পুঁজিবাজার
নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ সমাপ্ত সময়ের ঘোষিত লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সেচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটি নগদ লভ্যাংশ বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটি ১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
শেয়ার কারসাজি নিয়ে যা বললেন সাকিব
সাকিব আল হাসান যেন বিতর্কের আরেক নাম। ক্যারিয়ারের খুব কম সময়ই বিতর্ক আর সমালোচনাকে পাশ কাটিয়ে চলতে পেরেছিলেন তিনি। সম্প্রতি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে সাকিবকে আদাবরে গার্মেন্টসকর্মী হত্যা মামলার আসামি করা হয়। এছাড়া শেয়ার কারসাজির কারণে অর্ধকোটি টাকা জরিমানা করা হয়। এবার নিজের নামের অভিযোগ নিয়ে মুখ খুলেছেন সাকিব আল হাসান।
শেয়ারবাজার কারসাজি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমার লাইফে আমি নিজে থেকে কোনো ট্রেড করিনি। কেউ যদি এটা বলে আমি ট্রেডিংয়ে কথা বলেছি, আমাকে প্রমাণ দিলে আমি খুশি হবো। এই সবগুলোয় এখন যেকেউ যার যার মতো করতেই পারে। তবে বিষয়গুলো যদি একটু সুন্দরভাবে করতো, আমার জন্য হয়ত ভালো হতো। আমার জন্য মেন্টালি সহজ হতো।’
নিজের ওপর আনা অভিযোগগুলোকে মিথ্যা বলেও উল্লেখ করেছেন তিনি, ‘মিথ্যে অভিযোগগুলো আমার মনে হয় না খুব একটা ভালো দিক বহন করে আমাদের দেশের জন্য বা বাইরের জন্য। কারণ বাইরের মানুষগুলো যখন কথা বলবে তখন আমার মনে হয় না জিনিসগুলো অ্যাপ্রোপিয়েট হবে। আমার লাইফে যখন আমি কোনো ট্রেডই করিনি নিজ থেকে, তাই স্বাভাবিকভাবেই আমার ভুল করা বা যেসব শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে সেসবও কতটা যথার্থ, তা (চিন্তা করা) আমার জন্য দুঃখজনক।’
হত্যা মামলা নিয়েও কথা বলেছেন এই অলরাউন্ডার। তিনি বলেন, ‘একটা কেইস (হত্যা মামলা) হয়েছে, সবারই রাইটস (অধিকার) আছে। বাট আপনারা সবাই জানেন এটা কেমন ধরণের কেইস ছিল। আমি ওই সময় কোথায় ছিলাম। আমার কাজ কী ছিল কিংবা আমি কী করছিলাম। সো এই বিষয়টা নিয়ে খুব বেশি কিছু বলতে চাই না।’
উল্লেখ্য, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে সাকিব ছিলেন কানাডার গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগে। তবে আদাবরে গার্মেন্টসকর্মী হত্যা মামলার আসামি করা হয়।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ব্লকে ১৫ কোটি টাকার লেনদেন
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ৩০টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ৪৮ লাখ ৪৬ হাজার ৯৮১টি শেয়ার ৮১ বারে লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ১৫ কোটি ৫৬ লাখ ৫১ হাজার টাকা।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) ব্লকে সবচেয়ে বেশি ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ৩ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে থাকা ড্যাফোডিল কম্পিউটার্সের ২ কোটি ৫৩ লাখ ৭৯ হাজার ও তৃতীয় স্থানে বেক্সিমকোর ১ কোটি ৬৭ লাখ ৪৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
প্রাইম ব্যাংকের উদ্যোক্তা পরিচালকের শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রাইম ব্যাংক পিএলসির এক উদ্যোক্তা পরিচালক শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা দিয়েছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালক সালমা হক ৭৫ লাখ শেয়ার হস্তান্তর করবেন। এই উদ্যোক্তা পরিচালক তার মেয়ে সারা হকের কাছে উল্লেখিত শেয়ার হস্তান্তর করবেন।
আগামী ৩১ অক্টোবরের মধ্যে ঢাকা স্টক একচেঞ্জের ট্রেডিং সিস্টেমের বাইরে গিয়ে তিনি এই লেনদেন সম্পন্ন করেন।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বিএটি বাংলাদেশের পরিচালনা পর্ষদে যোগ দিলেন নুমায়ের আলম
নুমায়ের আলমকে পরিচালক হিসেবে পরিচালনা পর্ষদে নিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে বিএটি বাংলাদেশ। দুই দশকের অভিজ্ঞতা নিয়ে তিনি এ পর্ষদে যোগ দিচ্ছেন।
বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানটির পর্ষদ সভায় এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এই নিয়োগ আগামী ০১ অক্টোবর থেকে কার্যকর হবে।
