জাতীয়
চিকিৎসার প্রয়োজন ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেবে না ভারত!
বাংলাদেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর ভারতীয় ভিসা পেতে বিলম্ব হচ্ছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে গত আগস্টে বিক্ষোভ দেখা গেলেও তাতে পরিবর্তন আসেনি। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের নাগরিকদের ভারতীয় ভিসা দেয়ার বিষয়ে অবস্থান স্পষ্ট করেছে নয়াদিল্লি।
জানা যায়, আপৎকালীন ও চিকিৎসার প্রয়োজন ছাড়া আপাতত বাংলাদেশি নাগরিকদের ভিসা দেয়া হবে না। ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকা এক প্রতিবেদনে এমন তথ্যই বলা হয়েছে।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, আপাতত বাংলাদেশিদের কেবল চিকিৎসা ও জরুরি প্রয়োজনে ভিসা দেওয়া হচ্ছে। যখন বাংলাদেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে, তখন পূর্ণমাত্রায় কাজ শুরু হবে এবং ভিসা প্রদানও স্বাভাবিক হবে।
গত অগস্টে বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই বন্ধ ছিল ভারতের ভিসা পরিষেবা। ভারতীয় দূতাবাসের বহু কর্মীকে ভারতে ফিরিয়ে নেওয়া হয়। পরে সেপ্টেম্বর থেকে আবার জরুরি ভিত্তিতে পরিষেবা দেওয়া শুরু হয় ভিসা আবেদন কেন্দ্রগুলোতে।
এদিকে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র জানিয়েছে, প্রাথমিকভাবে ভিসা সেন্টার খুলছে ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, সিলেট ও খুলনায়। তবে এখনই সবাই ভিসা পাবে না। শুধু যারা চিকিৎসার জন্য আবেদন করবে, তাদেরই জরুরি ভিত্তিতে দেওয়া হবে অগ্রাধিকার।
এছাড়া সাম্প্রতিক এক বিজ্ঞপ্তিতে ভারত জানিয়েছে, তাদের মতে বাংলাদেশের পরিস্থিতি এখনো স্বাভাবিক নয়। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ভিসা প্রদানের বিষয়টিও আবার আগের মতো হয়ে যাবে। আপাতত শর্তসাপেক্ষে বাংলাদেশিদের ভিসা প্রদান করা হবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
জুলাই অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র তৈরি করবে সরকার: প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের একটি ঘোষণাপত্র তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার ও অপূর্ব জাহাঙ্গীর।
প্রেস সচিব বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের একটি ঘোষণাপত্র তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা জনগণের ঐক্য, ফ্যাসিবাদবিরোধী চেতনা ও রাষ্ট্র সংস্কারের আকাঙ্ক্ষাকে সুসংহত রাখার জন্য এ ঘোষণাপত্র গৃহীত হবে।
শফিকুল আলম বলেন, গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনসহ অংশগ্রহণকারী সব শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মতামতের ভিত্তিতে ঘোষণাপত্রটি প্রস্তুত করা হবে। এতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পরিপ্রেক্ষিত, ঐক্যের ভিত্তি ও জনগণের অভিপ্রায় ব্যক্ত হবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা আশা করছি, সবার অংশগ্রহণের মাধ্যমে কিছুদিনের মধ্যেই সর্বসম্মতিক্রমে এ ঘোষণাপত্র প্রস্তুত করা হবে এবং জাতির সামনে উপস্থাপন করা হবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
সরকারি চাকরির আবেদন ফি পুনর্নির্ধারণ
নন-ক্যাডার এবং সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন করপোরেশনের পদে নিয়োগে পরীক্ষার ফি পুনর্নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এতে সর্বনিম্ন ৫০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ২০০ টাকা নির্ধারণ করা করা হয়েছে।
