জাতীয়
শাহজালালে যে কারণে তিন ঘণ্টা বন্ধ থাকবে রানওয়ে

রানওয়ে মেরামত কাজের জন্য আগামী ১ অক্টোবর থেকে ১৪ অক্টোবর পর্যন্ত প্রতিদিন মধ্যরাতে সাড়ে ৩ ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকবে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফ্লাইট ওঠানামা। বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক ও গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, রানওয়েতে আইএলএস ক্যাটাগরি-২ সংক্রান্ত রক্ষণাবেক্ষণের জন্য রাত ১টা থেকে ভোর সাড়ে ৪টা পর্যন্ত রানওয়ের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। মেরামতকালীন বিমানবন্দরের সব ফ্লাইটের অবতরণ-উড্ডয়ন কার্যক্রম সাময়িক স্থগিত থাকবে। ফলে ফ্লাইটসূচিতে পরিবর্তন আসতে পারে।
এদিকে শীত মৌসুমে ঘন কুয়াশায় ঢাকাগামী ফ্লাইটকে অন্য দেশে অবতরণের ভোগান্তি ও খরচ এড়াতে দেশের তিন বিমানবন্দরের ফ্লাইট সূচিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
ফ্লাইট সূচিতে পরিবর্তন আনা বিমানবন্দরগুলো হলো– চট্টগ্রামের শাহ আমানত, সিলেট ওসমানী ও কক্সবাজার বিমানবন্দর। বেবিচক কর্মকর্তারা বলেন, শাহ আমানত সপ্তাহে চারদিন ফ্লাইট অবতরণের জন্য ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে। সপ্তাহে তিনদিন খোলা থাকবে সিলেট ওসমানী বিমানবন্দর। এ ছাড়া সকাল সোয়া ৭টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ফ্লাইট ওঠানামার জন্য খোলা থাকবে সাগরপাড়ের কক্সবাজার বিমানবন্দর।
কুয়াশার কারণে অন্য দেশে ফ্লাইট অবতরণের কারণে ভোগান্তির শিকার হন যাত্রীরা। তা ছাড়া ১০ হাজার ডলার বা প্রায় ১২ লাখ টাকা অবতরণ ফি গুনতে হয় সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইন্সকে। ভোগান্তি রোধে ২৭ অক্টোবর থেকে নতুন সূচি অনুযায়ী ফ্লাইট ওঠানামা করবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
১০ বছরে সীমান্তে ৩০৫ বাংলাদেশি নিহত

ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে গত ১০ বছরে সীমান্তে কমপক্ষে ৩০৫ জন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন কমপক্ষে ২৮২ জন।
সোমবার (১০ মার্চ) মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটির (এইচআরএসএস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এইচআরএসএস জানায়, সীমান্তে ২০১৫ সালে ৪৩ জন, ২০১৬ সালে ২৮, ২০১৭ সালে ৩০, ২০১৮ সালে ১৫, ২০১৯ সালে ৪২, ২০২০ সালে ৫১, ২০২১ সালে ১৭, ২০২২ সালে ২৩, ২০২৩ সালে ৩০ ও ২০২৪ সালে ২৬ জন বাংলাদেশি নাগরিক বিএসএফের গুলিতে নিহত হয়েছেন। এ ছাড়াও এ সময়ে সীমান্তে সংঘর্ষের ঘটনায় ২৮২ বাংলাদেশি আহত হন।
২০২৪ সালেই সীমান্তে বিএসএফ কর্তৃক ৫৭টি হামলার ঘটনা ঘটে। ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে ৮ মার্চ পর্যন্ত বিএসএফ কর্তৃক ১৫টি হামলার ঘটনায় ৪ জন বাংলাদেশি নিহত, ১০ জন আহত ও ৫ জন গুলিবিদ্ধ হন। এ সময় সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক ও খাসিয়াদের হামলায় ৩ জন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন।
বিভিন্ন সময়ে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে সীমান্তে হত্যাকাণ্ড শূন্যের কোঠায় নিয়ে আসার ব্যাপারে বাংলাদেশ ও ভারত সিদ্ধান্ত নিলেও এই ধরনের ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে। তাই হত্যাকাণ্ড বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থাটি।