বর্নাঢ্য কর্মজীবনে তিনি বাংলাদেশ ও পূর্ব এশিয়া অঞ্চলে (ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়া) বিপণন ও বিক্রয় (মার্কেটিং ও সেলস) বিষয়ে ৬ বছর নেতৃত্ব দিয়েছেন। ২০০৪ সালে টেরিটরি অফিসার হিসেবে বিএটি বাংলাদেশের সাথে ক্যারিয়ার শুরু করেন তিনি; এরপর বিভিন্ন কৌশলগত (স্ট্র্যাটেজিক) ভূমিকায় নিজের নেতৃত্ব, নিষ্ঠা ও যেকোনো পরিস্থিতির সাথে মানিয়ে নেয়ার সক্ষমতার মধ্য দিয়ে তিনি এগিয়ে যান। ভিয়েতনামে বিএটি ইস্ট এশিয়া অঞ্চলে হেড অব ট্রেড মার্কেটিং ও পরে হেড অব ব্র্যান্ডস হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার আগে, তিনি বাংলাদেশে এরিয়া ম্যানেজার, এন্টারপ্রাইজ প্রোগ্রাম ম্যানেজার ও হেড অব স্ট্র্যাটেজি, প্ল্যানিং অ্যান্ড ইনসাইটস হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
নুমায়ের আলম ২০২২ সালে দেশে ফিরে আবার বিএটি বাংলাদেশের হেড অব কমার্শিয়াল হিসেবে লিডারশিপ টিমে যোগদান করেন। ট্রেড মার্কেটিংয়ে উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য তিনি ২০২৩ সালে বাংলাদেশ সি-স্যুট অ্যাওয়ার্ডসের মর্যাদাপূর্ণ ‘সেলস ডিরেক্টর অব দ্য ইয়ার’ স্বীকৃতি অর্জন করেন।
বিএটি বাংলাদেশের পরিচালনা পর্ষদে যুক্ত হওয়ার বিষয়ে নুমায়ের আলম বলেন, বিএটি বাংলাদেশের পরিচালনা পর্ষদে যোগ দান করে নতুন চ্যালেঞ্জগুলো নিতে প্রস্তুত; এবং বাণিজ্যিক খাতে আমার দক্ষতা প্রকাশ করতে পারবো বলে উচ্ছ্বসিত। বাণিজ্যিক খাতে আমার অভিজ্ঞতা বিএটি বাংলাদেশের সফলতায় অবদান রাখবে বলে আমি আশা করি।
নুমায়ের আলম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ (ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) থেকে ব্যাচেলর অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (বিবিএ) ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি সেন্ট জোসেফ হাইস্কুল ও নটরডেম কলেজের অ্যালামনাই।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
রহিমা ফুডের বিষয়ে তদন্তে বিএসইসির তিন সদস্যের কমিটি
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রহিমা ফুড কর্পোরেশন লিমিটেডের পরিশোধিত মূলধন এবং বরাদ্দকৃত শেয়ার সংখ্যা থেকে ডিমেটেড ও অনিষ্পত্তিকৃত শেয়ারের হিসাবসহ কোম্পানিটির যাবতীয় বিষয়ে তদন্ত হবে। কোম্পানিটির এসব বিষয়ে তদন্ত করতে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গঠিত কমিটিকে তদন্ত সম্পন্ন করে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশ দিয়েছে বিএসইসি।
বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিএসইসির পরিচালক মো. মাহমুদুল হক স্বাক্ষরিত এক তদন্ত আদেশে এ নির্দেশ দেওয়া হয়। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্যরা হলেন- বিএসইসির উপ-পরিচালক জিয়াউর রহমান, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসির ম্যানেজার মো. রকিবুল ইসলাম এবং সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের এজিএম কাজী মিনহাজ উদ্দিন।
আদেশে বলা হয়েছে, পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সুরক্ষার লক্ষ্যে রহিমা ফুড কর্পোরেশন লিমিটেডের পরিশোধিত মূলধন এবং বরাদ্দকৃত শেয়ার সংখ্যা থেকে ডিমেটেড ও অনিষ্পত্তিকৃত শেয়ারের হিসাব তদন্ত করবে কমিটি। এছাড়া সিডিবিএল ও আরজেএসিতে দাখিলকৃত প্রতিবেদনের সঙ্গে প্রকৃত শেয়ার সংখ্যা যথাযথভাবে যাচাই-বাছাই এর নিমিত্তে ডিপোজিটরি আইন, ১৯৯৯ এর ধারা ১৩ এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে কমিশন কর্তৃক নিম্নলিখিত কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হলো।
তদন্ত কমিটি কোম্পানিটির সিডিবিএলের তথ্য, ডিপিএ-৬ এর তথ্য ও শেয়ার রেজিস্টারে রক্ষিত তথ্যের সঙ্গে দাখিলকৃত তথ্যের যাচাই-বাছাই এবং সমন্বয়; কোম্পানির মোট ইস্যুকৃত শেয়ারের সাথে আরটি-১৪ ও শেয়ার রেজিস্টার এর তথ্য যাচাই-বাছাই এবং কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন, আরজেএসসিতে দাখিলকৃত প্রতিবেদন এবং সিডিবিএল-এর প্রকৃত তথ্যের যাচাই-বাছাই এবং সমন্বয় করবে।
এছাড়াও, কোম্পানি কর্তৃক রক্ষিত সাসপেন্স বিও একাউন্ট এর হিসাব যাচাই-বাছাই; পরিচালনা পর্ষদে মৃত ব্যক্তি/স্পন্সর ও অন্যান্য বোর্ড সদস্য কর্তৃক ধারণকৃত শেয়ারের বর্তমান অবস্থা; বিভিন্ন বিনিয়োগকারী কর্তৃক অভিযোগসমূহের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ না করার বিষয়ে মতামত; কোম্পানির কর্তৃক অতিরিক্ত/জাল/ভূয়া শেয়ার ডিমেট করার বিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ; এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বিষয়ে তদন্ত করবে।
এসএম