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ৪৪ দশমিক ৭০ পয়েন্ট কমেছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৫ হাজার ৩৩৭ পয়েন্টে।
এছাড়া, ডিএসইর অপর সূচক ‘ডিএসইএস’ ৮ দশমিক ৭০ পয়েন্ট কমে ১১৫০ পয়েন্ট এবং ‘ডিএস-৩০’ সূচক ১১ দশমিক ৮৬ পয়েন্ট কমে ২০৭১ পয়েন্টে অবস্থান করেছে।
এদিন ডিএসইতে মোট ৩৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৪টি কোম্পানির, বিপরীতে ৩০৩ কোম্পানির দর কমেছে। পাশাপাশি ৫০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর ছিলো অপরিবর্তিত।
এসএম