এ বিষয়ে এইচআরএসএসের নির্বাহী পরিচালক ইজাজুল ইসলাম বলেন, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড বন্ধে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। সব হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত করে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক আদালতে যেতে হবে। সীমান্ত এলাকায় সব সীমান্ত ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমে মানবাধিকার এবং আন্তর্জাতিক আইনের নীতিগুলোকে মেনে চলার আহ্বান জানান তিনি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বাংলাদেশকে বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে দেখবেন ট্রাম্প: ড. ইউনূস

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশকে ‘বিনিয়োগের ভালো সুযোগ’ ও বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে দেখবেন, এমনটিই প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে এমনটাই জানিয়েছেন অধ্যাপক ইউনূস। সোমবার প্রকাশিত গার্ডিয়ানের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরের এপ্রিলে ট্রাম্পঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী ইলন মাস্ক বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন। তার কাছে এ প্রস্তাবনা উত্থাপন করবেন বলে জানিয়েছেন ড. ইউনূস।
সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস ট্রাম্পকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আসুন, আমাদের সঙ্গে ডিল (চুক্তি) করুন। তিনি স্বীকার করেন যে ট্রাম্পের প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে, তবে তিনি দৃঢ়ভাবে জানান, সম্পর্ক উন্নয়নের গণতান্ত্রিক এই প্রক্রিয়া থেমে থাকবে না।
ট্রাম্প প্রশাসন বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ইউএসএআইডি তহবিল কাটছাঁট করেছে ও বাংলাদেশের ওপর বিনা প্রমাণে অভিযোগ এনেছে যে, তারা সাহায্যের অর্থ ‘চরম বামপন্থি কমিউনিস্ট’ নির্বাচনে ব্যবহার করেছে। এর ফলে বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রকল্পগুলো ঝুঁকির মুখে পড়েছে ও ইউনূসের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা আনার প্রচেষ্টা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় ইউনূস ট্রাম্পের সঙ্গে ইলন মাস্কের জোটকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছেন। তিনি এই বিলিয়নিয়ারকে বাংলাদেশে স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট পরিষেবা চালুর জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। এপ্রিল মাসে মাস্কের বাংলাদেশ সফরের সম্ভাবনা রয়েছে, যা বাংলাদেশের অবকাঠামো আধুনিকীকরণের পাশাপাশি ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের একটি কৌশলগত পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ইউনূসের এই আহ্বান বাংলাদেশের অস্থিতিশীল পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে এসেছে। ২০২৪ সালের আগস্টে ক্ষমতায় আসার পর থেকে ইউনুস শেখ হাসিনার ১৫ বছরের স্বৈরশাসনের উত্তরাধিকার মোকাবিলা করছেন। হাসিনার শাসনামলে ব্যাপক দুর্নীতি, দমন-পীড়ন ও ভঙ্গুর অর্থনীতি বাংলাদেশকে বিপর্যস্ত করে রেখেছিল। হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য যে বিদ্রোহ হয়েছিল, তাতে ১,৪০০-রও বেশি ছাত্র-জনতা নিহত হন। এর ফলে দেশের প্রতিষ্ঠানগুলো বিশৃঙ্খল হয়ে পড়ে এবং সরকারের প্রতি মানুষের আস্থা ভেঙে পড়ে।
