স্বাস্থ্য
ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৫২
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে রোববার সকাল ৮টা থেকে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত (একদিনে) আরও ৫ জন মারা গেছেন। সেই সাথে এই সময়ে ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ১১৫২ জন।
আজ সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, হাসপাতালে নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ১১৫২ জন। এর মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৭০ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ২৩৩ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২১৯ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২৫২ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১৮৭ জন, খুলনা বিভাগে ৮৬ জন, রাজশাহী বিভাগে ৪০ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ২৭ জন এবং রংপুর বিভাগে ৩৮ জন ভর্তি হয়েছেন।
এদিকে এই ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ৯৮২ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর ছাড়পত্র পেয়েছেন ২৭ হাজার ৩১৩ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৩০ হাজার ৯৩৮ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ১৬৩ জনের।
গত বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন। মারা যান ১ হাজার ৭০৫ জন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
স্বাস্থ্য
চলতি বছর ডেঙ্গুতে প্রাণ হারালেন ১৯৯ জন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ১৯৯ জনের মৃত্যু হলো। বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ৫৮৩ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এরমধ্যে ঢাকা সিটি করপোরেশনের ২৪৬ জন এবং বাকিরা ঢাকার বাইরের। এ সময়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন ৫৬০ জন।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪০ হাজার ৪০৫ জন। এর মধ্যে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৭১১ জন।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক ড. আতিকুর রহমান জানান, ডেঙ্গু এখন সিজনাল নেই, সারা বছরই হচ্ছে। বৃষ্টি শুরু হলে এটা বাড়ছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশা নিরোধক ওষুধ ব্যবহারের পাশাপাশি সিটি করপোরেশনে পক্ষ থেকে সব জায়গায় প্রচার-প্রচারণা চালাতে হবে। একইসঙ্গে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।
কীটতত্ত্ববিদ ড. মনজুর চৌধুরী বলছেন, মশা নিধনে শুধু জেল-জরিমানা আর জনসচেনতনা বাড়িয়ে কাজ হবে না। সঠিকভাবে জরিপ চালিয়ে দক্ষ জনবল দিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
স্বাস্থ্য
ডেঙ্গুতে এক সপ্তাহে ২২ জনের মৃত্যু
দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে ডেঙ্গুতে ২২ জনের মৃত্যু হলো। আর এ বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হলো ১৮৮ জনের। আজ সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল রোববার সকাল আটটা থেকে আজ সকাল আটটা পর্যন্ত) ডেঙ্গুতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ও বরিশাল বিভাগে একজন করে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে ১ হাজার ২১৮ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তি বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু নিয়ে সর্বোচ্চ ২৫৬ জন রোগী ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৬৯। এ ছাড়া ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ২৫৪, চট্টগ্রাম বিভাগে ২২১,, বরিশাল বিভাগে ১০২, খুলনা বিভাগে ৯১, রাজশাহী বিভাগে ৬৮, রংপুর বিভাগে ৩৪, ময়মনসিংহ বিভাগে ২১ ও সিলেট বিভাগের হাসপাতালে ডেঙ্গু নিয়ে ২ জন ভর্তি হয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি বছর এ পর্যন্ত ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩৭ হাজার ৮০৮ জন। এ সময় ডেঙ্গুতে সবচেয়ে বেশি ১০০ রোগীর মৃত্যু হয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন হাসপাতালে। এরপর ২৬ জনের মৃত্যু হয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন হাসপাতালে। ডেঙ্গুতে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫০ দশমিক ৫ শতাংশ নারী ও ৪৯ দশমিক ৫ শতাংশ পুরুষ।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
স্বাস্থ্য
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু
দেশে ক্রমেই বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ। গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয় ৯২৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৫ হাজার ৩৬৫ জন। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে পাঁচজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এ নিয়ে চলতি বছর মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৮২ জনে।
শনিবার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ৯২৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায়ই ৪৩২ জন রয়েছেন। এছাড়া ঢাকা বিভাগে ১৭৩ জন, বরিশালে ১০২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৪৯ জন, খুলনায় ৭৬ জন ময়মনসিংহে ৩৮ জন ও রাজশাহীতে ১৮ জন রয়েছেন।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মোট ৩৫ হাজার ৩৬৫ জন। তাদের মধ্যে ৬৩ দশমিক ২ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৬ দশমিক ৮ শতাংশ নারী। একই সময়ে মারা যাওয়া ১৮২ জনের মধ্যে ৫১ দশমিক ১ শতাংশ নারী এবং ৪৮ দশমিক ৯ শতাংশ পুরুষ।
