কর্পোরেট সংবাদ
বিডিঅ্যাপস টপ ডেভেলপারস মিটআপ অনুষ্ঠিত
বিডিঅ্যাপস কানেক্ট: এঙ্গেজ এন্ড ইনোভেট টপ ডেভেলপারস মিট এন্ড গ্রিট অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি রবি আজিয়াটা লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে সারাদেশ থেকে অংশ নেন বিডিঅ্যাপসের ২০২৪ সালের সেরা ডেভেলপাররা। যেখানে নেটওয়ার্কিং, প্রশিক্ষণের সাথে মোবাইল অ্যাপ আইডিয়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
দিনব্যাপী এই আয়োজনটিতে উপস্থিত ছিলেন রবি আজিয়াটা লিমিটেডের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার শিহাব আহমেদ, জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিটাল ভ্যাস এন্ড নিউ বিজনেস) শফিক শামসুর রাজ্জাক, ম্যানেজার ফাতেমা নাশরাহ, বিডিঅ্যাপসের বিজনেস এন্ড এনগেজমেন্ট লিড মুহাম্মাদ আলতামিশ নাবিল এবং বিডিঅ্যাপস অ্যাডমিন টিমের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ।
আয়োজনটিতে অনুপ্রেরণাদায়ী বক্তব্যের মাধ্যমে এতে নতুন মাত্রা যোগ করেন কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও ডিজিটাল ড্রপআউটসের প্রতিষ্ঠাতা রাফায়াত রাকিব। ডিজিটাল সেক্টরে ফ্রিল্যান্সার ও উদ্যোক্তা হিসেবে তার যাত্রার গল্প ডেভেলপারদের মধ্যে নতুন উদ্যম ও সম্ভাবনা উন্মোচন করে।
আয়োজনটির প্রধান আকর্ষণ ছিল দলভিত্তিক কিছু মজার খেলা এবং অ্যাপ আইডিয়া প্রতিযোগিতা। শীর্ষস্থানীয় ডেভেলপাররা বিভিন্ন দলে ভাগ হয়ে অংশ নেয় অ্যাপ আইডিয়া জেনারেশন কম্পিটিশনে। যেখানে তারা প্রদর্শন করে শিক্ষা, আইসিটি, রেলওয়ে, অর্থনীতি, ফিশারিজ নিয়ে উদ্ভাবনী সব অ্যাপ আইডিয়া।
অনুষ্ঠান শেষে সেরা আইডিয়ার পাশাপাশি দিনের সেরা পারর্ফর্মার পুরস্কার জিতে নেয়।
অনুষ্ঠানটির সমাপ্তি ঘটে রবি’র চিফ কমার্শিয়াল অফিসার শিহাব আহমেদের বক্তব্যের মাধ্যমে, যেখানে তিনি ডেভেলপারদের উদ্ভাবনী চিন্তাধারা এবং বিডিঅ্যাপসকে একটি সাফল্যমন্ডিত প্ল্যাটফর্ম হিসেবে গড়ে তোলার জন্য ডেভলপারদের অবদানের প্রশংসা করেন।
এছাড়াও রবি’র জেনারেল ম্যানেজার শফিক শামসুর রাজ্জাক তাঁর বক্তব্যে উল্লেখ করেন, আমাদের কমিউনিটির শক্তি হলো জ্ঞানের সমন্বয় এবং প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার আগ্রহ। এই শক্তিকে কাজে লাগিয়ে আমরা একসাথে একটি ভবিষ্যৎ-প্রস্তুত সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে পারব।
উল্লেখ্য, বিডিঅ্যাপস প্লাটফর্মে বর্তমানে ৫০ হাজারের বেশি ডেভেলপারের পাশাপাশি এক লক্ষের বেশি অ্যাপ রয়েছে। যার মধ্যে ২০ শতাংশই নারী ডেভেলপার।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ওষুধ কোম্পানি থেকে চিকিৎসকদের কমিশন অবৈধ: আজাদ খান
ওষুধ কোম্পানি থেকে চিকিৎসকদের কমিশন নেওয়া শুধু অনৈতিক নয়, অবৈধ বলেও মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশন প্রধান জাতীয় অধ্যাপক ডা. এ কে আজাদ খান।
শনিবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ অডিটোরিয়ামে চট্টগ্রামের স্বাস্থ্যখাত নিয়ে অংশীজনের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের করা এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জাতীয় অধ্যাপক ডা. এ কে আজাদ খান বলেন, আমি নিজে একজন ডাক্তার। ডাক্তারদের কমিশন নেওয়া খালি অনৈতিক না বরং অবৈধও। এটা কমিশনের রিপোর্টে উল্লেখ থাকবে। কাজেই আমাদের রিপোর্টে ওরকম পিনপয়েন্ট না থাকলেও বিষয়টি থাকবে।’
সংস্কার কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ডা. আজহারুল ইসলাম খান বলেন, আমরা অংশীজনদের থেকে জানতে চেয়েছি সাধারণ মানুষের বিশেষ করে বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার বা হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গিয়ে অনেক টাকা খরচ করে ফেলে কিংবা প্রাইমারি হেলথ কেয়ারে কি কি ধরনের সমস্যা আছে মানুষের চিকিৎসার পেছনে অতিরিক্ত ব্যয় কীভাবে কমানো যায় সেসব বিষয়ে আমরা কাজ করবো।
