ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকদের মানববন্ধন

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে উন্নীতকরণের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি ও স্মারকলিপি দিয়েছে সরকারি প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সমন্বয় পরিষদ।
রবিবার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সামনে অনুষ্ঠিত এই কর্মসূচিতে রাজধানীর মিরপুর থানার বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শতাধিক সহকারী শিক্ষক অংশ নেন।
মানববন্ধনে শিক্ষক নেতারা অভিযোগ করে বলেন, একই যোগ্যতায় অনেকেই ১০ম গ্রেডে বেতন পাচ্ছেন। অথচ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়েও তারা তৃতীয় শ্রেণির গ্রেডে বেতন পাচ্ছেন। এটা স্পষ্টতই একটা বড় বৈষম্য।
উচ্চ মাধ্যমিক এবং ডিপ্লোমা পাসের যোগ্যতায় নার্সরা জাতীয় পে-স্কেলের ১০ম গ্রেড পাচ্ছেন দাবি করে তারা বলেন, একইভাবে উচ্চ মাধ্যমিকসহ ৪ বছরের ডিপ্লোমা যোগ্যতায় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকতারা ১০ম গ্রেড, পুলিশের এসআইরা স্নাতক যোগ্যতায় ১০ম গ্রেড এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তারা একই শিক্ষাগত যোগ্যতায় ১০ম গ্রেড পাচ্ছেন।
মানববন্ধনে শিক্ষক নেতারা আরও বলেন, ৯ বছর আগে ২০১৫ সালে সর্বশেষ যে জাতীয় পে-স্কেল ঘোষণা করা হয়েছিল। ওই পে-স্কেলেও প্রাথমিক শিক্ষকরা বৈষম্যের শিকার হয়। কিন্তু এই সময়ে যে হারে দ্রব্যমূল্য বেড়েছে, তাতে প্রাথমিক শিক্ষকরা সংসার চালাতে গিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়ছেন।
এসময় মানববন্ধন কর্মসূচি শেষে মিরপুর থানার প্রধান সমন্বয়ক মো. লুৎফর রহমানের নেতৃত্বে শিক্ষকদের একটি প্রতিনিধি দল প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. আব্দুল হাকিম বরাবর একটি স্মারকলিপি দেন। স্মারকলিপি গ্রহণ করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শিক্ষকদের গ্রেড বৈষম্য দ্রুত নিরসনের আশ্বাস দেন।
কর্মসূচিতে সমন্বয়কদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, এ কে এম ইলিয়াস আল মাহমুদ, রাবেয়া বাসরী, শফিউল আলম চৌধুরী, মুস্তাফিজুর রহমান, মো. জাকির হোসেন, এম এ মান্নান, এ কে এম আসাদুজ্জামান, রিনা আক্তার, দিলরুবা জাহান, আফরোজা বেগম, তাছলিমা হক, রবিউন নাহার তমা, মো. আমিনুল ইসলাম, মো. শহীদুল ইসলাম, শায়লা আশরাফ, আদিল বিন এফসারুল হক প্রমুখ।

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে করোনা-ডেঙ্গু রোধে মাউশির নতুন নির্দেশনা

দেশে করোনাভাইরাস ও ডেঙ্গুর সংক্রমণ প্রতিরোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। একই সঙ্গে সচেতনতা বাড়াতে প্রচারণার কাজে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করতে বলা হয়েছে।
রবিবার (১৫ জুন) মাউশি’র সহকারী পরিচালক (সাধারণ প্রশাসন) খালিদ হোসেনের সই করা এক চিঠিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। এ সংক্রান্ত আদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান ও সংশ্লিষ্টদের পাঠানো হয়েছে।
নির্দেশনায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে বলা হয়, সারাদেশে ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রচারণা কাজে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করতে হবে।
করোনাভাইরাস রোধে নির্দেশনায় বলা হয়েছে, বার বার প্রয়োজনমতো সাবান দিয়ে হাত ধোয়া (কমপক্ষে২০ সেকেন্ড); জনসমাগম এড়িয়ে চলা এবং বাইরে বের হলে মুখে মাস্ক পরা; আক্রান্ত ব্যক্তি হতে কমপক্ষে ৩ ফুট দূরত্ব বজায় রাখা; অপরিষ্কার হাতে চোখ, নাক ও মুখ স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকা; হাঁচি-কাশির সময় বাহু/টিস্যু/কাপড় দিয়ে নাক মুখ ঢেকে রাখতে হবে।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
২১০ জনকে নিয়োগ দেবে বেবিচক

বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষে (বেবিচক) ১২টি পদে ২১০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহীরা আগামী ২৯ জুন পর্যন্ত অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ
পদের বিবরণ
চাকরির ধরন: অস্থায়ী
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ
কর্মস্থল: যে কোনো স্থান
আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের সঙ্গে ৩০০-৩০০ সাইজের ছবি ও ৩০০-৮০ সাইজের স্বাক্ষর স্ক্যান করে যুক্ত করতে হবে।
আবেদন ফি: টেলিটক প্রি-পেইড সিমের মাধ্যমে নবম বা তদূর্ধ্ব গ্রেডের জন্য ২২৩ টাকা, ১২ম গ্রেডের জন্য ১৬৮ টাকা, ১৩-১৪তম গ্রেডের জন্য ১১২ টাকা, ১৭-২০তম গ্রেডের জন্য ৫৬ টাকা অফেরতযোগ্য হিসেবে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পাঠাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ২৯ জুন ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
সূত্র: নিউএজ, ৩১ মে ২০২৫
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
দু’হাজারের বেশি পরিবারের মাঝে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি ইবি ছাত্রশিবিরের

পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের পক্ষ থেকে ছয়টি গরু এবং দুইটি খাসি কোরবানি দেওয়া হয়েছে। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ে অমুসলিম ও শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন ও ক্যাম্পাসের বিদেশি শিক্ষার্থী, কর্মচারী, নিরাপত্তাকর্মী, দোকানি, মালি’সহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় দরিদ্র পরিবারের মাঝে কোরবানির গোশত বিতরণের মাধ্যমে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করেন তারা। তবে, ক্যাম্পাসে কোরবানি করতে না পেরে কিছুটা ভারাক্রান্ত হয়েছে সংগঠনটি।
শনিবার (৭ জুন) সকালে ঈদের নামাজের পর আনন্দনগর, মদনডাঙ্গা, মধুপুর, সাকসেস কোচিং সেন্টার’সহ বিভিন্ন স্থানে কোরবানি কার্যক্রাম পরিচালনা করেন তারা। অপরদিকে, বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়ায় দুপুরে আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজে অমুসলিম ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রায় ১৫০ জন অংশগ্রহণ করে।
ইবি শাখা ছাত্রশিবির সভাপতি মু. মাহমুদুল হাসান বলেন, প্রতিবছরের ন্যায় এই বছরও আমরা কোরবানি করেছি। প্রায় দুই সহস্রাধিক পরিবারের মাঝে কোরবানির মাংস বিতরণ করে আনন্দ ভাগাভাগি করতে পেরেছি। তবে কোরবানি যদি ক্যাম্পাসে করতে পারতাম তাহলে আরও ভালো লাগত। ক্যাম্পাস বন্ধ থাকায় কোরবানি বাইরে করতে হয়েছে। কোরবানি ঈদের আনন্দে কিছুটা অপূর্ণতা রয়ে গেলো। আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আগামীতে ক্যাম্পাসে আবাসিক হলসমূহ খোলা রাখার ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
তিনি আরও বলেন, এবার ঈদুল আজহার ছুটিতে ক্যাম্পাসের আশেপাশে মেসে বা বাসায় অবস্থানরত শিক্ষার্থীরা পরিবার-পরিজনের সান্নিধ্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন, তাদের কথা ভেবেই এক আনন্দঘন মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করেছি। শুধু মুসলিম শিক্ষার্থীই নয়, আমাদের অমুসলিম ভাই-বোনদের জন্যও আয়োজনে বিকল্প ব্যবস্থার মাধ্যমে তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার চেষ্টা করেছি। কারণ সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতিতে বিশ্বাসী। এটি আসলে আমাদের পারস্পরিক ভালোবাসা, ভ্রাতৃত্ববোধ এবং একাত্মতার বহিঃপ্রকাশ। তবে ক্যাম্পাস বন্ধ থাকায় এই আয়োজন সংক্ষিপ্ত পরিসরে হয়েছে কারণ শিক্ষার্থীরা আবাসিক হলে থাকতে পারিনি। আবাসিক হলসমূহ খোলা থাকলে এই ঈদ আনন্দ শতগুণে উপভোগ্য হতো। তবে ক্যাম্পাস খোলা হলে আরও কিছু আয়োজনের পরিকল্পনা আছে।
সাকিব/অর্থসংবাদ/এসএম
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
আরও ২৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে বাদ শেখ পরিবারের নাম