প্রতি বছর বর্ষাকালে ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা দেয়। ২০২৩ সালের জুন মাস থেকে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করে। গেল বছর দেশে তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন। এর মধ্যে ঢাকায় এক লাখ ১০ হাজার ৮ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন দুই লাখ ১১ হাজার ১৭১ জন।
আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরেন তিন লাখ ১৮ হাজার ৭৪৯ জন। গত বছর এক হাজার ৭০৫ জন মশাবাহিত এই রোগে মারা গেছেন, যা দেশের ইতিহাসে এক বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু।
এর আগে ২০১৯ সালে দেশব্যাপী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিলেন এক লাখ এক হাজার ৩৫৪ জন। ওই সময় চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীসহ প্রায় ৩০০ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গুর সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। ওই বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
এছাড়া ২০২২ সালে ডেঙ্গু নিয়ে মোট ৬২ হাজার ৩৮২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। ওই বছর মশাবাহিত রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে ২৮১ জন মারা যান।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
স্বাস্থ্য
বিশ্বের ১৩০টিরও বেশি দেশে চলছে ডেঙ্গুর প্রকোপ
বিশ্বের ১৩০টিরও বেশি দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুর প্রকোপ চলছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মহাপরিচালক ও শীর্ষ নির্বাহী তেদ্রোস আধানম গেব্রিয়েসুস।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) সুইজারল্যান্ডের রাজধানী জেনেভায় ডেঙ্গু এবং মশাবাহিত অন্যান্য ভাইরাসজনিত রোগের বিস্তার রোধে বৈশ্বিক পরিকল্পনা ঘোষণা নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান তিনি।
তিনি বলেন, এখনও এটি স্থানীয় পর্যায়ে থাকলেও আক্রান্ত-মৃত্যুর হার প্রতি বছরই বাড়ছে। একই প্রবণতা দেখা যাচ্ছে মশাবাহিত অপর দুই রোগ জিকা এবং চিকুনগুনিয়ার ক্ষেত্রেও। বিশ্বজুড়ে ডেঙ্গু মশা ও অন্যান্য পোকামাকড়ের মাধ্যমে আর্বোভাইরাসজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন ডব্লিউএইচও মহাপরিচালক।
গেব্রিয়েসুস বলেন, গত কয়েক বছরে বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ মানুষ ডেঙ্গু ও আর্বোভাইরাসজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন এবং এখন এসব রোগে আক্রান্ত-মৃত্যুর ঝুঁকিতে রয়েছেন কোটি কোটি মানুষ। এই ঝুঁকি থেকে মুক্তি পেতে বিভিন্ন দেশকে সমন্বিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।
আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য বিষয়ক সংস্থাটির এই মহাপরিচালক বলেন, ডেঙ্গু প্রতিরোধের ব্যাপারটির সঙ্গে পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা থেকে শুরু করে এই রোগে আক্রান্তদের সঠিক সময়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা পর্যন্ত বিস্তৃত। তাই ডেঙ্গুকে নিয়ন্ত্রণ করতে হলে সবারই সক্রিয় ভূমিকা প্রয়োজন। বিশ্বজুড়ে আর্থিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, প্রাকৃতিকসহ বিভিন্ন কারণে অনিশ্চয়তার মধ্যে থাকা শত শত কোটি মানুষের সুরক্ষা এবং পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর ভবিষ্যৎ নির্মাণের জন্যই ডেঙ্গুর বিস্তার রোধ করতে হবে।
এ সময় অপরিকল্পিত নগরায়ন, দূষিত পানি, ত্রুটিযুক্ত পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা, জলবায়ু পরিবর্তন, আন্তর্জাতিক পর্যটন প্রভৃতিকে ডেঙ্গুর বিস্তারের জন্য সরাসরি দায়ী করেন সংস্থাটির গ্রীষ্মকালীন রোগ বিভাগের প্রধান এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. রমন ভেলাইউধান।
ডব্লিউএইচও’র রেকর্ড অনুযায়ী, ২০২১ সাল থেকে প্রতি বছরই দ্বিগুণ হারে বাড়ছে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার। চলতি ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন ১ কোটি ২৩ লাখ মানুষ এবং তাদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৬ হাজারেরও বেশি জনের।
পৃথিবীর গ্রীষ্মমণ্ডলীয় এলাকার জলবায়ু ডেঙ্গু ভাইরাস এবং এর বাহক এডিস মশার বিস্তারের জন্য উপযোগী। দক্ষিণপূর্ব এশিয়া, প্রশান্ত মহাসাগরের পশ্চিম দিকে অবস্থিত বিভিন্ন দেশ এবং মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোতে তাই বরাবরই এই রোগের বিস্তার ছিল। তবে জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির কারণে প্রতি বছরই নতুন নতুন দেশে ছড়াচ্ছে ডেঙ্গু।
বিশ্বজুড়ে ডেঙ্গুর অস্বাভাবিক দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে পড়তে থাকায় সবচেয়ে ঝুঁকিতে রয়েছে সদ্যোজাত শিশু এবং বয়স্ক লোকজন। যেহেতু ডেঙ্গু এখন একটি বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ, তাই সমন্বিত পরিকল্পনা ও কার্যক্রমেই একে মোকাবিলার সবচেয়ে কার্যকরী পথ বলে দাবি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
স্বাস্থ্য
আন্দোলনে আহত চক্ষু রোগীদের জন্য বিশেষজ্ঞ পরামর্শের ব্যবস্থা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত চক্ষু রোগীদের জন্য বিশেষজ্ঞ পরামর্শের ব্যবস্থা করা হয়েছে। রাজধানীর জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে ৫ থেকে ৭ অক্টোবর দেশি-বিদেশি চক্ষু বিশেষজ্ঞরা চক্ষু রোগীদের পরামর্শ দেবেন।
শুক্রবার (৪ অক্টোবর) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
আন্দোলনে আহত যেসব চক্ষু রোগীর বিশেষায়িত চিকিৎসা প্রয়োজন, তাদের জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে যোগাযোগের জন্য সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে অনুরোধ জানানো হয়েছে। যোগাযোগের জন্য বিজ্ঞপ্তিতে তিনটি মোবাইল নম্বর দেওয়া হয়েছে।
যোগাযোগের নম্বর– ০১৭১৭৫৪৫৮৩৯, ০১৯৯৮৫৪৬৮৮৮ ও ০১৭১৭৪৮৭৮০৭