তিনি আরও বলেন, আমাদের নিজেদের দক্ষ চিকিৎসা ব্যবস্থা আছে কিন্তু আমাদের আরেকটু সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি করতে হবে। এবং রোগীকে চিকিৎসার বিষয়ে কিংবা ফলোআপের বিষয়ে নিশ্চিত করতে পারলে বাইরে রোগী যাওয়ার প্রবণতা কমে আসবে। সেসব বিষয়ে আমরা কাজ করবো।
সভায় উন্নত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য প্রান্তিক পর্যায় থেকে শুরু করে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে স্বাস্থ্যখাতে সংস্কার চেয়েছেন অংশীজনেরা। একইসাথে মানহীন প্রাইভেট ডায়াগনস্টিক সেন্টার, চিকিৎসাখাতে আন্তঃক্যাডার বৈষম্য দূরীকরণসহ সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালের নানা সংকট নিয়ে আলোচনা উঠে আসে।
এ ছাড়া সভায় চট্টগ্রামের বিভিন্ন খ্যাতনামা চিকিৎসক, মেডিকেল শিক্ষক, সরকারি কর্মকর্তা, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, বেসরকারি মেডিকেলসংশ্লিষ্ট কর্মী ও মেডিকেল টেকনোলজিস্টরা তাদের পেশাগত জীবনের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন এবং সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা পেশ করেন। তুলে ধরেন নানা বৈষম্য ও অব্যবস্থাপনার চিত্র। তবে সভায় ছিলেন না রোগীদের কোনো প্রতিনিধি। এনিয়েও ক্ষোভ জানান বক্তারা।
বক্তারা দেশের স্বাস্থ্যসেবাকে উন্নত করতে হলে বাজেটে চিকিৎসাখাতে বরাদ্দ বৃদ্ধিসহ মেডিকেল এডুকেশনের ওপর জোর দেয়ার তাগিদ দেন।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশনের সদস্য ডা. আবু মোহাম্মদ জাকির হোসেন, অধ্যাপক ডা. সায়েবা আক্তার, অধ্যাপক ডা. মোজাহেরুল হক, অধ্যাপক ডা. আজহারুল ইসলাম খান, অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মো. আকরাম হোসেন, উমাইর আফিফ প্রমুখ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ক্রেতাদের বিশেষ সুবিধা দিতে অনার-গ্রামীণফোনের চুক্তি
গ্রামীণফোনের সাথে এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে স্মার্টফোন ব্র্যান্ড অনার। সম্প্রতি রাজধানীর জিপি হাউজে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তির আওতায় গ্রামীণফোনের জিপিস্টার গ্রাহক ও কর্মীসহ নির্দিষ্ট গ্রাহকরা অনারের পণ্য কেনার ক্ষেত্রে অফার ও ছাড়সহ আকর্ষণীয় নানা সুবিধা উপভোগ করবেন।
বাংলাদেশের যেকোনো অনার ব্র্যান্ড শপ বা অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে নির্দিষ্ট স্মার্টফোন কেনার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ৫০০ টাকা ছাড় গ্রহণের সুযোগ পাবেন ক্রেতারা। অনারের অনলাইন স্টোর থেকে ট্যাবলেট কেনার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ১ হাজার টাকা ছাড় পাবেন তারা। একইসাথে, জিপিস্টার গ্রাহকরা ৮০০ টাকা সমমূল্যের ১ বছরের ব্র্যান্ড ওয়্যারেন্টি ও ৬ মাসের ফ্রি সার্ভিস গ্রহণের সুযোগ পাবেন। পাশাপাশি, অনারের ক্রেতাদের মধ্যে যারা জিপিস্টার গ্রাহক, তারা ইন্টারনেট ডেটা (সিগনেচার, প্লাটিনাম, গোল্ড ও সিলভার) কেনার ক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধা পাবেন।
অনার বাংলাদেশের ডেপুটি কান্ট্রি ম্যানেজার মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, “ক্রেতাদের চাহিদা পূরণ ও বিশেষ সুবিধা নিশ্চিতের ক্ষেত্রে গ্রামীণফোনের সাথে অংশীদারিত্ব করতে পেরে আমরা উচ্ছ্বসিত। ক্রেতাদের জন্য নিরবচ্ছিন্ন প্রযুক্তি নিশ্চিত করতে আমাদের অব্যাহত প্রতিশ্রুতির বহিঃপ্রকাশ এই অংশীদারিত্ব।”
গ্রামীণফোনের হেড অব পার্টনারশিপ মার্কেটিং মুনিয়া গনি বলেন, “গ্রাহকদের জীবনের মানোন্নয়ন করতে আমরা সবসময় অর্থবহ অংশীদারিত্ব করার ওপর গুরুত্ব দিয়ে আসছি। অনারের সাথে এই অংশীদারিত্বের মধ্য দিয়ে আমাদের গ্রাহক-কেন্দ্রিক উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি আরও জোরদার হবে। পাশাপাশি, আমাদের গ্রাহক ও কর্মীদের জন্য আরও বেশি বিশেষ সুবিধা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।”