আজ সোমবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের প্রবিধি-২ শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব আছিয়া খাতুন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন কর্তৃক পরিচালিত বিসিএস ব্যতীত নন-ক্যাডার পদ এবং সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত বা আধা-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, স্বশাসিত, সংবিধিবদ্ধ কর্তৃপক্ষ ও বিভিন্ন করপোরেশনের বিভিন্ন গ্রেডভুক্ত পদের নিয়োগ ‘পরীক্ষা ফি’ শর্ত সাপেক্ষে নিম্নরূপভাবে নির্দেশক্রমে পুনঃনির্ধারণ করা হলো।
প্রজ্ঞাপনের তথ্য অনুযায়ী, ৯ম গ্রেড বা তদুর্ধ (নন-ক্যাডার) পরীক্ষার আবেদন ফি ২০০ টাকা, ১০ম গ্রেড ২০০, ১১তম এবং ১২তম গ্রেড ১৫০, ১৩তম থেকে ১৬তম গ্রেড ১০০, ১৭তম থেকে ২০তম গ্রেড ৫০ এবং অনগ্রসর নাগরিকদের সকল গ্রেডে চাকরির আবেদন ফি ৫০ টাকা পুননির্ধারণ করা হয়েছে।
তবে এক্ষেত্রে বেশ কিছু শর্তারোপ করা হয়েছে। এগুলো হলো:
১. টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের মাধ্যমেও অনলাইনে আবেদন ও ‘পরীক্ষা ফি’ গ্রহণ করা যাবে এবং সেক্ষেত্রে ‘পরীক্ষা ফি’ বাবদ সংগৃহীত অর্থের সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ কমিশন হিসেবে টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডকে প্রদান করা যাবে এবং কমিশন হিসেবে প্রাপ্ত অর্থের ১৫ শতাংশ ভ্যাট হিসাবে আদায় করা যাবে। ২. টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড কর্তৃক ‘পরীক্ষা ফি’ বাবদ অর্থ গ্রহণের পরবর্তী তিন কর্মদিবসের মধ্যে ব্যাংক চেকের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে জমা প্রদানের পর উক্ত প্রতিষ্ঠান অবিলম্বে চালানের মাধ্যমে সরকারি কোষাগারে জমা করবে, তবে স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে উক্ত অর্থ নিজস্ব ব্যাংক হিসাবে জমা করতে পারবে।
৩. অনলাইন আবেদন গ্রহণ না করা হলে ‘পরীক্ষা ফি’ বাবদ অর্থ চালানের মাধ্যমে গ্রহণ করতে হবে। তবে স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানসমূহ প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ব্যাংক ড্রাফট/পে অর্ডারে এ অর্থ গ্রহণ করতে পারবে। ৪. ‘পরীক্ষা ফি’ বাবদ আদায়কৃত অর্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ১৩ ডিজিট প্রাতিষ্ঠানিক কোড এবং ৭ ডিজিট নতুন অর্থনৈতিক কোড ১৪২২৩২৬ এ অটোমেটেড চালানে সরকারি কোষাগারে জমা করতে হবে।
এ ছাড়া কোনো প্রতিষ্ঠান ম্যানুয়াল চালানে (টিআর ফরম) ‘পরীক্ষা ফি জমা করতে চাইলে ‘১- প্রাতিষ্ঠানিক কোড (চার অংক বিশিষ্ট)- পরিচালনা কোড (চার অংক বিশিষ্ট)-অর্থনৈতিক কোড (২০৩১)’এ জমা করতে হবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
৪৩তম বিসিএসের নতুন প্রজ্ঞাপন, বাদ পড়লেন ১৬৮ জন
৪৩তম বিসিএসে নিয়োগে গত ১৫ অক্টোবরের প্রজ্ঞাপন বাতিল করে নতুন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের। এতে বিভিন্ন ক্যাডারে বাদ পড়েছেন ১৬৮ জন প্রার্থী।
সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সুপারিশপ্রাপ্ত ১ হাজার ৮৯৬ জন প্রার্থীকে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের বিভিন্ন ক্যাডারের প্রবেশ পদে নিয়োগ দেওয়া হলো। এসব প্রার্থীকে ১৫ জানুয়ারির মধ্যে যোগ দিতে হবে।
এর আগে গত ১৫ অক্টোবর ৪৩তম বিসিএসের নিয়োগের প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। ওই প্রজ্ঞাপনে ২ হাজার ৬৪ জনকে নিয়োগ দেয়া হয়েছিল। সেখান থেকে নতুন প্রজ্ঞাপনে বাদ পড়লেন ১৬৮ জন।
বাদ পড়া ১৬৮ জনের মধ্যে প্রশাসন ক্যাডারে বাদ পড়েছেন ২৬ জন। পররাষ্ট্র ক্যাডারে তিনজন বাদ পড়েছেন এবং পুলিশে ৮ জন বাদ পড়েছেন।
