পুঁজিবাজার
নিম্নমুখী সূচকে লেনদেন ধীরগতি
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের নেতিবাচক প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম দুই ঘণ্টায় হাতবদল হয়েছে ১৮৩ কোটি টাকা। তার আগের দিন প্রথম দুই ঘণ্টায় হাতবদল হয়েছিল ২১৯ কোটি টাকা।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ডিএসইর লেনদেন শুরুর দুই ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১২টা পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক বা ‘ডিএসইএক্স’ ২০ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৬৩৪ পয়েন্টে।
প্রধান সূচকের সঙ্গে শরিয়াহ সূচক বা ‘ডিএসইএস’ ৬ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট কমে আর ‘ডিএস-৩০’ সূচক ১১ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১২৬৪ ও ২০৫১ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আলোচ্য সময়ে ডিএসইতে মোট ১৮৩ কোটি ৭৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭৮টির, কমেছে ১৪৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৬ কোম্পানির শেয়ারদর।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সপ্তাহজুড়ে ব্লকে সর্বোচ্চ লেনদেন ১০ কোম্পানির
বিদায়ী সপ্তাহে (০৮ ডিসেম্বর-১২ ডিসেম্বর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে ১০ কোম্পানির।
কোম্পানিগুলো হলো- ওরিয়ন ইনফিউশন, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, আল আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক, ফাইন ফুডস, লাভেলো আইস্ক্রিম, রিলায়েন্স ওয়ান, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, আইডিএলসি, জিপিএইচ ইস্পাত এবং বিচ হ্যাচারি।
আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইতে ব্লক মার্কেটে এই ১০ কোম্পানির মোট ১০৫ কোটি ১৮ লাখ ১০ হাজার টাকা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে ব্লক মার্কেটে ওরিয়ন ইনফিউশনের সবচেয়ে বেশি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে ব্লক মার্কেটে কোম্পানিটির ৬৬ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ৩২০ টাকা ২০ পয়সা।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মিউচ্যুাল টাস্ট ব্যাংকের ১৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ১২ টাকা। তৃতীয় সর্বোচ্চ আল আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ৪ কোটি ২৭ লাখ ৩০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ১৯ টাকা ৩০ পয়সা।
সপ্তাহজুড়ে ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া অন্যান্য ৭টি কোম্পানির মধ্যে রয়েছে- বিচ হ্যাচারির ৪ কোটি ২৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা, লাভেলো আইস্ক্রিমের ৩ কোটি ৪২ লাখ টাকা, রিলায়েন্স ওয়ানের ২ কোটি ৭৩ লাখ ১০ হাজার টাকা, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ২ কোটি ৩৪ লাখ ৯০ হাজার টাকা, আইডিএলসির ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা, জিপিএইচ ইস্পাতের ১ কোটি ৪৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং বিচ হ্যাচারির ১ কোটি ৮ লাখ টাকার শেয়ার।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সপ্তাহজুড়ে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের সর্বোচ্চ দরপতন
বিদায়ী সপ্তাহে (০৮ ডিসেম্বর-১২ ডিসেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯২ কোম্পানির মধ্যে ২৯৩টির শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ শেয়ারদর পতন হয়েছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানির দর কমেছে ২৩ দশমিক ৮২ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৩৩ টাকা ৯০ পয়সা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা খান ব্রাদার্সের শেয়ারদর কমেছে ১৩ দশমিক ১২ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ১২৫ টাকা ৮০ পয়সা।
আর তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা ইস্টর্ন লুব্রিকেন্টেসের শেয়ারদর কমেছে ১১ দশমিক ৭১ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ১৩০৩ টাকা ৩০ পয়সা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- ইসলামী ব্যাংকের ১১ দশমিক ৪৬ শতাংশ, অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের ১১ দশমিক ০০ শতাংশ, জেমিনি সী ফুডের ১০ দশমিক ৩৭ শতাংশ, ফাইন ফুডসের ১০ দশমিক ২৭ শতাংশ, মিডল্যান্ড ব্যাংকের ৯ দশমিক ৬১ শতাংশ, জেনেক্স ইনফোসিসের ৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ এবং মনোস্পুল পেপারের ৯ দশমিক ০১ শতাংশ শেয়ার দর কমেছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারদর বেড়েছে ২৭ শতাংশ
বিদায়ী সপ্তাহে (০৮ ডিসেম্বর-১২ ডিসেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯২ কোম্পানির মধ্যে ৭৬টির শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এর মধ্যে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত সপ্তাহে কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে ২৭ দশমিক ৮৮ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ২৮ টাকা ৯০ পয়সা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা এইচ আর টেক্সটাইলের শেয়ার দর বেড়েছে ১৭ দশমিক ২৩ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৩৪ টাকা ৭০ পয়সা।
তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা অ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেনের শেয়ার দর বেড়েছে ১৭ দশমিক ০৫ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ১৫ টাকা ১০ পয়সা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- সাইহাম কটনের ১৫ দশমিক ২৮ শতাংশ, মেট্রো স্পিনিংয়ের ১৫ দশমিক ০০ শতাংশ, সোনারগাঁও টেক্সটাইলের ১৩ দশমিক ৫৪ শতাংশ, হামি ইন্ডাস্ট্রিজের ১২ দশমিক ৫২ শতাংশ, লুব-রেফ বাংলাদেশের ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ, সাইহাম টেক্সটাইলের ৯ দশমিক ১৫ শতাংশ এবং আমরা টেকনোলজিসের ৮ দশমিক ৬২ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ওরিয়ন ইনফিউশন
বিদায়ী সপ্তাহে (০৮ ডিসেম্বর থেকে ১২ ডিসেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯২ কোম্পানির শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত সপ্তাহে কোম্পানিটির গড়ে ২২ কোটি ২১ লাখ ১০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। তাতে লেনদেনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনের ৬ দশমিক ৮৯ শতাংশ অবদান ওরিয়ন ইনফিউশনের।
লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ড্রাগণ সোয়েটার। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ৮ কোটি ৩৬ লাখ ৬০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ২ দশমিক ৬০ শতাংশ।
তৃতীয় স্থানে রয়েছে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ২ দশমিক ৩৮ শতাংশ।
এছাড়া, প্রতিদিন গড় লেনদেনে সাপ্তাহিক শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে লাভেলো আইসক্রিমের ৭ কোটি ২৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা, সাইহাম কটনের ৭ কোটি ৩ লাখ ১০ হাজার টাকা, এনআরবি ব্যাংকের ৬ কোটি ৮৪ লাখ ৬০ হাজার টাকা, বেক্সিমকো ফার্মার ৬ কোটি ৫২ লাখ ৫০ হাজার টাকা, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ৫ লাখ ৭ লাখ ৭০ হাজার টাকা, জেনেক্স ইনফোসিসের ৫ কোটি ৩ হাজার টাকা এবং স্কয়ার ফার্মার ৪ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বিনিয়োগকারীদের মূলধন কমেছে ২৩ হাজার কোটি টাকা
বিদায়ী সপ্তাহে (৮ ডিসেম্বর থেকে ১২ ডিসেম্বর) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সব সূচকের পতন হয়েছে। আলোচ্য সপ্তাহজুড়ে সূচকের সঙ্গে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের মোট বাজার মূলধন কমেছে ২৩ হাজার কোটি টাকার বেশি।
ডিএসই ও সিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
গত সপ্তাহের শুরুতে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৬৩ হাজার ৭০৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। সপ্তাহ শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৫২ হাজার ৪৯৬ কোটি ৩৫ লাখ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের বাজার মূলধন কমেছে ১১ হাজার ২০৮ কোটি ৬২ লাখ টাকা বা ১ দশমিক ৬৯ শতাংশ।
দেশের অপর শেয়ারবাজার সিএসইতে গত সপ্তাহের শুরুতে বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ২১৪ কোটি ৫১ লাখ টাকা। আর সপ্তাহ শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৮৮ হাজার ৩৯৬ কোটি ২৮ লাখ টাকায়। সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১১ হাজার ৮১৮ কোটি ২৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ এক সপ্তাহের ব্যবধানে দুই স্টক এক্সচেঞ্জের মোট বাজার মূলধন কমেছে ২৩ হাজার ২৬ কোটি ৮৫ লাখ টাকা।
চলতি সপ্তাহে কমেছে ডিএসইর সবকটি সূচক। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯১ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৭৬ শতাংশ। এছাড়া, ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ৩০ দশমিক ০২ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৫৭ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক কমেছে ২৩ দশমিক ৯২ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ০৬ শতাংশ।
সূচকের পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৬১০ কোটি ৯২ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ২২১ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ৬১০ কোটি ৮২ লাখ টাকা।
চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৩২২ কোটি ১৮ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৪৪৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৬টি কোম্পানির, কমেছে ২৯৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এদিকে, সপ্তাহ ব্যবধানে দেশের অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ও সিএসসিএক্স যথাক্রমে ১ দশমিক ৯০ শতাংশ ও ১ দশমিক ৯১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৩০৪ পয়েন্টে ও ৮ হাজার ৭০২ পয়েন্টে।
এছাড়া, সিএসআই সূচক ১ দশমিক ৭০ শতাংশ ও সিএসই-৩০ সূচক ০ দশমিক ২০ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৯২৫ দশমিক ৩৮ পয়েন্টে ও ১১ হাজার ৭৫৫ দশমিক ৯৩ পয়েন্টে। আর সিএসই-৫০ সূচক কমেছে অবস্থান করছে ১০৮৩ দশমিক ৮৩ পয়েন্টে।
বিদায়ী সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ৯৬ লাখ টাকা, যা এর আগের সপ্তাহে ছিল ২৭ কোটি ৫২ লাখ টাকা। সপ্তাহ ব্যবধানে লেনদেন কমেছে ৫৬ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩১৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৭টির, কমেছে ২১৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ার দর।
এসএম