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অনার বাংলাদেশের হেড অব মার্কেটিং আবদুল্লাহ আল মামুন, ডেপুটি কান্ট্রি ম্যানেজার মুজাহিদুল ইসলাম, সিনিয়র মার্কেটিং ম্যানেজার মো. ফারুক রহমান এবং গ্রামীণফোনের হেড অব পার্টনারশিপ মার্কেটিং মুনিয়া গনি ও পার্টনারশিপ স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড প্রসেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার, মার্কেটিং, কমার্শিয়াল সাব্বির আহমেদ।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
এবি ব্যাংকের বিজনেস রিভিউ মিটিং
এবি ব্যাংক পিএলসির বিজনেস রিভিউ মিটিং অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় এবি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও (ভারপ্রাপ্ত) সৈয়দ মিজানুর রহমানসহ ব্যাংকের সিনিয়র সদস্যবৃন্দ, ঢাকা এবং চট্টগ্রাম অঞ্চলের আঞ্চলিক প্রধানগন উপস্থিত ছিলেন।
ব্যাংকের সামগ্রিক অগ্রগতির পর্যালোচনা কৌশল এবং কীভাবে ২০২৪ সালে ব্যাংক তার কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাবে সভায় সে বিষয়ে পরিকল্পনা পর্যালোচনা করা হয়। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল অঞ্চলের বিজনেস রিভিউ মিটিং
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির বরিশাল অঞ্চলের ‘বিজনেস রিভিউ মিটিং’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) বরিশালের একটি হোটেলে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মান্নান সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এ সময় তিনি ব্যাংকের কল্যাণমূখী সেবার প্রসারকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে পেশাদারিত্ব ও আমানতদারিতার সাথে কাজ করার জন্য ব্যাংক কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন। শরীয়াহর উদ্দেশ্যের আলোকে স্থানীয় আমানত স্থানীয়ভাবে বিনিয়োগ, নতুন উদ্যোক্তা তৈরি, উৎপাদনমুখী ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প এবং কৃষিখাতে বিনিয়োগ সম্প্রসারণের উপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
এছাড়া, ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে ব্যাংকের এক্সিকউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. আব্দুস সালাম, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট শাহ সারোয়ার মোস্তাফা আবুল উলায়ী ও আঞ্চলিক প্রধান মো. আব্দুর রউফ বক্তব্য দেন।
বরিশাল অঞ্চলের ১৪টি শাখার ব্যবস্থাপক ও ম্যানেজার অপারেশন এবং ১৪টি উপশাখা ইনচার্জ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
সড়কের নৈরাজ্যে রাজনৈতিক প্রভাব জড়িত: উপদেষ্টা নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, সড়ক ও পরিবহন খাতে যে নৈরাজ্য চলছে, তার সঙ্গে একটি পলিটিক্যাল (রাজনৈতিক) প্রভাব জড়িত।
আজ শনিবার সকালে রাজধানীর রমনায় বাংলাদেশ প্রেস ইন্সটিটিউটে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন আয়োজিত সড়ক পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থাপনা ও কাঠামোগত সংস্কার শীর্ষক জাতীয় সংলাপে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি।
নাহিদ ইসলাম বলেন, সড়ক ও পরিবহন খাতে দুর্নীতি বন্ধ হয়নি। আগে এক দল ছিল, এখন অন্য দল করছে।
তিনি বলেন, সড়কের নৈরাজ্যের সঙ্গে একটা পলিটিক্যাল প্রভাব জড়িত। তাই খুব সহজে সমাধান হবে না। তবে বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে। দুর্নীতির সঙ্গে যেহেতু রাজনৈতিক কর্মী ও নেতারা জড়িত, তাই সমাধানে রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকা রাখতে হবে।
তথ্য উপদেষ্টা বলেন, বিগত সরকারের উন্নয়ন জনবান্ধন ছিল না বলেই মানুষ সুবিধা পায়নি। ভবিষ্যতে জনবান্ধন উন্নয়নের জন্য সাধারণ মানুষের প্রয়োজনকে প্রাধান্য দিয়ে পলিসি ডেভেলপ করা হবে।
পরিবহন মালিকদের উদ্দেশে অনুষ্ঠানে বিআরটিএ চেয়ারম্যান বলেন, কোনো পুরাতন বাস রাখা হবে না। সময় দেওয়া আছে, এর মধ্যে ব্যবস্থা নেন।
তিনি আরও বলেন, সড়ক ও ফুটপাত দখলমুক্ত করতে স্থায়ী পরিকল্পনা করা হচ্ছে। উচ্ছেদ করে দেওয়া নয়, পরিকল্পিত সমাধান করার চিন্তা করা প্রয়োজন।
কাফি