৪৩তম বিসিএস থেকে ২ হাজার ১৬৩ জনকে ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর সুপারিশ করেছিল সরকারি কর্ম কমিশন। সুপারিশের দীর্ঘ ১০ মাস পর ১৫ অক্টোবর যে প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করা হয়েছিল সেখানে বিভিন্ন ক্যাডারে বাদ পড়েছিলেন ৯৯ জন। সব মিলিয়ে ৪৩তম বিসিএস থেকে বাদ পড়লেন মোট ২৬৭ জন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ শুরু ২০ জানুয়ারি
আগামী ২০ জানুয়ারি থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কার্যক্রম শুরু করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজ।
আমরা আশা করছি ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসের দ্বিতীয়ার্ধে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কার্যক্রম শুরু করতে পারব মন্তব্য করে আলী নেওয়াজ বলেন, ইতোমধ্যে আমরা প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। ৫ জানুয়ারির মধ্যে এ সংক্রান্ত প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শেষ করতে পারব। যারা এ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবেন তারা মাঠের যে জনবল বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করবেন তাদের প্রশিক্ষণ দেবেন।
আগামী ২ জানুয়ারি খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে জানিয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব বলেন, আমরা সবার জন্য খসড়া ভোটার তালিকা উন্মুক্ত করে দেব। জনগণ এটা দেখার সুযোগ পাবেন। সেখান থেকে যদি কেউ বাদ পড়ে থাকেন তাহলে তাদের দাবি-আপত্তি নিষ্পত্তির একটা ব্যবস্থা করা হবে। দাবি-আপত্তি নিষ্পত্তির পর ২ মার্চ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। এ কাজ আমরা প্রতি বছরই করে থাকি। এটাকে আমরা চব্বিশের হালনাগাদ ও পঁচিশের ভোটার তালিকা হিসেবে গণ্য করব।
তিনি আরও বলেন, আমরা শুধু পঁচিশ সালের তথ্য সংগ্রহ করব না। আগাম এক বছরের তথ্য সংগ্রহ করে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা হবে। এর মাধ্যমে ছাব্বিশ সালের ১ জানুয়ারি যাদের বয়স ১৮ হবে তাদের তথ্যও সংগ্রহ করব। তাদের আমরা ২০২৬ সালের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করব। তবে তারা পঁচিশ সালের কোনো নির্বাচনে ভোটার হিসেবে গণ্য হবেন না।
প্রসঙ্গত, বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা হয়েছে ২০২২ সালে। সে সময় ২০২৩, ২০২৪ ও ২০২৫ সালের তথ্য একসঙ্গে নেওয়া হয়েছিল। ইতোমধ্যে ২০২৩ ও ২০২৪ সালে যারা ১৮ বছর পূর্ণ করেছেন তাদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সর্বশেষ হালনাগাদ অনুযায়ী, দেশে ভোটার রয়েছে ১২ কোটি ১৮ লাখ ৫০ হাজার ১৬০ জন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সচিবালয়ে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২০০ কক্ষ, প্রাথমিক প্রতিবেদন জমা পেছাল
আগুনে সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনের চারটি তলার প্রায় ২০০ কক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন গণপূর্তের উপসহকারী প্রকৌশলী আব্দুল মান্নান ভূঁইয়া। সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
আব্দুল মান্নান ভূঁইয়া বলেন, আগুনে সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনের চারটি তলার প্রায় ২০০টি কক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কীভাবে আগুন লেগেছে সেটি তদন্ত শেষেই বলা যাবে।
তিনি বলেন, ভবনটি সংস্কার করে ব্যবহার উপযোগী করা যাবে কি না, সেটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পরই বোঝা যাবে। তবে এ ব্যাপারে চূড়ান্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর স্পষ্ট হবে সংস্কার সম্ভব কি না।
সংস্কার করা সম্ভব হলে কতদিন লাগতে পারে সংস্কার কাজে, সেটিও তদন্ত রিপোর্টের ওপর নির্ভর করবে বলে জানান গণপূর্তের উপসহকারী প্রকৌশলী আব্দুল মান্নান ভূঁইয়া।