ইউনূসের সামনে বাড়তে থাকা অভ্যন্তরীণ চাপগুলো হলো-
নিরাপত্তা শূন্যতা: হাসিনার পৃষ্ঠপোষকতা হারানোর পর পুলিশ বাহিনী তাদের দায়িত্বে ফিরে যেতে একপ্রকার অনিচ্ছুক, যার ফলে কিশোর গ্যাংয়ের উত্থান ও সংখ্যালঘুদের ওপর হয়রানি বেড়েছে। প্রায় প্রতিদিনই শোনা যাচ্ছে নারী নির্যাতন ও ধর্ষণের মতো ঘটনা।
ইসলামপন্থিদের পুনরুত্থান: আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নড়বড়ে অবস্থার সুযোগ উগ্রপন্থি ইসলামিস্টদের উত্থান শুরু হয়েছে। হাসিনার আমলে নিষিদ্ধ হিজবুত তাহরীরের মতো গোষ্ঠীগুলোও প্রকাশে কর্মসূচি পালন করার সাহস দেখিয়েছে।
অর্থনৈতিক বিপর্যয়: হাসিনার শাসনামলে ব্যাংকগুলো লুটপাটের শিকার হয়েছে, যার ফলে সেগুলো দেউলিয়াত্বের মুখে পড়েছে। হাসিনার মিত্রদের দ্বারা ১৭ বিলিয়ন ডলার আত্মসাৎ করা হয়েছে, যার মধ্যে যুক্তরাজ্যের এমপি টিউলিপ সিদ্দিকও রয়েছেন। পুনরুদ্ধার প্রচেষ্টা পিছিয়ে পড়ায় জনগণের অসন্তোষ বাড়ছে।
আবার বাংলাদেশের সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সম্প্রতি ‘অরাজকতা’ সম্পর্কে সতর্ক করেছেন, যা ইউনূসের শাসন নিয়ে সামরিক বাহিনীর অস্বস্তির ইঙ্গিত দেয়। একই সময়ে বিএনপির মতো বিরোধী দলগুলো অবিলম্বে নির্বাচনের দাবি জানিয়ে ইউনূসের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করছে।
এই সব বাধা সত্ত্বেও এই নোবেলজীয় অর্থনীতিবিদ দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তিনি ২০২৬ সালের মার্চের মধ্যে অবাধ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন ও বাংলাদেশকে হাসিনার ‘ডাকাত পরিবার’ থেকে সার্বভৌমত্ব ফিরে পাওয়ার লড়াই হিসেবে দেখছেন। তবে ট্রাম্পের উদাসীনতা ও অভ্যন্তরীণ অস্থিতিশীলতার কারণে ইউনূসের গণতন্ত্রের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন বহিঃশত্রু ও অভ্যন্তরীণ হুমকির জটিল পথ পাড়ি দেওয়ার ওপর নির্ভর করছে।
তবে ট্রাম্প প্রশাসনের অনীহা ও অভ্যন্তরীণ সংকটের কারণে ইউনূসের গণতন্ত্রের প্রতিশ্রুতি কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। বাংলাদেশ কি নতুন ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যেতে পারবে, নাকি পুরনো সংকটগুলো আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে- তা সময়ই বলে দেবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
কেম্যান আইল্যান্ডস ও পাঁচ দেশে হাসিনার সম্পদের সন্ধান

চীনের বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চল হংকংসহ পাঁচটি দেশ ও কেম্যান আইল্যান্ডস দ্বীপপুঞ্জে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
সোমবার (১০ মার্চ) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান।
প্রেস সচিব বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার পরিবার ও তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বিএফআইইউ (বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট) ও যৌথ তদন্ত দল অনুসন্ধানে অবৈধভাবে দেশ-বিদেশে বিভিন্ন সম্পদের সন্ধান পেয়েছে।