দেশের আরও ২৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শেখ পরিবার ও তাদের সদস্যদের নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নতুন নামকরণও করা হয়েছে। আজ বুধবার (৪ জুন) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপ-সচিব রহিমা অক্তারের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে দেখা যায়, নাম পরিবর্তন হওয়া ২৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১০টিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম, ৫টি শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিব, ৪টি শেখ রাসেলের নামে ছিল। এছাড়া শেখ হাসিনা, শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ আরজু মনি ও আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের নামে একটি করে প্রতিষ্ঠানের নাম ছিল।
এর আগেও অন্তর্বর্তী সরকার শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে তাদের নাম বাদ দেয়। শেখ পরিবারের নামে থাকা ১৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের নামও পরিবর্তন করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে শেখ মুজিবুর রহমানের নামে ১০টি, শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিবের নামে একটি, শেখ হাসিনার নামে একটি এবং মুজিবনগর নামে একটি বিশ্ববিদ্যালয় ছিল।
এছাড়া সম্প্রতি ৬৮টি কলেজের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৬৬টি শেখ পরিবারের নামে ছিল। ৩৭টিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম ছিল। শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিবের নাম ছিল ১৬টি কলেজে। এছাড়া শেখ হাসিনার নামে ছিল ৫টি, শেখ রাসেল এবং আব্দুর রব সেরনিয়াবতের নামে দুটি কলেজ ছিল।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশ

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। আজ বুধবার (০৪ জুন) বিকেল ৫টা ১০ মিনিটের পর ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে পাসের হার ৭০ শতাংশ বলে জানানো হয়েছে।
জানা গেছে, এদিন বিকেল ৫টায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন এনটিআরসিএর বোর্ড সভা শেষ হওয়ার পরই ফল প্রকাশের সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়। দুপুর থেকে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে এনটিআরসিএর কার্যালয়ে এ বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বোর্ড সভা সম্পর্কে জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের যুগ্মসচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক) হেলালুজ্জামান সরকার বলেন, মূলত ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশ নিয়েই আজকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে আজ বিকেলে ফল প্রকাশের সিদ্ধান্ত হয়।
২০২৩ সালের ২ নভেম্বর ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এনটিআরসিএ। এ পর্যায়ে রেকর্ডসংখ্যক প্রায় ১৯ লাখ প্রার্থী আবেদন করেন। প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ২০২৪ সালের ১৫ মার্চ।
এরপর গত বছরের ১৪ অক্টোবর লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। সেখানে ৮৩ হাজার ৮৬৫ জন উত্তীর্ণ হন, পাসের হার ছিল ২৪ শতাংশ। তখনই জানা যায়, উত্তীর্ণদের মধ্য থেকে সর্বোচ্চ যোগ্যদের নিয়েই চূড়ান্ত ফল প্রস্তুত করা হবে।
কোন স্তরে কতজন?
এনটিআরসিএ সূত্রে জানা গেছে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণদের মধ্যে— স্কুল-২ পর্যায়ে ২৯ হাজার ৫১৬ জন, স্কুল পর্যায়ে ২ লাখ ২১ হাজার ৬৫২ জন, কলেজ পর্যায়ে: ২ লাখ ২৮ হাজার ৮১৩ জন রয়েছেন। সবমিলিয়ে মোট ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৯৮১ জন প্রার্থী চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ হয়েছেন।
যেভাবে দেখা যাবে ফল
১৮তম নিবন্ধনের ফল জানতে প্রার্থীরা http://ntrca.gov.bd এবং http://ntrca.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটের যেকোনটিতে গিয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে লগইন করলেই ফলাফল দেখতে পারবেন।
সামনে কী?
চূড়ান্ত ফল প্রকাশের মধ্যদিয়ে এখন প্রার্থীদের নিয়োগ সুপারিশের অপেক্ষা। এনটিআরসিএ সূত্রে জানা গেছে, দেশের বেসরকারি স্কুল-কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানে শূন্যপদের তথ্য সংগ্রহ ও যাচাই-বাছাইয়ের কাজ চলছে। এসব পদে নিয়োগে সুপারিশ পাওয়া প্রার্থীদের যাচাইয়ের পর যথাযথ প্রক্রিয়ায় নিয়োগ কার্যক্রম শুরু হবে।
উল্লেখ্য, বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) হলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, যা দেশের বেসরকারি স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যোগ্য ও দক্ষ শিক্ষক নিয়োগ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করে। প্রতিষ্ঠানটি ২০০৫ সাল থেকে শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার মাধ্যমে প্রার্থীদের লিখিত, মৌখিক ও প্রিলিমিনারি যাচাইয়ের মাধ্যমে যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করে থাকে। নিবন্ধনের মাধ্যমে প্রার্থীদের যোগ্য শিক্ষক হিসেবে প্রত্যয়ন দেওয়া হয়।
কাফি