তিনি বলেন, বিএফআইইউ ও যৌথ তদন্ত দলের অনুসন্ধানে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, হংকং এবং পশ্চিম ক্যারিবিয়ান সাগরের দ্বীপ কেম্যান আইল্যান্ডসে শেখ হাসিনার সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। এছাড়া মালয়েশিয়ার একটি ব্যাংকে রাশিয়ান ‘স্ল্যাশ ফান্ডের’ অস্তিত্ব পাওয়া গেছে।
শফিকুল আলম বলেন, ১২৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৬৩৫ দশমিক ১৪ কোটি টাকা, রাজউকের ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা (দলিল মূল্য) মূল্যের ৬০ কাঠা প্লট ও ৮ কোটি ৮৫ লাখ টাকা মূল্যের ১০ শতাংশ জমিসহ ৮টি ফ্ল্যাটের সন্ধান পাওয়া গেছে।
তিনি বলেন, এছাড়া প্রতারণা ও জালিয়াতির অভিযোগে মোট ছয়টি মামলা করা হয়। ছয়টি মামলার তদন্ত সম্পাদন ও চার্জশিট দাখিল এবং পরিবারের সাত সদস্যকে বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
প্রেস সচিব আরও বলেন, বিএফআইইউ দুটি গোয়েন্দা প্রতিবেদন দুর্নীতি দমন কমিশনে পাঠিয়েছে। এছাড়া পাঁচ কোটি ১৫ লাখ টাকাসহ ১১টি ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করেছে। সব ব্যাংক হিসাবের তথ্য দুদকে পাঠানো হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বেক্সিমকোর ১৬ হাজার শ্রমিকের চূড়ান্ত পাওনা পরিশোধ

বেক্সিমকো শিল্পপার্কের ১৪টি লে-অফ প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক-কর্মচারীদের বেতনভাতা বাবদ বকেয়া পাওনা পরিশোধ গতকাল রবিবার শুরু হয়েছে। ১৪টি কারখানার মধ্যে সাতটি পোশাক কারখানার ১৬ হাজার ১৪২ জন শ্রমিকের চূড়ান্ত পাওনা পরিশোধ সম্পন্ন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
সোমবার (১০ মার্চ) শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক লি. কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের সব পাওনা পরিশোধ অব্যাহত রেখেছে।
আজ বেক্সিমকোর বন্ধ হওয়া ১৪টি কারখানার মধ্যে সাতটি পোশাক কারখানার মোট ১৬ হাজার ১৪২ জন শ্রমিকের চূড়ান্ত পরিশোধ সম্পন্ন করেছে। কোম্পানিটি এখন পর্যন্ত নয়টি পোশাক কারখানার সব পাওনা পরিশোধ করেছে। অবশিষ্ট কারখানার শ্রমিকদের সব বকেয়া পরিশোধ পর্যায়ক্রমে চলতে থাকবে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
এনআইডিতে যুক্ত করা যাবে একাধিক স্ত্রীর নাম

জাতীয় পরিচয়পত্রে (এনআইডি) ডাকনাম ও একাধিক স্ত্রীর নাম সংযুক্ত করা যাবে। ভোটার হওয়ার ফরমে এ বিষয়টি যুক্ত করার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন অনুবিভাগ (এনআইডি) এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
তিনি বলেন, আজকে এটা নিয়ে আমাদের আলোচনা হয়েছে। অনেকে একাধিক ডাকনাম থাকে। অনেকের আবার একাধিক স্ত্রীও থাকে। এগুলোর সমাধানও করতে পারছি না। এজন্য এটা নিয়ে বসেছিলাম। এছাড়া একটা খসড়াও করেছি। এক্ষেত্রে ২ নম্বর ফরমে যদি আমরা ডাকনামটা নিয়ে নিতে পারি তাহলে সম্ভবত আমাদের অনেক লোককে চিহ্নিত করতে সহযোগিতা করবে।
তিনি আরও বলেন, অনেকের একাধিক স্ত্রীও থাকেন। আমরা যদি দুই নম্বর ফরমে একাধিক স্ত্রী যদি কারও থাকে তার নামটা যদি আগেই সংরক্ষণ করে নিই তাহলে দেখা যাবে ভবিষ্যতে ওই সমস্যা আর থাকবে না।